আমাদের দেশ থেকে প্রতিবছর অসংখ্য শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছেন। ভবিষ্যতে যাঁরা যেতে চান, তাঁদের জন্য দেশটির ৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের খোঁজ।
দ্য ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্ন
অস্ট্রেলিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছে দ্য ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্ন। গ্লোবাল কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ১৪তম।
এখানে পড়তে আসা ৬৫ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রায় ৩০ হাজার বিদেশি। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০৭ বিষয়ে স্নাতক এবং ২০৪ বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। সহশিক্ষা কার্যক্রমের জন্য এখানে রয়েছে সুইমিং ক্লাব, চেস ক্লাব, উইমেন ইন সায়েন্স থেকে শুরু করে চকলেট লাভারস সোসাইটিসহ ২০০টির বেশি ক্লাব। এখানে স্নাতকের জন্য আবেদন করতে স্যাট স্কোর হতে হবে ন্যূনতম ১২৫০। স্নাতকোত্তরের জন্য জিম্যাট স্কোর থাকতে হবে ন্যূনতম ৬৮০। উভয় ক্ষেত্রে ভাষার দক্ষতা প্রমাণের জন্য আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬ অথবা টোয়েফল স্কোর ন্যূনতম ৭৯ হতে হবে।
দ্য ইউনিভার্সিটি অব সিডনি
অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে দ্য ইউনিভার্সিটি অব সিডনি। গ্লোবাল কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ১৮তম।
এখানে প্রায় ২৯ হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১২৫ বিষয়ে স্নাতক ও ২৫৫ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করা যায়। এখানে রয়েছে ৯০টির বেশি গবেষণা কেন্দ্র। এখন পর্যন্ত এ বিশ্ববিদ্যালয়টি গবেষণার পেছনে প্রায় দেড় বিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার বিনিয়োগ করেছে।
এখানে স্নাতক পর্যায়ে পড়ার জন্য স্যাট স্কোর থাকতে হবে ন্যূনতম ১০৫০। স্নাতকোত্তরের জন্য জিম্যাট স্কোর ন্যূনতম ৬০০ থাকতে হবে। আর আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬.৫ অথবা টোয়েফল স্কোর ন্যূনতম ৮৫ থাকতে হবে।
দ্য ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েলস
গ্লোবাল কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে ১৯তম এবং অস্ট্রেলিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ৩ নম্বরে আছে ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েলস।
এখানে পড়াশোনা করতে আসা শিক্ষার্থীদের ১৬ হাজার ৪২০ জন বিদেশি; বিশেষ করে তরুণ উদ্যোক্তাদের কাছে এ বিশ্ববিদ্যালয় জনপ্রিয়। এখান থেকে ১৬১ বিষয়ে স্নাতক এবং ১৫৫ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করা যায়। এখানকার শিক্ষার্থীদের গবেষণাকাজের জন্য সুনাম রয়েছে।
এখানে স্নাতকের জন্য আবেদন করতে স্যাট স্কোর ন্যূনতম ১১৩০ থাকতে হবে। স্নাতকোত্তরের জন্য জিম্যাট স্কোর ন্যূনতম ৫৫০ হতে হবে। আর আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬.৫ অথবা টোয়েফল স্কোর ন্যূনতম ৯০ হতে হবে। এখানে স্কলারশিপের সুবিধা রয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
গ্লোবাল কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে ৩৪তম এবং অস্ট্রেলিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ৪ নম্বরে আছে অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।
এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৮৮ বিষয়ে স্নাতক ও ১৭৯ বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। নোবেলজয়ীদের মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু সাবেক শিক্ষার্থী রয়েছেন। এখানে নানা বিষয়ের ওপর গবেষণা করা হয়। এগুলোর মধ্যে আছে বায়োডাইভারসিটি, ক্লাইমেট চেঞ্জ, আইন, পদার্থবিজ্ঞান ইত্যাদি।
এখানে স্নাতকের জন্য আবেদন করতে হলে স্যাট স্কোর ন্যূনতম ১১৭০ হতে হবে। স্নাতকোত্তরের জন্য জিম্যাট স্কোর থাকতে হবে ন্যূনতম ৫৫০। আর আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬.৫ অথবা টোয়েফল স্কোর ন্যূনতম ৮০ হতে হবে।
মোনাশ ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে মোনাশ ইউনিভার্সিটি। গ্লোবাল কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ৩৭তম। বিশ্ববিদ্যালয়টির একটি শাখা আছে মালয়েশিয়ায়।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯৬ বিষয়ে স্নাতক ও ১৭০ বিষয়ে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে লেখাপড়া করার সুযোগ আছে। এর সঙ্গে বিশ্বের ১০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাফিলিয়েশন রয়েছে; অর্থাৎ মোনাশ ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা চাইলে অস্ট্রেলিয়ায় লেখাপড়া শুরু করে ইতালি, ভারত, চায়নাসহ ১০০টি দেশ থেকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারবেন। এখান থেকে থ্রিডি প্রিন্টার এবং ম্যালেরিয়া ভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা শুরু হয়েছিল।
এখানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের জন্য আবেদন করতে আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬ অথবা টোয়েফল স্কোর ন্যূনতম ৭৯ হতে হবে।
সূত্র: টপ ইউনিভার্সিটিজ
আমাদের দেশ থেকে প্রতিবছর অসংখ্য শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছেন। ভবিষ্যতে যাঁরা যেতে চান, তাঁদের জন্য দেশটির ৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের খোঁজ।
দ্য ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্ন
অস্ট্রেলিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছে দ্য ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্ন। গ্লোবাল কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ১৪তম।
এখানে পড়তে আসা ৬৫ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রায় ৩০ হাজার বিদেশি। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০৭ বিষয়ে স্নাতক এবং ২০৪ বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। সহশিক্ষা কার্যক্রমের জন্য এখানে রয়েছে সুইমিং ক্লাব, চেস ক্লাব, উইমেন ইন সায়েন্স থেকে শুরু করে চকলেট লাভারস সোসাইটিসহ ২০০টির বেশি ক্লাব। এখানে স্নাতকের জন্য আবেদন করতে স্যাট স্কোর হতে হবে ন্যূনতম ১২৫০। স্নাতকোত্তরের জন্য জিম্যাট স্কোর থাকতে হবে ন্যূনতম ৬৮০। উভয় ক্ষেত্রে ভাষার দক্ষতা প্রমাণের জন্য আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬ অথবা টোয়েফল স্কোর ন্যূনতম ৭৯ হতে হবে।
দ্য ইউনিভার্সিটি অব সিডনি
অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে দ্য ইউনিভার্সিটি অব সিডনি। গ্লোবাল কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ১৮তম।
এখানে প্রায় ২৯ হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১২৫ বিষয়ে স্নাতক ও ২৫৫ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করা যায়। এখানে রয়েছে ৯০টির বেশি গবেষণা কেন্দ্র। এখন পর্যন্ত এ বিশ্ববিদ্যালয়টি গবেষণার পেছনে প্রায় দেড় বিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার বিনিয়োগ করেছে।
এখানে স্নাতক পর্যায়ে পড়ার জন্য স্যাট স্কোর থাকতে হবে ন্যূনতম ১০৫০। স্নাতকোত্তরের জন্য জিম্যাট স্কোর ন্যূনতম ৬০০ থাকতে হবে। আর আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬.৫ অথবা টোয়েফল স্কোর ন্যূনতম ৮৫ থাকতে হবে।
দ্য ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েলস
গ্লোবাল কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে ১৯তম এবং অস্ট্রেলিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ৩ নম্বরে আছে ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েলস।
এখানে পড়াশোনা করতে আসা শিক্ষার্থীদের ১৬ হাজার ৪২০ জন বিদেশি; বিশেষ করে তরুণ উদ্যোক্তাদের কাছে এ বিশ্ববিদ্যালয় জনপ্রিয়। এখান থেকে ১৬১ বিষয়ে স্নাতক এবং ১৫৫ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করা যায়। এখানকার শিক্ষার্থীদের গবেষণাকাজের জন্য সুনাম রয়েছে।
এখানে স্নাতকের জন্য আবেদন করতে স্যাট স্কোর ন্যূনতম ১১৩০ থাকতে হবে। স্নাতকোত্তরের জন্য জিম্যাট স্কোর ন্যূনতম ৫৫০ হতে হবে। আর আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬.৫ অথবা টোয়েফল স্কোর ন্যূনতম ৯০ হতে হবে। এখানে স্কলারশিপের সুবিধা রয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
গ্লোবাল কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে ৩৪তম এবং অস্ট্রেলিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ৪ নম্বরে আছে অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।
এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৮৮ বিষয়ে স্নাতক ও ১৭৯ বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। নোবেলজয়ীদের মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু সাবেক শিক্ষার্থী রয়েছেন। এখানে নানা বিষয়ের ওপর গবেষণা করা হয়। এগুলোর মধ্যে আছে বায়োডাইভারসিটি, ক্লাইমেট চেঞ্জ, আইন, পদার্থবিজ্ঞান ইত্যাদি।
এখানে স্নাতকের জন্য আবেদন করতে হলে স্যাট স্কোর ন্যূনতম ১১৭০ হতে হবে। স্নাতকোত্তরের জন্য জিম্যাট স্কোর থাকতে হবে ন্যূনতম ৫৫০। আর আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬.৫ অথবা টোয়েফল স্কোর ন্যূনতম ৮০ হতে হবে।
মোনাশ ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে মোনাশ ইউনিভার্সিটি। গ্লোবাল কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ৩৭তম। বিশ্ববিদ্যালয়টির একটি শাখা আছে মালয়েশিয়ায়।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯৬ বিষয়ে স্নাতক ও ১৭০ বিষয়ে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে লেখাপড়া করার সুযোগ আছে। এর সঙ্গে বিশ্বের ১০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাফিলিয়েশন রয়েছে; অর্থাৎ মোনাশ ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা চাইলে অস্ট্রেলিয়ায় লেখাপড়া শুরু করে ইতালি, ভারত, চায়নাসহ ১০০টি দেশ থেকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারবেন। এখান থেকে থ্রিডি প্রিন্টার এবং ম্যালেরিয়া ভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা শুরু হয়েছিল।
এখানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের জন্য আবেদন করতে আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬ অথবা টোয়েফল স্কোর ন্যূনতম ৭৯ হতে হবে।
সূত্র: টপ ইউনিভার্সিটিজ
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
৭ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
৭ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে