শিক্ষার্থী ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো
২০১০ সালে ২৬১ জন শিক্ষার্থী নিয়ে পথচলা শুরু করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। এখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৬ হাজার। রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ীর নিকটবর্তী মাতুয়াইল এলাকায় ঢাকা-সিলেট এক্সপ্রেসওয়ে-সংলগ্ন এই প্রতিষ্ঠান মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি পরিবেশের জন্য। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তাসহ নিশ্চিত করা হয়েছে গুণগত শিক্ষার প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে সুপরিকল্পিত ও সুসজ্জিত শ্রেণিকক্ষ, অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাব, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, লিফট, সিসি ক্যামেরা, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, পরিবহনব্যবস্থা ও সুবিশাল মাঠ। সম্পূর্ণভাবে পৃথক ব্যবস্থাপনায় প্রভাতি ও দিবা শাখায় শিক্ষার্থীদের ক্লাসের ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। প্রায় ২০০ জন সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করে চলেছেন। ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ থেকে এখানে একাদশ শ্রেণিতে বিজ্ঞান বিভাগে ইংলিশ ভার্সন চালু করা হয়েছে।
মূল্যায়ন ও পুরস্কার
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন শিক্ষার্থী তৈরিতে নিয়মশৃঙ্খলা ও সৃজনশীলতার বিকাশকে অগ্রাধিকার দেয়। প্রয়োজনে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় কাউন্সেলিং সেবা। শিক্ষার্থীদের পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস মূল্যায়নে সুপরিকল্পিতভাবে ক্লাস টেস্ট, ইনকোর্স ও সেমিস্টারভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয় এখানে। পড়াশোনার আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টিতে এ কলেজ প্রতি পরীক্ষার ফল মূল্যায়ন করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গ্রিন কার্ড ও গোল্ড কার্ড বিতরণ করে। এভাবে পুরো শিক্ষাবর্ষে সর্বোচ্চসংখ্যক গোল্ড কার্ড পাওয়া শিক্ষার্থীরা ‘ডিএমআরসি অলরাউন্ডার’ পুরস্কারে মনোনীত হয়। এ ছাড়া প্রতিবছর শিক্ষাসফরের মাধ্যমে বাস্তবজ্ঞান অর্জন ও আনন্দ উপভোগের ব্যবস্থা করা হয়।
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা, প্রতিষ্ঠাতা
কলেজটি প্রতিষ্ঠার সূচনালগ্ন থেকেই আদর্শ ও উন্নত শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে সদাচারী, মানবিক, নীতিনিষ্ঠ, দায়িত্বসচেতন ও জ্ঞানপিপাসু একটি প্রজন্ম নির্মাণ আমাদের লক্ষ্য।
ডিজিটাল সুবিধা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি পুরো ডিজিটাল সিস্টেমের আওতায় পরিচালিত হয়। শিক্ষার্থীদের যাবতীয় তথ্য সফটওয়্যারে সংরক্ষণ করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ, অনুপস্থিতি, বেতন ও অন্যান্য ফি পরিশোধের তথ্যাদি এসএমএসের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে অবহিত করা হয় অভিভাবকদের। এ ছাড়া কলেজের নিজস্ব ডিএমআরসি পোর্টাল অ্যাপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক রেকর্ড ও পরীক্ষার ফল জানানো হয়। ক্লাসের জটিল বিষয়গুলো সহজবোধ্য করতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকেরা প্রজেক্টরের মাধ্যমে ক্লাস পরিচালনা করেন। সাহিত্য ও বিজ্ঞানচর্চায় এর লাইব্রেরিতে রয়েছে ৩ হাজারের বেশি বই।
ওবায়দুল্লাহ নয়ন, অধ্যক্ষ
সাম্প্রতিক বিশ্বে প্রযুক্তিগত উন্নতির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় মানবিক মূল্যবোধের উন্নতি তথা দেশ, জাতি ও মানবসমাজের ক্রমবর্ধমান সংকট মোকাবিলার যে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সেগুলো সামনে রেখে প্রতিষ্ঠিত ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ অল্প সময়েই দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উন্নীত হতে পেরেছে তার কর্মকৌশল তথা কর্মপ্রচেষ্টার সমন্বয়ে।
পরিবহনব্যবস্থা
দূরবর্তী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ যাতায়াতের জন্য রয়েছে কলেজের নিজস্ব পরিবহন সেবা। নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকার আশপাশে প্রায় সব রুটে এই সেবা দেওয়া হয়। রাইড ব্যবহারকারী শিক্ষার্থীদের আলাদাভাবে যাতায়াত সেবা নিশ্চিতে এ কলেজের রয়েছে ২৮টি বাস। মানসম্মত ও স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে রয়েছে ক্যানটিন-সুবিধা। এ ছাড়া ধর্মচর্চার জন্য রয়েছে প্রার্থনাকক্ষ।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
প্রতিযোগিতার এই যুগে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল করে তোলার জন্য রয়েছে বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম। এখানে আছে ডিএমআরসি সায়েন্স অ্যান্ড আইসিটি ক্লাব, ডিবেট ক্লাব, ডিএমআরসি স্পোর্টস ক্লাব, লিটারারি অ্যান্ড কালচারাল ক্লাব, ফটোগ্রাফি ক্লাব ও রোভার স্কাউট গ্রুপ।
প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্য
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ প্রতিষ্ঠার তৃতীয় বছরেই ঢাকা বোর্ডে অষ্টম স্থান অর্জন করেছে। এ প্লাসসহ প্রায় শতভাগ পাসের রেকর্ড আছে এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের। ২০২৩ সালে ২ হাজার ২৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ। বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৩০৮ জন শিক্ষার্থী।
নবীন এই প্রতিষ্ঠানের স্বল্প সময়ের পথচলায় এ পর্যন্ত মোট ১৪৩ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে পড়ছেন। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১ হাজার ৯০০ শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
শিক্ষার্থী ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো
২০১০ সালে ২৬১ জন শিক্ষার্থী নিয়ে পথচলা শুরু করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। এখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৬ হাজার। রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ীর নিকটবর্তী মাতুয়াইল এলাকায় ঢাকা-সিলেট এক্সপ্রেসওয়ে-সংলগ্ন এই প্রতিষ্ঠান মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি পরিবেশের জন্য। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তাসহ নিশ্চিত করা হয়েছে গুণগত শিক্ষার প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে সুপরিকল্পিত ও সুসজ্জিত শ্রেণিকক্ষ, অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাব, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, লিফট, সিসি ক্যামেরা, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, পরিবহনব্যবস্থা ও সুবিশাল মাঠ। সম্পূর্ণভাবে পৃথক ব্যবস্থাপনায় প্রভাতি ও দিবা শাখায় শিক্ষার্থীদের ক্লাসের ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। প্রায় ২০০ জন সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করে চলেছেন। ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ থেকে এখানে একাদশ শ্রেণিতে বিজ্ঞান বিভাগে ইংলিশ ভার্সন চালু করা হয়েছে।
মূল্যায়ন ও পুরস্কার
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন শিক্ষার্থী তৈরিতে নিয়মশৃঙ্খলা ও সৃজনশীলতার বিকাশকে অগ্রাধিকার দেয়। প্রয়োজনে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় কাউন্সেলিং সেবা। শিক্ষার্থীদের পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস মূল্যায়নে সুপরিকল্পিতভাবে ক্লাস টেস্ট, ইনকোর্স ও সেমিস্টারভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয় এখানে। পড়াশোনার আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টিতে এ কলেজ প্রতি পরীক্ষার ফল মূল্যায়ন করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গ্রিন কার্ড ও গোল্ড কার্ড বিতরণ করে। এভাবে পুরো শিক্ষাবর্ষে সর্বোচ্চসংখ্যক গোল্ড কার্ড পাওয়া শিক্ষার্থীরা ‘ডিএমআরসি অলরাউন্ডার’ পুরস্কারে মনোনীত হয়। এ ছাড়া প্রতিবছর শিক্ষাসফরের মাধ্যমে বাস্তবজ্ঞান অর্জন ও আনন্দ উপভোগের ব্যবস্থা করা হয়।
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা, প্রতিষ্ঠাতা
কলেজটি প্রতিষ্ঠার সূচনালগ্ন থেকেই আদর্শ ও উন্নত শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে সদাচারী, মানবিক, নীতিনিষ্ঠ, দায়িত্বসচেতন ও জ্ঞানপিপাসু একটি প্রজন্ম নির্মাণ আমাদের লক্ষ্য।
ডিজিটাল সুবিধা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি পুরো ডিজিটাল সিস্টেমের আওতায় পরিচালিত হয়। শিক্ষার্থীদের যাবতীয় তথ্য সফটওয়্যারে সংরক্ষণ করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ, অনুপস্থিতি, বেতন ও অন্যান্য ফি পরিশোধের তথ্যাদি এসএমএসের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে অবহিত করা হয় অভিভাবকদের। এ ছাড়া কলেজের নিজস্ব ডিএমআরসি পোর্টাল অ্যাপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক রেকর্ড ও পরীক্ষার ফল জানানো হয়। ক্লাসের জটিল বিষয়গুলো সহজবোধ্য করতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকেরা প্রজেক্টরের মাধ্যমে ক্লাস পরিচালনা করেন। সাহিত্য ও বিজ্ঞানচর্চায় এর লাইব্রেরিতে রয়েছে ৩ হাজারের বেশি বই।
ওবায়দুল্লাহ নয়ন, অধ্যক্ষ
সাম্প্রতিক বিশ্বে প্রযুক্তিগত উন্নতির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় মানবিক মূল্যবোধের উন্নতি তথা দেশ, জাতি ও মানবসমাজের ক্রমবর্ধমান সংকট মোকাবিলার যে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সেগুলো সামনে রেখে প্রতিষ্ঠিত ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ অল্প সময়েই দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উন্নীত হতে পেরেছে তার কর্মকৌশল তথা কর্মপ্রচেষ্টার সমন্বয়ে।
পরিবহনব্যবস্থা
দূরবর্তী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ যাতায়াতের জন্য রয়েছে কলেজের নিজস্ব পরিবহন সেবা। নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকার আশপাশে প্রায় সব রুটে এই সেবা দেওয়া হয়। রাইড ব্যবহারকারী শিক্ষার্থীদের আলাদাভাবে যাতায়াত সেবা নিশ্চিতে এ কলেজের রয়েছে ২৮টি বাস। মানসম্মত ও স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে রয়েছে ক্যানটিন-সুবিধা। এ ছাড়া ধর্মচর্চার জন্য রয়েছে প্রার্থনাকক্ষ।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
প্রতিযোগিতার এই যুগে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল করে তোলার জন্য রয়েছে বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম। এখানে আছে ডিএমআরসি সায়েন্স অ্যান্ড আইসিটি ক্লাব, ডিবেট ক্লাব, ডিএমআরসি স্পোর্টস ক্লাব, লিটারারি অ্যান্ড কালচারাল ক্লাব, ফটোগ্রাফি ক্লাব ও রোভার স্কাউট গ্রুপ।
প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্য
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ প্রতিষ্ঠার তৃতীয় বছরেই ঢাকা বোর্ডে অষ্টম স্থান অর্জন করেছে। এ প্লাসসহ প্রায় শতভাগ পাসের রেকর্ড আছে এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের। ২০২৩ সালে ২ হাজার ২৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ। বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৩০৮ জন শিক্ষার্থী।
নবীন এই প্রতিষ্ঠানের স্বল্প সময়ের পথচলায় এ পর্যন্ত মোট ১৪৩ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে পড়ছেন। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১ হাজার ৯০০ শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
২০ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
২০ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
২০ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগে