নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাকালীন সময়ে অনলাইন শিক্ষা আমাদের জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই অনলাইন শিক্ষার গুণগতমান বৃদ্ধি এখন সময়ের দাবি। তবে অনলাইন শিক্ষা শুধু লেকচার প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে বরং, অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের পাশাপাশি তাদের অর্জন যাচাইয়ের যথাযথ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন ইউজিসি।
সোমবার ভার্চ্যুয়ালি আয়োজিত বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের জন্য ওপেন রিসোর্স তৈরি, ব্যবহার এবং অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম বিষয়ক এক কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজী শহীদুল্লাহ এ আহ্বান জানান।
ইউজিসি চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশের অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমকে কার্যকর করতে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। দেশের সকল স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতের পাশাপাশি শক্তিশালী ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক সেবা নিশ্চিত করতে না পারলে সকল শিক্ষার্থীকে অনলাইন শিক্ষার আওতায় আনা সম্ভব হবে না। সরকারের বিশেষ উদ্যোগের ফলে বিদ্যুৎ সরবরাহ পরিস্থিতির যথেষ্ট উন্নতি হলেও অনেক স্থানেই ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক অনেক দুর্বল। তা ছাড়া ডিভাইস ক্রয় করার সামর্থ্যও অনেক শিক্ষার্থীর নেই। এ ক্ষেত্রে, ইউজিসি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ডিভাইস ক্রয়ে ঋণ প্রদান এবং মোবাইল ফোন অপারেটরদের মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট সেবা প্রদানের ব্যবস্থা করেছে।
অধ্যাপক কাজী শহীদুল্লাহ আরও বলেন, অনলাইন ও ব্লেন্ডেড লার্নিং সম্পর্কে শিক্ষকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা না গেলে এই শিক্ষা কার্যক্রম কার্যকর করা যাবে না। করোনা পরবর্তী সময়েও অনলাইন শিক্ষা ও ব্লেন্ডেড লার্নিং কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে। এ ব্যবস্থাকে টেকসই করতে ইউজিসি ব্লেন্ডেড লার্নিং পলিসি তৈরিতে কাজ করছে।
কর্মশালায় ইউজিসি সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. ফেরদৌস জামান বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় অনলাইন শিক্ষা ও ব্লেন্ডেড লার্নিং এর ধারণা নতুন। এই ব্যবস্থাকে কার্যকর করতে পলিসি প্রণয়নসহ শিক্ষকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। ইউজিসি এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়নে কাজ করছে।
ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, করোনা মহামারি পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঝুঁকির মুখে ফেলে দিয়েছে। আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করে অনলাইন শিক্ষা ও ব্লেন্ডেড লার্নিং সিস্টেম কার্যকর করা গেলে এ চ্যালেঞ্জ থেকে উত্তরণ আমাদের জন্য সহজ হবে।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ও কানাডার ভ্যানকুভারস্থ কমনওয়েলথ এডুকেশনাল মিডিয়া সেন্টার ফর এশিয়া (সেমকা) এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত পাঁচ দিনের এ কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য প্রদান করেন ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের, সেমকার পরিচালক অধ্যাপক ড. মাধু পারহাড় ও সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার (এডুকেশন) ড. মানস রঞ্জন পানিগ্রাহী। ইউজিসির আইএমসিটি বিভাগের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভূঁইয়া কর্মশালায় সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন।
পাঁচ দিনের এই কর্মশালায় দেশের ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০০ জন শিক্ষক অংশ নিচ্ছেন। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) ট্রেজারার ও স্কুল অব বিজনেসের ডিন অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল আজাদ কর্মশালার প্রথম দিনে সেশন পরিচালনা করেন।
করোনাকালীন সময়ে অনলাইন শিক্ষা আমাদের জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই অনলাইন শিক্ষার গুণগতমান বৃদ্ধি এখন সময়ের দাবি। তবে অনলাইন শিক্ষা শুধু লেকচার প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে বরং, অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের পাশাপাশি তাদের অর্জন যাচাইয়ের যথাযথ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন ইউজিসি।
সোমবার ভার্চ্যুয়ালি আয়োজিত বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের জন্য ওপেন রিসোর্স তৈরি, ব্যবহার এবং অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম বিষয়ক এক কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজী শহীদুল্লাহ এ আহ্বান জানান।
ইউজিসি চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশের অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমকে কার্যকর করতে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। দেশের সকল স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতের পাশাপাশি শক্তিশালী ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক সেবা নিশ্চিত করতে না পারলে সকল শিক্ষার্থীকে অনলাইন শিক্ষার আওতায় আনা সম্ভব হবে না। সরকারের বিশেষ উদ্যোগের ফলে বিদ্যুৎ সরবরাহ পরিস্থিতির যথেষ্ট উন্নতি হলেও অনেক স্থানেই ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক অনেক দুর্বল। তা ছাড়া ডিভাইস ক্রয় করার সামর্থ্যও অনেক শিক্ষার্থীর নেই। এ ক্ষেত্রে, ইউজিসি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ডিভাইস ক্রয়ে ঋণ প্রদান এবং মোবাইল ফোন অপারেটরদের মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট সেবা প্রদানের ব্যবস্থা করেছে।
অধ্যাপক কাজী শহীদুল্লাহ আরও বলেন, অনলাইন ও ব্লেন্ডেড লার্নিং সম্পর্কে শিক্ষকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা না গেলে এই শিক্ষা কার্যক্রম কার্যকর করা যাবে না। করোনা পরবর্তী সময়েও অনলাইন শিক্ষা ও ব্লেন্ডেড লার্নিং কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে। এ ব্যবস্থাকে টেকসই করতে ইউজিসি ব্লেন্ডেড লার্নিং পলিসি তৈরিতে কাজ করছে।
কর্মশালায় ইউজিসি সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. ফেরদৌস জামান বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় অনলাইন শিক্ষা ও ব্লেন্ডেড লার্নিং এর ধারণা নতুন। এই ব্যবস্থাকে কার্যকর করতে পলিসি প্রণয়নসহ শিক্ষকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। ইউজিসি এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়নে কাজ করছে।
ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, করোনা মহামারি পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঝুঁকির মুখে ফেলে দিয়েছে। আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করে অনলাইন শিক্ষা ও ব্লেন্ডেড লার্নিং সিস্টেম কার্যকর করা গেলে এ চ্যালেঞ্জ থেকে উত্তরণ আমাদের জন্য সহজ হবে।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ও কানাডার ভ্যানকুভারস্থ কমনওয়েলথ এডুকেশনাল মিডিয়া সেন্টার ফর এশিয়া (সেমকা) এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত পাঁচ দিনের এ কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য প্রদান করেন ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের, সেমকার পরিচালক অধ্যাপক ড. মাধু পারহাড় ও সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার (এডুকেশন) ড. মানস রঞ্জন পানিগ্রাহী। ইউজিসির আইএমসিটি বিভাগের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভূঁইয়া কর্মশালায় সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন।
পাঁচ দিনের এই কর্মশালায় দেশের ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০০ জন শিক্ষক অংশ নিচ্ছেন। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) ট্রেজারার ও স্কুল অব বিজনেসের ডিন অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল আজাদ কর্মশালার প্রথম দিনে সেশন পরিচালনা করেন।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
৩ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে