জবি সংবাদদাতা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে আইনের বাইরে গিয়ে গুচ্ছে থাকতে হচ্ছে বলে মনে করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (জবিশিস) নেতারা।
আজ শনিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মিলনায়তনে শিক্ষক সমিতি কর্তৃক আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক সমিতির নেতারা এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জবিশিসের সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ এ স্পষ্ট করে বলা আছে একাডেমিক কাউন্সিল ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এই আইনের বাইরে গিয়ে আমাদের গুচ্ছে থাকতে হচ্ছে।’
কেন থাকতে হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ মাশরিক বলেন, ‘আপনারা জানেন গতবারই আমরা গুচ্ছে থাকতে চাইনি। আমরা একক ভর্তি পরীক্ষা চেয়েছি নয়তো নিজস্ব পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরীক্ষা নিতে চেয়েছি। পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতি গুচ্ছে থাকতে বলায় গুচ্ছে থাকতে হয়েছে। এবার একক ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের জন্য এনটিএ গঠনের কথা থাকলেও ইউজিসি তা গঠন করতে পারেনি।’
শেখ মাশরিক আরও বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতি একটি অস্বচ্ছ ও ত্রুটিপূর্ণ প্রক্রিয়া। শিক্ষক সমিতি চায় না গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে থাকতে, আমাদের ওপর গুচ্ছ প্রক্রিয়া চাপিয়ে দিয়েছে নীতিনির্ধারক তথা ইউজিসি। শিক্ষক সমিতি চায় না গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে থাকতে, আমাদের ওপর গুচ্ছ প্রক্রিয়া চাপিয়ে দিয়েছে নীতিনির্ধারক তথা ইউজিসি। এটি একটি অস্বচ্ছ ও ত্রুটিপূর্ণ প্রক্রিয়া।
জবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘আমরা শর্তসাপেক্ষে গুচ্ছতে যাওয়ার পক্ষে রায় দিলেও আমাদের শর্তগুলো পূরণ হয়নি। একরকম আমাদের বাধ্য করা হচ্ছে গুচ্ছতে থাকতে।’
সংবাদ সম্মেলনে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের আসন্ন গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে ১০টি প্রস্তাবনা দিয়েছে শিক্ষক সমিতি। শিক্ষক সমিতির প্রস্তাবনাগুলো হলো মহামান্য রাষ্ট্রপতির আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী আগামী ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে এনটিএ গঠনের মাধ্যমে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একক ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করার প্রস্তাব জানান তারা। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তির সব প্রক্রিয়া শেষ করে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস একই দিনে অর্থাৎ ১ জুলাই ২০২৪ এর মধ্যে শুরু করতে হবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী সব শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত স্কোর ও মেধাক্রম প্রকাশ করতে হবে। একই সঙ্গে ভর্তি প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা ও মাইগ্রেশন এর জটিলতা নিরসনপূর্বক ছাত্র হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
আর্থিক স্বচ্ছতার জন্য সব বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষদের সমন্বয়ে শক্তিশালী একটি নিরীক্ষা টিম গঠন করে ২০২০-২১,২০২১-২২, এবং ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের আয় ও ব্যয়ের নিরীক্ষা কার্য সম্পন্ন করে অংশগ্রহণকারী সব বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকট প্রকাশ করতে হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাওনা টাকা বুঝিয়ে দিতে হবে। দেশের সব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আলাদা আলাদা গুচ্ছ করতে হবে।
ভর্তি প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতার কারণে শিক্ষার্থীদের আসনসংখ্যা পূর্ণ হচ্ছে না ফলে বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীরা সমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের আসনসংখ্যা অনুযায়ী ভর্তি পূর্ণ করতে হবে। ভর্তির আবেদন ফি কমিয়ে যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণ করতে হবে। ভর্তি আবেদন ফি ব্যতীত শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন, মাইগ্রেশন, ভর্তি বাতিল বা অন্য কোনো কারণে অর্থ প্রদান করবে না তা নিশ্চিত করতে হবে।
গুচ্ছ ভুক্ত ২২টির মধ্যে আসনসংখ্যা অনুযায়ী অর্থ বরাদ্দ না করে বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক আবেদনের সংখ্যা অনুযায়ী অর্থ প্রদান করতে হবে এবং পরীক্ষা পরিচালনার জন্য বিভিন্ন ব্যয় নির্বাহের জন্য এবং এর স্বচ্ছতার জন্য একটি সুস্পষ্ট আর্থিক নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে আইনের বাইরে গিয়ে গুচ্ছে থাকতে হচ্ছে বলে মনে করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (জবিশিস) নেতারা।
আজ শনিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মিলনায়তনে শিক্ষক সমিতি কর্তৃক আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক সমিতির নেতারা এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জবিশিসের সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ এ স্পষ্ট করে বলা আছে একাডেমিক কাউন্সিল ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এই আইনের বাইরে গিয়ে আমাদের গুচ্ছে থাকতে হচ্ছে।’
কেন থাকতে হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ মাশরিক বলেন, ‘আপনারা জানেন গতবারই আমরা গুচ্ছে থাকতে চাইনি। আমরা একক ভর্তি পরীক্ষা চেয়েছি নয়তো নিজস্ব পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরীক্ষা নিতে চেয়েছি। পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতি গুচ্ছে থাকতে বলায় গুচ্ছে থাকতে হয়েছে। এবার একক ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের জন্য এনটিএ গঠনের কথা থাকলেও ইউজিসি তা গঠন করতে পারেনি।’
শেখ মাশরিক আরও বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতি একটি অস্বচ্ছ ও ত্রুটিপূর্ণ প্রক্রিয়া। শিক্ষক সমিতি চায় না গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে থাকতে, আমাদের ওপর গুচ্ছ প্রক্রিয়া চাপিয়ে দিয়েছে নীতিনির্ধারক তথা ইউজিসি। শিক্ষক সমিতি চায় না গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে থাকতে, আমাদের ওপর গুচ্ছ প্রক্রিয়া চাপিয়ে দিয়েছে নীতিনির্ধারক তথা ইউজিসি। এটি একটি অস্বচ্ছ ও ত্রুটিপূর্ণ প্রক্রিয়া।
জবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘আমরা শর্তসাপেক্ষে গুচ্ছতে যাওয়ার পক্ষে রায় দিলেও আমাদের শর্তগুলো পূরণ হয়নি। একরকম আমাদের বাধ্য করা হচ্ছে গুচ্ছতে থাকতে।’
সংবাদ সম্মেলনে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের আসন্ন গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে ১০টি প্রস্তাবনা দিয়েছে শিক্ষক সমিতি। শিক্ষক সমিতির প্রস্তাবনাগুলো হলো মহামান্য রাষ্ট্রপতির আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী আগামী ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে এনটিএ গঠনের মাধ্যমে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একক ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করার প্রস্তাব জানান তারা। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তির সব প্রক্রিয়া শেষ করে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস একই দিনে অর্থাৎ ১ জুলাই ২০২৪ এর মধ্যে শুরু করতে হবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী সব শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত স্কোর ও মেধাক্রম প্রকাশ করতে হবে। একই সঙ্গে ভর্তি প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা ও মাইগ্রেশন এর জটিলতা নিরসনপূর্বক ছাত্র হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
আর্থিক স্বচ্ছতার জন্য সব বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষদের সমন্বয়ে শক্তিশালী একটি নিরীক্ষা টিম গঠন করে ২০২০-২১,২০২১-২২, এবং ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের আয় ও ব্যয়ের নিরীক্ষা কার্য সম্পন্ন করে অংশগ্রহণকারী সব বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকট প্রকাশ করতে হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাওনা টাকা বুঝিয়ে দিতে হবে। দেশের সব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আলাদা আলাদা গুচ্ছ করতে হবে।
ভর্তি প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতার কারণে শিক্ষার্থীদের আসনসংখ্যা পূর্ণ হচ্ছে না ফলে বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীরা সমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের আসনসংখ্যা অনুযায়ী ভর্তি পূর্ণ করতে হবে। ভর্তির আবেদন ফি কমিয়ে যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণ করতে হবে। ভর্তি আবেদন ফি ব্যতীত শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন, মাইগ্রেশন, ভর্তি বাতিল বা অন্য কোনো কারণে অর্থ প্রদান করবে না তা নিশ্চিত করতে হবে।
গুচ্ছ ভুক্ত ২২টির মধ্যে আসনসংখ্যা অনুযায়ী অর্থ বরাদ্দ না করে বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক আবেদনের সংখ্যা অনুযায়ী অর্থ প্রদান করতে হবে এবং পরীক্ষা পরিচালনার জন্য বিভিন্ন ব্যয় নির্বাহের জন্য এবং এর স্বচ্ছতার জন্য একটি সুস্পষ্ট আর্থিক নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জোহা চত্বরে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন তিন শিক্ষার্থী। পরে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হন।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৬ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৯ ঘণ্টা আগে