আসিফ শিশির
সুপ্রিয় শিক্ষার্থীরা, আশা করি তোমরা সবাই ভালো আছ। ১৯ জুন থেকে তোমাদের এসএসসি পরীক্ষা শুরু হতে যাচ্ছে। পদার্থবিজ্ঞান পরীক্ষা ২০২২ সালের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে ৩০ জুন বৃহস্পতিবার। আজ তোমাদের জন্য পদার্থবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি তোমরা উপকৃত হবে।
পদার্থবিজ্ঞান পরীক্ষায় মোট আটটি অধ্যায়ের ওপর প্রশ্ন দেওয়া থাকবে। সেগুলো হলো–
অধ্যায়-১: ভৌতরাশি এবং পরিমাপ
অধ্যায়-২: গতি
অধ্যায়-৩: বল
অধ্যায়-৪: কাজ, শক্তি ও ক্ষমতা
অধ্যায়-৫: পদার্থের অবস্থা ও চাপ
অধ্যায়-৭: তরঙ্গ ও শব্দ
অধ্যায়-৮: আলোর প্রতিফলন
অধ্যায়-১১: চল তড়িৎ।
বহুনির্বাচনি অংশ
বহুনির্বাচনি দিয়ে পরীক্ষা শুরু হবে এবং পরে সেটা শেষ হয়ে সঙ্গে সঙ্গেই সৃজনশীল লিখিত অংশ শুরু হবে। পদার্থবিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য মোট সময় পাবে দুই ঘণ্টা। পরীক্ষার শুরুতে বহুনির্বাচনি অংশের জন্য ২০ মিনিট ও পরে সৃজনশীল লিখিত অংশের জন্য ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট সময় পাবে।
বহুনির্বাচনি অংশের জন্য সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের আটটি অধ্যায়ের সবগুলোই রিভাইস দেবে। প্রতিটি অধ্যায় থেকেই বহুনির্বাচনি প্রশ্ন থাকবে, তাই কোনো অধ্যায় বাদ দেবে না। প্রশ্নপত্রে মোট ২৫টি প্রশ্ন থাকবে, তোমাকে ১৫টির উত্তর দিতে হবে। ২০ মিনিট সময়ের মধ্যে ১৫টি অপেক্ষাকৃত সহজ প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবে। তোমার কাছে জটিল ও অচেনা প্রশ্নগুলো এড়িয়ে যাবে। বহুনির্বাচনি অংশের রিভাইসের জন্য টেস্ট পেপারের সাহায্য নেবে।
সৃজনশীল অংশ
সৃজনশীল লিখিত অংশে মোট ৮টি প্রশ্ন থাকবে, তোমাকে উত্তর দিতে হবে মাত্র ৩টি সৃজনশীল প্রশ্নের। এর জন্য সময় পাবে ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। সৃজনশীল প্রশ্ন হাতে পেয়ে শুরুতেই ৮টি প্রশ্নের সবগুলোই উদ্দীপকসহ ভালো করে দেখে নেবে। সেখান থেকে সহজ ৩টি প্রশ্ন উত্তর দেওয়ার জন্য বাছাই করবে। তোমার কাছে উদ্দীপক পরিচিত মনে হলে সেগুলো উত্তর দেবে। কখনোই অচেনা-অজানা তথ্যসমৃদ্ধ উদ্দীপকের প্রশ্নের উত্তর করতে যাওয়া উচিত হবে না। বোর্ড প্রশ্ন ও টেস্ট পেপারে প্রদত্ত বিভিন্ন স্কুলের প্রশ্নের রিভাইস দেবে। যে অধ্যায়ে বিগত বছরের বোর্ড প্রশ্নের সংখ্যা বেশি, সেই অধ্যায় বেশি করে রিভাইস দেবে। যেহেতু পরীক্ষার শেষ মুহূর্ত চলছে, কাজেই কঠিন প্রশ্ন রিভাইস দিয়ে সময় নষ্ট করবে না।
ক্রিয়েটিভ লিখিত অংশের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক হলো:
অধ্যায়-২: ছক ও গ্রাফের ক্রিয়েটিভ, বিভিন্ন যানবাহনের ত্বরণ ও মন্দণের ক্রিয়েটিভ।
অধ্যায়-৩: পড়ন্ত বস্তুর ক্রিয়েটিভ, বন্দুক-গুলির ক্রিয়েটিভ, সংঘর্ষ ও ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্রের ক্রিয়েটিভ।
অধ্যায়-৪: গতিশক্তি ও বিভবশক্তির ক্রিয়েটিভ, পাম্প দিয়ে কুয়া-ছাদে পানি তোলার ক্রিয়েটিভ।
অধ্যায়-৫: আর্কিমিডিসের নীতি অনুসারে পানিতে ভাসা-ডোবা, প্যাসকেলের সূত্রমতে হাইড্রোলিক প্রেসের ক্রিয়েটিভ।
অধ্যায়-৭: প্রতিধ্বনির ক্রিয়েটিভ, অনুদৈর্ঘ্য-অনুপ্রস্থ তরঙ্গের ছবিসমৃদ্ধ ক্রিয়েটিভ।
অধ্যায়-৮: অবতল দর্পণের ফোকাস দূরত্ব, বক্রতার ব্যাসার্ধ ও বিবর্ধন নির্ণয়; বাস্তব-অবাস্তব প্রতিবিম্ব গঠন ও প্রকৃতি বিশ্লেষণ।
অধ্যায়-১১: রোধের সংযোগ, তুল্যরোধ, প্রবাহের পরিবর্তন, বিভব পার্থক্য নির্ণয়, ক্ষমতা নির্ণয়, বিদ্যুৎ বিলের হিসাব।
লেখার সময় হঠাৎ কোনো কিছু ভুলে গেলে আতঙ্কগ্রস্ত হবে না; বরং ঠান্ডা মাথায় মনে করার চেষ্টা করবে। খাতায় স্পষ্ট করে লিখবে ও যথেষ্ট জায়গা নিয়ে লিখবে। খাতায় অযথা কাটাকাটি করবে না, কিছু ভুল হলে এক টানে কেটে দেবে। গাণিতিক হিসাব-নিকাশে অবশ্যই সৌন্দর্য বজায় রাখবে। একেবারে পরীক্ষার শেষ দিকে খাতাটি রিভাইস দিয়ে আসবে, কোনো ভুল চোখে পড়লে সেটা সংশোধন করে নেবে। তোমাদের সাফল্য কামনায় অনেক অনেক দোয়া ও শুভেচ্ছা রইল।
আসিফ শিশির,প্রভাষক, ঢাকা কমার্স কলেজ,মিরপুর, ঢাকা।
সুপ্রিয় শিক্ষার্থীরা, আশা করি তোমরা সবাই ভালো আছ। ১৯ জুন থেকে তোমাদের এসএসসি পরীক্ষা শুরু হতে যাচ্ছে। পদার্থবিজ্ঞান পরীক্ষা ২০২২ সালের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে ৩০ জুন বৃহস্পতিবার। আজ তোমাদের জন্য পদার্থবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি তোমরা উপকৃত হবে।
পদার্থবিজ্ঞান পরীক্ষায় মোট আটটি অধ্যায়ের ওপর প্রশ্ন দেওয়া থাকবে। সেগুলো হলো–
অধ্যায়-১: ভৌতরাশি এবং পরিমাপ
অধ্যায়-২: গতি
অধ্যায়-৩: বল
অধ্যায়-৪: কাজ, শক্তি ও ক্ষমতা
অধ্যায়-৫: পদার্থের অবস্থা ও চাপ
অধ্যায়-৭: তরঙ্গ ও শব্দ
অধ্যায়-৮: আলোর প্রতিফলন
অধ্যায়-১১: চল তড়িৎ।
বহুনির্বাচনি অংশ
বহুনির্বাচনি দিয়ে পরীক্ষা শুরু হবে এবং পরে সেটা শেষ হয়ে সঙ্গে সঙ্গেই সৃজনশীল লিখিত অংশ শুরু হবে। পদার্থবিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য মোট সময় পাবে দুই ঘণ্টা। পরীক্ষার শুরুতে বহুনির্বাচনি অংশের জন্য ২০ মিনিট ও পরে সৃজনশীল লিখিত অংশের জন্য ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট সময় পাবে।
বহুনির্বাচনি অংশের জন্য সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের আটটি অধ্যায়ের সবগুলোই রিভাইস দেবে। প্রতিটি অধ্যায় থেকেই বহুনির্বাচনি প্রশ্ন থাকবে, তাই কোনো অধ্যায় বাদ দেবে না। প্রশ্নপত্রে মোট ২৫টি প্রশ্ন থাকবে, তোমাকে ১৫টির উত্তর দিতে হবে। ২০ মিনিট সময়ের মধ্যে ১৫টি অপেক্ষাকৃত সহজ প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবে। তোমার কাছে জটিল ও অচেনা প্রশ্নগুলো এড়িয়ে যাবে। বহুনির্বাচনি অংশের রিভাইসের জন্য টেস্ট পেপারের সাহায্য নেবে।
সৃজনশীল অংশ
সৃজনশীল লিখিত অংশে মোট ৮টি প্রশ্ন থাকবে, তোমাকে উত্তর দিতে হবে মাত্র ৩টি সৃজনশীল প্রশ্নের। এর জন্য সময় পাবে ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। সৃজনশীল প্রশ্ন হাতে পেয়ে শুরুতেই ৮টি প্রশ্নের সবগুলোই উদ্দীপকসহ ভালো করে দেখে নেবে। সেখান থেকে সহজ ৩টি প্রশ্ন উত্তর দেওয়ার জন্য বাছাই করবে। তোমার কাছে উদ্দীপক পরিচিত মনে হলে সেগুলো উত্তর দেবে। কখনোই অচেনা-অজানা তথ্যসমৃদ্ধ উদ্দীপকের প্রশ্নের উত্তর করতে যাওয়া উচিত হবে না। বোর্ড প্রশ্ন ও টেস্ট পেপারে প্রদত্ত বিভিন্ন স্কুলের প্রশ্নের রিভাইস দেবে। যে অধ্যায়ে বিগত বছরের বোর্ড প্রশ্নের সংখ্যা বেশি, সেই অধ্যায় বেশি করে রিভাইস দেবে। যেহেতু পরীক্ষার শেষ মুহূর্ত চলছে, কাজেই কঠিন প্রশ্ন রিভাইস দিয়ে সময় নষ্ট করবে না।
ক্রিয়েটিভ লিখিত অংশের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক হলো:
অধ্যায়-২: ছক ও গ্রাফের ক্রিয়েটিভ, বিভিন্ন যানবাহনের ত্বরণ ও মন্দণের ক্রিয়েটিভ।
অধ্যায়-৩: পড়ন্ত বস্তুর ক্রিয়েটিভ, বন্দুক-গুলির ক্রিয়েটিভ, সংঘর্ষ ও ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্রের ক্রিয়েটিভ।
অধ্যায়-৪: গতিশক্তি ও বিভবশক্তির ক্রিয়েটিভ, পাম্প দিয়ে কুয়া-ছাদে পানি তোলার ক্রিয়েটিভ।
অধ্যায়-৫: আর্কিমিডিসের নীতি অনুসারে পানিতে ভাসা-ডোবা, প্যাসকেলের সূত্রমতে হাইড্রোলিক প্রেসের ক্রিয়েটিভ।
অধ্যায়-৭: প্রতিধ্বনির ক্রিয়েটিভ, অনুদৈর্ঘ্য-অনুপ্রস্থ তরঙ্গের ছবিসমৃদ্ধ ক্রিয়েটিভ।
অধ্যায়-৮: অবতল দর্পণের ফোকাস দূরত্ব, বক্রতার ব্যাসার্ধ ও বিবর্ধন নির্ণয়; বাস্তব-অবাস্তব প্রতিবিম্ব গঠন ও প্রকৃতি বিশ্লেষণ।
অধ্যায়-১১: রোধের সংযোগ, তুল্যরোধ, প্রবাহের পরিবর্তন, বিভব পার্থক্য নির্ণয়, ক্ষমতা নির্ণয়, বিদ্যুৎ বিলের হিসাব।
লেখার সময় হঠাৎ কোনো কিছু ভুলে গেলে আতঙ্কগ্রস্ত হবে না; বরং ঠান্ডা মাথায় মনে করার চেষ্টা করবে। খাতায় স্পষ্ট করে লিখবে ও যথেষ্ট জায়গা নিয়ে লিখবে। খাতায় অযথা কাটাকাটি করবে না, কিছু ভুল হলে এক টানে কেটে দেবে। গাণিতিক হিসাব-নিকাশে অবশ্যই সৌন্দর্য বজায় রাখবে। একেবারে পরীক্ষার শেষ দিকে খাতাটি রিভাইস দিয়ে আসবে, কোনো ভুল চোখে পড়লে সেটা সংশোধন করে নেবে। তোমাদের সাফল্য কামনায় অনেক অনেক দোয়া ও শুভেচ্ছা রইল।
আসিফ শিশির,প্রভাষক, ঢাকা কমার্স কলেজ,মিরপুর, ঢাকা।
চীনের জিয়াংসু ইউনিভার্সিটি প্রেসিডেনশি য়াল স্কলারশিপ ২০২৫-২৬-এর আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগেউপমহাদেশের প্রাচীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে অন্যতম ঢাকা কলেজ। ১৮৪১ সালের ২০ নভেম্বর এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০ নভেম্বর কলেজটি ১৮৪তম বছরে পদার্পণ করবে। ঢাকা কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশার
৪ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে কমলালেবুর মতো বড় যে গোল বিল্ডিংটি দেখা যায়, তার নাম সি বিল্ডিং। এখানেই রয়েছে চোখধাঁধানো এক লাইব্রেরি। এ বিল্ডিংয়ে প্রবেশের পর প্রথমে চোখ পড়বে ইতালীয় রেনেসাঁ যুগের চিত্রশিল্পী রাফায়েলের চিত্র ‘দ্য স্কুল অব এথেন্স’।
৪ ঘণ্টা আগে‘সেরা’ বিষয়টি সব সময় ভালো অনুভূতি দেয়। শিক্ষার্থীরাও তাই ভবিষ্যতে সফল হতে সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে চান স্বাভাবিকভাবে। আমেরিকা বা ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চেয়ে পিছিয়ে নেই এশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।
৪ ঘণ্টা আগে