প্রতিনিধি, ঢাবি
ফিজিক্যাল মাস্টারপ্ল্যানের আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় একটি ফিজিক্যাল মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করেছে। আমার হিসেব বলে, ফিজিক্যাল মাস্টারপ্ল্যানের আগে একটা একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান দরকার। সেটির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি ফিজিক্যাল মাস্টারপ্ল্যান হবে।
ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক আয়োজিত 'আমার বঙ্গবন্ধু' শীর্ষক আন্তঃহল চূড়ান্ত বক্তৃতা প্রতিযোগিতার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ কথা বলেন তিনি। প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি হল থেকে অন্তঃহল বক্তৃতায় ১ম স্থান অধিকারী ১৮ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
বক্তৃতা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেন বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হলের শিক্ষার্থী ফাতেমা ফারজানা নির্ঝনা, দ্বিতীয় হয়েছেন হাজী মুহম্মদ মুহসিন হলের শিক্ষার্থী আবু জার গিফারী জনি, তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন শামসুন নাহার হলের শিক্ষার্থী হামিদা নিছা।
বক্তৃতা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী নির্ধারণে বিবেচনায় রাখা হয়েছে বাচনভঙ্গি, শব্দ চয়ন, তথ্য উপস্থাপন এবং বক্তব্য ৩ মিনিটে মধ্যে শেষ করতে পারা গেল কি-না। বক্তৃতা প্রতিযোগিতা শেষে 'মুজিব আমার পিতা' দ্বিমাত্রিক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এ ছাড়া সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে জলের গান।
ডা. দীপু মনি বলেন, আগামী ১০০ বছরে এই বিশ্ববিদ্যালয় কী করতে চায়, কোথায় যেতে চায় তা নিয়ে ভাবতে হবে। এই বিশ্ববিদ্যালয় সংকটে জাতিকে পথ দেখিয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয় আজও পারবে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে পথপ্রদর্শক হতে।
তিনি বলেন—চতুর্থ শিল্পবিপ্লব কড়া নাড়ছে না, এখন মোটামুটি ধাক্কা দিচ্ছে। কাজেই আমাদের তৈরি হতে হবে। কারণ এর আগের তিনটি শিল্পবিপ্লবের সফল অংশীদার হতে পারিনি, ধরতেই পারিনি। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবকে শুধু ধরা নয়, শুধু এর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা নয়, এই শিল্পবিপ্লবের সফল অংশীদার আমাদের হতেই হবে। এ জন্য আমরা কী করছি? শিক্ষার্থীদের দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তোলার সক্ষমতা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আছে। আমাদের ঘাটতির জায়গাটুকু পূরণ করতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সফট স্কিলস, কমিউনিকেটিং, ক্রিটিক্যাল থিংকিং, প্রবলেম সলভিং, নেতৃত্বের দক্ষতা ছাড়া আজকের যুগে কর্মে ঠাই করে নেওয়া কঠিন। সফট স্কিলস ধারণাগুলো মোটেই পাশ্চাত্যের নয়। সফট স্কিলস আমাদের সংস্কৃতিরও অবিচ্ছেদ্য অংশ। কাজেই এগুলো আমাদের শিখতে হবে। আর এসবের সঙ্গে সততা, মানবিকতা, পরমতসহিষ্ণুতার মতো গুণগুলো অর্জন করতে হবে।
এ কাজগুলো করার জন্য বঙ্গবন্ধু পাঠ, তাঁকে অনুধাবন একেবারে অপরিহার্য। শোষণহীন ও বৈষম্যহীন সমাজ, নারীর ক্ষমতায়ন, সমতার কথা তিনিই আমাদের বলেছেন। বঙ্গবন্ধুর ত্যাগ, তিতিক্ষা ও সংগ্রামের কাহিনিকে যদি আমরা পড়ি, নিজেরা চর্চা করি, তাহলেই আমরা সত্যিকার অর্থে সোনার মানুষ হতে পারব। এই দেশটিকে এগিয়ে নিতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে। বঙ্গবন্ধুকে জানলে আমরা দেশকে জানব, আমাদের ইতিহাসকে জানব, অতীতকে জানবে। অতীতকে না জানলে ভবিষ্যৎ নির্মাণ করা যায় না। অতীতকে জানার জন্য বঙ্গবন্ধু পাঠ সবার জন্য আবশ্যক।
এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ কে আজাদ চৌধুরী। তিনি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর একটাই স্বপ্ন ছিল; একটি শোষণহীন সমাজব্যবস্থা। যার জন্য তিনি কখনো আপোষ করেননি। একটি পরিসংখ্যানে দেখা যায়, উনি জীবনের ৪৬ শতাংশ কাটিয়েছেন সাংগঠনিক কাজে, ৪০ শতাংশ কাটিয়েছেন জেলখানায়, আর ১৬ শতাংশ ছিল ব্যক্তিগত জীবন।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব বিভাগ যুগোপযোগী নয়, সেগুলো থাকার দরকার আছে কিনা এ বিষয় শিক্ষামন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরিকল্পিতভাবে ভবন হচ্ছে, ডিপার্টমেন্ট হচ্ছে।
ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন যুগ্ম মহাসচিব সুভাষ সিংহ রায়ের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. আখতারুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া, শতবর্ষ উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক ও অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহসভাপতি মোল্লা মোহাম্মাদ আবু কাওছার, সহসভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী (পারভেজ), মহাসচিব রঞ্জন কর্মকার, সাংগঠনিক সম্পাদক এ. কে. এম. আফজালুর রহমান বাবু, কোষাধ্যক্ষ দেওয়ান রাশিদুল হাসান, প্রোগ্রাম সমন্বয়ক কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন প্রমুখ।
বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক অজয় দাশ গুপ্ত, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক শামীম রেজা, বাংলাদেশ টেলিভিশনের উপ-মহাপরিচালক (বার্তা) অনুপ খাস্তগীর এবং ডিবিসি নিউজ-এর সিইও মনজুরুল ইসলাম।
ফিজিক্যাল মাস্টারপ্ল্যানের আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় একটি ফিজিক্যাল মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করেছে। আমার হিসেব বলে, ফিজিক্যাল মাস্টারপ্ল্যানের আগে একটা একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান দরকার। সেটির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি ফিজিক্যাল মাস্টারপ্ল্যান হবে।
ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক আয়োজিত 'আমার বঙ্গবন্ধু' শীর্ষক আন্তঃহল চূড়ান্ত বক্তৃতা প্রতিযোগিতার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ কথা বলেন তিনি। প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি হল থেকে অন্তঃহল বক্তৃতায় ১ম স্থান অধিকারী ১৮ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
বক্তৃতা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেন বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হলের শিক্ষার্থী ফাতেমা ফারজানা নির্ঝনা, দ্বিতীয় হয়েছেন হাজী মুহম্মদ মুহসিন হলের শিক্ষার্থী আবু জার গিফারী জনি, তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন শামসুন নাহার হলের শিক্ষার্থী হামিদা নিছা।
বক্তৃতা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী নির্ধারণে বিবেচনায় রাখা হয়েছে বাচনভঙ্গি, শব্দ চয়ন, তথ্য উপস্থাপন এবং বক্তব্য ৩ মিনিটে মধ্যে শেষ করতে পারা গেল কি-না। বক্তৃতা প্রতিযোগিতা শেষে 'মুজিব আমার পিতা' দ্বিমাত্রিক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এ ছাড়া সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে জলের গান।
ডা. দীপু মনি বলেন, আগামী ১০০ বছরে এই বিশ্ববিদ্যালয় কী করতে চায়, কোথায় যেতে চায় তা নিয়ে ভাবতে হবে। এই বিশ্ববিদ্যালয় সংকটে জাতিকে পথ দেখিয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয় আজও পারবে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে পথপ্রদর্শক হতে।
তিনি বলেন—চতুর্থ শিল্পবিপ্লব কড়া নাড়ছে না, এখন মোটামুটি ধাক্কা দিচ্ছে। কাজেই আমাদের তৈরি হতে হবে। কারণ এর আগের তিনটি শিল্পবিপ্লবের সফল অংশীদার হতে পারিনি, ধরতেই পারিনি। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবকে শুধু ধরা নয়, শুধু এর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা নয়, এই শিল্পবিপ্লবের সফল অংশীদার আমাদের হতেই হবে। এ জন্য আমরা কী করছি? শিক্ষার্থীদের দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তোলার সক্ষমতা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আছে। আমাদের ঘাটতির জায়গাটুকু পূরণ করতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সফট স্কিলস, কমিউনিকেটিং, ক্রিটিক্যাল থিংকিং, প্রবলেম সলভিং, নেতৃত্বের দক্ষতা ছাড়া আজকের যুগে কর্মে ঠাই করে নেওয়া কঠিন। সফট স্কিলস ধারণাগুলো মোটেই পাশ্চাত্যের নয়। সফট স্কিলস আমাদের সংস্কৃতিরও অবিচ্ছেদ্য অংশ। কাজেই এগুলো আমাদের শিখতে হবে। আর এসবের সঙ্গে সততা, মানবিকতা, পরমতসহিষ্ণুতার মতো গুণগুলো অর্জন করতে হবে।
এ কাজগুলো করার জন্য বঙ্গবন্ধু পাঠ, তাঁকে অনুধাবন একেবারে অপরিহার্য। শোষণহীন ও বৈষম্যহীন সমাজ, নারীর ক্ষমতায়ন, সমতার কথা তিনিই আমাদের বলেছেন। বঙ্গবন্ধুর ত্যাগ, তিতিক্ষা ও সংগ্রামের কাহিনিকে যদি আমরা পড়ি, নিজেরা চর্চা করি, তাহলেই আমরা সত্যিকার অর্থে সোনার মানুষ হতে পারব। এই দেশটিকে এগিয়ে নিতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে। বঙ্গবন্ধুকে জানলে আমরা দেশকে জানব, আমাদের ইতিহাসকে জানব, অতীতকে জানবে। অতীতকে না জানলে ভবিষ্যৎ নির্মাণ করা যায় না। অতীতকে জানার জন্য বঙ্গবন্ধু পাঠ সবার জন্য আবশ্যক।
এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ কে আজাদ চৌধুরী। তিনি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর একটাই স্বপ্ন ছিল; একটি শোষণহীন সমাজব্যবস্থা। যার জন্য তিনি কখনো আপোষ করেননি। একটি পরিসংখ্যানে দেখা যায়, উনি জীবনের ৪৬ শতাংশ কাটিয়েছেন সাংগঠনিক কাজে, ৪০ শতাংশ কাটিয়েছেন জেলখানায়, আর ১৬ শতাংশ ছিল ব্যক্তিগত জীবন।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব বিভাগ যুগোপযোগী নয়, সেগুলো থাকার দরকার আছে কিনা এ বিষয় শিক্ষামন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরিকল্পিতভাবে ভবন হচ্ছে, ডিপার্টমেন্ট হচ্ছে।
ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন যুগ্ম মহাসচিব সুভাষ সিংহ রায়ের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. আখতারুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া, শতবর্ষ উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক ও অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহসভাপতি মোল্লা মোহাম্মাদ আবু কাওছার, সহসভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী (পারভেজ), মহাসচিব রঞ্জন কর্মকার, সাংগঠনিক সম্পাদক এ. কে. এম. আফজালুর রহমান বাবু, কোষাধ্যক্ষ দেওয়ান রাশিদুল হাসান, প্রোগ্রাম সমন্বয়ক কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন প্রমুখ।
বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক অজয় দাশ গুপ্ত, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক শামীম রেজা, বাংলাদেশ টেলিভিশনের উপ-মহাপরিচালক (বার্তা) অনুপ খাস্তগীর এবং ডিবিসি নিউজ-এর সিইও মনজুরুল ইসলাম।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
৮ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
৮ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে