নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সারা দেশে একযোগে আগামী শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) বেলা ১১টায় কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি দেওয়া ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবার কৃষি গুচ্ছ ভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে সর্বমোট আসন রয়েছে ৩ হাজার ৭১৮টি। এর বিপরীতে আবেদন করেছেন ৭৫ হাজার ১৭ জন। সে হিসাবে এবার এক আসনের বিপরীতে লড়বেন প্রায় ২০ জন ভর্তিচ্ছু।
আজ বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ লুৎফর রহমান।
সিভাসু উপাচার্য বলেন, ‘কৃষিগুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনে এবার নেতৃত্ব দিচ্ছে সিভাসু। গুচ্ছ পদ্ধতিতে ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা এক বিশাল কর্মযজ্ঞ। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ১২টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পৃক্ততা রয়েছে। ইতিমধ্যে আমরা ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। এই বিশাল কর্মযজ্ঞ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনে তিনি গণমাধ্যমের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন।’
লিখিত বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান আরও বলেন, ভর্তি পরীক্ষা ৮টি মূল কেন্দ্র এবং ৩টি উপকেন্দ্রে একযোগে অনুষ্ঠিত হবে।
মূল কেন্দ্রসমূহ হলো
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর; শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা; পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী; চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম; সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট; খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা এবং হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ।
উপকেন্দ্রসমূহ হলো
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা; খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), চট্টগ্রাম।
সিভাসুর নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান বলেন, ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হবে আগামী ৩০ অক্টোবর এবং সশরীরে ভর্তি প্রক্রিয়া চলবে ৯ থেকে ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. কামাল, রেজিস্ট্রার মীর্জা ফারুক ইমাম, পরিচালক (ছাত্রকল্যাণ) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রাশেদুল আলম, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, ভর্তি পরীক্ষার ফোকাল পয়েন্ট অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. সাইফুদ্দীন, ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত টেকনিক্যাল কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. আমীর হোসেন সৈকত এবং জনসংযোগ ও প্রকাশনা উপকমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. রায়হান ফারুক।
কৃষিগুচ্ছে থাকা ৯টি বিশ্ববিদ্যালয় হলো
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-১১১৬), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৪৩৫), শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৬৯৮), পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৪৪৮), চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-২৭০), সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৪৩১), খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-১৫০), হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৯০) ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৮০)।
সারা দেশে একযোগে আগামী শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) বেলা ১১টায় কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি দেওয়া ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবার কৃষি গুচ্ছ ভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে সর্বমোট আসন রয়েছে ৩ হাজার ৭১৮টি। এর বিপরীতে আবেদন করেছেন ৭৫ হাজার ১৭ জন। সে হিসাবে এবার এক আসনের বিপরীতে লড়বেন প্রায় ২০ জন ভর্তিচ্ছু।
আজ বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ লুৎফর রহমান।
সিভাসু উপাচার্য বলেন, ‘কৃষিগুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনে এবার নেতৃত্ব দিচ্ছে সিভাসু। গুচ্ছ পদ্ধতিতে ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা এক বিশাল কর্মযজ্ঞ। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ১২টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পৃক্ততা রয়েছে। ইতিমধ্যে আমরা ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। এই বিশাল কর্মযজ্ঞ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনে তিনি গণমাধ্যমের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন।’
লিখিত বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান আরও বলেন, ভর্তি পরীক্ষা ৮টি মূল কেন্দ্র এবং ৩টি উপকেন্দ্রে একযোগে অনুষ্ঠিত হবে।
মূল কেন্দ্রসমূহ হলো
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর; শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা; পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী; চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম; সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট; খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা এবং হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ।
উপকেন্দ্রসমূহ হলো
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা; খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), চট্টগ্রাম।
সিভাসুর নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান বলেন, ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হবে আগামী ৩০ অক্টোবর এবং সশরীরে ভর্তি প্রক্রিয়া চলবে ৯ থেকে ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. কামাল, রেজিস্ট্রার মীর্জা ফারুক ইমাম, পরিচালক (ছাত্রকল্যাণ) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রাশেদুল আলম, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, ভর্তি পরীক্ষার ফোকাল পয়েন্ট অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. সাইফুদ্দীন, ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত টেকনিক্যাল কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. আমীর হোসেন সৈকত এবং জনসংযোগ ও প্রকাশনা উপকমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. রায়হান ফারুক।
কৃষিগুচ্ছে থাকা ৯টি বিশ্ববিদ্যালয় হলো
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-১১১৬), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৪৩৫), শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৬৯৮), পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৪৪৮), চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-২৭০), সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৪৩১), খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-১৫০), হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৯০) ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (আসন সংখ্যা-৮০)।
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৪ ঘণ্টা আগেমেরিন ফিশারিজ একাডেমি (এমএফএ) বা বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমি (বিএমএফএ) মৎস্য শিল্প, বণিক জাহাজ এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মেরিটাইম শিল্পগুলোতে প্রবেশ করতে আগ্রহী ক্যাডেটদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বা
১৯ ঘণ্টা আগে২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবিএম ফয়সাল বাতেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে