সৈকত সরকার
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় যুক্তরাজ্য। দেশটির পড়াশোনার মান এবং বিশ্বে স্বীকৃত স্বনামধন্য ডিগ্রির জন্য সুনাম রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে পড়াশোনা করতে আসা শিক্ষার্থীদের বাসস্থানসহ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে থাকছে এই আয়োজনে।
আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক
একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হিসেবে স্নাতকে যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমাতে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক। তবে হ্যাঁ, বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাশাপাশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এনএসইউ, ব্র্যাক, ড্যাফোডিল, সাউথইস্ট, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়াম অব ইন্সট্রাকশন (এমওআই) যদি ইংরেজি হয়, সে ক্ষেত্রে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের এমওআই সার্টিফিকেট দিয়ে নির্দিষ্ট কিছু বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যেগুলোতে আইইএলটিএস ছাড়াই আবেদন করা যায়। ইউনিভার্সিটি অব পোর্টসমাউথ, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ওয়েলস, ইউনিভার্সিটি ফর দ্য ক্রিয়েটিভ আর্টসসহ আরও কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এমওআই সার্টিফিকেট আছে।
টিউশন ফির বিষয়ে জেনে নিন
যুক্তরাজ্যে ভর্তি হতে, আন্ডারগ্র্যাজুয়েশনে আইইএলটিএসে অন্তত ওভারঅল ব্যান্ড স্কোর ৬, যেখানে প্রতিটি ব্যান্ডে ন্যূনতম ৫.৫ থাকতে হবে। আর মাস্টার্সে ওভারঅল ব্যান্ড স্কোর ৬.৫, যেখানে প্রতিটি ব্যান্ডে ন্যূনতম ৬ থাকতে হবে। যোগ্যতা অনুযায়ী কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে এর থেকেও বেশি আইইএলটিএস স্কোর চাইতে পারে। তবে এর কম হলে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ই অফার লেটার দেবে না। সে জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের রিকোয়ারমেন্টগুলো দেখে নিতে হবে। আর হ্যাঁ, কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার আগে অনলাইনে তাদের বার্ষিক টিউশন ফি চেক করে নেওয়া যায়। এতে করে ভার্সিটির টিউশন ফি অ্যাফোর্ডেবল কি না, শিক্ষার্থীদের এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর পাওয়া যায়। কারণ, একেক বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি একেক রকম।
আইইএলটিএস দিয়ে আসাই ভালো
তবে একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হিসেবে আমার পরামর্শ থাকবে আইইএলটিএস ছাড়াই যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা যায় সেগুলোতে না এসে, আইইএলটিএস দিয়ে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে আসাই ভালো। কারণ আইইএলটিএস ছাড়া যেগুলোতে আসা যায়, সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান যুক্তরাজ্যের প্রধান শহর লন্ডনের বাইরে। শুধু তা-ই নয়, এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফির কথা বিচার-বিশ্লেষণ করলে তুলনামূলক অনেক বেশি। আর আইইএলটিএস দিয়ে আসা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর টিউশন ফি এগুলোর তুলনায় অনেক কম। এদের অবস্থান যুক্তরাজ্যের ঐতিহাসিক ও প্রধান শহর লন্ডনে। শুধু তা-ই নয়, আইইএলটিএসে ভালো স্কোর এবং আগের একাডেমিক রেজাল্টের ওপর ভিত্তি করে এখানকার সব বিশ্ববিদ্যালয়ই ৩০-৪০ শতাংশ স্কলারশিপ দিয়ে থাকে; যা প্রত্যেক ছাত্রের জন্য বড় একটি সুযোগ।
লন্ডনে থাকার সুবিধা
এবার আসি লন্ডনে অবস্থান করলে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে, সে কথায়। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হিসেবে প্রতিটি ছাত্র সপ্তাহে ২০ ঘণ্টার কাজের সুযোগ পাবেন। আর লন্ডনে স্টুডেন্ট হিসেবে পার্টটাইম জব করার সুযোগ অন্যান্য শহরের তুলনায় অনেক বেশি। এ সুযোগটি পরবর্তীকালে শিক্ষার্থীদের কর্মজীবন এবং দক্ষতা উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। এমনকি তাঁদের চাকরি পেতেও সহায়তা করবে। ভার্সিটির এনরোলমেন্ট হওয়ার পরপরই একজন শিক্ষার্থী দেশে থাকতেই তাঁর ইউনিভার্সিটির অনলাইন অ্যাকাউন্টে এক্সসেস পেয়ে যায়। শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের পোর্টালে লগইন করেই বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে তাঁর সিট বুক করতে পারবেন। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের হল কর্তৃপক্ষের কাছে একটি ই-মেইল করে খুব সহজেই সিট বুক করা যায়। এ ছাড়া বিভিন্ন এডুকেশনাল কনসালট্যান্সির সাহায্যে বাসা বুক করা সম্ভব।
যাতায়াতে ভাড়া বাঁচাতে
বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে প্রতি সপ্তাহে প্রায় ১৪০-২০০ পাউন্ড চার্জ ধরা হয়, যা অনেক শিক্ষার্থীর জন্য তুলনামূলকভাবে ব্যয়বহুল। সে ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা হলে সিট বুক করে প্রথম দুই-তিন সপ্তাহ অবস্থান করে নিজেরাই বাসা ঠিক করে নেওয়া ভালো। সে ক্ষেত্রে একেক জন ছাত্রের সিঙ্গেল রুমের মাসিক ভাড়া বাসার অবস্থান ও জায়গার ওপর নির্ভর করে ৪০০-৫০০ পাউন্ড পর্যন্ত পড়বে। শেয়ারিং রুম ভাড়া এক রুমে দুজন, জনপ্রতি লোকেশন অনুযায়ী ২৫০-৪৫০ পাউন্ডে হয়ে যায়। খাবার ও অন্যান্য হাতখরচ ১৫০-২০০ পাউন্ড লাগে। লন্ডনে আসার পর পরই যাতায়াতব্যবস্থার জন্য ওয়েস্টার কার্ড করে নিতে হবে। স্টুডেন্ট ওয়েস্টার কার্ডে ছাত্ররা ৩০ শতাংশ ছাড় পাবেন। লন্ডন তাদের বিশ্ববিখ্যাত আন্ডারগ্রাউন্ড ও ওভারগ্রাউন্ড মেট্রোরেলের জন্য বিখ্যাত, যার ভাড়া তুলনামূলক বেশি। সে ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে বাসা ভাড়া নেওয়া হলে যাতায়াত ফি বেঁচে যাবে।
সঙ্গে যা আনতে হবে
এবার আসি দেশ থেকে আসার সময় কী কী আনা লাগবে। লন্ডনের আবহাওয়ায় এই রোদ, এই বৃষ্টি। মাইনাস ১০২ ডিগ্রি শীতেও হঠাৎ বৃষ্টি। অনেক সময় তুষারপাতও শুরু হয়। তাই আসার আগে অবশ্যই ভারী জামা-কাপড় নিয়ে আসা অত্যাবশ্যকীয়। পাশাপাশি দেশ ত্যাগ করার সময় পাসপোর্ট, কাস লেটার, অফার লেটার, টিবি টেস্টের মেডিকেল সার্টিফিকেট, একাডেমিক সার্টিফিকেটসহ সব ধরনের ডকুমেন্ট সঙ্গে নিয়ে আসা জরুরি।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় যুক্তরাজ্য। দেশটির পড়াশোনার মান এবং বিশ্বে স্বীকৃত স্বনামধন্য ডিগ্রির জন্য সুনাম রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে পড়াশোনা করতে আসা শিক্ষার্থীদের বাসস্থানসহ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে থাকছে এই আয়োজনে।
আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক
একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হিসেবে স্নাতকে যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমাতে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক। তবে হ্যাঁ, বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাশাপাশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এনএসইউ, ব্র্যাক, ড্যাফোডিল, সাউথইস্ট, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়াম অব ইন্সট্রাকশন (এমওআই) যদি ইংরেজি হয়, সে ক্ষেত্রে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের এমওআই সার্টিফিকেট দিয়ে নির্দিষ্ট কিছু বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যেগুলোতে আইইএলটিএস ছাড়াই আবেদন করা যায়। ইউনিভার্সিটি অব পোর্টসমাউথ, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ওয়েলস, ইউনিভার্সিটি ফর দ্য ক্রিয়েটিভ আর্টসসহ আরও কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এমওআই সার্টিফিকেট আছে।
টিউশন ফির বিষয়ে জেনে নিন
যুক্তরাজ্যে ভর্তি হতে, আন্ডারগ্র্যাজুয়েশনে আইইএলটিএসে অন্তত ওভারঅল ব্যান্ড স্কোর ৬, যেখানে প্রতিটি ব্যান্ডে ন্যূনতম ৫.৫ থাকতে হবে। আর মাস্টার্সে ওভারঅল ব্যান্ড স্কোর ৬.৫, যেখানে প্রতিটি ব্যান্ডে ন্যূনতম ৬ থাকতে হবে। যোগ্যতা অনুযায়ী কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে এর থেকেও বেশি আইইএলটিএস স্কোর চাইতে পারে। তবে এর কম হলে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ই অফার লেটার দেবে না। সে জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের রিকোয়ারমেন্টগুলো দেখে নিতে হবে। আর হ্যাঁ, কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার আগে অনলাইনে তাদের বার্ষিক টিউশন ফি চেক করে নেওয়া যায়। এতে করে ভার্সিটির টিউশন ফি অ্যাফোর্ডেবল কি না, শিক্ষার্থীদের এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর পাওয়া যায়। কারণ, একেক বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি একেক রকম।
আইইএলটিএস দিয়ে আসাই ভালো
তবে একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হিসেবে আমার পরামর্শ থাকবে আইইএলটিএস ছাড়াই যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা যায় সেগুলোতে না এসে, আইইএলটিএস দিয়ে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে আসাই ভালো। কারণ আইইএলটিএস ছাড়া যেগুলোতে আসা যায়, সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান যুক্তরাজ্যের প্রধান শহর লন্ডনের বাইরে। শুধু তা-ই নয়, এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফির কথা বিচার-বিশ্লেষণ করলে তুলনামূলক অনেক বেশি। আর আইইএলটিএস দিয়ে আসা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর টিউশন ফি এগুলোর তুলনায় অনেক কম। এদের অবস্থান যুক্তরাজ্যের ঐতিহাসিক ও প্রধান শহর লন্ডনে। শুধু তা-ই নয়, আইইএলটিএসে ভালো স্কোর এবং আগের একাডেমিক রেজাল্টের ওপর ভিত্তি করে এখানকার সব বিশ্ববিদ্যালয়ই ৩০-৪০ শতাংশ স্কলারশিপ দিয়ে থাকে; যা প্রত্যেক ছাত্রের জন্য বড় একটি সুযোগ।
লন্ডনে থাকার সুবিধা
এবার আসি লন্ডনে অবস্থান করলে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে, সে কথায়। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হিসেবে প্রতিটি ছাত্র সপ্তাহে ২০ ঘণ্টার কাজের সুযোগ পাবেন। আর লন্ডনে স্টুডেন্ট হিসেবে পার্টটাইম জব করার সুযোগ অন্যান্য শহরের তুলনায় অনেক বেশি। এ সুযোগটি পরবর্তীকালে শিক্ষার্থীদের কর্মজীবন এবং দক্ষতা উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। এমনকি তাঁদের চাকরি পেতেও সহায়তা করবে। ভার্সিটির এনরোলমেন্ট হওয়ার পরপরই একজন শিক্ষার্থী দেশে থাকতেই তাঁর ইউনিভার্সিটির অনলাইন অ্যাকাউন্টে এক্সসেস পেয়ে যায়। শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের পোর্টালে লগইন করেই বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে তাঁর সিট বুক করতে পারবেন। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের হল কর্তৃপক্ষের কাছে একটি ই-মেইল করে খুব সহজেই সিট বুক করা যায়। এ ছাড়া বিভিন্ন এডুকেশনাল কনসালট্যান্সির সাহায্যে বাসা বুক করা সম্ভব।
যাতায়াতে ভাড়া বাঁচাতে
বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে প্রতি সপ্তাহে প্রায় ১৪০-২০০ পাউন্ড চার্জ ধরা হয়, যা অনেক শিক্ষার্থীর জন্য তুলনামূলকভাবে ব্যয়বহুল। সে ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা হলে সিট বুক করে প্রথম দুই-তিন সপ্তাহ অবস্থান করে নিজেরাই বাসা ঠিক করে নেওয়া ভালো। সে ক্ষেত্রে একেক জন ছাত্রের সিঙ্গেল রুমের মাসিক ভাড়া বাসার অবস্থান ও জায়গার ওপর নির্ভর করে ৪০০-৫০০ পাউন্ড পর্যন্ত পড়বে। শেয়ারিং রুম ভাড়া এক রুমে দুজন, জনপ্রতি লোকেশন অনুযায়ী ২৫০-৪৫০ পাউন্ডে হয়ে যায়। খাবার ও অন্যান্য হাতখরচ ১৫০-২০০ পাউন্ড লাগে। লন্ডনে আসার পর পরই যাতায়াতব্যবস্থার জন্য ওয়েস্টার কার্ড করে নিতে হবে। স্টুডেন্ট ওয়েস্টার কার্ডে ছাত্ররা ৩০ শতাংশ ছাড় পাবেন। লন্ডন তাদের বিশ্ববিখ্যাত আন্ডারগ্রাউন্ড ও ওভারগ্রাউন্ড মেট্রোরেলের জন্য বিখ্যাত, যার ভাড়া তুলনামূলক বেশি। সে ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে বাসা ভাড়া নেওয়া হলে যাতায়াত ফি বেঁচে যাবে।
সঙ্গে যা আনতে হবে
এবার আসি দেশ থেকে আসার সময় কী কী আনা লাগবে। লন্ডনের আবহাওয়ায় এই রোদ, এই বৃষ্টি। মাইনাস ১০২ ডিগ্রি শীতেও হঠাৎ বৃষ্টি। অনেক সময় তুষারপাতও শুরু হয়। তাই আসার আগে অবশ্যই ভারী জামা-কাপড় নিয়ে আসা অত্যাবশ্যকীয়। পাশাপাশি দেশ ত্যাগ করার সময় পাসপোর্ট, কাস লেটার, অফার লেটার, টিবি টেস্টের মেডিকেল সার্টিফিকেট, একাডেমিক সার্টিফিকেটসহ সব ধরনের ডকুমেন্ট সঙ্গে নিয়ে আসা জরুরি।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশনের ২৯ তম সম্মেলনে (কপ ২৯) অংশগ্রহণ করেছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)। বৈশ্বিক তাপমাত্রা
৪ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিইউআরপি ও বিআর্ক কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
৮ ঘণ্টা আগেইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে (ইউআইইউ) ফল-২০২৪-এর আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠান হয়েছে। ১৫ নভেম্বর ইউআইইউ খেলার মাঠে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেচীনের জিয়াংসু ইউনিভার্সিটি প্রেসিডেনশি য়াল স্কলারশিপ ২০২৫-২৬-এর আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
১৬ ঘণ্টা আগে