প্রতিনিধি, ইবি
অনলাইনে অনার্স-মাস্টার্সের চূড়ান্ত পরীক্ষার অনুমোদন দিয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) কর্তৃপক্ষ। গত মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) বিকেলে উপাচার্য অধ্যাপক শেখ আবদুস সালামের সভাপতিত্বে বিভিন্ন অনুষদের ডিনদের নিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। এ বিষয়ে একটি নির্দেশিকাও দেওয়া হয়েছে।
অনলাইন পরীক্ষাসংক্রান্ত এ নির্দেশিকায় পরীক্ষার আগে করণীয়, পরীক্ষা গ্রহণের প্রক্রিয়া ও পরীক্ষার পরে করণীয় বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে।
পরীক্ষার আগে করণীয় কী?
আবেদন ফরম পূরণ: বর্তমানে প্রচলিত ফরমের ন্যায় একটি পিডিএফ ফরম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে। যেটি পরীক্ষার্থী প্রিন্ট করে যথাযথভাবে পূরণ করে স্ক্যান করে একটি পিডিএফ ফাইলে রূপান্তর করতে হবে। এ ফাইলটি গুগল ক্লাসরুমে বা ই-মেইলে বিভাগীয় সভাপতির কাছে পাঠিয়ে আবেদন করতে হবে। পরে বিভাগীয় সভাপতি সেটি প্রিন্ট করে বর্ষ/সেমিস্টার ভিত্তিক শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রস্তুত করবেন। তালিকার একটি কপি সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কমিটির সভাপতি বরাবর এবং আরেক কপি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বরাবর পাঠাবেন।
পরীক্ষার ফি: পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে বিভাগ এবং আবাসিক হলের পাওনাসহ পরীক্ষার ফি পরিশোধ করবেন। অন্যথায় কর্তৃপক্ষ পরীক্ষার ফল স্থগিত রাখবেন। আবেদনপত্রে শিক্ষার্থীকে এই বিষয়ে অঙ্গীকার করতে হবে।
খাতা প্রস্তুতকরণ: পরীক্ষার্থীরা এ৪ সাইজের সাদা কাগজ ব্যবহার করবেন। প্রতি পৃষ্ঠার ডান কোণে পরীক্ষার্থীর রোল ও পৃষ্ঠা নম্বর লিখবেন। উত্তরপত্রের কাভার পেজের নমুনা পরীক্ষা শুরুর সাত দিন আগে বিভাগ শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দেবে।
তত্ত্বীয় কোর্সের পরীক্ষা: প্রতিটি তত্ত্বীয় কোর্সের জন্য প্রথম এবং দ্বিতীয় পরীক্ষক থাকবেন। ক্লাস এটেন্ডেন্স, কুইজ, প্রেজেন্টেশন, ইনকোর্স, টিউটোরিয়াল ও অ্যাসাইনমেন্ট কোর্স শিক্ষক সুবিধামতো অনলাইন/অফলাইনে সম্পন্ন করবেন। লিখিত পরীক্ষা হবে নম্বরের ৪০ থেকে ৫০ নম্বরে। এ নম্বর লিখিত পরীক্ষা, না দেখে পরীক্ষা, ওপেন বুক পরীক্ষা, প্রতিবেদন বা সৃজনশীল অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে হবে। এ পরীক্ষার জন্য বর্ণনামূলক, বহুনির্বাচনী বা সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন শিক্ষক জুম প্ল্যাটফর্মে, গুগল ক্লাসরুম বা ইমেইলে শিক্ষার্থীর কাছে পাঠাবেন। নির্ধারিত সময়ে এ পরীক্ষার খাতা গ্রহণ করবেন। বাকি ৬০ থেকে ৫০ শতাংশ নম্বরের জন্য শিক্ষক মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করবেন।
ব্যবহারিক পরীক্ষা: ভৌত অবকাঠামো সুবিধা এবং পরীক্ষার্থীর শারীরিক উপস্থিতি ছাড়াই নেওয়া সম্ভব এমন ব্যবহারিক পরীক্ষা নিয়ে নেওয়া হবে। অন্যথায় করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত স্থগিত থাকবে।
প্রজেক্ট এবং থিসিস কোর্সের পরীক্ষা: পরীক্ষা কমিটি অনলাইনে পরীক্ষার্থীদের প্রজেক্ট/থিসিস ওয়ার্কের প্রেজেন্টেশন এবং বিষয়বস্তু সংশ্লিষ্ট প্রশ্ন-উত্তরের মাধ্যমে প্রজেক্ট/থিসিস কোর্সের মূল্যায়ন করবেন।
বর্ষ/সেমিস্টারের মৌখিক পরীক্ষা: বহিরাগত সদস্যের উপস্থিতিতে পরীক্ষা কমিটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করবেন। বিভাগীয় সভাপতি পরীক্ষার সময়সূচি শিক্ষার্থীদের জানাবেন।
কীভাবে পরীক্ষা হবে?
প্ল্যাটফর্ম প্রস্তুতকরণ: তত্ত্বীয় কোর্সের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষা কমিটির সভাপতি গুগল ক্লাসরুম/ফেসবুক-মেসেঞ্জার গ্রুপে জুম লিংক এবং কারিগরি সমস্যার প্রয়োজনে তিন পরিদর্শক/পরীক্ষকের মোবাইল নম্বর দেবেন। পরীক্ষা শুরুর অন্তত ১৫ মিনিট আগে শিক্ষার্থীকে গ্রুপে জয়েন করতে হবে।
প্রশ্নপত্র সরবরাহ: নির্ধারিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রধান পরিদর্শক বিভাগীয় সভাপতির কাছ থেকে সংগ্রহ করবেন। যা পরীক্ষা শুরুর পাঁচ মিনিট আগে গুগল ক্লাসরুমে প্রকাশ করে পরীক্ষার্থীদের প্রশ্নপত্র সরবরাহের ব্যবস্থা করবেন। সময় গণনার জন্য গুগল ঘড়ি ব্যবহার করবেন।
উত্তরপত্র প্রস্তুতকরণ ও জমাদান: পরীক্ষার খাতায় কালো কালির কলম দিয়ে প্রশ্নের ক্রমানুযায়ী উত্তর লিখতে হবে। লেখা শেষ করে কামস্ক্যানার অথবা অনুরূপ অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে যথাযথভাবে পূরণকৃত কভার পেজটি প্রথমে এবং উত্তর লেখা পৃষ্ঠাগুলোর ক্রম ঠিক রেখে সমগ্র উত্তরপত্রের একটি সিঙ্গেল পিডিএফ ফাইল তৈরি করতে হবে। পরে ফাইলটির নাম রোল নম্বর দিয়ে রিনেইম করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গুগল ক্লাসরুম/ইমেইলের মাধ্যমে প্রধান পরিদর্শকের কাছে জমা দিতে হবে।
তত্ত্বীয় কোর্সের পরিপূরক মৌখিক পরীক্ষা: প্রতিটি তত্ত্বীয় কোর্সের লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্র সংগ্রহের পরে নির্দিষ্ট সময়ে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে প্রতিটি শিক্ষার্থীর মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ নেওয়া হবে। এই পরীক্ষার মূল্যায়ন পরীক্ষা কমিটির সভাপতি এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের নিকট প্রেরণ করতে হবে।
শুরু হয়ে স্থগিত হয়ে যাওয়া এবং মানোন্নয়ন পরীক্ষা গ্রহণ: বিভাগ প্রয়োজনে প্রশ্নপত্র পুনঃমডারেশন সাপেক্ষে উল্লেখিত নীতি অনুসরণ করে তত্ত্বীয়, ব্যবহারিক, মৌখিক, প্রজেক্ট এবং থিসিস কোর্সের মাধ্যমে চূড়ান্ত পরীক্ষা গ্রহণ করবেন।
পরীক্ষা শেষে করণীয় কী?
উত্তরপত্র সংগ্রহ ও পরীক্ষণের জন্য বিতরণ: প্রধান পরিদর্শক অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পরীক্ষার্থীদের জমাকৃত উত্তরপত্রগুলি প্রিন্ট করবেন। প্রতিটি উত্তরপত্রের কাভার পেজে পরিদর্শকের জন্য নির্ধারিত স্থানে স্বাক্ষর করবেন এবং পরীক্ষণের জন্য প্রথম এবং দ্বিতীয় পরীক্ষকের কাছে হার্ড/সফট কপি পাঠাবেন।
উত্তরপত্র মূল্যায়ন এবং নম্বরপত্র জমাদান: পরীক্ষকেরা উত্তরপত্রগুলি মূল্যায়ন শেষে প্রচলিত পদ্ধতির মতো পরীক্ষার্থীদের বিস্তারিত নম্বরপত্র এবং সমন্বিত নম্বরপত্র ই-মেইলে অথবা সীলগালাকৃত খামে পরীক্ষা কমিটির সভাপতি ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের কাছে পাঠাবেন। প্রচলিত নিয়মের আলোকে সংশ্লিষ্ট কোর্সের তৃতীয় পরীক্ষক নির্ধারিত হবে।
ফলাফল প্রস্তুতকরণ: প্রচলিত পদ্ধতি অনুসরণ করে পরীক্ষার ফল প্রকাশ করতে হবে। ব্যবহারিক কোর্সের পরীক্ষা নেওয়া না গেলে অন্যান্য কোর্সে প্রাপ্ত নম্বরের ওপরেই গ্রেডিং পদ্ধতিতে ফলাফল গণনা করে শিক্ষার্থীকে বর্তমান বর্ষ/সেমিস্টারে উত্তীর্ণ ও অনুত্তীর্ণ ঘোষণা করা হবে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরীক্ষার্থী ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার পর তার ফলাফল পুন:নির্ধারণ করা হবে।
অনলাইনে অনার্স-মাস্টার্সের চূড়ান্ত পরীক্ষার অনুমোদন দিয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) কর্তৃপক্ষ। গত মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) বিকেলে উপাচার্য অধ্যাপক শেখ আবদুস সালামের সভাপতিত্বে বিভিন্ন অনুষদের ডিনদের নিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। এ বিষয়ে একটি নির্দেশিকাও দেওয়া হয়েছে।
অনলাইন পরীক্ষাসংক্রান্ত এ নির্দেশিকায় পরীক্ষার আগে করণীয়, পরীক্ষা গ্রহণের প্রক্রিয়া ও পরীক্ষার পরে করণীয় বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে।
পরীক্ষার আগে করণীয় কী?
আবেদন ফরম পূরণ: বর্তমানে প্রচলিত ফরমের ন্যায় একটি পিডিএফ ফরম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে। যেটি পরীক্ষার্থী প্রিন্ট করে যথাযথভাবে পূরণ করে স্ক্যান করে একটি পিডিএফ ফাইলে রূপান্তর করতে হবে। এ ফাইলটি গুগল ক্লাসরুমে বা ই-মেইলে বিভাগীয় সভাপতির কাছে পাঠিয়ে আবেদন করতে হবে। পরে বিভাগীয় সভাপতি সেটি প্রিন্ট করে বর্ষ/সেমিস্টার ভিত্তিক শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রস্তুত করবেন। তালিকার একটি কপি সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কমিটির সভাপতি বরাবর এবং আরেক কপি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বরাবর পাঠাবেন।
পরীক্ষার ফি: পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে বিভাগ এবং আবাসিক হলের পাওনাসহ পরীক্ষার ফি পরিশোধ করবেন। অন্যথায় কর্তৃপক্ষ পরীক্ষার ফল স্থগিত রাখবেন। আবেদনপত্রে শিক্ষার্থীকে এই বিষয়ে অঙ্গীকার করতে হবে।
খাতা প্রস্তুতকরণ: পরীক্ষার্থীরা এ৪ সাইজের সাদা কাগজ ব্যবহার করবেন। প্রতি পৃষ্ঠার ডান কোণে পরীক্ষার্থীর রোল ও পৃষ্ঠা নম্বর লিখবেন। উত্তরপত্রের কাভার পেজের নমুনা পরীক্ষা শুরুর সাত দিন আগে বিভাগ শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দেবে।
তত্ত্বীয় কোর্সের পরীক্ষা: প্রতিটি তত্ত্বীয় কোর্সের জন্য প্রথম এবং দ্বিতীয় পরীক্ষক থাকবেন। ক্লাস এটেন্ডেন্স, কুইজ, প্রেজেন্টেশন, ইনকোর্স, টিউটোরিয়াল ও অ্যাসাইনমেন্ট কোর্স শিক্ষক সুবিধামতো অনলাইন/অফলাইনে সম্পন্ন করবেন। লিখিত পরীক্ষা হবে নম্বরের ৪০ থেকে ৫০ নম্বরে। এ নম্বর লিখিত পরীক্ষা, না দেখে পরীক্ষা, ওপেন বুক পরীক্ষা, প্রতিবেদন বা সৃজনশীল অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে হবে। এ পরীক্ষার জন্য বর্ণনামূলক, বহুনির্বাচনী বা সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন শিক্ষক জুম প্ল্যাটফর্মে, গুগল ক্লাসরুম বা ইমেইলে শিক্ষার্থীর কাছে পাঠাবেন। নির্ধারিত সময়ে এ পরীক্ষার খাতা গ্রহণ করবেন। বাকি ৬০ থেকে ৫০ শতাংশ নম্বরের জন্য শিক্ষক মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করবেন।
ব্যবহারিক পরীক্ষা: ভৌত অবকাঠামো সুবিধা এবং পরীক্ষার্থীর শারীরিক উপস্থিতি ছাড়াই নেওয়া সম্ভব এমন ব্যবহারিক পরীক্ষা নিয়ে নেওয়া হবে। অন্যথায় করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত স্থগিত থাকবে।
প্রজেক্ট এবং থিসিস কোর্সের পরীক্ষা: পরীক্ষা কমিটি অনলাইনে পরীক্ষার্থীদের প্রজেক্ট/থিসিস ওয়ার্কের প্রেজেন্টেশন এবং বিষয়বস্তু সংশ্লিষ্ট প্রশ্ন-উত্তরের মাধ্যমে প্রজেক্ট/থিসিস কোর্সের মূল্যায়ন করবেন।
বর্ষ/সেমিস্টারের মৌখিক পরীক্ষা: বহিরাগত সদস্যের উপস্থিতিতে পরীক্ষা কমিটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করবেন। বিভাগীয় সভাপতি পরীক্ষার সময়সূচি শিক্ষার্থীদের জানাবেন।
কীভাবে পরীক্ষা হবে?
প্ল্যাটফর্ম প্রস্তুতকরণ: তত্ত্বীয় কোর্সের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষা কমিটির সভাপতি গুগল ক্লাসরুম/ফেসবুক-মেসেঞ্জার গ্রুপে জুম লিংক এবং কারিগরি সমস্যার প্রয়োজনে তিন পরিদর্শক/পরীক্ষকের মোবাইল নম্বর দেবেন। পরীক্ষা শুরুর অন্তত ১৫ মিনিট আগে শিক্ষার্থীকে গ্রুপে জয়েন করতে হবে।
প্রশ্নপত্র সরবরাহ: নির্ধারিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রধান পরিদর্শক বিভাগীয় সভাপতির কাছ থেকে সংগ্রহ করবেন। যা পরীক্ষা শুরুর পাঁচ মিনিট আগে গুগল ক্লাসরুমে প্রকাশ করে পরীক্ষার্থীদের প্রশ্নপত্র সরবরাহের ব্যবস্থা করবেন। সময় গণনার জন্য গুগল ঘড়ি ব্যবহার করবেন।
উত্তরপত্র প্রস্তুতকরণ ও জমাদান: পরীক্ষার খাতায় কালো কালির কলম দিয়ে প্রশ্নের ক্রমানুযায়ী উত্তর লিখতে হবে। লেখা শেষ করে কামস্ক্যানার অথবা অনুরূপ অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে যথাযথভাবে পূরণকৃত কভার পেজটি প্রথমে এবং উত্তর লেখা পৃষ্ঠাগুলোর ক্রম ঠিক রেখে সমগ্র উত্তরপত্রের একটি সিঙ্গেল পিডিএফ ফাইল তৈরি করতে হবে। পরে ফাইলটির নাম রোল নম্বর দিয়ে রিনেইম করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গুগল ক্লাসরুম/ইমেইলের মাধ্যমে প্রধান পরিদর্শকের কাছে জমা দিতে হবে।
তত্ত্বীয় কোর্সের পরিপূরক মৌখিক পরীক্ষা: প্রতিটি তত্ত্বীয় কোর্সের লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্র সংগ্রহের পরে নির্দিষ্ট সময়ে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে প্রতিটি শিক্ষার্থীর মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ নেওয়া হবে। এই পরীক্ষার মূল্যায়ন পরীক্ষা কমিটির সভাপতি এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের নিকট প্রেরণ করতে হবে।
শুরু হয়ে স্থগিত হয়ে যাওয়া এবং মানোন্নয়ন পরীক্ষা গ্রহণ: বিভাগ প্রয়োজনে প্রশ্নপত্র পুনঃমডারেশন সাপেক্ষে উল্লেখিত নীতি অনুসরণ করে তত্ত্বীয়, ব্যবহারিক, মৌখিক, প্রজেক্ট এবং থিসিস কোর্সের মাধ্যমে চূড়ান্ত পরীক্ষা গ্রহণ করবেন।
পরীক্ষা শেষে করণীয় কী?
উত্তরপত্র সংগ্রহ ও পরীক্ষণের জন্য বিতরণ: প্রধান পরিদর্শক অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পরীক্ষার্থীদের জমাকৃত উত্তরপত্রগুলি প্রিন্ট করবেন। প্রতিটি উত্তরপত্রের কাভার পেজে পরিদর্শকের জন্য নির্ধারিত স্থানে স্বাক্ষর করবেন এবং পরীক্ষণের জন্য প্রথম এবং দ্বিতীয় পরীক্ষকের কাছে হার্ড/সফট কপি পাঠাবেন।
উত্তরপত্র মূল্যায়ন এবং নম্বরপত্র জমাদান: পরীক্ষকেরা উত্তরপত্রগুলি মূল্যায়ন শেষে প্রচলিত পদ্ধতির মতো পরীক্ষার্থীদের বিস্তারিত নম্বরপত্র এবং সমন্বিত নম্বরপত্র ই-মেইলে অথবা সীলগালাকৃত খামে পরীক্ষা কমিটির সভাপতি ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের কাছে পাঠাবেন। প্রচলিত নিয়মের আলোকে সংশ্লিষ্ট কোর্সের তৃতীয় পরীক্ষক নির্ধারিত হবে।
ফলাফল প্রস্তুতকরণ: প্রচলিত পদ্ধতি অনুসরণ করে পরীক্ষার ফল প্রকাশ করতে হবে। ব্যবহারিক কোর্সের পরীক্ষা নেওয়া না গেলে অন্যান্য কোর্সে প্রাপ্ত নম্বরের ওপরেই গ্রেডিং পদ্ধতিতে ফলাফল গণনা করে শিক্ষার্থীকে বর্তমান বর্ষ/সেমিস্টারে উত্তীর্ণ ও অনুত্তীর্ণ ঘোষণা করা হবে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরীক্ষার্থী ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার পর তার ফলাফল পুন:নির্ধারণ করা হবে।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
২১ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
২১ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
২১ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
২১ ঘণ্টা আগে