নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ রোববার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
বৈঠক শেষে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সাংবাদিকদের সামনে ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন। তিনি বলেন, আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান শুরু হবে। পঞ্চম শ্রেণি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা নিয়মিত ক্লাস করবে। তবে বাকিরা সপ্তাহে এক দিন স্কুলে যাবে। জেএসসি, জেডিসি পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়া থাকবে। যদি মনে হয় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে তাহলে পরীক্ষাগুলো নেওয়া হবে।
দেড় বছর ধরে বন্ধ থাকা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আজ দুপুরে আন্তমন্ত্রণালয় সভায় বসেন সংশ্লিষ্টরা। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে সভায় বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও কয়েকজন সচিব উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সাংবাদিকদের জানান, শুরুতে এ বছর ও আগামী বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থী এবং পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সপ্তাহের ছয় দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসবে। ১ম, ২য়, ৩য়, চতুর্থ, ৬ষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে এক দিন আসবে। সব শিক্ষক শিক্ষার্থীর মাস্ক পরতে হবে ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে হবে। আর বিশ্ববিদ্যালয় খোলার সিদ্ধান্ত নেবে একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেট।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২ সেপ্টেম্বর) যত দ্রুত সম্ভব স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়ার তাগিদ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একাদশ জাতীয় সংসদের চতুর্দশ অধিবেশনের দ্বিতীয় সেশনে সংসদ সদস্য হাসিবুর রহমান স্বপনের মৃত্যুতে আনা শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা জানান।
ওইদিন রাতে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সংক্রমণের হার কমতে শুরু করেছে। আগামী দিনে আরও কমবে। ফলে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যে ছুটি রয়েছে তা আর বাড়ানোর প্রয়োজন পড়বে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। ফলে আমরা চাইলে ১২ সেপ্টেম্বর থেকে খুলে দিতে পারব, যদি এর মধ্যে আর বড় কোনো সমস্যা না হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হলে সঠিক মনিটরিংও নিশ্চিত করা হবে।’
আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ রোববার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
বৈঠক শেষে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সাংবাদিকদের সামনে ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন। তিনি বলেন, আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান শুরু হবে। পঞ্চম শ্রেণি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা নিয়মিত ক্লাস করবে। তবে বাকিরা সপ্তাহে এক দিন স্কুলে যাবে। জেএসসি, জেডিসি পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়া থাকবে। যদি মনে হয় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে তাহলে পরীক্ষাগুলো নেওয়া হবে।
দেড় বছর ধরে বন্ধ থাকা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আজ দুপুরে আন্তমন্ত্রণালয় সভায় বসেন সংশ্লিষ্টরা। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে সভায় বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও কয়েকজন সচিব উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সাংবাদিকদের জানান, শুরুতে এ বছর ও আগামী বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থী এবং পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সপ্তাহের ছয় দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসবে। ১ম, ২য়, ৩য়, চতুর্থ, ৬ষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে এক দিন আসবে। সব শিক্ষক শিক্ষার্থীর মাস্ক পরতে হবে ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে হবে। আর বিশ্ববিদ্যালয় খোলার সিদ্ধান্ত নেবে একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেট।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২ সেপ্টেম্বর) যত দ্রুত সম্ভব স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়ার তাগিদ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একাদশ জাতীয় সংসদের চতুর্দশ অধিবেশনের দ্বিতীয় সেশনে সংসদ সদস্য হাসিবুর রহমান স্বপনের মৃত্যুতে আনা শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা জানান।
ওইদিন রাতে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সংক্রমণের হার কমতে শুরু করেছে। আগামী দিনে আরও কমবে। ফলে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যে ছুটি রয়েছে তা আর বাড়ানোর প্রয়োজন পড়বে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। ফলে আমরা চাইলে ১২ সেপ্টেম্বর থেকে খুলে দিতে পারব, যদি এর মধ্যে আর বড় কোনো সমস্যা না হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হলে সঠিক মনিটরিংও নিশ্চিত করা হবে।’
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
৯ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
৯ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
৯ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে