ইবি (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
গত মঙ্গলবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির প্রথম ধাপের কার্যক্রম শেষ হয়েছে। প্রথম ধাপে ভর্তি হয় ৩৫০ জন। বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো খালি আছে ১৭৪৫টি আসন। বিশ্ববিদ্যালয় আইসিটি সেলের পরিচালক ড. আহসান উল আম্বিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন।
জানা গেছে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির মোট আসন আছে ২ হাজার ৯৫টি। বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিটে ৫০৪টি, কলা, সামাজিক বিজ্ঞান ও আইন অনুষদভুক্ত ‘বি’ ইউনিটে ৮৭৭টি এবং বাণিজ্য অনুষদভুক্ত ‘সি’ ইউনিটে ৩৬৪টি আসন খালি রয়েছে।
আগামী ১৯শে জানুয়ারি দ্বিতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ করবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ২৫শে জানুয়ারির মধ্যে দ্বিতীয় মেধাতালিকার ভর্তিচ্ছুদের ভর্তি কার্যক্রম শেষ করতে হবে।
আসন খালি থাকা সাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে ২রা ফেব্রুয়ারি তৃতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। তারপরও আসন খালি থাকলে পর্যায়ক্রমে মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। ভর্তি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (http://iu.ac.bd) থেকে, এবং ফলাফল জানতে পারবেন এই http://iu.ac.bd/admission/ লিংকে জানা যাবে।
অনেক বেশি আসন ফাঁকা থাকার বিষয়ে আইসিটি সেলের পরিচালক ড. আহসান উল আম্বিয়া বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মেরিট লিস্টে সব বিশ্ববিদ্যালয় সেরা ছাত্রদের বাছাই করে নেওয়ার চেষ্টা করেছে। সেই অনুযায়ী বিভাগ ভিত্তিক শর্ত দেওয়া হয়েছে। শর্তগুলো সব বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় কাছাকাছি। তাই শিক্ষার্থীরা বুঝে উঠতে পারছে না কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া ভালো হবে। তাছাড়া অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েটিং লিস্ট থেকে শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ায় গুচ্ছ ভর্তিতে অংশ নেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রথম মেরিট লিস্টে অনেক আসনই ফাঁকা থাকছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আব্দুস সালাম বলেন, আমাদের চাওয়া ছিল দেশের মেধাবীদের নিয়ে আসা। সেই মোতাবেক আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বিভাগের চাহিদা অনুযায়ী শর্ত দেওয়া হয়েছে। যথাযথভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শর্ত যারা পূরণ করেছে তারাই ভর্তি হয়েছে।
উল্লেখ্য, ইবিতে ২০২০ ২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের মেধাতালিকা প্রকাশিত হয় গত ৩১ ডিসেম্বর। মোট আবেদন পড়েছিল ৩৭ হাজার ৭১৪ জন।
গত মঙ্গলবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির প্রথম ধাপের কার্যক্রম শেষ হয়েছে। প্রথম ধাপে ভর্তি হয় ৩৫০ জন। বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো খালি আছে ১৭৪৫টি আসন। বিশ্ববিদ্যালয় আইসিটি সেলের পরিচালক ড. আহসান উল আম্বিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন।
জানা গেছে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির মোট আসন আছে ২ হাজার ৯৫টি। বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিটে ৫০৪টি, কলা, সামাজিক বিজ্ঞান ও আইন অনুষদভুক্ত ‘বি’ ইউনিটে ৮৭৭টি এবং বাণিজ্য অনুষদভুক্ত ‘সি’ ইউনিটে ৩৬৪টি আসন খালি রয়েছে।
আগামী ১৯শে জানুয়ারি দ্বিতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ করবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ২৫শে জানুয়ারির মধ্যে দ্বিতীয় মেধাতালিকার ভর্তিচ্ছুদের ভর্তি কার্যক্রম শেষ করতে হবে।
আসন খালি থাকা সাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে ২রা ফেব্রুয়ারি তৃতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। তারপরও আসন খালি থাকলে পর্যায়ক্রমে মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। ভর্তি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (http://iu.ac.bd) থেকে, এবং ফলাফল জানতে পারবেন এই http://iu.ac.bd/admission/ লিংকে জানা যাবে।
অনেক বেশি আসন ফাঁকা থাকার বিষয়ে আইসিটি সেলের পরিচালক ড. আহসান উল আম্বিয়া বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মেরিট লিস্টে সব বিশ্ববিদ্যালয় সেরা ছাত্রদের বাছাই করে নেওয়ার চেষ্টা করেছে। সেই অনুযায়ী বিভাগ ভিত্তিক শর্ত দেওয়া হয়েছে। শর্তগুলো সব বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় কাছাকাছি। তাই শিক্ষার্থীরা বুঝে উঠতে পারছে না কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া ভালো হবে। তাছাড়া অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েটিং লিস্ট থেকে শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ায় গুচ্ছ ভর্তিতে অংশ নেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রথম মেরিট লিস্টে অনেক আসনই ফাঁকা থাকছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আব্দুস সালাম বলেন, আমাদের চাওয়া ছিল দেশের মেধাবীদের নিয়ে আসা। সেই মোতাবেক আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বিভাগের চাহিদা অনুযায়ী শর্ত দেওয়া হয়েছে। যথাযথভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শর্ত যারা পূরণ করেছে তারাই ভর্তি হয়েছে।
উল্লেখ্য, ইবিতে ২০২০ ২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের মেধাতালিকা প্রকাশিত হয় গত ৩১ ডিসেম্বর। মোট আবেদন পড়েছিল ৩৭ হাজার ৭১৪ জন।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১০ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১০ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে