নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কওমি মাদ্রাসা বন্ধ করার কোনো কথা বলেননি বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসা বাংলাদেশে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদেরও যাতে কর্মসংস্থান হয় সেটাও আমরা চাই। এ জন্য তাঁদের সঙ্গে কাজ করতে চাই।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
গত ৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া জেলা প্রশাসক সম্মেলনের প্রথম দিন কওমি মাদ্রাসা নিয়ে কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী। তার এ বক্তব্যকে বিকৃত করে একটি রাজনৈতিক দল প্রচার করছে বলে দাবি করেন তিনি।
মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসা বাংলাদেশে আছে, অবশ্যই থাকবে। কারণ আমরা আইন দ্বারা কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাকে স্বীকৃতি দিয়েছি। কওমি মাদ্রাসা বাংলাদেশে আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। কিন্তু সেখানকার শিক্ষার্থীদের যাতে কর্মসংস্থান পায় সে বিষয় নিশ্চিত করার জন্য কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করতে চাচ্ছি, ভবিষ্যতেও কাজ করব। তাদের বারবার আমন্ত্রণও জানিয়েছি। এখানে মাদ্রাসা বন্ধ করে দেওয়ার মতো কথা কেউ কখনো বলেনি।’
বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে দাবি করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘নুরানি বা কওমি মাদ্রাসার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী কমে যাচ্ছে এবং সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে হবে—এই ধরনের মন্তব্য (কওমি মাদ্রাসা বন্ধ) আমি করিনি। এই আলোচনা সৃষ্টি করে এক পক্ষ গুজব রটাচ্ছে। গুজব রটিয়ে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের মধ্যে এক ধরনের উত্তেজনা সৃষ্টির নোংরা অপচেষ্টা করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তারা আগেও অনেক ধরনের মানহানিকর এবং আপত্তিকর কথা বলছে। এর মধ্যে একটি ছিল যে আমি ইসকন নামের একটি সংগঠনের সদস্য। এ ক্ষেত্রে আমার বক্তব্য এটা একেবারে আপত্তিকর, মানহানিকর এবং ষড়যন্ত্রমূলক। একজন অসাম্প্রদায়িক মানুষ হিসেবে আমার বাবা বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের তীর্থ কেন্দ্রে, পর্যটন কেন্দ্রে পর্যটক হিসেবে নিয়ে গিয়েছিলেন। ইসকনের একটি অনুষ্ঠানে যাওয়া মানে এই নয় যে আমি ইসকনের সদস্য।’
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসা হোক বা ইংরেজি মাধ্যমে হোক সেটার ওপর রাষ্ট্রের নজরতো অবশ্যই থাকতে হবে। রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কিছু যদি পড়ানো হয় সেটা যেকোনো প্রতিষ্ঠানে হোক; আমরা দেখেছি অনেক পাবলিশিং হাউসের নাম করে উসকানি দেওয়ার জন্য বই ছাপানো হয়েছে এবং পড়ানো হচ্ছে, সেগুলো আমাদের অবশ্যই দেখতে হবে এবং ব্যবস্থা নিতে হবে।’
কওমি মাদ্রাসা বন্ধ করার কোনো কথা বলেননি বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসা বাংলাদেশে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদেরও যাতে কর্মসংস্থান হয় সেটাও আমরা চাই। এ জন্য তাঁদের সঙ্গে কাজ করতে চাই।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
গত ৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া জেলা প্রশাসক সম্মেলনের প্রথম দিন কওমি মাদ্রাসা নিয়ে কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী। তার এ বক্তব্যকে বিকৃত করে একটি রাজনৈতিক দল প্রচার করছে বলে দাবি করেন তিনি।
মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসা বাংলাদেশে আছে, অবশ্যই থাকবে। কারণ আমরা আইন দ্বারা কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাকে স্বীকৃতি দিয়েছি। কওমি মাদ্রাসা বাংলাদেশে আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। কিন্তু সেখানকার শিক্ষার্থীদের যাতে কর্মসংস্থান পায় সে বিষয় নিশ্চিত করার জন্য কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করতে চাচ্ছি, ভবিষ্যতেও কাজ করব। তাদের বারবার আমন্ত্রণও জানিয়েছি। এখানে মাদ্রাসা বন্ধ করে দেওয়ার মতো কথা কেউ কখনো বলেনি।’
বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে দাবি করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘নুরানি বা কওমি মাদ্রাসার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী কমে যাচ্ছে এবং সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে হবে—এই ধরনের মন্তব্য (কওমি মাদ্রাসা বন্ধ) আমি করিনি। এই আলোচনা সৃষ্টি করে এক পক্ষ গুজব রটাচ্ছে। গুজব রটিয়ে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের মধ্যে এক ধরনের উত্তেজনা সৃষ্টির নোংরা অপচেষ্টা করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তারা আগেও অনেক ধরনের মানহানিকর এবং আপত্তিকর কথা বলছে। এর মধ্যে একটি ছিল যে আমি ইসকন নামের একটি সংগঠনের সদস্য। এ ক্ষেত্রে আমার বক্তব্য এটা একেবারে আপত্তিকর, মানহানিকর এবং ষড়যন্ত্রমূলক। একজন অসাম্প্রদায়িক মানুষ হিসেবে আমার বাবা বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের তীর্থ কেন্দ্রে, পর্যটন কেন্দ্রে পর্যটক হিসেবে নিয়ে গিয়েছিলেন। ইসকনের একটি অনুষ্ঠানে যাওয়া মানে এই নয় যে আমি ইসকনের সদস্য।’
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসা হোক বা ইংরেজি মাধ্যমে হোক সেটার ওপর রাষ্ট্রের নজরতো অবশ্যই থাকতে হবে। রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কিছু যদি পড়ানো হয় সেটা যেকোনো প্রতিষ্ঠানে হোক; আমরা দেখেছি অনেক পাবলিশিং হাউসের নাম করে উসকানি দেওয়ার জন্য বই ছাপানো হয়েছে এবং পড়ানো হচ্ছে, সেগুলো আমাদের অবশ্যই দেখতে হবে এবং ব্যবস্থা নিতে হবে।’
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জোহা চত্বরে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন তিন শিক্ষার্থী। পরে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
২০ ঘণ্টা আগে