রাহুল শর্মা, ঢাকা
চলতি বছর (২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ) থেকে গুচ্ছ পদ্ধতির পরিবর্তে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। একই ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। ফলে সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা হবে কি না, সে বিষয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, গত বছর গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চাপে তা সম্ভব হয়নি। তবে এ বছর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে গুচ্ছ পদ্ধতির পরীক্ষা হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। আর বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদ্যোগও দৃশ্যমান নয়।
গুচ্ছের বিষয়ে জানতে চাইলে ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ বলেন, বিষয়টি নিয়ে শিগগির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সবার মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হবে।
আগে দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভর্তি পরীক্ষা নিত। এ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের দূরদূরান্তে গিয়ে একাধিক ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে হতো। এতে ভোগান্তির সঙ্গে খরচও বাড়ত। এ নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ক্ষোভ ছিল। দীর্ঘদিনের আলোচনা, চেষ্টা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের নির্দেশনায় ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে প্রথম গুচ্ছ ভিত্তিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। এতে অংশ নেয় কৃষি ও কৃষি শিক্ষাপ্রধান সাত বিশ্ববিদ্যালয়। এ ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আলাদা পরীক্ষা দিতে হয় না। একটি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী তাঁর যোগ্যতা ও পছন্দ অনুযায়ী গুচ্ছে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেন। পরে একইভাবে ৩ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা নেয়। কিন্তু রাজনৈতিক পালাবদলের কারণে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ই আর গুচ্ছ পদ্ধতিতে থাকতে রাজি নয়।
জানা যায়, গত ২১ অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এর জন্য উপাচার্যের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. শেখ গিয়াস উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘এবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেবে। আশা করছি, চলতি মাসে ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে।’
ইউজিসির সূত্র বলছে, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। আরও চার-পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় এবার নিজস্ব পদ্ধতিতে পরীক্ষা নিতে চায় বলে মৌখিকভাবে ইউজিসিকে জানিয়েছে।
গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে সদ্য নিয়োগ পাওয়া বেশির ভাগ উপাচার্য গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে দ্বিধায় রয়েছেন বলে জানা গেছে। সূত্র বলছে, আগামী শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত ভর্তি পরীক্ষায় থাকতে না চাওয়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি), যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরবিপ্রবি), শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি), শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ (শেকৃবি) আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়।
জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অন্তত ৮ জন উপাচার্য জানান, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী নন। এ নিয়ে তাঁরা কয়েকবার শিক্ষক সমিতিতে আলোচনা-আপত্তিও জানিয়েছেন। এ অবস্থায় আবার গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি নিলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিতে পারে।
বর্তমানে দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ৫৭টি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ১১৩টি। এ ছাড়া সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে ১৪০টি। এর বাইরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ৮৮০টি কলেজে স্নাতক (সম্মান) ও ডিগ্রি পাস কোর্স পড়ানো হয়। ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন মাদ্রাসা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সাতটি সরকারি কলেজে স্নাতক (সম্মান) পড়ানো হয়।
দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা নিতে গত বছর ন্যাশনাল টেস্টিং অথরিটি (এনটিএ) নামে আলাদা কর্তৃপক্ষ গঠনের উদ্যোগ নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর জন্য আলাদা নীতিমালাও করে ইউজিসি। তবে নীতিমালা নিয়ে নানা আপত্তির মুখে শেষ পর্যন্ত ধমকে যায় সে উদ্যোগ।
চলতি বছর (২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ) থেকে গুচ্ছ পদ্ধতির পরিবর্তে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। একই ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। ফলে সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা হবে কি না, সে বিষয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, গত বছর গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চাপে তা সম্ভব হয়নি। তবে এ বছর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে গুচ্ছ পদ্ধতির পরীক্ষা হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। আর বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদ্যোগও দৃশ্যমান নয়।
গুচ্ছের বিষয়ে জানতে চাইলে ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ বলেন, বিষয়টি নিয়ে শিগগির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সবার মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হবে।
আগে দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভর্তি পরীক্ষা নিত। এ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের দূরদূরান্তে গিয়ে একাধিক ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে হতো। এতে ভোগান্তির সঙ্গে খরচও বাড়ত। এ নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ক্ষোভ ছিল। দীর্ঘদিনের আলোচনা, চেষ্টা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের নির্দেশনায় ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে প্রথম গুচ্ছ ভিত্তিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। এতে অংশ নেয় কৃষি ও কৃষি শিক্ষাপ্রধান সাত বিশ্ববিদ্যালয়। এ ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আলাদা পরীক্ষা দিতে হয় না। একটি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী তাঁর যোগ্যতা ও পছন্দ অনুযায়ী গুচ্ছে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেন। পরে একইভাবে ৩ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা নেয়। কিন্তু রাজনৈতিক পালাবদলের কারণে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ই আর গুচ্ছ পদ্ধতিতে থাকতে রাজি নয়।
জানা যায়, গত ২১ অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এর জন্য উপাচার্যের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. শেখ গিয়াস উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘এবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেবে। আশা করছি, চলতি মাসে ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে।’
ইউজিসির সূত্র বলছে, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। আরও চার-পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় এবার নিজস্ব পদ্ধতিতে পরীক্ষা নিতে চায় বলে মৌখিকভাবে ইউজিসিকে জানিয়েছে।
গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে সদ্য নিয়োগ পাওয়া বেশির ভাগ উপাচার্য গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে দ্বিধায় রয়েছেন বলে জানা গেছে। সূত্র বলছে, আগামী শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত ভর্তি পরীক্ষায় থাকতে না চাওয়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি), যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরবিপ্রবি), শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি), শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ (শেকৃবি) আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়।
জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অন্তত ৮ জন উপাচার্য জানান, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী নন। এ নিয়ে তাঁরা কয়েকবার শিক্ষক সমিতিতে আলোচনা-আপত্তিও জানিয়েছেন। এ অবস্থায় আবার গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি নিলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিতে পারে।
বর্তমানে দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ৫৭টি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ১১৩টি। এ ছাড়া সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে ১৪০টি। এর বাইরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ৮৮০টি কলেজে স্নাতক (সম্মান) ও ডিগ্রি পাস কোর্স পড়ানো হয়। ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন মাদ্রাসা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সাতটি সরকারি কলেজে স্নাতক (সম্মান) পড়ানো হয়।
দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা নিতে গত বছর ন্যাশনাল টেস্টিং অথরিটি (এনটিএ) নামে আলাদা কর্তৃপক্ষ গঠনের উদ্যোগ নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর জন্য আলাদা নীতিমালাও করে ইউজিসি। তবে নীতিমালা নিয়ে নানা আপত্তির মুখে শেষ পর্যন্ত ধমকে যায় সে উদ্যোগ।
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১১ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৪ ঘণ্টা আগেমেরিন ফিশারিজ একাডেমি (এমএফএ) বা বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমি (বিএমএফএ) মৎস্য শিল্প, বণিক জাহাজ এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মেরিটাইম শিল্পগুলোতে প্রবেশ করতে আগ্রহী ক্যাডেটদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বা
১৯ ঘণ্টা আগে২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবিএম ফয়সাল বাতেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে