কুবি প্রতিনিধি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক কাজী আনিছের পদোন্নতির ব্যাপারে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে দেওয়া সিন্ডিকেট সদস্যদের বক্তব্য 'অসম্পূর্ণ ও অর্ধসত্য' নয় বলে জানিয়েছেন সিন্ডিকেট সদস্যরা। কুবি প্রশাসনের এমন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সিণ্ডিকেট সদস্যরা মর্মাহতও হয়েছেন। এছাড়া কুবি প্রশাসনের দেওয়া সেই বিজ্ঞপ্তির ব্যাপারে কিছুই জানেন না বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার।
গত সোমবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, 'সম্প্রতি দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন গণমাধ্যমে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ট্রেজারারসহ কয়েকজন সিন্ডিকেট সদস্যদের উদ্ধৃতি দিয়ে একটি অসম্পূর্ণ ও অর্ধসত্য সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট কর্তৃক গৃহীত গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক জনাব কাজী এম আনিছুল ইসলামের পদোন্নতির আবেদন স্থগিতের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সংশ্লিষ্টতা দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে যা সম্পূর্ণভাবে অযৌক্তিক, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।'
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, 'বিশ্ববিদ্যালয়টির গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক কাজী এম আনিছুল ইসলামের পদোন্নতির আবেদনটিতে ত্রুটি থাকায় তা স্থগিত রাখা হয়। গত ২৭ জুন অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮০ তম সিন্ডিকেট সভায় উপস্থিত সিন্ডিকেট সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।'
তবে সম্প্রতি একটি ইংরেজি দৈনিকে প্রকাশিত সংবাদে ছয়জন সিন্ডিকেট সদস্য বলেছেন, শিক্ষক কাজী আনিছের পদোন্নতি বাতিল বা পদাবনতি নিয়ে কোনো আলোচনা ও সিদ্ধান্ত হয়নি। কেবল যে কাগজে ত্রুটি আছে তা সংশোধন করে জমা দিলে পরবর্তী সিন্ডিকেটে পাস করার বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত হয়।
কুবির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কোন গণমাধ্যমে কী 'অসম্পূর্ণ ও অর্ধসত্য' তথ্য প্রচার করা হয়েছে তা স্পষ্ট করা হয়নি। তবে গত ৮ জুলাই দৈনিক ডেইলি স্টারে প্রকাশিত সংবাদে কুবি উপাচার্যের বক্তব্যে বলা হয়েছে, শিক্ষক কাজী আনিছের পদোন্নতির বিষয়ে কুবি শিক্ষক সমিতির সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এখন বিবৃতিতে শিক্ষক সমিতির সংশ্লিষ্টতা নেই বলে দাবি করা হচ্ছে। একই সঙ্গে প্রথম বিজ্ঞপ্তিতে পদোন্নতি স্থগিতের কথা বলা হলেও দ্বিতীয় বিজ্ঞপ্তিতে পদোন্নতির আবেদন স্থগিতের কথা উল্লেখ করা হয়।
এব্যাপারে কুবির সিন্ডিকেট সদস্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. মিজানুর রহমান বলেন, সংবাদ বিজ্ঞপ্তির ব্যাপারে তাঁর সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কিছু জানানো হয়নি। এব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না। তিনি বলেন, কাজী আনিছের পদোন্নতির বিষয়টি সিন্ডিকেটে উপস্থাপনে বিভ্রান্তি ছিলো। তথ্যের ঘাটতি ছিলো। তিনি (কাজী আনিছ) যদি যথাযথ সার্টিফিকেট এনে রেজিস্ট্রারকে দেন, তাহলে আগামী সিন্ডিকেট সভায় তাঁর পদোন্নতি অনুমোদন দিয়ে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, তাঁকে (কাজী আনিছ) এখন যে আবার প্রভাষক করে দেওয়া হবে, এ তথ্য আমার জানা ছিলো না।
কুবির আরেক সিন্ডিকেট সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. সাদেকা হালিমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি সংবাদ বিজ্ঞপ্তির ব্যাপারে বলেন, 'একটি গণমাধ্যম থেকে কাজী আনিছের পদোন্নতি নিয়ে সিন্ডিকেটে আলোচনার বিষয়ে আমাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল। আমরা বলেছি এখানে কোনো ব্যত্যয় হয়ে থাকলে সেটা প্ল্যানিং কমিটিকে পাঠিয়ে ঠিক করে নিয়ে আসা হোক। কিন্তু এখন যদি বলা হয় এটা অসম্পূর্ণ, তাহলে আমি জানি না এটা কোন প্রসঙ্গে বলা হচ্ছে। এটা নিয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না। কিন্তু আমি যেটা বলেছি, আমার বাকি সিন্ডিকেট সদস্যরাও একই কথা বলেছেন। সেখানে কোনো অসঙ্গতি নেই।'
অপর সিন্ডিকেট সদস্য যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন এ বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। মর্মাহত হয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি এমন পর্যায়ে চলে গেছে, সেখানে কথা না বলাই ভালো।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান বলেন, এই বিষয়ে আমার সঙ্গে কেউ যোগাযোগ করেনি। এই সংবাদ বিজ্ঞপ্তির সম্পর্কেও কিছু জানিনা। আমি পরে জেনেছি।
এ বিষয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরীর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তা সম্ভব হয়নি।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৯ তম সিন্ডিকেটে শিক্ষক কাজী আনিছকে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়। পরে আবেদনে শব্দের ভিন্নতার কারণ দেখিয়ে ২৭ জুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮০ তম সিন্ডিকেটের সভায় তা স্থগিত করা হয়। পরে রেজিস্ট্রারের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে কাজী আনিছের পদোন্নতি 'বাতিল' হয়েছে বলে সংবাদ প্রকাশ হয়। উপাচার্য বলেন, পদোন্নতি বাতিল হয়নি বরং স্থগিত হয়েছে। রেজিস্ট্রার ও উপাচার্যের দু'রকম বক্তব্যের কারণে এ বিষয়ে জনমনে বিভ্রান্তি ও সমালোচনা সৃষ্টি হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ শাখা থেকে পাঠানো বিবৃতিতে 'পদোন্নতি স্থগিত' উল্লেখ করা হয়।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক কাজী আনিছের পদোন্নতির ব্যাপারে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে দেওয়া সিন্ডিকেট সদস্যদের বক্তব্য 'অসম্পূর্ণ ও অর্ধসত্য' নয় বলে জানিয়েছেন সিন্ডিকেট সদস্যরা। কুবি প্রশাসনের এমন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সিণ্ডিকেট সদস্যরা মর্মাহতও হয়েছেন। এছাড়া কুবি প্রশাসনের দেওয়া সেই বিজ্ঞপ্তির ব্যাপারে কিছুই জানেন না বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার।
গত সোমবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, 'সম্প্রতি দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন গণমাধ্যমে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ট্রেজারারসহ কয়েকজন সিন্ডিকেট সদস্যদের উদ্ধৃতি দিয়ে একটি অসম্পূর্ণ ও অর্ধসত্য সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট কর্তৃক গৃহীত গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক জনাব কাজী এম আনিছুল ইসলামের পদোন্নতির আবেদন স্থগিতের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সংশ্লিষ্টতা দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে যা সম্পূর্ণভাবে অযৌক্তিক, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।'
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, 'বিশ্ববিদ্যালয়টির গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক কাজী এম আনিছুল ইসলামের পদোন্নতির আবেদনটিতে ত্রুটি থাকায় তা স্থগিত রাখা হয়। গত ২৭ জুন অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮০ তম সিন্ডিকেট সভায় উপস্থিত সিন্ডিকেট সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।'
তবে সম্প্রতি একটি ইংরেজি দৈনিকে প্রকাশিত সংবাদে ছয়জন সিন্ডিকেট সদস্য বলেছেন, শিক্ষক কাজী আনিছের পদোন্নতি বাতিল বা পদাবনতি নিয়ে কোনো আলোচনা ও সিদ্ধান্ত হয়নি। কেবল যে কাগজে ত্রুটি আছে তা সংশোধন করে জমা দিলে পরবর্তী সিন্ডিকেটে পাস করার বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত হয়।
কুবির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কোন গণমাধ্যমে কী 'অসম্পূর্ণ ও অর্ধসত্য' তথ্য প্রচার করা হয়েছে তা স্পষ্ট করা হয়নি। তবে গত ৮ জুলাই দৈনিক ডেইলি স্টারে প্রকাশিত সংবাদে কুবি উপাচার্যের বক্তব্যে বলা হয়েছে, শিক্ষক কাজী আনিছের পদোন্নতির বিষয়ে কুবি শিক্ষক সমিতির সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এখন বিবৃতিতে শিক্ষক সমিতির সংশ্লিষ্টতা নেই বলে দাবি করা হচ্ছে। একই সঙ্গে প্রথম বিজ্ঞপ্তিতে পদোন্নতি স্থগিতের কথা বলা হলেও দ্বিতীয় বিজ্ঞপ্তিতে পদোন্নতির আবেদন স্থগিতের কথা উল্লেখ করা হয়।
এব্যাপারে কুবির সিন্ডিকেট সদস্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. মিজানুর রহমান বলেন, সংবাদ বিজ্ঞপ্তির ব্যাপারে তাঁর সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কিছু জানানো হয়নি। এব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না। তিনি বলেন, কাজী আনিছের পদোন্নতির বিষয়টি সিন্ডিকেটে উপস্থাপনে বিভ্রান্তি ছিলো। তথ্যের ঘাটতি ছিলো। তিনি (কাজী আনিছ) যদি যথাযথ সার্টিফিকেট এনে রেজিস্ট্রারকে দেন, তাহলে আগামী সিন্ডিকেট সভায় তাঁর পদোন্নতি অনুমোদন দিয়ে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, তাঁকে (কাজী আনিছ) এখন যে আবার প্রভাষক করে দেওয়া হবে, এ তথ্য আমার জানা ছিলো না।
কুবির আরেক সিন্ডিকেট সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. সাদেকা হালিমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি সংবাদ বিজ্ঞপ্তির ব্যাপারে বলেন, 'একটি গণমাধ্যম থেকে কাজী আনিছের পদোন্নতি নিয়ে সিন্ডিকেটে আলোচনার বিষয়ে আমাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল। আমরা বলেছি এখানে কোনো ব্যত্যয় হয়ে থাকলে সেটা প্ল্যানিং কমিটিকে পাঠিয়ে ঠিক করে নিয়ে আসা হোক। কিন্তু এখন যদি বলা হয় এটা অসম্পূর্ণ, তাহলে আমি জানি না এটা কোন প্রসঙ্গে বলা হচ্ছে। এটা নিয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না। কিন্তু আমি যেটা বলেছি, আমার বাকি সিন্ডিকেট সদস্যরাও একই কথা বলেছেন। সেখানে কোনো অসঙ্গতি নেই।'
অপর সিন্ডিকেট সদস্য যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন এ বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। মর্মাহত হয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি এমন পর্যায়ে চলে গেছে, সেখানে কথা না বলাই ভালো।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান বলেন, এই বিষয়ে আমার সঙ্গে কেউ যোগাযোগ করেনি। এই সংবাদ বিজ্ঞপ্তির সম্পর্কেও কিছু জানিনা। আমি পরে জেনেছি।
এ বিষয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরীর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তা সম্ভব হয়নি।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৯ তম সিন্ডিকেটে শিক্ষক কাজী আনিছকে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়। পরে আবেদনে শব্দের ভিন্নতার কারণ দেখিয়ে ২৭ জুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮০ তম সিন্ডিকেটের সভায় তা স্থগিত করা হয়। পরে রেজিস্ট্রারের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে কাজী আনিছের পদোন্নতি 'বাতিল' হয়েছে বলে সংবাদ প্রকাশ হয়। উপাচার্য বলেন, পদোন্নতি বাতিল হয়নি বরং স্থগিত হয়েছে। রেজিস্ট্রার ও উপাচার্যের দু'রকম বক্তব্যের কারণে এ বিষয়ে জনমনে বিভ্রান্তি ও সমালোচনা সৃষ্টি হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ শাখা থেকে পাঠানো বিবৃতিতে 'পদোন্নতি স্থগিত' উল্লেখ করা হয়।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
৮ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
৮ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে