প্রতিনিধি
কুবি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) নির্মাণাধীন প্রধান ফটকের প্রায় এক টন রড চুরির ঘটনার দেড় মাসেও শেষ হয়নি তদন্ত। ফলে ধোঁয়াশার মধ্যে রয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এতদিনেও তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দিতে না পাড়ায় অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন তদন্ত কার্যক্রম নিয়ে।
জানা যায়, গত মাসের ৯মে চুরির এই অভিযোগ ওঠার পর বিষয়টি তদন্তের জন্য প্রক্টর ড. কাজী মোহাম্মদ কামাল উদ্দীনকে আহ্বায়ক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তা ছাদেক হোসেন মজুমদারকে সদস্যসচিব করে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহকারী প্রক্টর মো. মোকাদ্দেস-উল-ইসলাম ও রবিউল ইসলাম এবং কর্মকর্তা পরিষদের সভাপতি মো. আবু তাহের।
তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কাজী মোহাম্মদ কামাল উদ্দিনের আজকের পত্রিকাকে বলেন, `আমরা এখনো তদন্তের মধ্যেই আছি। আরও কিছু তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করতেছি। তথ্যগুলো পেলে রিপোর্ট জমা দিয়ে দেব।'
"তদন্তের কাজ কবে নাগাদ শেষ হবে" এমন প্রশ্নে তদন্ত কমিটির সদস্যসচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কর্মকর্তা ছাদেক হোসেন মজুমদার বলেন, `আমরা অতি দ্রুত তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দিয়ে দেব। এতদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার পরীক্ষা থাকায় প্রক্টর স্যারসহ অন্য স্যাররাও ব্যস্ত ছিলেন তাই কাজটা করা হয়নি।'
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে প্রকল্পটির তদারকির দায়িত্বে থাকা ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, `বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর থেকে আমাদের রড চুরি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে এটার নিরাপত্তা দেওয়া উচিত ছিল। আর তদন্ত কমিটি এতদিনেও তদন্ত শেষ করে না, কোনো সমাধান করে না, এতে আমরা বিড়ম্বনায় রয়েছি।'
প্রসঙ্গত, গত ১৬ মার্চ শুরু হওয়া প্রধান ফটকের কাজের জন্য ৬ মে আনা হয় একুশ বান্ডিল রড। যা শেকল দিয়ে তালা মেরে ফটকের ভেতরে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ৯ মে একুশ বান্ডিল রডের জায়গায় মাত্র চৌদ্দ বান্ডিল রড দেখতে পাওয়া যায়। বাকি রড চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে।
কুবি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) নির্মাণাধীন প্রধান ফটকের প্রায় এক টন রড চুরির ঘটনার দেড় মাসেও শেষ হয়নি তদন্ত। ফলে ধোঁয়াশার মধ্যে রয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এতদিনেও তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দিতে না পাড়ায় অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন তদন্ত কার্যক্রম নিয়ে।
জানা যায়, গত মাসের ৯মে চুরির এই অভিযোগ ওঠার পর বিষয়টি তদন্তের জন্য প্রক্টর ড. কাজী মোহাম্মদ কামাল উদ্দীনকে আহ্বায়ক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তা ছাদেক হোসেন মজুমদারকে সদস্যসচিব করে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহকারী প্রক্টর মো. মোকাদ্দেস-উল-ইসলাম ও রবিউল ইসলাম এবং কর্মকর্তা পরিষদের সভাপতি মো. আবু তাহের।
তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কাজী মোহাম্মদ কামাল উদ্দিনের আজকের পত্রিকাকে বলেন, `আমরা এখনো তদন্তের মধ্যেই আছি। আরও কিছু তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করতেছি। তথ্যগুলো পেলে রিপোর্ট জমা দিয়ে দেব।'
"তদন্তের কাজ কবে নাগাদ শেষ হবে" এমন প্রশ্নে তদন্ত কমিটির সদস্যসচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কর্মকর্তা ছাদেক হোসেন মজুমদার বলেন, `আমরা অতি দ্রুত তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দিয়ে দেব। এতদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার পরীক্ষা থাকায় প্রক্টর স্যারসহ অন্য স্যাররাও ব্যস্ত ছিলেন তাই কাজটা করা হয়নি।'
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে প্রকল্পটির তদারকির দায়িত্বে থাকা ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, `বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর থেকে আমাদের রড চুরি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে এটার নিরাপত্তা দেওয়া উচিত ছিল। আর তদন্ত কমিটি এতদিনেও তদন্ত শেষ করে না, কোনো সমাধান করে না, এতে আমরা বিড়ম্বনায় রয়েছি।'
প্রসঙ্গত, গত ১৬ মার্চ শুরু হওয়া প্রধান ফটকের কাজের জন্য ৬ মে আনা হয় একুশ বান্ডিল রড। যা শেকল দিয়ে তালা মেরে ফটকের ভেতরে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ৯ মে একুশ বান্ডিল রডের জায়গায় মাত্র চৌদ্দ বান্ডিল রড দেখতে পাওয়া যায়। বাকি রড চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১১ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১১ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে