চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্ট্যাটিউট অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগ বোর্ডে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞ সদস্য রাখতে হয়। তবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষক নিয়োগ বোর্ডে এ বিভাগের কোনো বিশেষজ্ঞ শিক্ষক ছিলেন না। এ ছাড়া আড়াই বছর আগে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির আলোকে তিন পদের বিপরীতে পাঁচজনকে সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানা যায়। ফলে নিয়োগ প্রক্রিয়াকে অস্বচ্ছ ও ত্রুটিপূর্ণ আখ্যা দিয়ে পুনরায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
অভিযোগ আছে, ফারসি বিভাগের প্ল্যানিং কমিটি থেকে সিলেকশন বোর্ডের সদস্যের জন্য যে চারজনকে সুপারিশ করা হয়েছিল, তাদের একজনকেও রাখা হয়নি নিয়োগ বোর্ডে। এ ছাড়া আবেদনকারীদের মধ্যে পিএইচডি ডিগ্রিধারী, প্রথম শ্রেণিতে প্রথম একাধিক প্রার্থী থাকা সত্ত্বেও অপেক্ষাকৃত অযোগ্যদের সুপারিশ করা হয়েছে বলে অভিযোগ আবেদনকারীদের।
প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক প্রাপ্ত পিএইচডি ডিগ্রিধারী আবেদনকারী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী মুহাররম হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, `বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো জায়গায় এমন ব্যক্তিদের আসা উচিত, যাঁরা শিক্ষাজীবনে সর্বোচ্চ ফলাফল অর্জন করেছেন। পাশাপাশি যেখানে প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক দিয়ে আমাদের সম্মানিত করেছেন, সেখানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আমাদেরই আসা উচিত। এটা আমার গর্ব বা অহংকার নয়, এটা আমার অধিকার। কিন্তু আমি শুনেছি, তিনজনের জায়গায় পাঁচজনকে সুপারিশ করা হয়েছে, যাঁদের অধিকাংশই তুলনামূলক অযোগ্য। এমনকি যতটুকু জেনেছি তারা ঠিকমতো ফারসি পড়তেও পারেন না।'
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ১৪ নভেম্বর ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের তিন সদস্যের বোর্ড বসে। তিন সদস্যের এই বোর্ডে পদাধিকারবলে সদস্য ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। বোর্ডের অপর দুই সদস্য হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক শামিম বানু ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ডিন ও বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মহীবুল আজিজ। এদের কেউই সরাসরি ফারসি ভাষা সাহিত্য বিভাগের শিক্ষক বা বিশেষজ্ঞ নন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসি বিভাগের একজন শিক্ষক বলেন, বাংলাদেশে ঢাবি, রাবি ও চবিতে ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ রয়েছে। সেখান থেকে কোনো প্রতিনিধি রাখা হয়নি সিলেকশন বোর্ডে। সিলেকশন বোর্ডের সদস্য অধ্যাপক শামিম বানু আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের ফারসি ভাষার শিক্ষক হলেও তিনি ফারসির বিশেষজ্ঞ নন।
এ বিষয়ে জানতে ফারসি বিভাগের সভাপতি আব্দুল করিমকে মুঠোফোনে কল দিলে তিনি মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানা যায়, ২০১৯ সালের ১৪ জুন সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরীর মেয়াদ শেষ হওয়ার মাত্র ২৮ দিন আগে ১৬ মে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। এতে আবেদনের সময় হিসেবে উল্লেখ করা হয় ২৬ মে পর্যন্ত। ফলে আবেদনের জন্য প্রার্থীরা সময় পান মাত্র ১০ দিন। আবার সেই ১০ দিনের মধ্যে ৯ দিনই ছিল সাপ্তাহিক ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি। তাই মাত্র ১ কার্যদিবসে সব প্রক্রিয়া শেষ করার সুযোগ পান আবেদনকারীরা। এ ছাড়া আবেদনপত্র সংগ্রহের মাধ্যম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের কথা উল্লেখ ছিল বিজ্ঞপ্তিতে। তবে কারিগরি ত্রুটির কারণে তখন ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও আবেদন করা যায়নি। ১৬ মে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর থেকে ওয়েবসাইট অকার্যকর ছিল বলে অভিযোগ আবেদনকারীদের। এমন জটিলতায় অনেক আগ্রহী আবেদনকারী প্রার্থী আবেদন করতে পারেননি। বিষয়টি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের ফারসি ভাষার খণ্ডকালীন শিক্ষক মো. কামাল হোসাইন চবির রেজিস্ট্রার বরাবর ২৬ মে একটি চিঠি দেন। চিঠিতে তিনি সার্বিক অসুবিধার বিষয়টি উল্লেখ করে আবেদনের সময় বাড়ানোর আবেদন করেন। তবে এতে কোনো সাড়া দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরে মো. কামাল হোসাইন উচ্চ আদালতে একটি রিট করেন। উচ্চ আদালত এই বিজ্ঞপ্তি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না মর্মে রুল জারি করেন। সেই সঙ্গে আবেদনকারীর দরখাস্ত নিষ্পত্তি করতে উচ্চ আদালত নির্দেশনা দেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ লিখিতভাবে আবেদনকারীর আবেদন গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানায়। রুলের একটি অংশের নিষ্পত্তি করলেও অপর অংশের নিষ্পত্তি না করেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিয়োগ প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখে।
উচ্চ আদালতে রিটকারী মো. কামাল হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রিটের দুটি অংশ ছিল। একটি হলো সময় বাড়ানো ছাড়া বিজ্ঞপ্তি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। আরেকটি অংশ হলো আবেদনকারীর আবেদন ১৫ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবেদন গ্রহণ করা সম্ভব নয় বলে আবেদনকারীকে লিখিত জানালেও রিটের দ্বিতীয় অংশ সময় বাড়ানো ছাড়া বিজ্ঞপ্তি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তার নিষ্পত্তি করেনি। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ রিট শুনানিতেও অংশগ্রহণ করেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক বেনু কুমার দে বলেন, এটা আমার আয়ত্তের বাইরে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এস এম মনিরুল হাসান বলেন, সিলেকশন বোর্ডে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামিম বানু ছিলেন, তিনি ফারসির আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের ফারসির শিক্ষক। সরাসরি ফারসি বিভাগের শিক্ষক হতে হবে এমন নিয়ম নেই। বিশেষজ্ঞ হলেই চলবে। উচ্চ আদালতের রিটের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, রিটের জবাব দেওয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্ট্যাটিউট অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগ বোর্ডে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞ সদস্য রাখতে হয়। তবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষক নিয়োগ বোর্ডে এ বিভাগের কোনো বিশেষজ্ঞ শিক্ষক ছিলেন না। এ ছাড়া আড়াই বছর আগে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির আলোকে তিন পদের বিপরীতে পাঁচজনকে সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানা যায়। ফলে নিয়োগ প্রক্রিয়াকে অস্বচ্ছ ও ত্রুটিপূর্ণ আখ্যা দিয়ে পুনরায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
অভিযোগ আছে, ফারসি বিভাগের প্ল্যানিং কমিটি থেকে সিলেকশন বোর্ডের সদস্যের জন্য যে চারজনকে সুপারিশ করা হয়েছিল, তাদের একজনকেও রাখা হয়নি নিয়োগ বোর্ডে। এ ছাড়া আবেদনকারীদের মধ্যে পিএইচডি ডিগ্রিধারী, প্রথম শ্রেণিতে প্রথম একাধিক প্রার্থী থাকা সত্ত্বেও অপেক্ষাকৃত অযোগ্যদের সুপারিশ করা হয়েছে বলে অভিযোগ আবেদনকারীদের।
প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক প্রাপ্ত পিএইচডি ডিগ্রিধারী আবেদনকারী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী মুহাররম হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, `বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো জায়গায় এমন ব্যক্তিদের আসা উচিত, যাঁরা শিক্ষাজীবনে সর্বোচ্চ ফলাফল অর্জন করেছেন। পাশাপাশি যেখানে প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক দিয়ে আমাদের সম্মানিত করেছেন, সেখানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আমাদেরই আসা উচিত। এটা আমার গর্ব বা অহংকার নয়, এটা আমার অধিকার। কিন্তু আমি শুনেছি, তিনজনের জায়গায় পাঁচজনকে সুপারিশ করা হয়েছে, যাঁদের অধিকাংশই তুলনামূলক অযোগ্য। এমনকি যতটুকু জেনেছি তারা ঠিকমতো ফারসি পড়তেও পারেন না।'
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ১৪ নভেম্বর ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের তিন সদস্যের বোর্ড বসে। তিন সদস্যের এই বোর্ডে পদাধিকারবলে সদস্য ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। বোর্ডের অপর দুই সদস্য হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক শামিম বানু ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ডিন ও বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মহীবুল আজিজ। এদের কেউই সরাসরি ফারসি ভাষা সাহিত্য বিভাগের শিক্ষক বা বিশেষজ্ঞ নন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসি বিভাগের একজন শিক্ষক বলেন, বাংলাদেশে ঢাবি, রাবি ও চবিতে ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ রয়েছে। সেখান থেকে কোনো প্রতিনিধি রাখা হয়নি সিলেকশন বোর্ডে। সিলেকশন বোর্ডের সদস্য অধ্যাপক শামিম বানু আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের ফারসি ভাষার শিক্ষক হলেও তিনি ফারসির বিশেষজ্ঞ নন।
এ বিষয়ে জানতে ফারসি বিভাগের সভাপতি আব্দুল করিমকে মুঠোফোনে কল দিলে তিনি মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানা যায়, ২০১৯ সালের ১৪ জুন সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরীর মেয়াদ শেষ হওয়ার মাত্র ২৮ দিন আগে ১৬ মে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। এতে আবেদনের সময় হিসেবে উল্লেখ করা হয় ২৬ মে পর্যন্ত। ফলে আবেদনের জন্য প্রার্থীরা সময় পান মাত্র ১০ দিন। আবার সেই ১০ দিনের মধ্যে ৯ দিনই ছিল সাপ্তাহিক ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি। তাই মাত্র ১ কার্যদিবসে সব প্রক্রিয়া শেষ করার সুযোগ পান আবেদনকারীরা। এ ছাড়া আবেদনপত্র সংগ্রহের মাধ্যম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের কথা উল্লেখ ছিল বিজ্ঞপ্তিতে। তবে কারিগরি ত্রুটির কারণে তখন ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও আবেদন করা যায়নি। ১৬ মে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর থেকে ওয়েবসাইট অকার্যকর ছিল বলে অভিযোগ আবেদনকারীদের। এমন জটিলতায় অনেক আগ্রহী আবেদনকারী প্রার্থী আবেদন করতে পারেননি। বিষয়টি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের ফারসি ভাষার খণ্ডকালীন শিক্ষক মো. কামাল হোসাইন চবির রেজিস্ট্রার বরাবর ২৬ মে একটি চিঠি দেন। চিঠিতে তিনি সার্বিক অসুবিধার বিষয়টি উল্লেখ করে আবেদনের সময় বাড়ানোর আবেদন করেন। তবে এতে কোনো সাড়া দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরে মো. কামাল হোসাইন উচ্চ আদালতে একটি রিট করেন। উচ্চ আদালত এই বিজ্ঞপ্তি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না মর্মে রুল জারি করেন। সেই সঙ্গে আবেদনকারীর দরখাস্ত নিষ্পত্তি করতে উচ্চ আদালত নির্দেশনা দেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ লিখিতভাবে আবেদনকারীর আবেদন গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানায়। রুলের একটি অংশের নিষ্পত্তি করলেও অপর অংশের নিষ্পত্তি না করেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিয়োগ প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখে।
উচ্চ আদালতে রিটকারী মো. কামাল হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রিটের দুটি অংশ ছিল। একটি হলো সময় বাড়ানো ছাড়া বিজ্ঞপ্তি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। আরেকটি অংশ হলো আবেদনকারীর আবেদন ১৫ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবেদন গ্রহণ করা সম্ভব নয় বলে আবেদনকারীকে লিখিত জানালেও রিটের দ্বিতীয় অংশ সময় বাড়ানো ছাড়া বিজ্ঞপ্তি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তার নিষ্পত্তি করেনি। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ রিট শুনানিতেও অংশগ্রহণ করেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক বেনু কুমার দে বলেন, এটা আমার আয়ত্তের বাইরে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এস এম মনিরুল হাসান বলেন, সিলেকশন বোর্ডে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামিম বানু ছিলেন, তিনি ফারসির আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের ফারসির শিক্ষক। সরাসরি ফারসি বিভাগের শিক্ষক হতে হবে এমন নিয়ম নেই। বিশেষজ্ঞ হলেই চলবে। উচ্চ আদালতের রিটের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, রিটের জবাব দেওয়া হয়েছে।
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বেতন-ভাতা ব্যাংক হিসাব থেকে উত্তোলন করতে পারবেন
১০ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে হয়নি বলে জানিয়েছে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। আজ শুক্রবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানান
১১ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর। বিলম্ব ফি ছাড়া ফরম পূরণ করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর ফি পরিশোধ করা যাবে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর বিলম্ব ফিসহ ফি জমা দেওয়া যাবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত
১২ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে