জাককানইবি প্রতিনিধি
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় (জাককানইবি) ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের অনুপ্রবেশ নিষিদ্ধ থাকলেও দিন দিন তাদের উৎপাত বেড়েই চলেছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় প্রতিনিয়ত নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের আবাসিক এলাকা থেকে শুরু করে খেলার মাঠ সর্বত্রই বহিরাগতদের অবাধ চলাফেরা। এতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ইভটিজিং, মাদক সেবন, চুরিসহ নানা অপ্রীতিকর ঘটনা বেড়েই চলছে। শিক্ষার্থীরা রাতের বেলা এমনকি দিনেও বহিরাগতদের দ্বারা হামলার শিকার হচ্ছেন।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির নজরদারির অভাবে দিনরাত ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের আনাগোনা, অবস্থান লেগেই আছে। ক্যাম্পাসে বহিরাগতরা যে কোনো সময়ে প্রবেশ করছে। দূর-দুরান্ত থেকে এসে ‘মানবিক আবেদন’ জানিয়েও প্রবেশ করছে অনেকেই। বহিরাগতদের অবাধ প্রবেশে বিভিন্ন পয়েন্টে সর্বদা লোকারণ্য হয়ে থাকে পরিবেশ। এ ছাড়াও ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে উচ্চ গতিতে বহিরাগতদের মোটরসাইকেল চালনা লক্ষ্য করা গেছে। এতে যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানিয়েছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাতের বেলা বহিরাগতরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে মাদক নিয়ে। নিরিবিলি জায়গায় বসে মাদকের আসর। তা ছাড়া বহিরাগত প্রেমিক যুগল এসে লিপ্ত হচ্ছে বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকাণ্ডে, যা শিক্ষার স্বাভাবিক পরিবেশ নষ্ট করছে বলে জানায় শিক্ষার্থীরা।
হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের শিক্ষার্থী তারেক রহমান অভিযোগ করেন, ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে প্রতিদিন বিকেলে দল বেঁধে বহিরাগতরা এসে পুরো মাঠ দখল করে খেলাধুলা করে। শিক্ষার্থীরা কিছু বলতে গেলে তারা ঝামেলা বাঁধায়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে এ বিষয়ে অসংখ্যবার অবহিত করা হলেও তারা কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন বলেন, বহিরাগতরা ক্যাম্পাসে এসে বিভিন্ন ধরনের সভা ও মিটিং করে এবং অনেক সময় ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে ঝামেলা বাঁধিয়ে মারামারি পর্যন্ত করে। এতে ক্যাম্পাসের পরিবেশ নষ্ট হয় এবং শিক্ষার্থীরা ক্ষতির সম্মুখীন হন।
বহিরাগতদের অনুপ্রবেশ ও অবাধ কর্মকাণ্ড বন্ধে কি ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন?-এমন প্রশ্নের জবাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান বলেন, ‘বিশেষ প্রয়োজন ব্যতীত ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষেধ। ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের অনুপ্রবেশ ও অবাধ চলাফেরা নিয়ন্ত্রণে জাককানইবি প্রক্টরিয়াল বডি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। প্রতিদিন রাতে দুজন করে সহকারী প্রক্টর এবং বাড়তি নিরাপত্তা প্রহরীদের টহলের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কোথাও বহিরাগতদের সন্দেহজনক অবস্থান লক্ষ করলে আমরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছি।’ পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে বহিরাগত মুক্ত এবং নিরাপদ রাখতে তিনি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় (জাককানইবি) ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের অনুপ্রবেশ নিষিদ্ধ থাকলেও দিন দিন তাদের উৎপাত বেড়েই চলেছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় প্রতিনিয়ত নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের আবাসিক এলাকা থেকে শুরু করে খেলার মাঠ সর্বত্রই বহিরাগতদের অবাধ চলাফেরা। এতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ইভটিজিং, মাদক সেবন, চুরিসহ নানা অপ্রীতিকর ঘটনা বেড়েই চলছে। শিক্ষার্থীরা রাতের বেলা এমনকি দিনেও বহিরাগতদের দ্বারা হামলার শিকার হচ্ছেন।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির নজরদারির অভাবে দিনরাত ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের আনাগোনা, অবস্থান লেগেই আছে। ক্যাম্পাসে বহিরাগতরা যে কোনো সময়ে প্রবেশ করছে। দূর-দুরান্ত থেকে এসে ‘মানবিক আবেদন’ জানিয়েও প্রবেশ করছে অনেকেই। বহিরাগতদের অবাধ প্রবেশে বিভিন্ন পয়েন্টে সর্বদা লোকারণ্য হয়ে থাকে পরিবেশ। এ ছাড়াও ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে উচ্চ গতিতে বহিরাগতদের মোটরসাইকেল চালনা লক্ষ্য করা গেছে। এতে যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানিয়েছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাতের বেলা বহিরাগতরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে মাদক নিয়ে। নিরিবিলি জায়গায় বসে মাদকের আসর। তা ছাড়া বহিরাগত প্রেমিক যুগল এসে লিপ্ত হচ্ছে বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকাণ্ডে, যা শিক্ষার স্বাভাবিক পরিবেশ নষ্ট করছে বলে জানায় শিক্ষার্থীরা।
হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের শিক্ষার্থী তারেক রহমান অভিযোগ করেন, ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে প্রতিদিন বিকেলে দল বেঁধে বহিরাগতরা এসে পুরো মাঠ দখল করে খেলাধুলা করে। শিক্ষার্থীরা কিছু বলতে গেলে তারা ঝামেলা বাঁধায়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে এ বিষয়ে অসংখ্যবার অবহিত করা হলেও তারা কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন বলেন, বহিরাগতরা ক্যাম্পাসে এসে বিভিন্ন ধরনের সভা ও মিটিং করে এবং অনেক সময় ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে ঝামেলা বাঁধিয়ে মারামারি পর্যন্ত করে। এতে ক্যাম্পাসের পরিবেশ নষ্ট হয় এবং শিক্ষার্থীরা ক্ষতির সম্মুখীন হন।
বহিরাগতদের অনুপ্রবেশ ও অবাধ কর্মকাণ্ড বন্ধে কি ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন?-এমন প্রশ্নের জবাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান বলেন, ‘বিশেষ প্রয়োজন ব্যতীত ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষেধ। ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের অনুপ্রবেশ ও অবাধ চলাফেরা নিয়ন্ত্রণে জাককানইবি প্রক্টরিয়াল বডি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। প্রতিদিন রাতে দুজন করে সহকারী প্রক্টর এবং বাড়তি নিরাপত্তা প্রহরীদের টহলের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কোথাও বহিরাগতদের সন্দেহজনক অবস্থান লক্ষ করলে আমরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছি।’ পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে বহিরাগত মুক্ত এবং নিরাপদ রাখতে তিনি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
৮ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
৮ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে