অনলাইন ডেস্ক
উচ্চশিক্ষার জন্য ২০২৩ সালে ফ্রান্সে পড়তে যাওয়ার কথা ভাবছেন বা প্রক্রিয়া শুরু করেছেন? তবে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণে আইইএলটিএস নিয়ে হয়তো পিছিয়ে পড়ছেন অনেকে। তবে তাদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে দেশটিতে। চলতি বছর ফ্রান্সের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তি নিয়ে পড়তে যাওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি এবং ফান্ডিং প্রোগ্রামের কারণে সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত অধ্যয়নের গন্তব্য হিসেবে অন্যতম ফ্রান্স। এর মধ্যে কিছু বৃত্তি আইইএলটিএস ছাড়াই শিক্ষার্থীদের দেওয়া হচ্ছে।
ফ্রান্সসহ ইউরোপের বেশির ভাগ দেশেই ব্যাচেলর পর্যায়ে বৃত্তি পাওয়ার সুযোগ কম। তবে ফ্রান্সে বর্তমানে মাস্টার্স ও পিএইচডি ছাড়াও ব্যাচেলরের ক্ষেত্রেও বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। ফরাসি সরকার বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় ও জনহিতকর সংস্থার সঙ্গে মিলে উচ্চশিক্ষার জন্য বৃত্তি প্রদান করে যেখানে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট দ্বিপক্ষীয় ব্যবস্থার অধীনে আইইএলটিএস ছাড়া ফ্রান্সে পড়াশোনা করতে পারে।
আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তি নিয়ে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে, ফ্রান্সের এমন জনপ্রিয় কিছু বিশ্ববিদ্যালয় এবং উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানা যাক—
আমেরিকান বিজনেস স্কুল, প্যারিস
ইবিএস প্যারিস
ইপিআইটিএ গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব কম্পিউটার সায়েন্স
ইএসএআইপি স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ার্স
ইএসসি রেনেস স্কুল অব বিজনেস, ফ্রান্স
ইএসজিসিআই, প্যারিস
ইএসএলসিএ বিজনেস স্কুল
আইইএসএ ইন্টারন্যাশনাল
আইএনএসইইসি বিজনেস স্কুল
আইএসসি প্যারিস
এনইওএমএ বিজনেস স্কুল
প্যারিস স্কুল অব বিজনেস
এসকেইএমএ বিজনেস স্কুল
টৌলৌসে বিজনেস স্কুল
এখনো ভাবছেন আইইএলটিএস ছাড়া ফ্রান্সে পড়াশোনা করা সম্ভব কিনা? উত্তরটি হলো হ্যাঁ। এর কারণ হলো, আইইএলটিএস বা ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণপত্র যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মতো অনেক দেশে প্রয়োজন হলেও ফ্রান্সের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য অত্যাবশ্যকীয় না। তবে এ ক্ষেত্রে আপনি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কোন ভাষায় শিক্ষা কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন তার প্রমাণপত্র যেটি মিডিয়াম অব ইনস্ট্রাকশন (এমওআই) হিসেবে পরিচিত, তা জমা দিতে হবে।
উচ্চশিক্ষার জন্য ২০২৩ সালে ফ্রান্সে পড়তে যাওয়ার কথা ভাবছেন বা প্রক্রিয়া শুরু করেছেন? তবে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণে আইইএলটিএস নিয়ে হয়তো পিছিয়ে পড়ছেন অনেকে। তবে তাদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে দেশটিতে। চলতি বছর ফ্রান্সের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তি নিয়ে পড়তে যাওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি এবং ফান্ডিং প্রোগ্রামের কারণে সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত অধ্যয়নের গন্তব্য হিসেবে অন্যতম ফ্রান্স। এর মধ্যে কিছু বৃত্তি আইইএলটিএস ছাড়াই শিক্ষার্থীদের দেওয়া হচ্ছে।
ফ্রান্সসহ ইউরোপের বেশির ভাগ দেশেই ব্যাচেলর পর্যায়ে বৃত্তি পাওয়ার সুযোগ কম। তবে ফ্রান্সে বর্তমানে মাস্টার্স ও পিএইচডি ছাড়াও ব্যাচেলরের ক্ষেত্রেও বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। ফরাসি সরকার বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় ও জনহিতকর সংস্থার সঙ্গে মিলে উচ্চশিক্ষার জন্য বৃত্তি প্রদান করে যেখানে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট দ্বিপক্ষীয় ব্যবস্থার অধীনে আইইএলটিএস ছাড়া ফ্রান্সে পড়াশোনা করতে পারে।
আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তি নিয়ে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে, ফ্রান্সের এমন জনপ্রিয় কিছু বিশ্ববিদ্যালয় এবং উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানা যাক—
আমেরিকান বিজনেস স্কুল, প্যারিস
ইবিএস প্যারিস
ইপিআইটিএ গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব কম্পিউটার সায়েন্স
ইএসএআইপি স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ার্স
ইএসসি রেনেস স্কুল অব বিজনেস, ফ্রান্স
ইএসজিসিআই, প্যারিস
ইএসএলসিএ বিজনেস স্কুল
আইইএসএ ইন্টারন্যাশনাল
আইএনএসইইসি বিজনেস স্কুল
আইএসসি প্যারিস
এনইওএমএ বিজনেস স্কুল
প্যারিস স্কুল অব বিজনেস
এসকেইএমএ বিজনেস স্কুল
টৌলৌসে বিজনেস স্কুল
এখনো ভাবছেন আইইএলটিএস ছাড়া ফ্রান্সে পড়াশোনা করা সম্ভব কিনা? উত্তরটি হলো হ্যাঁ। এর কারণ হলো, আইইএলটিএস বা ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণপত্র যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মতো অনেক দেশে প্রয়োজন হলেও ফ্রান্সের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য অত্যাবশ্যকীয় না। তবে এ ক্ষেত্রে আপনি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কোন ভাষায় শিক্ষা কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন তার প্রমাণপত্র যেটি মিডিয়াম অব ইনস্ট্রাকশন (এমওআই) হিসেবে পরিচিত, তা জমা দিতে হবে।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১৪ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১৪ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে