ইবি প্রতিনিধি
২০২১ সালে বিশ্বের বিজ্ঞানীদের তালিকা প্রকাশ করেছে এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স নামের খ্যাতনামা আন্তর্জাতিক সংস্থা। এ তালিকায় বিশ্বের ১৩ হাজার ৫৩১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ লাখের বেশি বিজ্ঞানীর নাম রয়েছে। এ তালিকায় মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান করে নিয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ জন বিজ্ঞানী ও গবেষক।
গবেষকদের গুগল স্কলারের রিসার্চ প্রোফাইলের বিগত ৫ বছরের গবেষণার এইচ ইনডেক্স, আইটেন ইনডেক্স এবং সাইটেশন স্কোরের ভিত্তিতে সায়েন্টিফিক ইনডেক্স এ র্যাংকিং প্রকাশ করেছে। র্যাংকিংয়ে ১২টি ক্যাটাগরিতে বিশ্বের ২০৬টি দেশের গবেষক রয়েছেন। এতে ৭ লাখ ৮ হাজার ৫৬১ জন গবেষকের নাম রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছেন এশিয়ার ১ লাখ ৫৩ হাজার ২৬২ জন, বাংলাদেশের এক হাজার ৭৯১ জন এবং ইবির ১৭ জন বিজ্ঞানী।
তালিকায় ইবির গবেষকদের মধ্যে প্রথম ও বাংলাদেশের মধ্যে ১৩৭ তম অবস্থানে রয়েছেন অধ্যাপক আতিকুর রহমান, দ্বিতীয় স্থানে এস এম মোস্তফা কামাল, তৃতীয় স্থানে এম মিজানুর রহমান।
পর্যায়ক্রমে তালিকায় স্থান পাওয়া গবেষক শিক্ষকেরা হলেন—অশোক কুমার চক্রবর্তী, আবু হেনা মোস্তফা জামাল, জি এম আরিফুজজামান খান, এম ডি রেজওয়ানুল ইসলাম, জালাল উদ্দীন, মিনহাজ-উল-হক, দীপক কুমার পাল, মনিরুজ্জামান, কে এম এ সুবহান, হেলাল উদ্দিন, ইব্রাহীম আবদুল্লাহ, মোহাম্মদ রুহুল আমিন ভূঁইয়া, আহসানুল হক, এম মনজুরুল হক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম এ শিক্ষক-গবেষকদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছে। উপাচার্য বলেন, এই অর্জন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণায় অনুপ্রেরণা জোগাবে। বিশ্ববিদ্যালয়কে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিবে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বমানে উন্নীত করবে। আন্তর্জাতিক পরিসরে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান তৈরিতে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থীদের নিরন্তরভাবে গবেষণার মাধ্যমে নতুন কিছু উদ্ভাবনের আহ্বান জানান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এই মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান লাভ করায় তাদের আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া এবং ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার আতাউর রহমান।
২০২১ সালে বিশ্বের বিজ্ঞানীদের তালিকা প্রকাশ করেছে এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স নামের খ্যাতনামা আন্তর্জাতিক সংস্থা। এ তালিকায় বিশ্বের ১৩ হাজার ৫৩১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ লাখের বেশি বিজ্ঞানীর নাম রয়েছে। এ তালিকায় মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান করে নিয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ জন বিজ্ঞানী ও গবেষক।
গবেষকদের গুগল স্কলারের রিসার্চ প্রোফাইলের বিগত ৫ বছরের গবেষণার এইচ ইনডেক্স, আইটেন ইনডেক্স এবং সাইটেশন স্কোরের ভিত্তিতে সায়েন্টিফিক ইনডেক্স এ র্যাংকিং প্রকাশ করেছে। র্যাংকিংয়ে ১২টি ক্যাটাগরিতে বিশ্বের ২০৬টি দেশের গবেষক রয়েছেন। এতে ৭ লাখ ৮ হাজার ৫৬১ জন গবেষকের নাম রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছেন এশিয়ার ১ লাখ ৫৩ হাজার ২৬২ জন, বাংলাদেশের এক হাজার ৭৯১ জন এবং ইবির ১৭ জন বিজ্ঞানী।
তালিকায় ইবির গবেষকদের মধ্যে প্রথম ও বাংলাদেশের মধ্যে ১৩৭ তম অবস্থানে রয়েছেন অধ্যাপক আতিকুর রহমান, দ্বিতীয় স্থানে এস এম মোস্তফা কামাল, তৃতীয় স্থানে এম মিজানুর রহমান।
পর্যায়ক্রমে তালিকায় স্থান পাওয়া গবেষক শিক্ষকেরা হলেন—অশোক কুমার চক্রবর্তী, আবু হেনা মোস্তফা জামাল, জি এম আরিফুজজামান খান, এম ডি রেজওয়ানুল ইসলাম, জালাল উদ্দীন, মিনহাজ-উল-হক, দীপক কুমার পাল, মনিরুজ্জামান, কে এম এ সুবহান, হেলাল উদ্দিন, ইব্রাহীম আবদুল্লাহ, মোহাম্মদ রুহুল আমিন ভূঁইয়া, আহসানুল হক, এম মনজুরুল হক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম এ শিক্ষক-গবেষকদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছে। উপাচার্য বলেন, এই অর্জন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণায় অনুপ্রেরণা জোগাবে। বিশ্ববিদ্যালয়কে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিবে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বমানে উন্নীত করবে। আন্তর্জাতিক পরিসরে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান তৈরিতে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থীদের নিরন্তরভাবে গবেষণার মাধ্যমে নতুন কিছু উদ্ভাবনের আহ্বান জানান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এই মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান লাভ করায় তাদের আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া এবং ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার আতাউর রহমান।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১৯ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১৯ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১৯ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগে