নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোনো স্কুলে শিক্ষার্থী কম হলেই সেটাকে পার্শ্ববর্তী স্কুলের সঙ্গে একীভূত করা হবে না বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
যেসব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সংখ্যা কম, সেগুলোকে পার্শ্ববর্তী বিদ্যালয়ের সঙ্গে একীভূত করা হবে, এই তালিকা কবে নাগাদ হতে পারে, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা আগেও বলেছি, এটা নীতিগত সিদ্ধান্ত না, ইনজেনারেল সিদ্ধান্ত। দেশে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য, ক্যাচমেন্ট এরিয়ায় এলিমেন্টারি স্কুল হয়। এই এলাকায় যে বাচ্চারা থাকে, তারা এই স্কুলে ভর্তি হয়। আমাদের লক্ষ্যও তেমন। অববাহিকা এলাকায় সবদিক থেকে যদি এমন স্কুল তৈরি করতে পারি, তখন সেখানকার এলাকার শিশুরা ওই স্কুলে ভর্তি হতে পারবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এরই মধ্যে শনাক্ত করতে পেরেছি, ১৫০ টির মতো স্কুলে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা ১০ থেকে ৫০ টির মধ্যে সীমাবদ্ধ আছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, হঠাৎ করে এসব স্কুল বন্ধ করে দেব না, একীভূত করব না। আমরা প্রবণতা দেখেছি, গত ১০ কিংবা ২০ বছর ধরে যদি কোনো স্কুলে ১০-২০টি শিক্ষার্থী থাকে, আমরা সেই তথ্যের ওপর ভিত্তি করে স্কুল একীভূত করব না। যেমন, রাঙামাটি জেলায় একটি স্কুল আছে যেটা ১০-২০ শিক্ষার্থী নিয়ে পনেরো বছর ধরে চলছে। কিন্তু আশপাশের সাত-আট কিলোমিটারের মধ্যে কোনো স্কুল নেই। যে কারণে ওই স্কুলটি একীভূত করা হবে না।’
সচিব বলেন, ‘আবার কোনো কোনো জায়গায় রাস্তার এপারে একটা স্কুল আছে, বিপরীত পাশের ৫০০ গজের মধ্যে আরেকটা স্কুল আছে। এসব স্কুলে ১০-১২টি ছাত্র-ছাত্রী আছে। আবার আধা কিলোমিটারের মধ্যে স্কুলে ২০০ টির মতো ছাত্র-ছাত্রী আছে, এমন স্কুল আমরা একীভূত করে দেব। এমন কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছি। স্থানীয় বাস্তবতা বিবেচনা করে সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
নতুন শিক্ষাক্রমের প্রাথমিক পর্যায়ের মূল্যায়ন সম্পর্কে জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘আমাদের কারিকুলাম প্রণয়ন ও মূল্যায়নের পদ্ধতি নির্ধারণ করার দায়িত্ব পালন করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। কাজেই নতুন শিক্ষাক্রমের প্রাথমিক পর্যায়ের মূল্যায়ন এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তারা বিষয়টি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। তারা চার ও পাঁচ গ্রেডে যে মূল্যায়ন করেন, সেটা নিয়ে আমাদের কিছু পর্যবেক্ষণ আছে। আমাদের প্রাথমিকের মূল্যায়ন কীভাবে হলে ভালো হয়। পরে পর্যবেক্ষণগুলো এনসিটিবিকে দিয়েছি। আশা করছি, শিগগিরই এটি চূড়ান্ত হবে।’
তিনি বলেন, ‘তারা যেটা করেছেন, সেটার বেশির ভাগের সাথে আমরা একমত পোষণ করলেও, আমাদের কিছু ভিন্নমত আছে। ভিন্নভাবে মূল্যায়নের।’
কোনো স্কুলে শিক্ষার্থী কম হলেই সেটাকে পার্শ্ববর্তী স্কুলের সঙ্গে একীভূত করা হবে না বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
যেসব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সংখ্যা কম, সেগুলোকে পার্শ্ববর্তী বিদ্যালয়ের সঙ্গে একীভূত করা হবে, এই তালিকা কবে নাগাদ হতে পারে, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা আগেও বলেছি, এটা নীতিগত সিদ্ধান্ত না, ইনজেনারেল সিদ্ধান্ত। দেশে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য, ক্যাচমেন্ট এরিয়ায় এলিমেন্টারি স্কুল হয়। এই এলাকায় যে বাচ্চারা থাকে, তারা এই স্কুলে ভর্তি হয়। আমাদের লক্ষ্যও তেমন। অববাহিকা এলাকায় সবদিক থেকে যদি এমন স্কুল তৈরি করতে পারি, তখন সেখানকার এলাকার শিশুরা ওই স্কুলে ভর্তি হতে পারবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এরই মধ্যে শনাক্ত করতে পেরেছি, ১৫০ টির মতো স্কুলে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা ১০ থেকে ৫০ টির মধ্যে সীমাবদ্ধ আছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, হঠাৎ করে এসব স্কুল বন্ধ করে দেব না, একীভূত করব না। আমরা প্রবণতা দেখেছি, গত ১০ কিংবা ২০ বছর ধরে যদি কোনো স্কুলে ১০-২০টি শিক্ষার্থী থাকে, আমরা সেই তথ্যের ওপর ভিত্তি করে স্কুল একীভূত করব না। যেমন, রাঙামাটি জেলায় একটি স্কুল আছে যেটা ১০-২০ শিক্ষার্থী নিয়ে পনেরো বছর ধরে চলছে। কিন্তু আশপাশের সাত-আট কিলোমিটারের মধ্যে কোনো স্কুল নেই। যে কারণে ওই স্কুলটি একীভূত করা হবে না।’
সচিব বলেন, ‘আবার কোনো কোনো জায়গায় রাস্তার এপারে একটা স্কুল আছে, বিপরীত পাশের ৫০০ গজের মধ্যে আরেকটা স্কুল আছে। এসব স্কুলে ১০-১২টি ছাত্র-ছাত্রী আছে। আবার আধা কিলোমিটারের মধ্যে স্কুলে ২০০ টির মতো ছাত্র-ছাত্রী আছে, এমন স্কুল আমরা একীভূত করে দেব। এমন কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছি। স্থানীয় বাস্তবতা বিবেচনা করে সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
নতুন শিক্ষাক্রমের প্রাথমিক পর্যায়ের মূল্যায়ন সম্পর্কে জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘আমাদের কারিকুলাম প্রণয়ন ও মূল্যায়নের পদ্ধতি নির্ধারণ করার দায়িত্ব পালন করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। কাজেই নতুন শিক্ষাক্রমের প্রাথমিক পর্যায়ের মূল্যায়ন এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তারা বিষয়টি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। তারা চার ও পাঁচ গ্রেডে যে মূল্যায়ন করেন, সেটা নিয়ে আমাদের কিছু পর্যবেক্ষণ আছে। আমাদের প্রাথমিকের মূল্যায়ন কীভাবে হলে ভালো হয়। পরে পর্যবেক্ষণগুলো এনসিটিবিকে দিয়েছি। আশা করছি, শিগগিরই এটি চূড়ান্ত হবে।’
তিনি বলেন, ‘তারা যেটা করেছেন, সেটার বেশির ভাগের সাথে আমরা একমত পোষণ করলেও, আমাদের কিছু ভিন্নমত আছে। ভিন্নভাবে মূল্যায়নের।’
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। গত ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জোহা চত্বরে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন তিন শিক্ষার্থী। পরে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হন।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৮ ঘণ্টা আগে