নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণে ৯টি সাধারণ, কারিগরি ও মাদ্রাসা বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছে ৮৮৭ জন শিক্ষার্থী। নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজারের বেশি। ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ১৫ জন। সব মিলিয়ে ফল পরিবর্তন হয়েছে ৮ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থীর।
আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত শিক্ষা বোর্ডগুলোর পুনঃনিরীক্ষণের ফল বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানা যায়।
গত ১২ মে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। জিপিএ-৫ পায় ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।
প্রকাশিত ফলে কারও কাঙ্ক্ষিত ফল না এলে পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন বা খাতা চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ দেয় শিক্ষাবোর্ডগুলো। গত ১৩ মে থেকে এ কার্যক্রম চলে ১৯ মে পর্যন্ত।
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড থেকে জানা গেছে, এবার এই বোর্ড থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করে ৭০ হাজার ১২৯ জন। তারা মোট ১ লাখ ৭৯ হাজার ১৪৮টি পত্রের ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করে। এর মধ্যে ২ হাজার ৭২৩ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ১২৭ জন। নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৪৪ জন।
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড থেকে জানা গেছে, এই বোর্ডে ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করে মোট ২৮ হাজার ৩৫১ জন পরীক্ষার্থী। তারা ৭৬ হাজার ৪২টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করে। এদের মধ্যে দুই হাজার ৬০ জন পরীক্ষার্থীর নম্বর পরিবর্তন হয়েছে। মোট জিপিএ বেড়েছে ৮৭১ জনের, জিপিএ ও সিজিপিএ বেড়েছে ৭০৬ জন পরীক্ষার্থীর। আবার জিপিএ বেড়ে সিজিপিএ অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬৫ জনের। ফেল থেকে পাস করেছে ১০২ পরীক্ষার্থী। ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন। কেবল নম্বর বেড়েছে কিন্তু জিপিএ বাড়েনি এমন পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ৮৯।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে বিভিন্ন বিষয়ে ৩০ হাজার ৮৯৮ জন শিক্ষার্থী ৭৫ হাজার ৮৫টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করে। এর মধ্যে ৭৮১ জনের ফল পরিবর্তন হয়। যার মধ্যে ৭৭ জন নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে, ২০৪ জন ফেল থেকে পাস করেছে এবং ৫০০ জনের গ্রেড পরিবর্তন হয়েছে।
বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে ৭ হাজার ৫৯৩ জন শিক্ষার্থী মোট ২২ হাজার ৬৬৩টি আবেদন করে। এর মধ্যে ফল পরিবর্তন হয়েছে ১৬২ জনের। ফেল থেকে পাস করেছে ৩ জন এবং নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫ জন।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে ২২ হাজার ৮৭০ জন শিক্ষার্থী তাদের ৫৩ হাজার ১৭৪টি খাতা পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করে। পুনঃনিরীক্ষণে ৫৭১ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ৩৪ জন ফেল থেকে পাস করেছে। নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৪৩ জন। এদের মধ্যে চারজন ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে।
যশোর শিক্ষা বোর্ডে ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৮ শিক্ষার্থী। নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১৫ শিক্ষার্থী। ফেল থেকে পাস করেছে ৪২ জন। মোট ফল পরিবর্তন হয়েছে ২০৩ জনের।
ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০০ শিক্ষার্থী। ফেল থেকে পাস করেছে ১৫৪ জন। সিলেট শিক্ষা বোর্ডে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২ জন শিক্ষার্থী। ফেল থেকে পাস করেছে ৩৫ জন। ফল পরিবর্তন হয়েছে ২২৭ জন শিক্ষার্থীর।
দিনাজপুর বোর্ডে মোট আবেদন জমা হয় ৫৬ হাজার ৬৪০ টি। এর মধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ৪৭ জন, ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন এবং নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬০ জন। ফল পরিবর্তন হয়েছে ৯১৭ জনের।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ২৬ হাজার ২৯৪ জন পরীক্ষার্থী মোট ৪৮ হাজার ৫৮১টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছিল। পুনঃনিরীক্ষণের আবেদনকারীদের মধ্যে ফল পরিবর্তন হয়েছে ৩৮২ জনের। তাদের মধ্যে ১৪৪ জন ফেল থেকে পাস করেছে এবং ৪৯ জন নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে। জিপিএ পরিবর্তন হয়েছে ১২৫ জনের। ২২ জন ফেল করে ফল চ্যালেঞ্জ করলেও পাস করতে পারেনি।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে মোট আবেদন জমা হয় ১৭ হাজার ৪৪৫টি। এর মধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ৪২ জন শিক্ষার্থী। যেখানে ছেলে ২৯ জন এবং মেয়ে ১৩ জন। নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ৩ জন। এর মধ্যে ছেলে ১ জন ও মেয়ে ২ জন।
চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণে ৯টি সাধারণ, কারিগরি ও মাদ্রাসা বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছে ৮৮৭ জন শিক্ষার্থী। নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজারের বেশি। ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ১৫ জন। সব মিলিয়ে ফল পরিবর্তন হয়েছে ৮ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থীর।
আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত শিক্ষা বোর্ডগুলোর পুনঃনিরীক্ষণের ফল বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানা যায়।
গত ১২ মে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। জিপিএ-৫ পায় ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।
প্রকাশিত ফলে কারও কাঙ্ক্ষিত ফল না এলে পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন বা খাতা চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ দেয় শিক্ষাবোর্ডগুলো। গত ১৩ মে থেকে এ কার্যক্রম চলে ১৯ মে পর্যন্ত।
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড থেকে জানা গেছে, এবার এই বোর্ড থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করে ৭০ হাজার ১২৯ জন। তারা মোট ১ লাখ ৭৯ হাজার ১৪৮টি পত্রের ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করে। এর মধ্যে ২ হাজার ৭২৩ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ১২৭ জন। নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৪৪ জন।
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড থেকে জানা গেছে, এই বোর্ডে ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করে মোট ২৮ হাজার ৩৫১ জন পরীক্ষার্থী। তারা ৭৬ হাজার ৪২টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করে। এদের মধ্যে দুই হাজার ৬০ জন পরীক্ষার্থীর নম্বর পরিবর্তন হয়েছে। মোট জিপিএ বেড়েছে ৮৭১ জনের, জিপিএ ও সিজিপিএ বেড়েছে ৭০৬ জন পরীক্ষার্থীর। আবার জিপিএ বেড়ে সিজিপিএ অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬৫ জনের। ফেল থেকে পাস করেছে ১০২ পরীক্ষার্থী। ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন। কেবল নম্বর বেড়েছে কিন্তু জিপিএ বাড়েনি এমন পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ৮৯।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে বিভিন্ন বিষয়ে ৩০ হাজার ৮৯৮ জন শিক্ষার্থী ৭৫ হাজার ৮৫টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করে। এর মধ্যে ৭৮১ জনের ফল পরিবর্তন হয়। যার মধ্যে ৭৭ জন নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে, ২০৪ জন ফেল থেকে পাস করেছে এবং ৫০০ জনের গ্রেড পরিবর্তন হয়েছে।
বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে ৭ হাজার ৫৯৩ জন শিক্ষার্থী মোট ২২ হাজার ৬৬৩টি আবেদন করে। এর মধ্যে ফল পরিবর্তন হয়েছে ১৬২ জনের। ফেল থেকে পাস করেছে ৩ জন এবং নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫ জন।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে ২২ হাজার ৮৭০ জন শিক্ষার্থী তাদের ৫৩ হাজার ১৭৪টি খাতা পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করে। পুনঃনিরীক্ষণে ৫৭১ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ৩৪ জন ফেল থেকে পাস করেছে। নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৪৩ জন। এদের মধ্যে চারজন ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে।
যশোর শিক্ষা বোর্ডে ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৮ শিক্ষার্থী। নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১৫ শিক্ষার্থী। ফেল থেকে পাস করেছে ৪২ জন। মোট ফল পরিবর্তন হয়েছে ২০৩ জনের।
ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০০ শিক্ষার্থী। ফেল থেকে পাস করেছে ১৫৪ জন। সিলেট শিক্ষা বোর্ডে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২ জন শিক্ষার্থী। ফেল থেকে পাস করেছে ৩৫ জন। ফল পরিবর্তন হয়েছে ২২৭ জন শিক্ষার্থীর।
দিনাজপুর বোর্ডে মোট আবেদন জমা হয় ৫৬ হাজার ৬৪০ টি। এর মধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ৪৭ জন, ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন এবং নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬০ জন। ফল পরিবর্তন হয়েছে ৯১৭ জনের।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ২৬ হাজার ২৯৪ জন পরীক্ষার্থী মোট ৪৮ হাজার ৫৮১টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছিল। পুনঃনিরীক্ষণের আবেদনকারীদের মধ্যে ফল পরিবর্তন হয়েছে ৩৮২ জনের। তাদের মধ্যে ১৪৪ জন ফেল থেকে পাস করেছে এবং ৪৯ জন নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে। জিপিএ পরিবর্তন হয়েছে ১২৫ জনের। ২২ জন ফেল করে ফল চ্যালেঞ্জ করলেও পাস করতে পারেনি।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে মোট আবেদন জমা হয় ১৭ হাজার ৪৪৫টি। এর মধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ৪২ জন শিক্ষার্থী। যেখানে ছেলে ২৯ জন এবং মেয়ে ১৩ জন। নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ৩ জন। এর মধ্যে ছেলে ১ জন ও মেয়ে ২ জন।
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জোহা চত্বরে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন তিন শিক্ষার্থী। পরে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হন।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৬ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৯ ঘণ্টা আগে