প্রতিনিধি, সৈয়দপুর (নীলফামারী)
কোভিড-১৯ পরিস্থিতে ৫৩৬ দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রয়েছে। আগামী ১২ সেপ্টেম্বর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তাই শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফেরাতে নীলফামারীর সৈয়দপুরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে চলছে জোর প্রস্তুতি। তবে এ উপজেলায় শিক্ষকদের অনেকেই এখনো টিকা পাননি।
আজ শনিবার সকালে সরেজমিনে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানগুলোতে চলছে ধোয়া-মোছার কাজ। বেঞ্চগুলো এরই মধ্যে পরিষ্কার করা হয়েছে। দূরত্ব বজায় রাখতে প্রয়োজনীয় বেঞ্চ সংযোজন করা হচ্ছে। প্রবেশ গেটে 'নো মাস্ক, নো স্কুল' সহ বিভিন্ন সচেতনতা ও নির্দেশনামূলক লেখা টানানো হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের জটলা ভিড় এড়াতে নির্দিষ্ট দূরত্বে বৃত্ত অঙ্কন করে দেওয়া হয়েছে। পরিপাটি স্কুল-কলেজের আঙিনা যেন শিক্ষার্থীদের অপেক্ষার প্রহর গুনছে। একই সাথে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বাচ্চাদের জ্বর মাপার জন্য থার্মোমিটার, হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ প্রয়োজনীয় উপকরণও রাখা হয়েছে। তবে প্রস্তুতির কাজে শহরের চেয়ে গ্রামের প্রতিষ্ঠানগুলো কিছুটা পিছিয়ে আছে।
উপজেলা শিক্ষা অফিস থেকে জানা যায়, সৈয়দপুরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ১৭৮ টি। এর মধ্যে ৭৮টি প্রাথমিক, ৩৭টি নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক,৩টি ডিগ্রি কলেজ, ১৬টি মাদ্রাসা,১টি বিশ্ববিদ্যালয়,১টি হোমিও কলেজ ও ৩টি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬০ হাজার।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানেরা বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রতিষ্ঠান খোলার জন্য সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি নির্দেশনা মেনে পাঠদান অব্যাহত রাখতে সক্ষম হবে বলে আশা করছি।
সৈয়দপুর উপজেলার স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সানফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোখলেছুর রহমান জুয়েল বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানে ৩ হাজার শিক্ষার্থীদের জন্য ৬৫টি শ্রেণিকক্ষ রয়েছে। সরকারি নির্দেশনার আলোকে এরই মধ্যে বেসিন স্থাপন করা হয়েছে। কোনোভাবেই গাদাগাদি করে শিক্ষার্থীদের ক্লাস করার সুযোগ নেই। আমরা প্রতি বেঞ্চে একজন করে শিক্ষার্থী বসানোর পরিকল্পনা করছি। প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
আল-ফারুক একাডেমির প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম বলেন, এবারের প্রস্তুতিটা বেশ ভিন্নরকম। কেননা শুধু অবকাঠামো পরিষ্কারই নয়, করোনা সংক্রমণের শঙ্কা বিবেচনায় রেখে স্বাস্থ্যবিধি মানার ওপর গুরুত্ব দিতে হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। করোনার মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জে আমাদের জয়ী হতে হবে।
সাতপাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক নাসিম আহমেদ বলেন, অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা এখনো টিকা পাননি।
সৈয়দপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (মাধ্যমিক ও কলেজ শাখা) রেহেনা ইয়াসমিন বলেন, শিক্ষকদের টিকা নেওয়ার বিষয়টি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। প্রথম দিন খুললে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে একজন করে চিকিৎসক রাখতে বলা হয়েছে। যাতে কোনো সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে ফিজিশিয়ানের পরামর্শ নিতে পারেন।
উল্লেখ্য, করোনার কারণে গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
কোভিড-১৯ পরিস্থিতে ৫৩৬ দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রয়েছে। আগামী ১২ সেপ্টেম্বর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তাই শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফেরাতে নীলফামারীর সৈয়দপুরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে চলছে জোর প্রস্তুতি। তবে এ উপজেলায় শিক্ষকদের অনেকেই এখনো টিকা পাননি।
আজ শনিবার সকালে সরেজমিনে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানগুলোতে চলছে ধোয়া-মোছার কাজ। বেঞ্চগুলো এরই মধ্যে পরিষ্কার করা হয়েছে। দূরত্ব বজায় রাখতে প্রয়োজনীয় বেঞ্চ সংযোজন করা হচ্ছে। প্রবেশ গেটে 'নো মাস্ক, নো স্কুল' সহ বিভিন্ন সচেতনতা ও নির্দেশনামূলক লেখা টানানো হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের জটলা ভিড় এড়াতে নির্দিষ্ট দূরত্বে বৃত্ত অঙ্কন করে দেওয়া হয়েছে। পরিপাটি স্কুল-কলেজের আঙিনা যেন শিক্ষার্থীদের অপেক্ষার প্রহর গুনছে। একই সাথে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বাচ্চাদের জ্বর মাপার জন্য থার্মোমিটার, হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ প্রয়োজনীয় উপকরণও রাখা হয়েছে। তবে প্রস্তুতির কাজে শহরের চেয়ে গ্রামের প্রতিষ্ঠানগুলো কিছুটা পিছিয়ে আছে।
উপজেলা শিক্ষা অফিস থেকে জানা যায়, সৈয়দপুরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ১৭৮ টি। এর মধ্যে ৭৮টি প্রাথমিক, ৩৭টি নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক,৩টি ডিগ্রি কলেজ, ১৬টি মাদ্রাসা,১টি বিশ্ববিদ্যালয়,১টি হোমিও কলেজ ও ৩টি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬০ হাজার।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানেরা বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রতিষ্ঠান খোলার জন্য সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি নির্দেশনা মেনে পাঠদান অব্যাহত রাখতে সক্ষম হবে বলে আশা করছি।
সৈয়দপুর উপজেলার স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সানফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোখলেছুর রহমান জুয়েল বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানে ৩ হাজার শিক্ষার্থীদের জন্য ৬৫টি শ্রেণিকক্ষ রয়েছে। সরকারি নির্দেশনার আলোকে এরই মধ্যে বেসিন স্থাপন করা হয়েছে। কোনোভাবেই গাদাগাদি করে শিক্ষার্থীদের ক্লাস করার সুযোগ নেই। আমরা প্রতি বেঞ্চে একজন করে শিক্ষার্থী বসানোর পরিকল্পনা করছি। প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
আল-ফারুক একাডেমির প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম বলেন, এবারের প্রস্তুতিটা বেশ ভিন্নরকম। কেননা শুধু অবকাঠামো পরিষ্কারই নয়, করোনা সংক্রমণের শঙ্কা বিবেচনায় রেখে স্বাস্থ্যবিধি মানার ওপর গুরুত্ব দিতে হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। করোনার মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জে আমাদের জয়ী হতে হবে।
সাতপাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক নাসিম আহমেদ বলেন, অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা এখনো টিকা পাননি।
সৈয়দপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (মাধ্যমিক ও কলেজ শাখা) রেহেনা ইয়াসমিন বলেন, শিক্ষকদের টিকা নেওয়ার বিষয়টি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। প্রথম দিন খুললে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে একজন করে চিকিৎসক রাখতে বলা হয়েছে। যাতে কোনো সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে ফিজিশিয়ানের পরামর্শ নিতে পারেন।
উল্লেখ্য, করোনার কারণে গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
৭ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
৭ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে