প্রতিনিধি, কুবি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় অনুপস্থিত শিক্ষার্থী ১২তম হওয়ার ঘটনায় গঠিত উচ্চতর তদন্ত কমিটি সিন্ডিকেটে শিক্ষক মাহবুবুল হককে গণমাধ্যমে তথ্য প্রদানের অভিযোগে দোষী হিসেবে চিহ্নিত করে। এরপর সিন্ডিকেট এই শিক্ষকদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে।
ঘটনাটি তদন্তে উচ্চতর তদন্ত কমিটি সাংবাদিকের সঙ্গে ফোনালাপ এবং গোয়েন্দা তথ্যসহ নানা উপাত্ত বিশ্লেষণের ভিত্তিতে শিক্ষক মাহবুবকে দায়ী করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় বলে জানা গেছে।
তবে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত বাহিনী ছাড়া অন্য কেউ কল রেকর্ড সংগ্রহ করতে পারে না বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি একটি বিবৃতিতে এটি জানায়।
সম্প্রতি গণমাধ্যমের তথ্যদাতা খুঁজতে গঠিত উচ্চতর তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার ২৬ সেকেন্ড আগেও মাহবুবুল হক ভূঁইয়া এক সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলেছেন। তা ছাড়া বিভিন্ন কল রেকর্ড এবং গোয়েন্দা সংস্থা ও পুলিশের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে আমরা গণমাধ্যমকে মাহবুবুল হক ভূঁইয়ার তথ্য দেওয়ার প্রমাণ পেয়েছি; যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।’
এ ছাড়া ৩ জুলাই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানায়, উচ্চতর এ তদন্ত কমিটি প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদনের সুপারিশ আমলে নিয়ে, গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন, বিটিআরসি কর্তৃক প্রাপ্ত কল লিস্ট এবং তদন্তের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার কাছ থেকে প্রাপ্ত সব তথ্য বিশ্লেষণ করে কিছু পরামর্শ প্রদান করে, যেগুলো ৮০তম সিন্ডিকেটে বিজ্ঞ সিন্ডিকেট সদস্যদের সম্মুখে পর্যালোচনা হয়।
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, তদন্ত প্রতিবেদনে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার হল পরিদর্শক ও ‘বি’ ইউনিটের ইউনিট প্রধানের গাফিলতি এবং গণমাধ্যমে তথ্য সরবরাহে বি-ইউনিটের প্রবেশপত্র বাছাই কমিটির সদস্যসচিব এবং গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মাহবুবুল হক ভূঁইয়ার সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি উঠে আসে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ তদন্তে এভাবে কল রেকর্ড যাচাই এবং গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তা নেওয়া যায় কি না, এমন প্রসঙ্গে আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তো পারেই না, নিরাপত্তা বাহিনীও পারে না। আদালতের অনুমতি ছাড়া কারও কল রেকর্ড চেক করবে, ট্র্যাক করবে এমন কোনো আইনই নেই। সংবিধানে স্পষ্ট করে বলা আছে, নাগরিকের প্রাইভেসি থাকবে ৷ বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের কল রেকর্ড যদি চেক করতে হয়, তবে সেটা কোর্ট অর্ডারের মাধ্যমে আসতে হবে ৷ তদন্ত কমিটি যেটা করেছে, সেটা আরেকটা প্রাইভেসি লঙ্ঘন ও ক্রিমিনাল অফেন্স।’
মাহবুবুল হক ভূঁইয়ার ব্যাপারে শাস্তির সুপারিশ প্রসঙ্গে এই আইনজীবী বলেন, ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আইনে বা চাকরির শর্তে গণমাধ্যমে তথ্য দেওয়াকে চাকরিচ্যুতি বা কোনো বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে যদি দেওয়া না থাকে, সেটার ওপর ভিত্তি করেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না৷’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে গণমাধ্যমে তথ্য দেওয়ার ব্যাপারে ব্যাখ্যা না থাকায় ‘সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা ২০১৮’ মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশের ব্যাপারে ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘গণমাধ্যমে তথ্য দেওয়ার অভিযোগে সরকারি চাকরিবিধি-২০১৮ অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। শৃঙ্খলা পরিপন্থী কার্যকলাপের মধ্যে ফেলতে চাইলে সেখানেও পড়বে না। এটা প্রকারান্তরে মিডিয়ার জন্যও হুমকি। মিডিয়া তথ্য তাহলে কোথায় পাবে। কেউ না কেউ তো দেবে।’
জ্যোতির্ময় বড়ুয়া যোগ করেন, তথ্য যদি উনি প্রকাশ করে থাকেন, তাহলে ওনাকে তথ্য সুরক্ষা আইন-২০১১–এর সেকশন ৫ অনুযায়ী সুরক্ষা দিতে হবে। এই আইন অনুযায়ী, তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। উল্টো তাঁর বিরুদ্ধে যদি বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়, সেটা ক্রিমিনাল অফেন্স হবে।
এ ব্যাপারে উচ্চতর তদন্ত কমিটির প্রধান অধ্যাপক মো. আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ–সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্য আমাদের তদন্ত কমিটির কাছে সরবরাহ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়। কল লিস্টসহ কবে কার সঙ্গে কখন কীভাবে কথা হয়েছে, এসব ডকুমেন্ট আমরা পেয়েছি। তার ভিত্তিতে তদন্ত কমিটি অ্যানালাইসিস করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর চেয়ে বেশি আমি কিছু বলতে পারব না। তবে এ বিষয় নিয়ে অনেক জল ঘোলা হয়েছে। সবাই শিক্ষক, আমি সবাইকে বারবার বলেছি, এর সমাধান করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে।’
তদন্ত কমিটির কাছে তথ্য সরবরাহের ব্যাপারে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এমরান কবিরের সঙ্গে ফোনে বারবার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় অনুপস্থিত শিক্ষার্থী ১২তম হওয়ার ঘটনায় গঠিত উচ্চতর তদন্ত কমিটি সিন্ডিকেটে শিক্ষক মাহবুবুল হককে গণমাধ্যমে তথ্য প্রদানের অভিযোগে দোষী হিসেবে চিহ্নিত করে। এরপর সিন্ডিকেট এই শিক্ষকদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে।
ঘটনাটি তদন্তে উচ্চতর তদন্ত কমিটি সাংবাদিকের সঙ্গে ফোনালাপ এবং গোয়েন্দা তথ্যসহ নানা উপাত্ত বিশ্লেষণের ভিত্তিতে শিক্ষক মাহবুবকে দায়ী করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় বলে জানা গেছে।
তবে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত বাহিনী ছাড়া অন্য কেউ কল রেকর্ড সংগ্রহ করতে পারে না বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি একটি বিবৃতিতে এটি জানায়।
সম্প্রতি গণমাধ্যমের তথ্যদাতা খুঁজতে গঠিত উচ্চতর তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার ২৬ সেকেন্ড আগেও মাহবুবুল হক ভূঁইয়া এক সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলেছেন। তা ছাড়া বিভিন্ন কল রেকর্ড এবং গোয়েন্দা সংস্থা ও পুলিশের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে আমরা গণমাধ্যমকে মাহবুবুল হক ভূঁইয়ার তথ্য দেওয়ার প্রমাণ পেয়েছি; যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।’
এ ছাড়া ৩ জুলাই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানায়, উচ্চতর এ তদন্ত কমিটি প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদনের সুপারিশ আমলে নিয়ে, গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন, বিটিআরসি কর্তৃক প্রাপ্ত কল লিস্ট এবং তদন্তের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার কাছ থেকে প্রাপ্ত সব তথ্য বিশ্লেষণ করে কিছু পরামর্শ প্রদান করে, যেগুলো ৮০তম সিন্ডিকেটে বিজ্ঞ সিন্ডিকেট সদস্যদের সম্মুখে পর্যালোচনা হয়।
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, তদন্ত প্রতিবেদনে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার হল পরিদর্শক ও ‘বি’ ইউনিটের ইউনিট প্রধানের গাফিলতি এবং গণমাধ্যমে তথ্য সরবরাহে বি-ইউনিটের প্রবেশপত্র বাছাই কমিটির সদস্যসচিব এবং গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মাহবুবুল হক ভূঁইয়ার সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি উঠে আসে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ তদন্তে এভাবে কল রেকর্ড যাচাই এবং গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তা নেওয়া যায় কি না, এমন প্রসঙ্গে আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তো পারেই না, নিরাপত্তা বাহিনীও পারে না। আদালতের অনুমতি ছাড়া কারও কল রেকর্ড চেক করবে, ট্র্যাক করবে এমন কোনো আইনই নেই। সংবিধানে স্পষ্ট করে বলা আছে, নাগরিকের প্রাইভেসি থাকবে ৷ বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের কল রেকর্ড যদি চেক করতে হয়, তবে সেটা কোর্ট অর্ডারের মাধ্যমে আসতে হবে ৷ তদন্ত কমিটি যেটা করেছে, সেটা আরেকটা প্রাইভেসি লঙ্ঘন ও ক্রিমিনাল অফেন্স।’
মাহবুবুল হক ভূঁইয়ার ব্যাপারে শাস্তির সুপারিশ প্রসঙ্গে এই আইনজীবী বলেন, ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আইনে বা চাকরির শর্তে গণমাধ্যমে তথ্য দেওয়াকে চাকরিচ্যুতি বা কোনো বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে যদি দেওয়া না থাকে, সেটার ওপর ভিত্তি করেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না৷’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে গণমাধ্যমে তথ্য দেওয়ার ব্যাপারে ব্যাখ্যা না থাকায় ‘সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা ২০১৮’ মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশের ব্যাপারে ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘গণমাধ্যমে তথ্য দেওয়ার অভিযোগে সরকারি চাকরিবিধি-২০১৮ অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। শৃঙ্খলা পরিপন্থী কার্যকলাপের মধ্যে ফেলতে চাইলে সেখানেও পড়বে না। এটা প্রকারান্তরে মিডিয়ার জন্যও হুমকি। মিডিয়া তথ্য তাহলে কোথায় পাবে। কেউ না কেউ তো দেবে।’
জ্যোতির্ময় বড়ুয়া যোগ করেন, তথ্য যদি উনি প্রকাশ করে থাকেন, তাহলে ওনাকে তথ্য সুরক্ষা আইন-২০১১–এর সেকশন ৫ অনুযায়ী সুরক্ষা দিতে হবে। এই আইন অনুযায়ী, তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। উল্টো তাঁর বিরুদ্ধে যদি বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়, সেটা ক্রিমিনাল অফেন্স হবে।
এ ব্যাপারে উচ্চতর তদন্ত কমিটির প্রধান অধ্যাপক মো. আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ–সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্য আমাদের তদন্ত কমিটির কাছে সরবরাহ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়। কল লিস্টসহ কবে কার সঙ্গে কখন কীভাবে কথা হয়েছে, এসব ডকুমেন্ট আমরা পেয়েছি। তার ভিত্তিতে তদন্ত কমিটি অ্যানালাইসিস করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর চেয়ে বেশি আমি কিছু বলতে পারব না। তবে এ বিষয় নিয়ে অনেক জল ঘোলা হয়েছে। সবাই শিক্ষক, আমি সবাইকে বারবার বলেছি, এর সমাধান করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে।’
তদন্ত কমিটির কাছে তথ্য সরবরাহের ব্যাপারে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এমরান কবিরের সঙ্গে ফোনে বারবার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
৮ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
৮ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে