সিয়াম, ইবি
দেশে প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় গত বছরের ৮ মার্চ। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের আশঙ্কায় বন্ধ করে দেওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তারই ধারাবাহিকতায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। অনেকের চোখে ছিল আনন্দের ছাপ। ভাবনায় ছিল ছুটি হবে কয়েক দিনের। শিক্ষার্থীদের কয়েক দিনের ভাবনা গড়িয়ে গেল ১৬ মাস।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছে ফাইনাল ইয়ার, মাস্টার্স এবং বিশেষ করে চাকরি প্রত্যাশী শিক্ষার্থীরা। সেশনজটের গ্যাঁড়াকলে পরে শিক্ষার্থীরা হতাশায় ভুগছে। শিক্ষার্থীদের শঙ্কা আর কত দিন লাগবে শিক্ষাজীবন শেষ করতে।
অনেক শিক্ষার্থী টিউশন করে খরচ চালাতো। মধ্যবিত্ত পরিবারের এসব শিক্ষার্থীর স্বপ্নে বিভোর ছিল চাকরি করে পরিবারের দুঃখ ঘুচাবে। মধ্যবিত্তদের স্বপ্ন কখনো কখনো স্বপ্নই থেকে যায়। স্বপ্নবাজ এসব শিক্ষার্থীরা এখন গ্রামে থিতু হয়ে কৃষি কাজ করে দুমুঠো খাবার জোগায়। জানেন না মহামারি কেটে যাবে কবে। কবে ফিরবে ক্যাম্পাসে?
কলা অনুষদের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মাহাদী হাসান বলেন, এখন আমরা মাস্টার্স শেষ করে শিক্ষাজীবনের ইতি টানতাম। কিন্তু মহামারিতে আমরা এখনোও ফাইনাল ইয়ার শেষ করতে পারি নাই। কবে শেষ করব পড়াশোনা, কবে করব স্বপ্নের চাকরি। কবে ধরব পরিবারের হাল।
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী শরিফ আহমেদ জানান, মাস্টার্সে ভর্তি হয়ে জীবনের গতিপথ নির্ধারণ করলাম। তখনই দুঃস্বপ্নের মহামারি হানা দিল আমাদের জীবনে। ভাবছি কেটে যাবে কয়েক দিন পর। কিন্তু সেই কয়েক দিন আর শেষ হলো না। পরিবারের কাছে দিন দিন বোঝা হয়ে যাচ্ছি।
বিজ্ঞান অনুষদের স্নাতকোত্তর চাকরি প্রত্যাশী শিক্ষার্থী সাইফুল ইসলাম বলেন, বড় স্বপ্ন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলাম। আজ সেই স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন হয়ে হানা দিচ্ছে। জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছি। পরিবারের নিয়মতান্ত্রিক চাপ, রাষ্ট্রের বয়সের চাপ, সমাজের চাপ আর কতদিন পারব এভাবে। টিউশন করে আগে চলতাম। এখন টিউশনিও নাই। হতাশায় ভুগছি। এ রকম চললে আত্মহত্যা করা ছাড়া উপায় নেই।
এ বিষয়ে ইবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, সারা বিশ্বের ন্যায় মহামারি আমাদের শিক্ষার্থীদের অপূরণীয় ক্ষতি করে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান করছি। পরিস্থিতি ঠিক না হলে এর থেকে উত্তরণে উপায় নেই।
দেশে প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় গত বছরের ৮ মার্চ। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের আশঙ্কায় বন্ধ করে দেওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তারই ধারাবাহিকতায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। অনেকের চোখে ছিল আনন্দের ছাপ। ভাবনায় ছিল ছুটি হবে কয়েক দিনের। শিক্ষার্থীদের কয়েক দিনের ভাবনা গড়িয়ে গেল ১৬ মাস।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছে ফাইনাল ইয়ার, মাস্টার্স এবং বিশেষ করে চাকরি প্রত্যাশী শিক্ষার্থীরা। সেশনজটের গ্যাঁড়াকলে পরে শিক্ষার্থীরা হতাশায় ভুগছে। শিক্ষার্থীদের শঙ্কা আর কত দিন লাগবে শিক্ষাজীবন শেষ করতে।
অনেক শিক্ষার্থী টিউশন করে খরচ চালাতো। মধ্যবিত্ত পরিবারের এসব শিক্ষার্থীর স্বপ্নে বিভোর ছিল চাকরি করে পরিবারের দুঃখ ঘুচাবে। মধ্যবিত্তদের স্বপ্ন কখনো কখনো স্বপ্নই থেকে যায়। স্বপ্নবাজ এসব শিক্ষার্থীরা এখন গ্রামে থিতু হয়ে কৃষি কাজ করে দুমুঠো খাবার জোগায়। জানেন না মহামারি কেটে যাবে কবে। কবে ফিরবে ক্যাম্পাসে?
কলা অনুষদের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মাহাদী হাসান বলেন, এখন আমরা মাস্টার্স শেষ করে শিক্ষাজীবনের ইতি টানতাম। কিন্তু মহামারিতে আমরা এখনোও ফাইনাল ইয়ার শেষ করতে পারি নাই। কবে শেষ করব পড়াশোনা, কবে করব স্বপ্নের চাকরি। কবে ধরব পরিবারের হাল।
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী শরিফ আহমেদ জানান, মাস্টার্সে ভর্তি হয়ে জীবনের গতিপথ নির্ধারণ করলাম। তখনই দুঃস্বপ্নের মহামারি হানা দিল আমাদের জীবনে। ভাবছি কেটে যাবে কয়েক দিন পর। কিন্তু সেই কয়েক দিন আর শেষ হলো না। পরিবারের কাছে দিন দিন বোঝা হয়ে যাচ্ছি।
বিজ্ঞান অনুষদের স্নাতকোত্তর চাকরি প্রত্যাশী শিক্ষার্থী সাইফুল ইসলাম বলেন, বড় স্বপ্ন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলাম। আজ সেই স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন হয়ে হানা দিচ্ছে। জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছি। পরিবারের নিয়মতান্ত্রিক চাপ, রাষ্ট্রের বয়সের চাপ, সমাজের চাপ আর কতদিন পারব এভাবে। টিউশন করে আগে চলতাম। এখন টিউশনিও নাই। হতাশায় ভুগছি। এ রকম চললে আত্মহত্যা করা ছাড়া উপায় নেই।
এ বিষয়ে ইবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, সারা বিশ্বের ন্যায় মহামারি আমাদের শিক্ষার্থীদের অপূরণীয় ক্ষতি করে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান করছি। পরিস্থিতি ঠিক না হলে এর থেকে উত্তরণে উপায় নেই।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১ দিন আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১ দিন আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১ দিন আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১ দিন আগে