প্রতিনিধি, খুবি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) বাস থেকে তেল চুরির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ বাস চালক সেলিম আজমল এ তেল চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রত্যক্ষদর্শী বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অদূরে মেট্রোপলিটন পেট্রল পাম্পে তিনি এ তেল বিক্রি করেছেন।
গতকাল দৈনিক সময়ের খবরের সিনিয়র রিপোর্টার আশরাফুল ইসলাম নূর এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস থেকে তেল চুরির ঘটনা ক্যামেরাবন্দী করেন নূর।
জানা যায়, গতকাল দুপুর ১২টা ২৮ মিনিটে মেট্রোপলিটন পেট্রল পাম্পের ওয়াশ রুমে যাচ্ছিলেন ওই প্রতিবেদক। এমন সময় তিনি দেখেন, পাম্পের গ্যারেজে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘খুলনা মেট্রো ঝ ১১-০০০৬’ নম্বরের বাসটি একজন শ্রমিক পানি দিয়ে পরিষ্কার করছেন। আরেকজন বাসের নিচে পাইপ ঢুকিয়ে ত্রিশ লিটারের ড্রামে বাস থেকে তেল বের করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস থেকে তেল বের করার দৃশ্য দেখেই মোবাইল ক্যামেরায় ভিডিও করা শুরু করেন ওই প্রতিবেদক।
মুহূর্তেই বাসটির চালক সেলিম আজমল এগিয়ে এসে ভিডিও করার কারণ ও প্রতিবেদকের পরিচয় জানতে চান। প্রতিবেদকের ফোনটি কেড়ে নেবারও চেষ্টা করেন ওই বাস চালক। সাংবাদিক পরিচয় জানতে পেরে চালক ওই প্রতিবেদককে বলেন, ‘বাসটি ওয়াশ করতে এক লিটার তেল প্রয়োজন, তাই ওরা তেল বের করছে।’ তবে ৩০ লিটারের ড্রামটিতে প্রায় অর্ধেকেরও বেশি তেল ভরা হয়েছিল বলে উল্লেখ করেন নূর।
এ বিষয়ে ওই পেট্রল পাম্পের ম্যানেজার বলেন, রোববার খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইটি বাস ওয়াশ করা হয়েছে। তবে বাস থেকে তেল চুরির অভিযোগটি তিনি অস্বীকার করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুলের পরিচালক প্রফেসর ড. শেখ জুলফিকার হোসাইন বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়ি থেকে এক বিন্দু তেল বের করার অধিকারও কারও নেই। আজকে জন্মাষ্টমী উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি। ওই বাস চালককে তাঁর রুটিন দায়িত্ব থেকে আপাতত বিরত রাখা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে চুল পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘আগামীকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম চালু হলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) বাস থেকে তেল চুরির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ বাস চালক সেলিম আজমল এ তেল চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রত্যক্ষদর্শী বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অদূরে মেট্রোপলিটন পেট্রল পাম্পে তিনি এ তেল বিক্রি করেছেন।
গতকাল দৈনিক সময়ের খবরের সিনিয়র রিপোর্টার আশরাফুল ইসলাম নূর এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস থেকে তেল চুরির ঘটনা ক্যামেরাবন্দী করেন নূর।
জানা যায়, গতকাল দুপুর ১২টা ২৮ মিনিটে মেট্রোপলিটন পেট্রল পাম্পের ওয়াশ রুমে যাচ্ছিলেন ওই প্রতিবেদক। এমন সময় তিনি দেখেন, পাম্পের গ্যারেজে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘খুলনা মেট্রো ঝ ১১-০০০৬’ নম্বরের বাসটি একজন শ্রমিক পানি দিয়ে পরিষ্কার করছেন। আরেকজন বাসের নিচে পাইপ ঢুকিয়ে ত্রিশ লিটারের ড্রামে বাস থেকে তেল বের করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস থেকে তেল বের করার দৃশ্য দেখেই মোবাইল ক্যামেরায় ভিডিও করা শুরু করেন ওই প্রতিবেদক।
মুহূর্তেই বাসটির চালক সেলিম আজমল এগিয়ে এসে ভিডিও করার কারণ ও প্রতিবেদকের পরিচয় জানতে চান। প্রতিবেদকের ফোনটি কেড়ে নেবারও চেষ্টা করেন ওই বাস চালক। সাংবাদিক পরিচয় জানতে পেরে চালক ওই প্রতিবেদককে বলেন, ‘বাসটি ওয়াশ করতে এক লিটার তেল প্রয়োজন, তাই ওরা তেল বের করছে।’ তবে ৩০ লিটারের ড্রামটিতে প্রায় অর্ধেকেরও বেশি তেল ভরা হয়েছিল বলে উল্লেখ করেন নূর।
এ বিষয়ে ওই পেট্রল পাম্পের ম্যানেজার বলেন, রোববার খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইটি বাস ওয়াশ করা হয়েছে। তবে বাস থেকে তেল চুরির অভিযোগটি তিনি অস্বীকার করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুলের পরিচালক প্রফেসর ড. শেখ জুলফিকার হোসাইন বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়ি থেকে এক বিন্দু তেল বের করার অধিকারও কারও নেই। আজকে জন্মাষ্টমী উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি। ওই বাস চালককে তাঁর রুটিন দায়িত্ব থেকে আপাতত বিরত রাখা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে চুল পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘আগামীকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম চালু হলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১১ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১১ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে