প্রতিনিধি, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহনে করে ৪টি বিভাগীয় শহরে পৌঁছে দেওয়া হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের এ সিদ্ধান্তে সংশ্লিষ্ট সবাই খুশি। কিন্তু অন্য বিভাগীয় শহরের শিক্ষার্থীরা হতাশ।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহনে করে ঢাকা, খুলনা, রাজশাহী ও রংপুর এ চারটি বিভাগীয় শহরের শিক্ষার্থীদের বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হবে। আজ শুক্রবার থেকে দুই দিনে এসব শহরের শিক্ষার্থীদের তাঁদের গন্তব্যে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু এতে বরিশাল, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
ওই পাঁচটি বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন, প্রতিটি বিভাগীয় শহরের শিক্ষার্থীদের জন্য বাস দেওয়ার দাবি ছিল আমাদের। দীর্ঘদিন যাবৎ করোনা এবং লকডাউনে আমরা মেসে এক ভয়ার্ত দিনযাপন করছি। আশায় ছিলাম কর্তৃপক্ষ আমাদের নিজ শহরে নিরাপদে পৌঁছে দেবে। কিন্তু প্রশাসন চারটি রুটে বাস দিয়ে বাকি চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগীয় শহরে বাস দেয়নি। আমাদের এ পাঁচটি বিভাগীয় শহরে যেতে হবে অন্যান্য বাস ব্যবহার করে। ফলে অনেক হয়রানির শিকার হতে হবে।
বরিশাল বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিতে আসা অনিল মো. মোমিন বলেন, আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের একটা অংশ বরিশাল বিভাগ থেকে এসেছে। অথচ বরিশালের জন্য বাসের সুবিধা রাখা হয়নি। খুলনা ও ঢাকা বিভাগের জন্য বরাদ্দ গাড়িতে বরিশালের শিক্ষার্থীদের পাঠানো হচ্ছে। ফলে স্বল্প দূরত্ব অতিক্রম করা গেলেও ভোগান্তি রয়েই যায়।
চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিতে আসা মাহদি ইসলাম বলেন, প্রশাসন চাইলে আস্তে আস্তে সব বিভাগীয় শহরে বাস দিয়ে আমাদের যাত্রা নিরাপদ করতে পারত। আমরা এত দিন প্রশাসনের আশায় ছিলাম। এখন আমরা পড়েছি বিপাকে। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষার্থীদের সব বিভাগে পৌঁছে দিচ্ছে। আমরা চাই আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য নিজ বিভাগীয় শহর পর্যন্ত বাস সার্ভিস দেওয়া হোক।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আমাদের সব রুটে বাস দেওয়ার সক্ষমতা নেই। তাই আমরা রুট প্ল্যানটা এভাবে সাজিয়েছি, যাতে সবাই নিজ বিভাগীয় শহরে পৌঁছে যেতে পারে।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহনে করে ৪টি বিভাগীয় শহরে পৌঁছে দেওয়া হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের এ সিদ্ধান্তে সংশ্লিষ্ট সবাই খুশি। কিন্তু অন্য বিভাগীয় শহরের শিক্ষার্থীরা হতাশ।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহনে করে ঢাকা, খুলনা, রাজশাহী ও রংপুর এ চারটি বিভাগীয় শহরের শিক্ষার্থীদের বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হবে। আজ শুক্রবার থেকে দুই দিনে এসব শহরের শিক্ষার্থীদের তাঁদের গন্তব্যে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু এতে বরিশাল, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
ওই পাঁচটি বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন, প্রতিটি বিভাগীয় শহরের শিক্ষার্থীদের জন্য বাস দেওয়ার দাবি ছিল আমাদের। দীর্ঘদিন যাবৎ করোনা এবং লকডাউনে আমরা মেসে এক ভয়ার্ত দিনযাপন করছি। আশায় ছিলাম কর্তৃপক্ষ আমাদের নিজ শহরে নিরাপদে পৌঁছে দেবে। কিন্তু প্রশাসন চারটি রুটে বাস দিয়ে বাকি চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগীয় শহরে বাস দেয়নি। আমাদের এ পাঁচটি বিভাগীয় শহরে যেতে হবে অন্যান্য বাস ব্যবহার করে। ফলে অনেক হয়রানির শিকার হতে হবে।
বরিশাল বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিতে আসা অনিল মো. মোমিন বলেন, আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের একটা অংশ বরিশাল বিভাগ থেকে এসেছে। অথচ বরিশালের জন্য বাসের সুবিধা রাখা হয়নি। খুলনা ও ঢাকা বিভাগের জন্য বরাদ্দ গাড়িতে বরিশালের শিক্ষার্থীদের পাঠানো হচ্ছে। ফলে স্বল্প দূরত্ব অতিক্রম করা গেলেও ভোগান্তি রয়েই যায়।
চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিতে আসা মাহদি ইসলাম বলেন, প্রশাসন চাইলে আস্তে আস্তে সব বিভাগীয় শহরে বাস দিয়ে আমাদের যাত্রা নিরাপদ করতে পারত। আমরা এত দিন প্রশাসনের আশায় ছিলাম। এখন আমরা পড়েছি বিপাকে। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষার্থীদের সব বিভাগে পৌঁছে দিচ্ছে। আমরা চাই আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য নিজ বিভাগীয় শহর পর্যন্ত বাস সার্ভিস দেওয়া হোক।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আমাদের সব রুটে বাস দেওয়ার সক্ষমতা নেই। তাই আমরা রুট প্ল্যানটা এভাবে সাজিয়েছি, যাতে সবাই নিজ বিভাগীয় শহরে পৌঁছে যেতে পারে।’
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১ দিন আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১ দিন আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১ দিন আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১ দিন আগে