মুসাররাত আবির
জিম্যাট সিরিজের প্রথম দুই পর্বে জিম্যাট কী এবং এর মানবণ্টন নিয়ে আলোচনা করেছি। আজ থেকে আমরা জিম্যাটের প্রতিটি সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে আলাদাভাবে জানব। এই পর্বে থাকছে জিম্যাট কোয়ান্টিটিভ সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
জিম্যাটের কোয়ান্টিটিভ সেকশনে সাধারণত পাটিগণিত ও বীজগণিত থেকে প্রশ্ন আসে। এর মাধ্যমে আপনার সমস্যা সমাধানের দক্ষতা কতটুকু তা যাচাই করা হয়। এখানে সহজ, মাঝারি ও কঠিন—এই তিন ধরনের প্রশ্ন করা হয়। তিন ধরনের প্রশ্নের নম্বরও ভিন্ন। তাই কোয়ান্টিটিভ সেকশনের নম্বর মূলত ৬–৫১-এর মধ্যে হয়। এই সেকশনে ৪৫ মিনিটের মধ্যে ২১টি প্রশ্নের সমাধান করতে হবে। এ বছরের কোয়ান্টিটিভ সেকশনে দুটি পরিবর্তন এসেছে। এবার থেকে জ্যামিতি-সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন আসবে না। আর ডেটা সাফিশিয়েন্সি বিভাগটাও কোয়ান্টিটিভ সেকশন থেকে ডেটা ইনসাইটস সেকশনে যুক্ত হচ্ছে।
সিলেবাস
সংখ্যাতত্ত্ব, ফাংশন, ভগ্নাংশ, সূচক, দশমিক, দ্বিঘাত সমীকরণ, শতাংশ, অসমতা, মৌলিক পরিসংখ্যান, মূল, বীজগণিতীয় রাশি, পরমমান, ধারা, সমীকরণ, গড়, সম্ভাবনা, সেট, মিশ্রণ, অনুপাত, কাজের সময় গতি ও দূরত্ব, সরলীকরণ এবং চক্রবৃদ্ধি সুদ ইত্যাদি থেকে প্রশ্ন আসে।
ভালো স্কোর করার উপায়
কোয়ান্টিটিভ সেকশনে কি পূর্ণ নম্বর পাওয়া সম্ভব? হ্যাঁ, অবশ্যই সম্ভব। পুরো ৫১ নম্বর পেতে চাইলে আপনাকে প্রতিটি বিষয়ের কনসেপ্ট ও বেসিক নিয়ে পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। মূল পরীক্ষায় ৫০–৫১ নম্বর পাওয়ার অর্থ হচ্ছে আপনি মাঝারি ও কঠিন দুই ধরনের প্রশ্নের উত্তরই সঠিকভাবে করতে পেরেছেন। তবে শুধু বেসিক ঠিক থাকলেই হবে না, এসব প্রশ্নের উত্তর করতে হবে দ্রুততার সঙ্গে।
একটি করে বিষয় আয়ত্তে আনুন
একসঙ্গে অনেক টপিক পড়া শুরু না করে একটা টপিকই আগে ভালোভাবে শেষ করুন। ওই টপিকের সব কনসেপ্ট, প্রশ্নের উত্তর ভালোভাবে আয়ত্তে আনুন। এভাবে সব টপিক ভালোমতো বুঝে যাওয়ার পর দেখুন কোন কোন প্রশ্নে এখনো ঘাটতি রয়ে গেছে। এরপর ওই বিষয়ে আলাদাভাবে জোর দিন।
ঘাটতি খুঁজে দেখুন
ধরা যাক আপনি সমীকরণের প্রশ্ন সমাধান করছেন। হয়তো দ্বিঘাত সমীকরণে আপনার কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু আপনি বারবার অনির্ণেয় সমীকরণে ভুল করছেন। এভাবে প্রতিটি টপিকের সাব-টপিকে কোনো সমস্যা থাকলে তা খুঁজে বের করে আরও ভালোমতো পড়াশোনা করুন।
আবার প্র্যাকটিস পরীক্ষাগুলোয় আপনার স্কোর ৪৮-এর নিচে আসছে। এর মানে হলো এখনো কমপক্ষে ৫টি টপিকে আপনার ঘাটতি রয়েছে। এখন আপনি খুঁজে দেখুন কোন টপিকগুলোর প্রশ্নে বারবার ভুল করছেন। এরপর সেটা ঠিক করুন।
আপনার যদি মনে হয়, ‘আচ্ছা আমি তো ফাংশনের কনসেপ্ট ভালোমতোই জানি। কিন্তু প্রশ্ন দেখলে সব ভুলে যাই।’ তার মানে হলো আপনার কনসেপ্টে সমস্যা না থাকলেও প্রশ্নের ধরন বুঝে উত্তর করতে সমস্যা আছে। তাই ওই ধরনের সমস্যার বারবার সমাধান করুন।
সবচেয়ে ভালো হয় একটা এক্সেল শিট খুলে আপনার কোন কোন কনসেপ্ট বা প্রশ্ন বুঝতে সমস্যা হচ্ছে, সেটা নোট করে ফেলা। এরপর সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া। মনে রাখবেন, জিম্যাটে কিন্তু শুধু সূত্র মুখস্থ করে গেলে হবে না; বরং প্রতিটি বিষয় বুঝে সূত্রগুলো সঠিক জায়গায় প্রয়োগ করা জানতে হবে। সূত্রগুলো কেন কাজ করে এবং কখন সেগুলো ব্যবহার করতে হবে তা বোঝা আরও গুরুত্বপূর্ণ।
বেশি বেশি নমুনা পরীক্ষা দিন
যদি কোয়ান্টিটিভ সেকশনের সব কনসেপ্ট নিয়ে স্বচ্ছ ধারণা পেয়ে যান, তাহলে এখন নমুনা পরীক্ষা দেওয়ার পালা। যখন প্রথম প্রথম এই নমুনা পরীক্ষাগুলো দেবেন, তখন কী স্কোর আসছে, সেটা নিয়ে চিন্তা করবেন না। এই স্কোর দিয়ে বোঝা যাবে যে আপনি আসলেই মূল পরীক্ষার জন্য কতটুক প্রস্তুত এবং আর কত অনুশীলন করা লাগবে। প্রতিটি পরীক্ষা দেওয়া শেষে যে প্রশ্নগুলোর উত্তর আন্দাজে দিয়েছেন এবং ভুল করেছেন, সেগুলো বিশ্লেষণ করুন।
নমুনা পরীক্ষাগুলো মূল পরীক্ষা হিসেবেই বিবেচনা করুন এবং সেই অনুযায়ী পরীক্ষা দিন। যেমন ক্যালকুলেটর ব্যবহার না করা, ফোনের নোটিফিকেশন বন্ধ রাখা, গুগলে বা চ্যাটজিপিটিতে উত্তর না খোঁজা ইত্যাদি।
অভিজ্ঞদের মতামত নিন
যাঁরা আগে জিম্যাট দিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলুন। অনলাইনে কোনো কোর্স করার আগে কোর্স রিভিউগুলো খেয়াল করুন যে সত্যি রিভিউ কি না। ইন্টারনেটে জিম্যাট প্রস্তুতি নিয়ে অসংখ্য ফোরাম পেয়ে যাবেন। সেগুলোও অনুসরণ করতে পারেন।
আগের পড়া রিভিউ
যেহেতু আমরা একসঙ্গে অনেক টপিক না পড়ে এক এক করে প্রস্তুতি নিচ্ছি, তাই আগের পড়াগুলো ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়। তাই নতুন পড়ার সঙ্গে আগের পড়াগুলো রিভিশন দিতে হবে। আপনি যদি খাতায় ফরমুলা বা থিওরিগুলো নোট করে থাকেন, তাহলে সেগুলো এক সপ্তাহ পরপর দেখতে পারেন। পাশাপাশি যে টপিকে সমস্যা ছিল, সেগুলো থেকে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর সমাধানও করতে পারেন। একসঙ্গে দুই-তিনটা টপিকের প্রশ্ন সমাধান করলে বুঝতে পারবেন যে এখনো ঘাটতি রয়ে গেছে কি না।
প্রস্তুতির জন্য কেমন সময় লাগে
এর কোনো নির্দিষ্ট উত্তর নেই। অনেকে ছয় মাস প্রস্তুতি নিয়ে যে স্কোর পায়, কিছু মানুষ এক মাসের প্রস্তুতি নিয়েও সেই একই স্কোর পেতে পারেন। তবে গড়ে চার-পাঁচ মাস প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য হাতে রাখা উচিত। তবে যত দিনই প্রস্তুতি নেন না কেন, অধ্যবসায়ের সঙ্গে পড়াটা খুবই জরুরি।
সূত্র: এমবিএ ডট কম, ই-জিম্যাট, জিম্যাট ক্লাব।
জিম্যাট সিরিজের প্রথম দুই পর্বে জিম্যাট কী এবং এর মানবণ্টন নিয়ে আলোচনা করেছি। আজ থেকে আমরা জিম্যাটের প্রতিটি সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে আলাদাভাবে জানব। এই পর্বে থাকছে জিম্যাট কোয়ান্টিটিভ সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
জিম্যাটের কোয়ান্টিটিভ সেকশনে সাধারণত পাটিগণিত ও বীজগণিত থেকে প্রশ্ন আসে। এর মাধ্যমে আপনার সমস্যা সমাধানের দক্ষতা কতটুকু তা যাচাই করা হয়। এখানে সহজ, মাঝারি ও কঠিন—এই তিন ধরনের প্রশ্ন করা হয়। তিন ধরনের প্রশ্নের নম্বরও ভিন্ন। তাই কোয়ান্টিটিভ সেকশনের নম্বর মূলত ৬–৫১-এর মধ্যে হয়। এই সেকশনে ৪৫ মিনিটের মধ্যে ২১টি প্রশ্নের সমাধান করতে হবে। এ বছরের কোয়ান্টিটিভ সেকশনে দুটি পরিবর্তন এসেছে। এবার থেকে জ্যামিতি-সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন আসবে না। আর ডেটা সাফিশিয়েন্সি বিভাগটাও কোয়ান্টিটিভ সেকশন থেকে ডেটা ইনসাইটস সেকশনে যুক্ত হচ্ছে।
সিলেবাস
সংখ্যাতত্ত্ব, ফাংশন, ভগ্নাংশ, সূচক, দশমিক, দ্বিঘাত সমীকরণ, শতাংশ, অসমতা, মৌলিক পরিসংখ্যান, মূল, বীজগণিতীয় রাশি, পরমমান, ধারা, সমীকরণ, গড়, সম্ভাবনা, সেট, মিশ্রণ, অনুপাত, কাজের সময় গতি ও দূরত্ব, সরলীকরণ এবং চক্রবৃদ্ধি সুদ ইত্যাদি থেকে প্রশ্ন আসে।
ভালো স্কোর করার উপায়
কোয়ান্টিটিভ সেকশনে কি পূর্ণ নম্বর পাওয়া সম্ভব? হ্যাঁ, অবশ্যই সম্ভব। পুরো ৫১ নম্বর পেতে চাইলে আপনাকে প্রতিটি বিষয়ের কনসেপ্ট ও বেসিক নিয়ে পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। মূল পরীক্ষায় ৫০–৫১ নম্বর পাওয়ার অর্থ হচ্ছে আপনি মাঝারি ও কঠিন দুই ধরনের প্রশ্নের উত্তরই সঠিকভাবে করতে পেরেছেন। তবে শুধু বেসিক ঠিক থাকলেই হবে না, এসব প্রশ্নের উত্তর করতে হবে দ্রুততার সঙ্গে।
একটি করে বিষয় আয়ত্তে আনুন
একসঙ্গে অনেক টপিক পড়া শুরু না করে একটা টপিকই আগে ভালোভাবে শেষ করুন। ওই টপিকের সব কনসেপ্ট, প্রশ্নের উত্তর ভালোভাবে আয়ত্তে আনুন। এভাবে সব টপিক ভালোমতো বুঝে যাওয়ার পর দেখুন কোন কোন প্রশ্নে এখনো ঘাটতি রয়ে গেছে। এরপর ওই বিষয়ে আলাদাভাবে জোর দিন।
ঘাটতি খুঁজে দেখুন
ধরা যাক আপনি সমীকরণের প্রশ্ন সমাধান করছেন। হয়তো দ্বিঘাত সমীকরণে আপনার কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু আপনি বারবার অনির্ণেয় সমীকরণে ভুল করছেন। এভাবে প্রতিটি টপিকের সাব-টপিকে কোনো সমস্যা থাকলে তা খুঁজে বের করে আরও ভালোমতো পড়াশোনা করুন।
আবার প্র্যাকটিস পরীক্ষাগুলোয় আপনার স্কোর ৪৮-এর নিচে আসছে। এর মানে হলো এখনো কমপক্ষে ৫টি টপিকে আপনার ঘাটতি রয়েছে। এখন আপনি খুঁজে দেখুন কোন টপিকগুলোর প্রশ্নে বারবার ভুল করছেন। এরপর সেটা ঠিক করুন।
আপনার যদি মনে হয়, ‘আচ্ছা আমি তো ফাংশনের কনসেপ্ট ভালোমতোই জানি। কিন্তু প্রশ্ন দেখলে সব ভুলে যাই।’ তার মানে হলো আপনার কনসেপ্টে সমস্যা না থাকলেও প্রশ্নের ধরন বুঝে উত্তর করতে সমস্যা আছে। তাই ওই ধরনের সমস্যার বারবার সমাধান করুন।
সবচেয়ে ভালো হয় একটা এক্সেল শিট খুলে আপনার কোন কোন কনসেপ্ট বা প্রশ্ন বুঝতে সমস্যা হচ্ছে, সেটা নোট করে ফেলা। এরপর সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া। মনে রাখবেন, জিম্যাটে কিন্তু শুধু সূত্র মুখস্থ করে গেলে হবে না; বরং প্রতিটি বিষয় বুঝে সূত্রগুলো সঠিক জায়গায় প্রয়োগ করা জানতে হবে। সূত্রগুলো কেন কাজ করে এবং কখন সেগুলো ব্যবহার করতে হবে তা বোঝা আরও গুরুত্বপূর্ণ।
বেশি বেশি নমুনা পরীক্ষা দিন
যদি কোয়ান্টিটিভ সেকশনের সব কনসেপ্ট নিয়ে স্বচ্ছ ধারণা পেয়ে যান, তাহলে এখন নমুনা পরীক্ষা দেওয়ার পালা। যখন প্রথম প্রথম এই নমুনা পরীক্ষাগুলো দেবেন, তখন কী স্কোর আসছে, সেটা নিয়ে চিন্তা করবেন না। এই স্কোর দিয়ে বোঝা যাবে যে আপনি আসলেই মূল পরীক্ষার জন্য কতটুক প্রস্তুত এবং আর কত অনুশীলন করা লাগবে। প্রতিটি পরীক্ষা দেওয়া শেষে যে প্রশ্নগুলোর উত্তর আন্দাজে দিয়েছেন এবং ভুল করেছেন, সেগুলো বিশ্লেষণ করুন।
নমুনা পরীক্ষাগুলো মূল পরীক্ষা হিসেবেই বিবেচনা করুন এবং সেই অনুযায়ী পরীক্ষা দিন। যেমন ক্যালকুলেটর ব্যবহার না করা, ফোনের নোটিফিকেশন বন্ধ রাখা, গুগলে বা চ্যাটজিপিটিতে উত্তর না খোঁজা ইত্যাদি।
অভিজ্ঞদের মতামত নিন
যাঁরা আগে জিম্যাট দিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলুন। অনলাইনে কোনো কোর্স করার আগে কোর্স রিভিউগুলো খেয়াল করুন যে সত্যি রিভিউ কি না। ইন্টারনেটে জিম্যাট প্রস্তুতি নিয়ে অসংখ্য ফোরাম পেয়ে যাবেন। সেগুলোও অনুসরণ করতে পারেন।
আগের পড়া রিভিউ
যেহেতু আমরা একসঙ্গে অনেক টপিক না পড়ে এক এক করে প্রস্তুতি নিচ্ছি, তাই আগের পড়াগুলো ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়। তাই নতুন পড়ার সঙ্গে আগের পড়াগুলো রিভিশন দিতে হবে। আপনি যদি খাতায় ফরমুলা বা থিওরিগুলো নোট করে থাকেন, তাহলে সেগুলো এক সপ্তাহ পরপর দেখতে পারেন। পাশাপাশি যে টপিকে সমস্যা ছিল, সেগুলো থেকে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর সমাধানও করতে পারেন। একসঙ্গে দুই-তিনটা টপিকের প্রশ্ন সমাধান করলে বুঝতে পারবেন যে এখনো ঘাটতি রয়ে গেছে কি না।
প্রস্তুতির জন্য কেমন সময় লাগে
এর কোনো নির্দিষ্ট উত্তর নেই। অনেকে ছয় মাস প্রস্তুতি নিয়ে যে স্কোর পায়, কিছু মানুষ এক মাসের প্রস্তুতি নিয়েও সেই একই স্কোর পেতে পারেন। তবে গড়ে চার-পাঁচ মাস প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য হাতে রাখা উচিত। তবে যত দিনই প্রস্তুতি নেন না কেন, অধ্যবসায়ের সঙ্গে পড়াটা খুবই জরুরি।
সূত্র: এমবিএ ডট কম, ই-জিম্যাট, জিম্যাট ক্লাব।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
২০ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
২০ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
২০ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগে