প্রতিনিধি, কুবি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) চারজন শিক্ষককে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের কর্তৃক ‘অশালীন’ মন্তব্যের বিচার চেয়েছেন চার শিক্ষক।
গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরীর কাছে করা আলাদা আলাদা আবেদনে এ বিচার চান বলে তাঁরা জানিয়েছেন।
জানা যায়, একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত সংবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের একটি অডিও ক্লিপ প্রচার করা হয়। যেখানে চারজন শিক্ষককে ‘চার চোরা’ বলে সম্বোধন করতে শোনা গেছে। ওই মন্তব্যের শিকার চারজন শিক্ষক হলেন ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. এমদাদুল হক, লোকপ্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. জিয়া উদ্দিন, রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ আতিকুর রহমান ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাহবুবুল হক ভূঁইয়া।
উপাচার্যের কাছে করা আবেদনে চার শিক্ষক লিখেছেন, শুক্রবার (০২ জুলাই) ‘চ্যানেল ২৪’–এর একটি সংবাদে কুবি রেজিস্ট্রার ‘চোরা’ বলে সম্বোধন করার বিষয়টি দৃষ্টিগোচর হয়। তাঁরা বলেন, রেজিস্ট্রারের মতো দায়িত্বশীল পদে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সম্পর্কে এ রকম অশালীন সম্বোধন অপ্রত্যাশিত এবং দুঃখজনক।
আবেদনে শিক্ষকেরা আরও লিখেন, এতে তাঁরা ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং পেশাগতভাবে মারাত্মক অসম্মানের শিকার হয়েছেন। পাশাপাশি উক্ত ঘটনায় তাঁরা মর্মাহত এবং ক্ষুব্ধ। পাশাপাশি এ রকম ঘটনার জন্য যথাযথ তদন্তের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে ড. মো. আবু তাহের বলেন, ‘একজন শিক্ষক হয়ে আর একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে এইরকম কুরুচিপূর্ণ কথা আমি বলিনি, বলতে পারি না। নিশ্চয়ই আমার বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মো. শামীমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটা অডিও ক্লিপ শুনেছি, যেটা অসম্পূর্ণ বক্তব্য, কোন প্রেক্ষাপটে তিনি বলেছেন, সেটা স্পষ্ট না। সেখানে আমার মন্তব্য করাটা কঠিন। তবে একজন শিক্ষক হিসেবে আমি মনে করি, একজন শিক্ষকের শব্দচয়ন অনেক মার্জিত হওয়া উচিত। আরেকজন শিক্ষকের সম্পর্কে সমালোচনা থাকতে পারে, তবে সেখানে যথাযথ শব্দচয়ন জরুরি।’
সার্বিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরীর বক্তব্য জানতে চেয়ে বারবার ফোন করা হলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে তিনি বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) চারজন শিক্ষককে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের কর্তৃক ‘অশালীন’ মন্তব্যের বিচার চেয়েছেন চার শিক্ষক।
গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরীর কাছে করা আলাদা আলাদা আবেদনে এ বিচার চান বলে তাঁরা জানিয়েছেন।
জানা যায়, একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত সংবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের একটি অডিও ক্লিপ প্রচার করা হয়। যেখানে চারজন শিক্ষককে ‘চার চোরা’ বলে সম্বোধন করতে শোনা গেছে। ওই মন্তব্যের শিকার চারজন শিক্ষক হলেন ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. এমদাদুল হক, লোকপ্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. জিয়া উদ্দিন, রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ আতিকুর রহমান ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাহবুবুল হক ভূঁইয়া।
উপাচার্যের কাছে করা আবেদনে চার শিক্ষক লিখেছেন, শুক্রবার (০২ জুলাই) ‘চ্যানেল ২৪’–এর একটি সংবাদে কুবি রেজিস্ট্রার ‘চোরা’ বলে সম্বোধন করার বিষয়টি দৃষ্টিগোচর হয়। তাঁরা বলেন, রেজিস্ট্রারের মতো দায়িত্বশীল পদে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সম্পর্কে এ রকম অশালীন সম্বোধন অপ্রত্যাশিত এবং দুঃখজনক।
আবেদনে শিক্ষকেরা আরও লিখেন, এতে তাঁরা ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং পেশাগতভাবে মারাত্মক অসম্মানের শিকার হয়েছেন। পাশাপাশি উক্ত ঘটনায় তাঁরা মর্মাহত এবং ক্ষুব্ধ। পাশাপাশি এ রকম ঘটনার জন্য যথাযথ তদন্তের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে ড. মো. আবু তাহের বলেন, ‘একজন শিক্ষক হয়ে আর একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে এইরকম কুরুচিপূর্ণ কথা আমি বলিনি, বলতে পারি না। নিশ্চয়ই আমার বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মো. শামীমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটা অডিও ক্লিপ শুনেছি, যেটা অসম্পূর্ণ বক্তব্য, কোন প্রেক্ষাপটে তিনি বলেছেন, সেটা স্পষ্ট না। সেখানে আমার মন্তব্য করাটা কঠিন। তবে একজন শিক্ষক হিসেবে আমি মনে করি, একজন শিক্ষকের শব্দচয়ন অনেক মার্জিত হওয়া উচিত। আরেকজন শিক্ষকের সম্পর্কে সমালোচনা থাকতে পারে, তবে সেখানে যথাযথ শব্দচয়ন জরুরি।’
সার্বিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরীর বক্তব্য জানতে চেয়ে বারবার ফোন করা হলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে তিনি বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১১ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১১ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে