নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকারের মেয়াদের শেষ সময়ে বিশেষ বিবেচনায় ৯১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩৫টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৫টি, উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১১টি, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ ২৩টি ও ডিগ্রি পাস কলেজ রয়েছে ৭টি।
আজ মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বেসরকারি মাধ্যমিক-৩ শাখার যুগ্ম সচিব জহিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত পৃথক ৫টি প্রজ্ঞাপন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। এর আগে গত ১৪ আগস্ট শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির নির্বাচনী এলাকার দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছিল।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অভিযোগ করছেন, গত বছরের মাঝামাঝি প্রায় তিন হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছিল। নতুন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি স্রেফ নির্বাচনী ট্রাম্প কার্ড। এসব প্রতিষ্ঠান এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ না করলেও সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক বিবেচনায় এমপিওভুক্ত করা হয়েছে।
তবে বিষয়টি স্বীকার করতে রাজি নয় শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. রবিউল ইসলাম। তিনি বলেন, সরকার প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করতে পারে। এতে অন্য কিছু ভাবার সুযোগ নেই।
তবে হঠাৎ করে আবেদন গ্রহণ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করায় বিস্ময় প্রকাশ করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, সাধারণত তিন-চার বছর পরপর এমপিওভুক্ত করার আবেদন নেওয়া হয়। এটাই প্রচলিত নিয়ম, কিন্তু এবার ঘটেছে উল্টোটা। কারণ এবারের এমপিওভুক্তিতে রাজনৈতিক বিবেচনা মুখ্য বিষয় ছিল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষাবিদ কামরুল হাসান মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান সরকারের শেষ সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করার ফলে ভোটের মাঠে ক্ষমতাসীনেরা এটি নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্প কার্ড হিসেবে ব্যবহার করবে।
এমপিও হলো মান্থলি পে-অর্ডার বা মাসিক বেতন আদেশ। এমপিওভুক্ত হওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা প্রতি মাসে বেতনের মূল অংশ ও কিছু ভাতা সরকার থেকে পেয়ে থাকেন। আর বাকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকার থেকে কোনো আর্থিক সুবিধা পান না। এ জন্য বেসরকারি স্কুল-কলেজ পর্যায়ে এমপিওভুক্ত করার বিষয়টি অন্যতম আলোচিত বিষয়।
এর আগে, গত বছরের ৬ জুলাই ২ হাজার ৭১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির ঘোষণা দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে ২ হাজার ৬৩৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়। ২০১০ সালে ১ হাজার ৬২৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করা হয়েছিল।
বর্তমান সরকারের মেয়াদের শেষ সময়ে বিশেষ বিবেচনায় ৯১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩৫টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৫টি, উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১১টি, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ ২৩টি ও ডিগ্রি পাস কলেজ রয়েছে ৭টি।
আজ মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বেসরকারি মাধ্যমিক-৩ শাখার যুগ্ম সচিব জহিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত পৃথক ৫টি প্রজ্ঞাপন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। এর আগে গত ১৪ আগস্ট শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির নির্বাচনী এলাকার দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছিল।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অভিযোগ করছেন, গত বছরের মাঝামাঝি প্রায় তিন হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছিল। নতুন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি স্রেফ নির্বাচনী ট্রাম্প কার্ড। এসব প্রতিষ্ঠান এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ না করলেও সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক বিবেচনায় এমপিওভুক্ত করা হয়েছে।
তবে বিষয়টি স্বীকার করতে রাজি নয় শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. রবিউল ইসলাম। তিনি বলেন, সরকার প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করতে পারে। এতে অন্য কিছু ভাবার সুযোগ নেই।
তবে হঠাৎ করে আবেদন গ্রহণ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করায় বিস্ময় প্রকাশ করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, সাধারণত তিন-চার বছর পরপর এমপিওভুক্ত করার আবেদন নেওয়া হয়। এটাই প্রচলিত নিয়ম, কিন্তু এবার ঘটেছে উল্টোটা। কারণ এবারের এমপিওভুক্তিতে রাজনৈতিক বিবেচনা মুখ্য বিষয় ছিল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষাবিদ কামরুল হাসান মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান সরকারের শেষ সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করার ফলে ভোটের মাঠে ক্ষমতাসীনেরা এটি নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্প কার্ড হিসেবে ব্যবহার করবে।
এমপিও হলো মান্থলি পে-অর্ডার বা মাসিক বেতন আদেশ। এমপিওভুক্ত হওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা প্রতি মাসে বেতনের মূল অংশ ও কিছু ভাতা সরকার থেকে পেয়ে থাকেন। আর বাকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকার থেকে কোনো আর্থিক সুবিধা পান না। এ জন্য বেসরকারি স্কুল-কলেজ পর্যায়ে এমপিওভুক্ত করার বিষয়টি অন্যতম আলোচিত বিষয়।
এর আগে, গত বছরের ৬ জুলাই ২ হাজার ৭১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির ঘোষণা দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে ২ হাজার ৬৩৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়। ২০১০ সালে ১ হাজার ৬২৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করা হয়েছিল।
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বেতন-ভাতা ব্যাংক হিসাব থেকে উত্তোলন করতে পারবেন
১০ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে হয়নি বলে জানিয়েছে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। আজ শুক্রবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানান
১১ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর। বিলম্ব ফি ছাড়া ফরম পূরণ করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর ফি পরিশোধ করা যাবে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর বিলম্ব ফিসহ ফি জমা দেওয়া যাবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত
১১ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে