অনলাইন ডেস্ক
অনেকেই দেশের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে পড়ালেখা করতে চান। তবে কোন দেশে পড়ালেখা করবেন সেটা ঠিক করার জন্য অনেকগুলো বিষয় বিবেচনা করতে হয়। যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করতে চান, তার মান অবশ্যই বড় একটি ব্যাপার। তবে টিউশন ফি, জীবনযাত্রার ব্যয়, ভবিষ্যতে চাকরির বিষয়টিও বিবেচনায় রাখাটা জরুরি। অনেকের আগ্রহ থাকে নরওয়ে, জার্মানি ও ফ্রান্সের মতো দেশের প্রতি। পৃথিবীর নামী অনেক বিশ্ববিদ্যালয় থাকার পাশাপাশি এসব দেশে স্নাতক শেষের পর ওয়ার্ক ভিসা দেওয়া হয়।
মালয়েশিয়ার কথাও ভাবেন অনেকে। এখানে পড়ালেখার খরচ কম, আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ও পাবেন।
কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আর ইংল্যান্ডও শিক্ষার্থীদের তালিকায় ওপরের দিকে থাকে। তবে পড়ালেখার খরচ এবং প্রতিযোগিতা বেশি হওয়ায় সব সময় বিকল্প চিন্তা করতে হয় অনেক সময়ই।
শিক্ষাবিষয়ক প্ল্যাটফর্ম এরুডেরা, শিক্ষার্থীদের পছন্দমতো বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচনে যারা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সহায়তা করে, ইউরোপের এমন কিছু দেশের তালিকা করেছে, যেখানে উচ্চশিক্ষায় খরচ একেবারে কম। যেমন অস্ট্রিয়া, সাইপ্রাস, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, জার্মানি, আইসল্যান্ড, মাল্টা, নরওয়ে, পোল্যান্ড, স্লোভেনিয়া, স্লোভাকিয়া ও সুইডেন অনেক দেশের নাগরিকদের জন্য নিখরচায় পড়ালেখার ব্যবস্থা করে।
নিচে বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফি ও জীবনযাত্রার ব্যয় কম এমন দেশগুলোর মধ্যে ১০টির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
জার্মানি
সাধারণত জার্মানিতে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে একজন বিদেশি শিক্ষার্থীর সেমিস্টার প্রতি ৩১৫ থেকে ৫৩০ ডলার খরচ হবে। প্রতি মাসে থাকা-খাওয়ার অর্থাৎ জীবনযাত্রার ব্যয় পড়বে ৯৫০ ডলারের মতো। স্নাতক করার পর ১৮ মাসের পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ওয়র্ক ভিসা মেলে এখানে। এমনকি এখানে কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফিই নেই।
ফ্রান্স
ফ্রান্সে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত এবং বাইরের দেশগুলোর জন্য হিসাব একটু আলাদা। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত কোনো দেশের শিক্ষার্থীর বছরে খরচ পড়বে ৪০০ ডলারের মতো। এর বাইরের দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের স্নাতকে বার্ষিক টিউশন ফি ৩ হাজার ডলারের মতো, অন্যদিকে স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের এই খরচ ৪ হাজার ডলারের মতো। প্রতি মাসে জীবনযাত্রার ব্যয় ৯৫০ ডলারের মতো।
পোল্যান্ড
পোল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতিও আগ্রহ বাড়ছে বিদেশি শিক্ষার্থীদের। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত নয় এমন দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে বছরে টিউশন ফি ২০০০ ডলার থেকে ৬ হাজার ২০০ ডলার। মাসিক জীবনযাত্রার ব্যয় ৪০০ ডলার থেকে ৬২৫ ডলার হতে পারে। স্নাতক করার পর ৯ মাস পর্যন্ত ওয়র্ক বা কাজের ভিসা পেতে পারেন শিক্ষার্থীরা।
নরওয়ে
নরওয়ে দিনে দিনে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। কারণ এখানকার অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফি দিতে হবে না আপনাকে। তবে এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত নয় এমন দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের থেকে টিউশন ফি নেওয়ার চিন্তা-ভাবনা চলছে। কোনো কোনো বিষয়ের খরচ সে ক্ষেত্রে ১৩ হাজার ডলারের মতো পড়তে পারে। এখানে মাসিক জীবনযাত্রার ব্যয় ৭৩৫ থেকে ৯৫০ ডলার পর্যন্ত হতে পারে। শিক্ষার্থীরা এখানে পড়ালেখার পাশাপাশি সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করার সুযোগ পান। স্নাতক শেষের পর এক বছরের ওয়র্ক ভিসা বা কাজের ভিসা পান।
মেক্সিকো
মেক্সিকোর সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বছরে বিদেশি শিক্ষার্থীদের থেকে ৪০০ থেকে ৮০০ ডলার টিউশন ফি নেয়। অপরদিকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নেয় ১ হাজার ৬০০ থেকে ১৬ হাজার ডলার। মেক্সিকো এ ধরনের শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার ব্যয় ১০০০ ডলারের মতো।
ভারত
গত বছর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, গত এক দশকের কম সময়ের মধ্যে দেশটিতে বিদেশি শিক্ষার্থী আসা ৪২ শতাংশ বেড়েছে। টিউশন ফি কোর্স আর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর নির্ভর করে। তবে গড়ে বছরে এ খরচ ১ হাজার ১০০ থেকে ৫ হাজার ৪০০ ডলার। জীবনযাত্রার ব্যয় মাসে ২৭০ থেকে ৪০০ ডলার।
আর্জেন্টিনা
আর্জেন্টিনায় বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নানা ধরনের বৃত্তির ব্যবস্থা আছে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার খরচ নেই। বেশির ভাগ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফি ৫ হাজার থেকে ১৫ হাজার ডলার। অপরদিকে মাসিক জীবনযাত্রার খরচ ৩৫০ ডলারের আশপাশে।
তাইওয়ান
তাইওয়ানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কোর্সভেদে টিউশন ফিতে পার্থক্য হয়। সাধারণত বার্ষিক খরচ ১ হাজার ৬০০ থেকে ৪ হাজার ৬০০ ডলার। আবাসন খরচ মাসে ২৫০ ডলারের মতো।
মালয়েশিয়া
মালয়েশিয়াতে আনুমানিক ১ লাখ ২০ হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী পড়ালেখা করেন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের কাছে মালয়েশিয়া জনপ্রিয়তা পাওয়ার কারণ এখানে পড়ালেখার খরচ কম। পাশাপাশি পৃথিবীর অনেক নামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা আছে এখানে। স্নাতকের শিক্ষার্থীদের মাসিক টিউশন ফি ৪ হাজার ডলারের আশপাশে।
দক্ষিণ আফ্রিকা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থী পড়ালেখা করেন ৪০ হাজারের বেশি। ইউনিভার্সিটি অব কেপটাউনে গড় খরচ ছয় হাজার ডলারের মতো। মাসিক জীবনযাত্রার ব্যয় ৭৫০ ডলারের মতো।
যেসব বিষয় খেয়াল রাখা উচিত
পড়ালেখা ও জীবনযাত্রার ব্যয় অবশ্যই বড় একটি বিষয়। তবে একই সঙ্গে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন শিক্ষার্থীরা তার সুনাম ও শিক্ষার মান, বৃত্তির সুবিধা, অবস্থান, স্নাতকের পর চাকরির সুযোগ এসব বিষয়ও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা উচিত।
এরুডেরার বিশ্লেষক ডোনজেটা পলানা বলেন, শিক্ষার্থীদের শুধুমাত্র আর্থিক সামর্থ্য বিবেচনায় রাখলে হবে না। শিক্ষার্থীদের খরচের পাশাপাশি যে দেশে পড়ালেখা করবে সেখানকার সংস্কৃতি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান ও ভবিষ্যতে চাকরির বাজারে টিকে থাকার জন্য কতটা প্রস্তুতি হবে সে বিষয়গুলোও মাথায় রাখতে হবে।
সূত্র: দ্য ন্যাশনাল
অনেকেই দেশের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে পড়ালেখা করতে চান। তবে কোন দেশে পড়ালেখা করবেন সেটা ঠিক করার জন্য অনেকগুলো বিষয় বিবেচনা করতে হয়। যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করতে চান, তার মান অবশ্যই বড় একটি ব্যাপার। তবে টিউশন ফি, জীবনযাত্রার ব্যয়, ভবিষ্যতে চাকরির বিষয়টিও বিবেচনায় রাখাটা জরুরি। অনেকের আগ্রহ থাকে নরওয়ে, জার্মানি ও ফ্রান্সের মতো দেশের প্রতি। পৃথিবীর নামী অনেক বিশ্ববিদ্যালয় থাকার পাশাপাশি এসব দেশে স্নাতক শেষের পর ওয়ার্ক ভিসা দেওয়া হয়।
মালয়েশিয়ার কথাও ভাবেন অনেকে। এখানে পড়ালেখার খরচ কম, আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ও পাবেন।
কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আর ইংল্যান্ডও শিক্ষার্থীদের তালিকায় ওপরের দিকে থাকে। তবে পড়ালেখার খরচ এবং প্রতিযোগিতা বেশি হওয়ায় সব সময় বিকল্প চিন্তা করতে হয় অনেক সময়ই।
শিক্ষাবিষয়ক প্ল্যাটফর্ম এরুডেরা, শিক্ষার্থীদের পছন্দমতো বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচনে যারা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সহায়তা করে, ইউরোপের এমন কিছু দেশের তালিকা করেছে, যেখানে উচ্চশিক্ষায় খরচ একেবারে কম। যেমন অস্ট্রিয়া, সাইপ্রাস, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, জার্মানি, আইসল্যান্ড, মাল্টা, নরওয়ে, পোল্যান্ড, স্লোভেনিয়া, স্লোভাকিয়া ও সুইডেন অনেক দেশের নাগরিকদের জন্য নিখরচায় পড়ালেখার ব্যবস্থা করে।
নিচে বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফি ও জীবনযাত্রার ব্যয় কম এমন দেশগুলোর মধ্যে ১০টির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
জার্মানি
সাধারণত জার্মানিতে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে একজন বিদেশি শিক্ষার্থীর সেমিস্টার প্রতি ৩১৫ থেকে ৫৩০ ডলার খরচ হবে। প্রতি মাসে থাকা-খাওয়ার অর্থাৎ জীবনযাত্রার ব্যয় পড়বে ৯৫০ ডলারের মতো। স্নাতক করার পর ১৮ মাসের পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ওয়র্ক ভিসা মেলে এখানে। এমনকি এখানে কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফিই নেই।
ফ্রান্স
ফ্রান্সে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত এবং বাইরের দেশগুলোর জন্য হিসাব একটু আলাদা। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত কোনো দেশের শিক্ষার্থীর বছরে খরচ পড়বে ৪০০ ডলারের মতো। এর বাইরের দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের স্নাতকে বার্ষিক টিউশন ফি ৩ হাজার ডলারের মতো, অন্যদিকে স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের এই খরচ ৪ হাজার ডলারের মতো। প্রতি মাসে জীবনযাত্রার ব্যয় ৯৫০ ডলারের মতো।
পোল্যান্ড
পোল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতিও আগ্রহ বাড়ছে বিদেশি শিক্ষার্থীদের। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত নয় এমন দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে বছরে টিউশন ফি ২০০০ ডলার থেকে ৬ হাজার ২০০ ডলার। মাসিক জীবনযাত্রার ব্যয় ৪০০ ডলার থেকে ৬২৫ ডলার হতে পারে। স্নাতক করার পর ৯ মাস পর্যন্ত ওয়র্ক বা কাজের ভিসা পেতে পারেন শিক্ষার্থীরা।
নরওয়ে
নরওয়ে দিনে দিনে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। কারণ এখানকার অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফি দিতে হবে না আপনাকে। তবে এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত নয় এমন দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের থেকে টিউশন ফি নেওয়ার চিন্তা-ভাবনা চলছে। কোনো কোনো বিষয়ের খরচ সে ক্ষেত্রে ১৩ হাজার ডলারের মতো পড়তে পারে। এখানে মাসিক জীবনযাত্রার ব্যয় ৭৩৫ থেকে ৯৫০ ডলার পর্যন্ত হতে পারে। শিক্ষার্থীরা এখানে পড়ালেখার পাশাপাশি সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করার সুযোগ পান। স্নাতক শেষের পর এক বছরের ওয়র্ক ভিসা বা কাজের ভিসা পান।
মেক্সিকো
মেক্সিকোর সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বছরে বিদেশি শিক্ষার্থীদের থেকে ৪০০ থেকে ৮০০ ডলার টিউশন ফি নেয়। অপরদিকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নেয় ১ হাজার ৬০০ থেকে ১৬ হাজার ডলার। মেক্সিকো এ ধরনের শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার ব্যয় ১০০০ ডলারের মতো।
ভারত
গত বছর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, গত এক দশকের কম সময়ের মধ্যে দেশটিতে বিদেশি শিক্ষার্থী আসা ৪২ শতাংশ বেড়েছে। টিউশন ফি কোর্স আর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর নির্ভর করে। তবে গড়ে বছরে এ খরচ ১ হাজার ১০০ থেকে ৫ হাজার ৪০০ ডলার। জীবনযাত্রার ব্যয় মাসে ২৭০ থেকে ৪০০ ডলার।
আর্জেন্টিনা
আর্জেন্টিনায় বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নানা ধরনের বৃত্তির ব্যবস্থা আছে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার খরচ নেই। বেশির ভাগ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফি ৫ হাজার থেকে ১৫ হাজার ডলার। অপরদিকে মাসিক জীবনযাত্রার খরচ ৩৫০ ডলারের আশপাশে।
তাইওয়ান
তাইওয়ানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কোর্সভেদে টিউশন ফিতে পার্থক্য হয়। সাধারণত বার্ষিক খরচ ১ হাজার ৬০০ থেকে ৪ হাজার ৬০০ ডলার। আবাসন খরচ মাসে ২৫০ ডলারের মতো।
মালয়েশিয়া
মালয়েশিয়াতে আনুমানিক ১ লাখ ২০ হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী পড়ালেখা করেন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের কাছে মালয়েশিয়া জনপ্রিয়তা পাওয়ার কারণ এখানে পড়ালেখার খরচ কম। পাশাপাশি পৃথিবীর অনেক নামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা আছে এখানে। স্নাতকের শিক্ষার্থীদের মাসিক টিউশন ফি ৪ হাজার ডলারের আশপাশে।
দক্ষিণ আফ্রিকা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থী পড়ালেখা করেন ৪০ হাজারের বেশি। ইউনিভার্সিটি অব কেপটাউনে গড় খরচ ছয় হাজার ডলারের মতো। মাসিক জীবনযাত্রার ব্যয় ৭৫০ ডলারের মতো।
যেসব বিষয় খেয়াল রাখা উচিত
পড়ালেখা ও জীবনযাত্রার ব্যয় অবশ্যই বড় একটি বিষয়। তবে একই সঙ্গে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন শিক্ষার্থীরা তার সুনাম ও শিক্ষার মান, বৃত্তির সুবিধা, অবস্থান, স্নাতকের পর চাকরির সুযোগ এসব বিষয়ও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা উচিত।
এরুডেরার বিশ্লেষক ডোনজেটা পলানা বলেন, শিক্ষার্থীদের শুধুমাত্র আর্থিক সামর্থ্য বিবেচনায় রাখলে হবে না। শিক্ষার্থীদের খরচের পাশাপাশি যে দেশে পড়ালেখা করবে সেখানকার সংস্কৃতি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান ও ভবিষ্যতে চাকরির বাজারে টিকে থাকার জন্য কতটা প্রস্তুতি হবে সে বিষয়গুলোও মাথায় রাখতে হবে।
সূত্র: দ্য ন্যাশনাল
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১ দিন আগেমেরিন ফিশারিজ একাডেমি (এমএফএ) বা বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমি (বিএমএফএ) মৎস্য শিল্প, বণিক জাহাজ এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মেরিটাইম শিল্পগুলোতে প্রবেশ করতে আগ্রহী ক্যাডেটদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বা
১ দিন আগে