নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহে স্কুল-কলেজ খোলার পরিকল্পনা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় খোলা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা। সব শিক্ষার্থীকে করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে কবে আবাসিক হলসহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলা যাবে তা স্পষ্ট করে বলতে পারছেন না কেউ। এমন পরিস্থিতিতে হল না খুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নেওয়ার অনুমতি দিতে যাচ্ছে সরকার।
স্কুল-কলেজের সঙ্গেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার দাবিতে সভা-সমাবেশ করছেন শিক্ষার্থীরা। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা বলছেন, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সশরীরে পরীক্ষা নিতে চাই।এ জন্য সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি।
আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদ আগামী সপ্তাহে সভা করে বিশ্ববিদ্যালয় খোলা এবং পরীক্ষা নিয়ে তাদের অবস্থান জানাবে। এই পরিষদের সভাপতি এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল আলম আজ বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে বন্ধ থাকা স্কুল-কলেজ আগামী ১৩ জুন খোলা হতে পারে বলে গত বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন। মন্ত্রী বলছেন, করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি দেখে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো প্রথমে খোলা হবে। আর যেসব শিক্ষার্থী হলে থাকেন, তাদের করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে খোলা হবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম আজ সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা না নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যাবে, পরীক্ষা নেওয়া যাবে, তবে হলে থাকা যাবে না। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সেই নির্দেশনা দিতে যাচ্ছি। আজকে (বৃহস্পতিবার) সেই চিঠি ড্রাফট হচ্ছে, কাল (শুক্রবার) চিঠি যাবে। কোনো রেসটিকশন থাকবে না। যদি হল না খুলে পরীক্ষা নিতে পারে তাহলে পরীক্ষা নিতে পারবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’
হল খোলার দাবিতে এর আগে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের জড়ো হওয়ার প্রসঙ্গ টেনে দিল আফরোজা বলেন, ছাত্ররা যদি হল না খুলে পরীক্ষা দিতে চায়, দিতে পারবে। তবে টিকা না দিয়ে হল খুলব না।
দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হল খুলতে সেখানকার আবাসিক শিক্ষার্থীদের দুই ডোজ করে টিকা দিতে ১২ লাখের মতো টিকা লাগবে বলে জানান ইউজিসির সদস্য দিল আফরোজা। তিনি বলেন, ওই পরিমাণ টিকা রিজার্ভ না করে তো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার তারিখ দেওয়া যায় না।
অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে ইউজিসি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে গাইডলাইন দেওয়া হলেও তা বাধ্যতামূলক করা হয়নি বলে জানান দিল আফরোজা। তিনি বলেন, যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার মত আছে তবে তারা ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নিতে পারবে। কিন্তু যদি কোনো প্রবলেম হয়, সেই দায়-দায়িত্ব আমরা নেব না।
দিল আফরোজা আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ক্লাস করলেও সশরীরে পরীক্ষা নিতে চান। যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করে তাদের অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে তারা সশরীরে পরীক্ষা নিতে পারবে। কারণ অনলাইনে পরীক্ষার কথা বললেই হবে না, তার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি থাকতে হবে।
‘এখন আমরা ওপেন করে দেব। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করলে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে পারবে, স্বশরীরেও নিতে পারবে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। হল না খুলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে কোনো সমস্যা নেই।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে ফেসবুকের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন বেশ কিছু শিক্ষার্থী। বিভিন্ন জেলা ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন তাঁরা। ঢাকার একদল শিক্ষার্থী সব ক্যাম্পাস খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে গতকাল শিক্ষামন্ত্রীকে স্মারকলিপি দিয়েছেন।
একই দাবিতে গতকাল রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে হল খুলে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় পুরো ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় এনে নিয়মিত মনিটরিংয়ের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে স্মারকলিপিও দিয়েছেন তাঁরা। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে দুপুরে টিএসসিতে সমাবেশ করেছে জাতীয় ছাত্র সমাজ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক কামালউদ্দীন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হোক এটা আমরা সব সময় চাই। করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় আমরা জুনের শেষে ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নেওয়ার সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করেছি। বিভাগীয় চেয়ারম্যানদের সঙ্গে সভা করে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁরাও সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতির অপেক্ষায় আছেন।
অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া হলে শিক্ষার্থীরা যে বই দেখে লিখবে না, তার কোনো নিশ্চয়তা পাচ্ছেন না ইউজিসির সচিব ফেরদৌস জামান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, একেক দিন একেক বিভাগের পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে। কারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে জায়গায় অভাব নেই। মাস্ক পরে এক বেঞ্চে একজন করে যদি বসে তাহলে সমস্যা নেই।
ঢাকা: জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহে স্কুল-কলেজ খোলার পরিকল্পনা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় খোলা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা। সব শিক্ষার্থীকে করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে কবে আবাসিক হলসহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলা যাবে তা স্পষ্ট করে বলতে পারছেন না কেউ। এমন পরিস্থিতিতে হল না খুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নেওয়ার অনুমতি দিতে যাচ্ছে সরকার।
স্কুল-কলেজের সঙ্গেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার দাবিতে সভা-সমাবেশ করছেন শিক্ষার্থীরা। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা বলছেন, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সশরীরে পরীক্ষা নিতে চাই।এ জন্য সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি।
আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদ আগামী সপ্তাহে সভা করে বিশ্ববিদ্যালয় খোলা এবং পরীক্ষা নিয়ে তাদের অবস্থান জানাবে। এই পরিষদের সভাপতি এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল আলম আজ বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে বন্ধ থাকা স্কুল-কলেজ আগামী ১৩ জুন খোলা হতে পারে বলে গত বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন। মন্ত্রী বলছেন, করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি দেখে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো প্রথমে খোলা হবে। আর যেসব শিক্ষার্থী হলে থাকেন, তাদের করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে খোলা হবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম আজ সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা না নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যাবে, পরীক্ষা নেওয়া যাবে, তবে হলে থাকা যাবে না। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সেই নির্দেশনা দিতে যাচ্ছি। আজকে (বৃহস্পতিবার) সেই চিঠি ড্রাফট হচ্ছে, কাল (শুক্রবার) চিঠি যাবে। কোনো রেসটিকশন থাকবে না। যদি হল না খুলে পরীক্ষা নিতে পারে তাহলে পরীক্ষা নিতে পারবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’
হল খোলার দাবিতে এর আগে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের জড়ো হওয়ার প্রসঙ্গ টেনে দিল আফরোজা বলেন, ছাত্ররা যদি হল না খুলে পরীক্ষা দিতে চায়, দিতে পারবে। তবে টিকা না দিয়ে হল খুলব না।
দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হল খুলতে সেখানকার আবাসিক শিক্ষার্থীদের দুই ডোজ করে টিকা দিতে ১২ লাখের মতো টিকা লাগবে বলে জানান ইউজিসির সদস্য দিল আফরোজা। তিনি বলেন, ওই পরিমাণ টিকা রিজার্ভ না করে তো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার তারিখ দেওয়া যায় না।
অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে ইউজিসি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে গাইডলাইন দেওয়া হলেও তা বাধ্যতামূলক করা হয়নি বলে জানান দিল আফরোজা। তিনি বলেন, যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার মত আছে তবে তারা ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নিতে পারবে। কিন্তু যদি কোনো প্রবলেম হয়, সেই দায়-দায়িত্ব আমরা নেব না।
দিল আফরোজা আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ক্লাস করলেও সশরীরে পরীক্ষা নিতে চান। যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করে তাদের অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে তারা সশরীরে পরীক্ষা নিতে পারবে। কারণ অনলাইনে পরীক্ষার কথা বললেই হবে না, তার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি থাকতে হবে।
‘এখন আমরা ওপেন করে দেব। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করলে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে পারবে, স্বশরীরেও নিতে পারবে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। হল না খুলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে কোনো সমস্যা নেই।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে ফেসবুকের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন বেশ কিছু শিক্ষার্থী। বিভিন্ন জেলা ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন তাঁরা। ঢাকার একদল শিক্ষার্থী সব ক্যাম্পাস খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে গতকাল শিক্ষামন্ত্রীকে স্মারকলিপি দিয়েছেন।
একই দাবিতে গতকাল রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে হল খুলে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় পুরো ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় এনে নিয়মিত মনিটরিংয়ের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে স্মারকলিপিও দিয়েছেন তাঁরা। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে দুপুরে টিএসসিতে সমাবেশ করেছে জাতীয় ছাত্র সমাজ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক কামালউদ্দীন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হোক এটা আমরা সব সময় চাই। করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় আমরা জুনের শেষে ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নেওয়ার সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করেছি। বিভাগীয় চেয়ারম্যানদের সঙ্গে সভা করে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁরাও সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতির অপেক্ষায় আছেন।
অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া হলে শিক্ষার্থীরা যে বই দেখে লিখবে না, তার কোনো নিশ্চয়তা পাচ্ছেন না ইউজিসির সচিব ফেরদৌস জামান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, একেক দিন একেক বিভাগের পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে। কারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে জায়গায় অভাব নেই। মাস্ক পরে এক বেঞ্চে একজন করে যদি বসে তাহলে সমস্যা নেই।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
৬ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
৬ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে