মুনতাসির সিয়াম
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন মুহাম্মদ সাদাত হোসেন। এখন পড়াশোনা করছেন বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগে। বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হওয়ার পাশাপাশি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ৩৪তম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক ও ঘ ইউনিটে যথাক্রমে ১১তম ও ৪২তম স্থান অধিকার করেছিলেন। ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেছেন তিনি-
নটর ডেম কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বুয়েট কিংবা মেডিকেলে পড়ার ঝোঁক একটু বেশিই। প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থী হিসেবে সেই ঝোঁক আমারও ছিল। স্কুলজীবন থেকেই ছিল গণিত, পদার্থবিজ্ঞানের মতো বিষয়গুলোর প্রতি আমার আলাদা আকর্ষণ। এ বিষয়গুলোর ব্যবহারিক ও বিস্তৃত দিক রয়েছে বলে ভাবতাম। এ কারণেই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়। আর ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া মানেই তো সবার স্বপ্ন থাকে বুয়েটে ভর্তি হওয়ার।
বুয়েটের পাশাপাশি আমি আরও বেশ কয়েকটি ভালো প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলাম। ফলে খুব একটা শঙ্কার জায়গা ছিল না। বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার পর মনে হয়েছিল পরীক্ষা বেশ ভালো হয়েছে। আশাবাদী ছিলাম ভর্তির সুযোগ পাওয়ার ব্যাপারেও। ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর প্রথম হয়েছি জেনে নিঃসন্দেহে খুব ভালো লেগেছিল। তবে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হব সে রকম কিছু আগে থেকে ভাবিনি।
বুয়েটে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার পেছনে নটর ডেম কলেজের একটা ভূমিকা রয়েছে। কলেজের পরীক্ষায় প্রশ্ন বেশ কঠিন হতো। এ ছাড়া কুইজসহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতা তো ছিলই। ফলে মূল পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বই ও ইন্টারনেট থেকেও জানার চেষ্টা করতাম। সব মিলিয়ে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন বিষয়ে কিছুটা প্রস্তুতি নেওয়া হয়ে গিয়েছিল কলেজে পড়ার সময়ে। যদিও বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার বিষয়টা সে সময় আমার মূল লক্ষ্য ছিল না।
ভর্তি পরীক্ষার মূল প্রস্তুতি শুরু হয় এইচএসসি পরীক্ষার পর। সবার মতো আমিও কোচিংয়ে ভর্তি হয়েছিলাম। সপ্তাহ বা দিন ধরে একেকটা বিষয় বা অধ্যায় শেষ করার চল রয়েছে কোচিংগুলোতে। আমিও এদের সঙ্গে মানিয়ে চলার জন্য সেই ধারাবাহিকতায় পড়াশোনা করতাম। আসল কথা হচ্ছে, সময়ের পড়া সময়েই শেষ করতাম। ফলে আলাদা কোনো রুটিন মেনে বা ছক বেঁধে পড়ার প্রয়োজন পড়েনি। যখন যা পড়ার দরকার বলে মনে হয়েছে, সে বিষয়ই পড়েছি এবং খুঁটিনাটি সব পড়েছি।
বিগত বছরের প্রশ্নপত্র সমাধান করা সব ভর্তি পরীক্ষার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। এর মানে এই নয় যে আগের বছরের প্রশ্নই পুনরাবৃত্তি হবে; বরং প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখার জন্য। সেই সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষায় কম সময়ে বেশি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় বিধায় সময়ের ভারসাম্য রাখাটাও জরুরি। বিগত বছরের প্রশ্নপত্র সমাধানে এই অনুশীলনটা হয়ে যায়।
রসায়নের প্রস্তুতি
বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষায় মনে রাখার বা উত্তর মুখস্থ করার মতো প্রশ্ন খুব একটা আসে না–এমনটাই সবার ধারণা। তবে বিগত বছরের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করলেই দেখা যাবে, রসায়নে গাণিতিক প্রশ্নের পাশাপাশি তথ্যপূর্ণ কিছু প্রশ্নও ঠিকই আসছে; আদতে যা মুখস্থ করতে হয় বা মনে রাখতে হয়। এ জন্য গাণিতিক প্রশ্নের পাশাপাশি প্রচলিত একটি পাঠ্যবই থেকে তথ্যপূর্ণ প্রশ্নগুলোও সমান গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে।
পদার্থবিজ্ঞানের প্রস্তুতি পদার্থবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে সচরাচর অপ্রত্যাশিত ও উদ্ভবানী প্রশ্নগুলোই বেশি দেখা যায়। এ জন্য যেকোনো একটি পাঠ্যবই থেকে সূত্র ও তত্ত্বগুলো বেশি বেশি অনুশীলন করা জরুরি। একজন শিক্ষার্থী যত বেশি সমস্যার সমাধান করবে, পদার্থবিজ্ঞানে তার প্রস্তুতি তত বেশি সমৃদ্ধ হবে।
গণিতের প্রস্তুতি
গণিতের জন্য একজন শিক্ষার্থীকে যেকোনো একটা মূল বইয়ের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। অনুশীলনের মধ্য দিয়ে দ্রুত ও নির্ভুলভাবে সমস্যা সমাধানে অভ্যস্ত হয়ে উঠতে হবে।
পরীক্ষার আগের রাতে করণীয়
পরীক্ষার্থীদের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর নোট আকারে থাকে। চাইলে সেগুলোর ওপর একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যেতে পারে এবং তাড়াতাড়ি ঘুমানো উচিত।
পরীক্ষার আগের রাতে বর্জনীয় পরীক্ষার আগের রাতে দেখা যায় অনেকেই রাত জেগে পড়াশোনা করে। এ বিষয়টি এড়িয়ে যেতে হবে। নতুন কিছু পড়ার তো একেবারেই দরকার নেই।
পরীক্ষার হলে করণীয়
পরীক্ষার হলে একেকজন একেক রকম আচরণ করতে পারে। কাউকে দেখে মনে হতেই পারে তার প্রস্তুতি অনেক ভালো। তাই বলে নিজের আত্মবিশ্বাস হারানো যাবে না।
প্রশ্ন হাতে পাওয়ার পর
এ বছর সম্ভবত এমসিকিউ আকারে পরীক্ষা হবে। প্রশ্নের উত্তর যে ধারাবাহিকভাবে দিতে হবে এমন কোনো নিয়ম নেই। একটি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে পরের প্রশ্নটি জটিল বা বিভ্রান্তিকর মনে হলে, সে প্রশ্নটি তখন এড়িয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। সব প্রশ্নের উত্তর শেষ করার পর বাদ রেখে যাওয়া প্রশ্নগুলো সমাধানে আবারও চেষ্টা করতে হবে। এক প্রশ্ন নিয়ে অহেতুক সময় নষ্ট করা যাবে না।
অনুলিখন: মুনতাসির সিয়াম
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন মুহাম্মদ সাদাত হোসেন। এখন পড়াশোনা করছেন বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগে। বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হওয়ার পাশাপাশি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ৩৪তম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক ও ঘ ইউনিটে যথাক্রমে ১১তম ও ৪২তম স্থান অধিকার করেছিলেন। ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেছেন তিনি-
নটর ডেম কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বুয়েট কিংবা মেডিকেলে পড়ার ঝোঁক একটু বেশিই। প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থী হিসেবে সেই ঝোঁক আমারও ছিল। স্কুলজীবন থেকেই ছিল গণিত, পদার্থবিজ্ঞানের মতো বিষয়গুলোর প্রতি আমার আলাদা আকর্ষণ। এ বিষয়গুলোর ব্যবহারিক ও বিস্তৃত দিক রয়েছে বলে ভাবতাম। এ কারণেই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়। আর ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া মানেই তো সবার স্বপ্ন থাকে বুয়েটে ভর্তি হওয়ার।
বুয়েটের পাশাপাশি আমি আরও বেশ কয়েকটি ভালো প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলাম। ফলে খুব একটা শঙ্কার জায়গা ছিল না। বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার পর মনে হয়েছিল পরীক্ষা বেশ ভালো হয়েছে। আশাবাদী ছিলাম ভর্তির সুযোগ পাওয়ার ব্যাপারেও। ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর প্রথম হয়েছি জেনে নিঃসন্দেহে খুব ভালো লেগেছিল। তবে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হব সে রকম কিছু আগে থেকে ভাবিনি।
বুয়েটে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার পেছনে নটর ডেম কলেজের একটা ভূমিকা রয়েছে। কলেজের পরীক্ষায় প্রশ্ন বেশ কঠিন হতো। এ ছাড়া কুইজসহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতা তো ছিলই। ফলে মূল পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বই ও ইন্টারনেট থেকেও জানার চেষ্টা করতাম। সব মিলিয়ে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন বিষয়ে কিছুটা প্রস্তুতি নেওয়া হয়ে গিয়েছিল কলেজে পড়ার সময়ে। যদিও বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার বিষয়টা সে সময় আমার মূল লক্ষ্য ছিল না।
ভর্তি পরীক্ষার মূল প্রস্তুতি শুরু হয় এইচএসসি পরীক্ষার পর। সবার মতো আমিও কোচিংয়ে ভর্তি হয়েছিলাম। সপ্তাহ বা দিন ধরে একেকটা বিষয় বা অধ্যায় শেষ করার চল রয়েছে কোচিংগুলোতে। আমিও এদের সঙ্গে মানিয়ে চলার জন্য সেই ধারাবাহিকতায় পড়াশোনা করতাম। আসল কথা হচ্ছে, সময়ের পড়া সময়েই শেষ করতাম। ফলে আলাদা কোনো রুটিন মেনে বা ছক বেঁধে পড়ার প্রয়োজন পড়েনি। যখন যা পড়ার দরকার বলে মনে হয়েছে, সে বিষয়ই পড়েছি এবং খুঁটিনাটি সব পড়েছি।
বিগত বছরের প্রশ্নপত্র সমাধান করা সব ভর্তি পরীক্ষার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। এর মানে এই নয় যে আগের বছরের প্রশ্নই পুনরাবৃত্তি হবে; বরং প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখার জন্য। সেই সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষায় কম সময়ে বেশি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় বিধায় সময়ের ভারসাম্য রাখাটাও জরুরি। বিগত বছরের প্রশ্নপত্র সমাধানে এই অনুশীলনটা হয়ে যায়।
রসায়নের প্রস্তুতি
বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষায় মনে রাখার বা উত্তর মুখস্থ করার মতো প্রশ্ন খুব একটা আসে না–এমনটাই সবার ধারণা। তবে বিগত বছরের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করলেই দেখা যাবে, রসায়নে গাণিতিক প্রশ্নের পাশাপাশি তথ্যপূর্ণ কিছু প্রশ্নও ঠিকই আসছে; আদতে যা মুখস্থ করতে হয় বা মনে রাখতে হয়। এ জন্য গাণিতিক প্রশ্নের পাশাপাশি প্রচলিত একটি পাঠ্যবই থেকে তথ্যপূর্ণ প্রশ্নগুলোও সমান গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে।
পদার্থবিজ্ঞানের প্রস্তুতি পদার্থবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে সচরাচর অপ্রত্যাশিত ও উদ্ভবানী প্রশ্নগুলোই বেশি দেখা যায়। এ জন্য যেকোনো একটি পাঠ্যবই থেকে সূত্র ও তত্ত্বগুলো বেশি বেশি অনুশীলন করা জরুরি। একজন শিক্ষার্থী যত বেশি সমস্যার সমাধান করবে, পদার্থবিজ্ঞানে তার প্রস্তুতি তত বেশি সমৃদ্ধ হবে।
গণিতের প্রস্তুতি
গণিতের জন্য একজন শিক্ষার্থীকে যেকোনো একটা মূল বইয়ের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। অনুশীলনের মধ্য দিয়ে দ্রুত ও নির্ভুলভাবে সমস্যা সমাধানে অভ্যস্ত হয়ে উঠতে হবে।
পরীক্ষার আগের রাতে করণীয়
পরীক্ষার্থীদের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর নোট আকারে থাকে। চাইলে সেগুলোর ওপর একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যেতে পারে এবং তাড়াতাড়ি ঘুমানো উচিত।
পরীক্ষার আগের রাতে বর্জনীয় পরীক্ষার আগের রাতে দেখা যায় অনেকেই রাত জেগে পড়াশোনা করে। এ বিষয়টি এড়িয়ে যেতে হবে। নতুন কিছু পড়ার তো একেবারেই দরকার নেই।
পরীক্ষার হলে করণীয়
পরীক্ষার হলে একেকজন একেক রকম আচরণ করতে পারে। কাউকে দেখে মনে হতেই পারে তার প্রস্তুতি অনেক ভালো। তাই বলে নিজের আত্মবিশ্বাস হারানো যাবে না।
প্রশ্ন হাতে পাওয়ার পর
এ বছর সম্ভবত এমসিকিউ আকারে পরীক্ষা হবে। প্রশ্নের উত্তর যে ধারাবাহিকভাবে দিতে হবে এমন কোনো নিয়ম নেই। একটি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে পরের প্রশ্নটি জটিল বা বিভ্রান্তিকর মনে হলে, সে প্রশ্নটি তখন এড়িয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। সব প্রশ্নের উত্তর শেষ করার পর বাদ রেখে যাওয়া প্রশ্নগুলো সমাধানে আবারও চেষ্টা করতে হবে। এক প্রশ্ন নিয়ে অহেতুক সময় নষ্ট করা যাবে না।
অনুলিখন: মুনতাসির সিয়াম
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৬ ঘণ্টা আগেমেরিন ফিশারিজ একাডেমি (এমএফএ) বা বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমি (বিএমএফএ) মৎস্য শিল্প, বণিক জাহাজ এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মেরিটাইম শিল্পগুলোতে প্রবেশ করতে আগ্রহী ক্যাডেটদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বা
২১ ঘণ্টা আগে২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবিএম ফয়সাল বাতেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে