নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘ দিন ধরে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছেন অভিভাবকেরা। এ অবস্থায় পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা কত দিন থাকবে, তা রয়েছে অনিশ্চয়তা। অথচ এর মধ্যেই এই সমাপনী পরীক্ষা পরিচালনায় প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বোর্ড প্রতিষ্ঠায় আইনের খসড়াও করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড আইনের খসড়াটি গত রোববার মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে এ বিষয়ে ২৫ নভেম্বরের মধ্যে মতামত দিতে বলেছে গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। খসড়ায় বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে শিখন-শেখানো কার্যক্রমের মূল্যায়ন, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা পরিচালনা, শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন, গবেষণা, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড আইন প্রণয়ন করা সমীচীন। এই আইন পাস হলে সরকার প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড স্থাপন করতে পারবে।
প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ডের কার্যালয় ঢাকায় হবে জানিয়ে আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, দেশের যে কোনো স্থানে এক বা একাধিক বোর্ড স্থাপনে সরকারের অনুমোদন নিতে হবে। বর্তমানে নয়টি সাধারণ বোর্ড, একটি মাদ্রাসা বোর্ড এবং একটি কারিগরি বোর্ডের মাধ্যমে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের পাবলিক পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। নতুন করে প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড স্থাপন করা হলে দেশে শিক্ষা বোর্ডের সংখ্যা দাঁড়াবে ১২টি।
২০০৯ সাল থেকে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা নেওয়া শুরু করে সরকার। বর্তমানে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা নিচ্ছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। আর প্রাথমিক সমাপনীসহ পুরো প্রাথমিকের প্রশ্নপত্রের কাঠামো ঠিক করে দেয় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি।
জাতীয় শিক্ষানীতিতে পঞ্চম শ্রেণিতে কোনো সমাপনী পরীক্ষা রাখা হয়নি। প্রাক-প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত নতুন শিক্ষাক্রমের রূপরেখায়ও প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী এবং জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা রাখা হয়নি। করোনা মহামারির মধ্যে গত বছর প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা হয়নি। খুব একটা গুরুত্ব নেই বলে এবারও এই পরীক্ষা নেওয়া হবে না। এসএসসি ও এইচএসসি ফলাফলকে পরের স্তরে ভর্তিতে বিবেচনা করা হলেও পঞ্চম ও অষ্টমের সমাপনীর ফল কখনোই বিবেচনায় আনা হয় না।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্তু এ সংক্রান্ত প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় পাঠানো হলে আলোচনার পর প্রধানমন্ত্রী এই পরীক্ষা চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দেন। এখন বেশির ভাগ শিক্ষক-অভিভাবক এই পরীক্ষা আর চাচ্ছেন না। কিন্তু পরীক্ষা বাতিল করতে সরকারের উচ্চ পর্যায়েরও কোনো সিদ্ধান্ত নেই।
যেহেতু প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা এখনো নেওয়া হচ্ছে, তাই কাজের সুবিধার্থে প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন।
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করা হলে তখন বোর্ডের কাজ কি হবে? এ প্রশ্নে ওই মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, কেবল তো আইনের খসড়ার ওপর মতামত চাওয়া হয়েছে। কোন ধরনের মতামত বেশি আসে সেটি অবশ্যই বিবেচনা করা হবে। খসড়া চূড়ান্ত করে মন্ত্রিসভায় যাওয়ার পর সেখানে এ নিয়ে আলোচনা হবে। বোর্ড প্রতিষ্ঠার আগে অনেকগুলো ধাপ পার হতে হবে। আমরা ধারণা করছি প্রত্যেকটি ধাপেই গঠনমূলক আলোচনার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে।
প্রাথমিকে সমাপনী পরীক্ষা চালুর পর থেকে শিক্ষক ও শিক্ষাবিদেরা এর সমালোচনা করে আসছেন। এই পরীক্ষার চালুর ফলে শিক্ষার্থীদের মুখস্থনির্ভরতা বাড়ার পাশাপাশি নোট ও গাইড বই অনুসরণ এবং কোচিং–বাণিজ্য বেড়ে গেছে বলে মত দিয়েছেন তারা। বিভিন্ন গবেষণায়ও বিষয়গুলো উঠে এসেছে।
গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেটির প্রয়োজন নেই সেটি নিয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় কেন নড়াচড়া করছে এটা বোধগম্য নয়। বরেণ্য শিক্ষাবিদরা বলেছেন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। পঞ্চমের সমাপনী পরীক্ষা অসুস্থ প্রতিযোগিতা তৈরি করে দিয়েছে। এটির কারণে কোচিং বাণিজ্য বেড়ে গেছে। শিক্ষার্থীদের শিখনে সক্ষমতা অর্জিত হচ্ছে না।
কেউই আর প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা চায় না উল্লেখ করে রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, যারা বাণিজ্য করে শুধু তারাই এই পরীক্ষা চায়। আমরা কি তাদের সেই বাণিজ্যকে মেনে নেব? বাণিজ্যের কাছে হার মানব? তাদের কাছে জিম্মি হব? প্রাথমিকের কোনো সমাপনী পরীক্ষা হবে না এটা জাতীয় শিক্ষানীতিতেও বলা আছে। এখন এই পরীক্ষা নেওয়ার জন্য বোর্ড করলে সরকারের সদিচ্ছা প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
অভিভাবক ঐক্য ফোরামের সভাপতি জিয়াউল কবির দুলু বলেন, আমরা এখনো প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল চাই। বেশির ভাগ অভিভাবকই পঞ্চম ও অষ্টদের সমাপনী পরীক্ষা চান না। করোনার মধ্যে এসব পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে না, এগুলো স্থায়ীভাবে বাতিল করতে হবে। প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড গঠনের কোনো দরকার নেই। বোর্ড গঠন করা হলে সেখানে জনবল নিয়োগ দিতে হবে, সরকারের খরচ বেড়ে যাবে। এসব না করে গুণগত শিক্ষার উন্নয়নে সরকারকে নজর দেওয়া উচিত।
দীর্ঘ দিন ধরে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছেন অভিভাবকেরা। এ অবস্থায় পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা কত দিন থাকবে, তা রয়েছে অনিশ্চয়তা। অথচ এর মধ্যেই এই সমাপনী পরীক্ষা পরিচালনায় প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বোর্ড প্রতিষ্ঠায় আইনের খসড়াও করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড আইনের খসড়াটি গত রোববার মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে এ বিষয়ে ২৫ নভেম্বরের মধ্যে মতামত দিতে বলেছে গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। খসড়ায় বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে শিখন-শেখানো কার্যক্রমের মূল্যায়ন, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা পরিচালনা, শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন, গবেষণা, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড আইন প্রণয়ন করা সমীচীন। এই আইন পাস হলে সরকার প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড স্থাপন করতে পারবে।
প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ডের কার্যালয় ঢাকায় হবে জানিয়ে আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, দেশের যে কোনো স্থানে এক বা একাধিক বোর্ড স্থাপনে সরকারের অনুমোদন নিতে হবে। বর্তমানে নয়টি সাধারণ বোর্ড, একটি মাদ্রাসা বোর্ড এবং একটি কারিগরি বোর্ডের মাধ্যমে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের পাবলিক পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। নতুন করে প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড স্থাপন করা হলে দেশে শিক্ষা বোর্ডের সংখ্যা দাঁড়াবে ১২টি।
২০০৯ সাল থেকে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা নেওয়া শুরু করে সরকার। বর্তমানে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা নিচ্ছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। আর প্রাথমিক সমাপনীসহ পুরো প্রাথমিকের প্রশ্নপত্রের কাঠামো ঠিক করে দেয় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি।
জাতীয় শিক্ষানীতিতে পঞ্চম শ্রেণিতে কোনো সমাপনী পরীক্ষা রাখা হয়নি। প্রাক-প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত নতুন শিক্ষাক্রমের রূপরেখায়ও প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী এবং জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা রাখা হয়নি। করোনা মহামারির মধ্যে গত বছর প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা হয়নি। খুব একটা গুরুত্ব নেই বলে এবারও এই পরীক্ষা নেওয়া হবে না। এসএসসি ও এইচএসসি ফলাফলকে পরের স্তরে ভর্তিতে বিবেচনা করা হলেও পঞ্চম ও অষ্টমের সমাপনীর ফল কখনোই বিবেচনায় আনা হয় না।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্তু এ সংক্রান্ত প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় পাঠানো হলে আলোচনার পর প্রধানমন্ত্রী এই পরীক্ষা চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দেন। এখন বেশির ভাগ শিক্ষক-অভিভাবক এই পরীক্ষা আর চাচ্ছেন না। কিন্তু পরীক্ষা বাতিল করতে সরকারের উচ্চ পর্যায়েরও কোনো সিদ্ধান্ত নেই।
যেহেতু প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা এখনো নেওয়া হচ্ছে, তাই কাজের সুবিধার্থে প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন।
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করা হলে তখন বোর্ডের কাজ কি হবে? এ প্রশ্নে ওই মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, কেবল তো আইনের খসড়ার ওপর মতামত চাওয়া হয়েছে। কোন ধরনের মতামত বেশি আসে সেটি অবশ্যই বিবেচনা করা হবে। খসড়া চূড়ান্ত করে মন্ত্রিসভায় যাওয়ার পর সেখানে এ নিয়ে আলোচনা হবে। বোর্ড প্রতিষ্ঠার আগে অনেকগুলো ধাপ পার হতে হবে। আমরা ধারণা করছি প্রত্যেকটি ধাপেই গঠনমূলক আলোচনার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে।
প্রাথমিকে সমাপনী পরীক্ষা চালুর পর থেকে শিক্ষক ও শিক্ষাবিদেরা এর সমালোচনা করে আসছেন। এই পরীক্ষার চালুর ফলে শিক্ষার্থীদের মুখস্থনির্ভরতা বাড়ার পাশাপাশি নোট ও গাইড বই অনুসরণ এবং কোচিং–বাণিজ্য বেড়ে গেছে বলে মত দিয়েছেন তারা। বিভিন্ন গবেষণায়ও বিষয়গুলো উঠে এসেছে।
গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেটির প্রয়োজন নেই সেটি নিয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় কেন নড়াচড়া করছে এটা বোধগম্য নয়। বরেণ্য শিক্ষাবিদরা বলেছেন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। পঞ্চমের সমাপনী পরীক্ষা অসুস্থ প্রতিযোগিতা তৈরি করে দিয়েছে। এটির কারণে কোচিং বাণিজ্য বেড়ে গেছে। শিক্ষার্থীদের শিখনে সক্ষমতা অর্জিত হচ্ছে না।
কেউই আর প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা চায় না উল্লেখ করে রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, যারা বাণিজ্য করে শুধু তারাই এই পরীক্ষা চায়। আমরা কি তাদের সেই বাণিজ্যকে মেনে নেব? বাণিজ্যের কাছে হার মানব? তাদের কাছে জিম্মি হব? প্রাথমিকের কোনো সমাপনী পরীক্ষা হবে না এটা জাতীয় শিক্ষানীতিতেও বলা আছে। এখন এই পরীক্ষা নেওয়ার জন্য বোর্ড করলে সরকারের সদিচ্ছা প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
অভিভাবক ঐক্য ফোরামের সভাপতি জিয়াউল কবির দুলু বলেন, আমরা এখনো প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল চাই। বেশির ভাগ অভিভাবকই পঞ্চম ও অষ্টদের সমাপনী পরীক্ষা চান না। করোনার মধ্যে এসব পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে না, এগুলো স্থায়ীভাবে বাতিল করতে হবে। প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড গঠনের কোনো দরকার নেই। বোর্ড গঠন করা হলে সেখানে জনবল নিয়োগ দিতে হবে, সরকারের খরচ বেড়ে যাবে। এসব না করে গুণগত শিক্ষার উন্নয়নে সরকারকে নজর দেওয়া উচিত।
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বেতন-ভাতা ব্যাংক হিসাব থেকে উত্তোলন করতে পারবেন
৬ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে হয়নি বলে জানিয়েছে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। আজ শুক্রবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানান
৭ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর। বিলম্ব ফি ছাড়া ফরম পূরণ করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর ফি পরিশোধ করা যাবে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর বিলম্ব ফিসহ ফি জমা দেওয়া যাবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত
৭ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
১২ ঘণ্টা আগে