নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সবচেয়ে বেশি ৯২ দশমিক ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে যশোর বোর্ডে। অন্যদিকে গত বছরের মতো এবারও সিলেট বোর্ডে সবচেয়ে কম ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছে। গত বছর এই হার ছিল ৭৬ দশমিক ০৬ শতাংশ।
আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এর আগে সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের কপি হস্তান্তর করা হয়। তবে বেলা ১১টা থেকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে একযোগে ফল প্রকাশ করা হয়।
চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৪৮। এদিকে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে। এবার মোট ২ হাজার ৯৬৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী পাস করেছে। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৩৫৪।
ফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, যশোর বোর্ডে অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৬০ হাজার ৯২৬ জন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৫৭ জন। আর সিলেট বোর্ড থেকে এসএসসিতে অংশ নেয় ১ লাখ ৯ হাজার ৭৩ জন শিক্ষার্থী, যাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ৮০ হাজার ৬ জন।
এ দুই শিক্ষা বোর্ডের বাইরে অন্যান্য বোর্ডের পাসের হার যথাক্রমে—রাজশাহীতে ৮৯ দশমিক ২৬ শতাংশ, বরিশালে ৮৯ দশমিক ১৩ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৮৫ শতাংশ, ঢাকায় ৮৩ দশমিক ৯২, চট্টগ্রামে ৮২ দশমিক ৮০ শতাংশ, কুমিল্লায় ৭৯ দশমিক ২৩ শতাংশ এবং দিনাজপুরে ৭৮ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় গড়ে পাস করেছে ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ শিক্ষার্থী। গত বছরের চেয়ে এবার পাসের হার বেড়েছে ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ। গত বছর গড় পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।
সাধারণত প্রতিবছর ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি এবং এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু ২০২০ সাল থেকে করোনা মহামারির কারণে দেশের শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়ে গেছে। ২০২০ সালে বিষয় ও নম্বর কমিয়ে এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। আর চলতি বছরও এবার পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে পূর্ণ সময় এবং পূর্ণ নম্বরে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হয়।
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সবচেয়ে বেশি ৯২ দশমিক ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে যশোর বোর্ডে। অন্যদিকে গত বছরের মতো এবারও সিলেট বোর্ডে সবচেয়ে কম ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছে। গত বছর এই হার ছিল ৭৬ দশমিক ০৬ শতাংশ।
আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এর আগে সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের কপি হস্তান্তর করা হয়। তবে বেলা ১১টা থেকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে একযোগে ফল প্রকাশ করা হয়।
চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৪৮। এদিকে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে। এবার মোট ২ হাজার ৯৬৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী পাস করেছে। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৩৫৪।
ফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, যশোর বোর্ডে অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৬০ হাজার ৯২৬ জন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৫৭ জন। আর সিলেট বোর্ড থেকে এসএসসিতে অংশ নেয় ১ লাখ ৯ হাজার ৭৩ জন শিক্ষার্থী, যাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ৮০ হাজার ৬ জন।
এ দুই শিক্ষা বোর্ডের বাইরে অন্যান্য বোর্ডের পাসের হার যথাক্রমে—রাজশাহীতে ৮৯ দশমিক ২৬ শতাংশ, বরিশালে ৮৯ দশমিক ১৩ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৮৫ শতাংশ, ঢাকায় ৮৩ দশমিক ৯২, চট্টগ্রামে ৮২ দশমিক ৮০ শতাংশ, কুমিল্লায় ৭৯ দশমিক ২৩ শতাংশ এবং দিনাজপুরে ৭৮ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় গড়ে পাস করেছে ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ শিক্ষার্থী। গত বছরের চেয়ে এবার পাসের হার বেড়েছে ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ। গত বছর গড় পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।
সাধারণত প্রতিবছর ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি এবং এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু ২০২০ সাল থেকে করোনা মহামারির কারণে দেশের শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়ে গেছে। ২০২০ সালে বিষয় ও নম্বর কমিয়ে এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। আর চলতি বছরও এবার পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে পূর্ণ সময় এবং পূর্ণ নম্বরে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হয়।
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বেতন-ভাতা ব্যাংক হিসাব থেকে উত্তোলন করতে পারবেন
১২ মিনিট আগে২০২৬ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে হয়নি বলে জানিয়েছে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। আজ শুক্রবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানান
১ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর। বিলম্ব ফি ছাড়া ফরম পূরণ করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর ফি পরিশোধ করা যাবে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর বিলম্ব ফিসহ ফি জমা দেওয়া যাবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত
২ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
৭ ঘণ্টা আগে