প্রতিনিধি, ইবি
করোনা টিকা গ্রহণের লক্ষ্যে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীদের পঞ্চমবারের মতো রেজিস্ট্রেশনের নির্দেশনা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরসহ শুধু আবাসিক শিক্ষার্থীরা নিবন্ধন করতে পারবে বলে জানানো হয়েছে।
অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। তবে রেজিস্ট্রেশনে বিড়ম্বনার কারণে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীদের বড় একটা অংশ রেজিস্ট্রেশন করতে পারছেন না বলে জানা যায়। টানা চার বার সময়সীমা বৃদ্ধি করার পরেও টিকা নিতে ৫৭ ভাগ শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ হাজার ৩৮৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে রেজিস্ট্রেশন করেছেন ৬ হাজার ৬০৭ জন শিক্ষার্থী। আর এর পেছনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঠিক দিকনির্দেশনা ও শিক্ষার্থীদের সচেতনতার অভাব এবং জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংক্রান্ত জটিলতাসহ নানা কারণ দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮টি আবাসিক হল রয়েছে। এসব হলে ৩ হাজার ৫৯৪ শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা আছে। যার মধ্যে ১ হাজার ৯৪৬ জন ছাত্র ও ১ হাজার ৬৪৮ জন ছাত্রী। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ হাজার ৫৭ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র ২৪ শতাংশের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা আছে। আর বাকি ৭৬ শতাংশের জন্য নেই কোনো আবাসনের ব্যবস্থা।
অনাবাসিক শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সুরক্ষা অ্যাপে শুধু আবাসিক শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন করতে বলা হয়েছে। অনাবাসিকেরা বঞ্চিত হচ্ছেন। ক্লাস শুরু হলে এক রুমেই ক্লাস করব। এমনকি মেসগুলোতেও হলের চেয়ে বাজে অবস্থা। এতে করে স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে। তাহলে কেন শুধু আবাসিক শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হবে? আবাসিকদের পাশাপাশি অনাবাসিকদেরও দ্রুত টিকার আওতায় আনার সুব্যবস্থা করার দাবি জানান তাঁরা।
আবাসিক শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সুরক্ষা অ্যাপের রেজিস্ট্রেশন ফরমে জাতীয় পরিচয়পত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বিশেষ করে প্রথম বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষের বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্র নেই।
এর আগে চারবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের তথ্য নিয়েছ। সেই তথ্য মোতাবেক আবার সুরক্ষা অ্যাপে আবেদন করতে গেলে শিক্ষার্থীদের আবেদন সাবমিট করা যাচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকেও এ ব্যাপারে কোনো সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আল আমিন বলেন, `রেজিস্ট্রেশনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় তথ্য চাইলে আমার জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় জন্মসনদের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করি। এখন সুরক্ষা অ্যাপে লগইন করতে পারছি না।'
শেখ রাসেল হলের আবাসিক শিক্ষার্থী হাসিব সজিব বলেন, `নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে টিকার জন্য কয়েকবার নিবন্ধন করেছি। ইউজিসির সিদ্ধান্ত মোতাবেক এবার সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করতে বলা হয়েছে। কিন্তু নিজের সব তথ্য প্রদান করেও নিবন্ধন করতে পারছি না। বিড়ম্বনা এবং প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই আমরা নিবন্ধন করে দ্রুত টিকা নিতে চাই।'
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা নেছা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ইশরাত শায়লা বলেন, `আমার জাতীয় পরিচয়পত্র নেই। এর আগে প্রথমদিকে নিবন্ধন করতে পারিনি। পরবর্তীতে জন্মসনদ দিয়ে নিবন্ধন করেছিলাম। তবে সুরক্ষা অ্যাপে জন্মসনদের কোনো অপশন নেই। টিকা নেওয়ার ইচ্ছা থাকলেও আবেদন করতে পারছি না।'
ছাত্র ইউনিয়ন ইবি সংসদের সাধারণ সম্পাদক জি কে সাদিক জানান, টিকার রেজিস্ট্রেশন আরও সহজ প্রক্রিয়ায় হওয়া দরকার। নয়তো শিক্ষার্থীদের অনেকেই ঠিকমতো রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে না। ভোগান্তি আর নানাবিধ জটিলতায় শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রেশন করতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের আওতায় হল কার্ডের মাধ্যমে যদি টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয় তাহলে তা বেশি ফলপ্রসূ হবে বলে জানান তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে অধ্যাপক ড. শেখ আব্দুস সালাম বলেন, `আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের তালিকা পাঠানো হয়েছে। টিকা দেওয়ার জন্য ইউজিসি আমাদের চিঠি দিয়েছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ বিবেচনায় নিয়ে ইউজিসির সাথে কথা বলব।'
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সচিব ফেরদৌস জামান বলেন, `মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের কাছে তালিকা চাওয়া হয়েছে। এ জন্য আমরা আবার নতুন করে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছি। এর আগেই অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের কাছে তালিকা পাঠিয়েছে। আমরা তাঁদের তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। যারা তালিকা পাঠিয়েছে তাঁদের রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজন নেই। তালিকা থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সবার মোবাইলে মেসেজ চলে যাবে। আগে আবাসিক শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হবে। পর্যায়ক্রমে অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে। ৩০ লাখ টিকা শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ আছে।'
উল্লেখ্য, ২২ ফেব্রুয়ারি এক ব্রিফিংয়ে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ লাখ ৩০ হাজার আবাসিক শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। পরে ২ মার্চ ইউজিসির নির্দেশনা অনুযায়ী আবাসিক শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা নিশ্চিত করতে তালিকা চেয়েছিল ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরে ১৪ মার্চ আবাসিক ও অনাবাসিক সকলের তালিকা চেয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তবে রেজিস্ট্রেশন কম সম্পন্ন হওয়ায় তৃতীয়বার ২৫ মে পর্যন্ত সময় বৃদ্ধি করে। সর্বশেষ চতুর্থ বারের মত ৩০ মে পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
করোনা টিকা গ্রহণের লক্ষ্যে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীদের পঞ্চমবারের মতো রেজিস্ট্রেশনের নির্দেশনা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরসহ শুধু আবাসিক শিক্ষার্থীরা নিবন্ধন করতে পারবে বলে জানানো হয়েছে।
অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। তবে রেজিস্ট্রেশনে বিড়ম্বনার কারণে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীদের বড় একটা অংশ রেজিস্ট্রেশন করতে পারছেন না বলে জানা যায়। টানা চার বার সময়সীমা বৃদ্ধি করার পরেও টিকা নিতে ৫৭ ভাগ শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ হাজার ৩৮৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে রেজিস্ট্রেশন করেছেন ৬ হাজার ৬০৭ জন শিক্ষার্থী। আর এর পেছনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঠিক দিকনির্দেশনা ও শিক্ষার্থীদের সচেতনতার অভাব এবং জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংক্রান্ত জটিলতাসহ নানা কারণ দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮টি আবাসিক হল রয়েছে। এসব হলে ৩ হাজার ৫৯৪ শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা আছে। যার মধ্যে ১ হাজার ৯৪৬ জন ছাত্র ও ১ হাজার ৬৪৮ জন ছাত্রী। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ হাজার ৫৭ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র ২৪ শতাংশের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা আছে। আর বাকি ৭৬ শতাংশের জন্য নেই কোনো আবাসনের ব্যবস্থা।
অনাবাসিক শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সুরক্ষা অ্যাপে শুধু আবাসিক শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন করতে বলা হয়েছে। অনাবাসিকেরা বঞ্চিত হচ্ছেন। ক্লাস শুরু হলে এক রুমেই ক্লাস করব। এমনকি মেসগুলোতেও হলের চেয়ে বাজে অবস্থা। এতে করে স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে। তাহলে কেন শুধু আবাসিক শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হবে? আবাসিকদের পাশাপাশি অনাবাসিকদেরও দ্রুত টিকার আওতায় আনার সুব্যবস্থা করার দাবি জানান তাঁরা।
আবাসিক শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সুরক্ষা অ্যাপের রেজিস্ট্রেশন ফরমে জাতীয় পরিচয়পত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বিশেষ করে প্রথম বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষের বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্র নেই।
এর আগে চারবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের তথ্য নিয়েছ। সেই তথ্য মোতাবেক আবার সুরক্ষা অ্যাপে আবেদন করতে গেলে শিক্ষার্থীদের আবেদন সাবমিট করা যাচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকেও এ ব্যাপারে কোনো সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আল আমিন বলেন, `রেজিস্ট্রেশনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় তথ্য চাইলে আমার জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় জন্মসনদের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করি। এখন সুরক্ষা অ্যাপে লগইন করতে পারছি না।'
শেখ রাসেল হলের আবাসিক শিক্ষার্থী হাসিব সজিব বলেন, `নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে টিকার জন্য কয়েকবার নিবন্ধন করেছি। ইউজিসির সিদ্ধান্ত মোতাবেক এবার সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করতে বলা হয়েছে। কিন্তু নিজের সব তথ্য প্রদান করেও নিবন্ধন করতে পারছি না। বিড়ম্বনা এবং প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই আমরা নিবন্ধন করে দ্রুত টিকা নিতে চাই।'
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা নেছা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ইশরাত শায়লা বলেন, `আমার জাতীয় পরিচয়পত্র নেই। এর আগে প্রথমদিকে নিবন্ধন করতে পারিনি। পরবর্তীতে জন্মসনদ দিয়ে নিবন্ধন করেছিলাম। তবে সুরক্ষা অ্যাপে জন্মসনদের কোনো অপশন নেই। টিকা নেওয়ার ইচ্ছা থাকলেও আবেদন করতে পারছি না।'
ছাত্র ইউনিয়ন ইবি সংসদের সাধারণ সম্পাদক জি কে সাদিক জানান, টিকার রেজিস্ট্রেশন আরও সহজ প্রক্রিয়ায় হওয়া দরকার। নয়তো শিক্ষার্থীদের অনেকেই ঠিকমতো রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে না। ভোগান্তি আর নানাবিধ জটিলতায় শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রেশন করতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের আওতায় হল কার্ডের মাধ্যমে যদি টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয় তাহলে তা বেশি ফলপ্রসূ হবে বলে জানান তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে অধ্যাপক ড. শেখ আব্দুস সালাম বলেন, `আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের তালিকা পাঠানো হয়েছে। টিকা দেওয়ার জন্য ইউজিসি আমাদের চিঠি দিয়েছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ বিবেচনায় নিয়ে ইউজিসির সাথে কথা বলব।'
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সচিব ফেরদৌস জামান বলেন, `মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের কাছে তালিকা চাওয়া হয়েছে। এ জন্য আমরা আবার নতুন করে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছি। এর আগেই অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের কাছে তালিকা পাঠিয়েছে। আমরা তাঁদের তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। যারা তালিকা পাঠিয়েছে তাঁদের রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজন নেই। তালিকা থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সবার মোবাইলে মেসেজ চলে যাবে। আগে আবাসিক শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হবে। পর্যায়ক্রমে অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে। ৩০ লাখ টিকা শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ আছে।'
উল্লেখ্য, ২২ ফেব্রুয়ারি এক ব্রিফিংয়ে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ লাখ ৩০ হাজার আবাসিক শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। পরে ২ মার্চ ইউজিসির নির্দেশনা অনুযায়ী আবাসিক শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা নিশ্চিত করতে তালিকা চেয়েছিল ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরে ১৪ মার্চ আবাসিক ও অনাবাসিক সকলের তালিকা চেয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তবে রেজিস্ট্রেশন কম সম্পন্ন হওয়ায় তৃতীয়বার ২৫ মে পর্যন্ত সময় বৃদ্ধি করে। সর্বশেষ চতুর্থ বারের মত ৩০ মে পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১ দিন আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১ দিন আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১ দিন আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১ দিন আগে