কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামে ছাত্রলীগের কর্মী শামীম আশরাফ বাবলু (২৩) হত্যা মামলার অন্যতম প্রধান আসামি নুরুল কসাই ওরফে নুর কসাইকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার দুপুরে কুড়িগ্রাম সদরের খলিলগঞ্জ বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সিআইডি পুলিশের অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার আরমান হোসেন (পিপিএম) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার নুর কসাই কুড়িগ্রাম সদরের বেলগাছা ইউনিয়নের নীলকণ্ঠ গ্রামের মৃত বাবু কসাইয়ের ছেলে। ছাত্রলীগের কর্মী বাবলু হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত অন্যতম প্রধান আসামি তিনি।
সিআইডি জানায়, এক মাস আগে বাবলু হত্যা মামলার তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডি। ওই মামলার এজাহারভুক্ত আসামি নুরুল কসাই ওরফে নুর কসাইকে আজ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পরপরই তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাঁকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। মামলার পলাতক অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশের এই বিশেষ শাখা।
সিআইডির অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার আরমান হোসেন বলেন, ‘গ্রেপ্তার নুর কসাইকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। কোনো আসামিকেই ছাড় দেওয়া হবে না। পলাতক অন্য আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য জোর তৎপরতা চালাচ্ছে সিআইডি।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৮ জুন কুড়িগ্রাম সদরের বেলগাছা ইউনিয়নের নীলকণ্ঠ গ্রামে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান লিটন মিয়ার নেতৃত্বে ছাত্রলীগের কর্মী শামীম আশরাফ বাবলুর বাড়িতে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। হামলায় গুরুতর আহত বাবলু চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই বাদী হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মিয়াসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে সদর থানায় মামলা করেন। তদন্তভার পাওয়ার পর অন্যতম প্রধান আসামি নুর কসাইকে গ্রেপ্তার করল সিআইডি।
কুড়িগ্রামে ছাত্রলীগের কর্মী শামীম আশরাফ বাবলু (২৩) হত্যা মামলার অন্যতম প্রধান আসামি নুরুল কসাই ওরফে নুর কসাইকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার দুপুরে কুড়িগ্রাম সদরের খলিলগঞ্জ বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সিআইডি পুলিশের অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার আরমান হোসেন (পিপিএম) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার নুর কসাই কুড়িগ্রাম সদরের বেলগাছা ইউনিয়নের নীলকণ্ঠ গ্রামের মৃত বাবু কসাইয়ের ছেলে। ছাত্রলীগের কর্মী বাবলু হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত অন্যতম প্রধান আসামি তিনি।
সিআইডি জানায়, এক মাস আগে বাবলু হত্যা মামলার তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডি। ওই মামলার এজাহারভুক্ত আসামি নুরুল কসাই ওরফে নুর কসাইকে আজ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পরপরই তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাঁকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। মামলার পলাতক অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশের এই বিশেষ শাখা।
সিআইডির অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার আরমান হোসেন বলেন, ‘গ্রেপ্তার নুর কসাইকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। কোনো আসামিকেই ছাড় দেওয়া হবে না। পলাতক অন্য আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য জোর তৎপরতা চালাচ্ছে সিআইডি।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৮ জুন কুড়িগ্রাম সদরের বেলগাছা ইউনিয়নের নীলকণ্ঠ গ্রামে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান লিটন মিয়ার নেতৃত্বে ছাত্রলীগের কর্মী শামীম আশরাফ বাবলুর বাড়িতে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। হামলায় গুরুতর আহত বাবলু চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই বাদী হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মিয়াসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে সদর থানায় মামলা করেন। তদন্তভার পাওয়ার পর অন্যতম প্রধান আসামি নুর কসাইকে গ্রেপ্তার করল সিআইডি।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে