সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে সহদোর হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে সিরাজগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এম আলী আহমেদ এ রায় দেন।
আদালতের স্টেনোগ্রাফার রাশেদুল ইসলাম ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) জেবু ন্নেছা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—চৌহালী উপজেলার কোদালিয়া উত্তরপাড়া গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে নাছির উদ্দিন (৪০), সহিদুল ইসলাম সাচ্চা (৫০) ও একই গ্রামের মৃত সমেশ আলী ছেলে মো. ইসরাফিল হোসেন (৬৫)।
মামলার অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, চৌহালী উপজেলার চর কোদালিয়া গ্রামে ১৫ শতাংশ জমি নিয়ে আন্তাব আলীর (নিহতদের বাবা) সঙ্গে আসামি নাছিরের বিরোধ চলছিল। ঘটনার ২০-২৫ দিন আগে সহিদুল ইসলাম আন্তাব আলীর জমির ওপর দিয়ে তৈরি করা পানির নালা কোদাল দিয়ে কেটে ফেলে। খবর পেয়ে আন্তাব আলী ও তাঁর দুই ছেলে কাউছার ও মিল্টনকে সঙ্গে নিয়ে সহিদুল ইসলামকে নালা কাটার কারণ জিজ্ঞাসা করায় তাঁদের বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় সহিদুল ইসলামের পরিণাম খুব খারাপ হবে বলেও হুমকি দেন।
২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর বিকেলে কাউছার চৌহালী উপজেলার পূর্ব কোদালিয়া উত্তর পাড়া গ্রামে মামা আলী আকবরের বাড়িতে বেড়াতে যান। তখন নাছির উদ্দিন কাউছারকে দেখে বাঁশের লাঠি নিয়ে মারার জন্য ধাওয়া করলে তিনি দৌড়ে মামার বাড়িতে আশ্রয় নেন। ঘটনাটি কাউছার মোবাইল ফোনে তার ভাই মিল্টনকে জানান। মিল্টন তাঁর বাবা-মাকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে আসলে আসামিরা লাঠি-সোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে তাঁদের ওপর হামলা করেন। হামলায় কাউছার ও মিল্টন গুরুতর আহত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে কাউছার ও মিল্টন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এ ঘটনায় নিহতদের মা মোছা. হায়াতুন নেছা বাদী হয়ে চৌহালী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা চলাকালে ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দেন বিচারক। মামলার আসামি ও নিহতেরা চাচাতো মামা-ভাগনে।
জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে সহদোর হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে সিরাজগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এম আলী আহমেদ এ রায় দেন।
আদালতের স্টেনোগ্রাফার রাশেদুল ইসলাম ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) জেবু ন্নেছা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—চৌহালী উপজেলার কোদালিয়া উত্তরপাড়া গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে নাছির উদ্দিন (৪০), সহিদুল ইসলাম সাচ্চা (৫০) ও একই গ্রামের মৃত সমেশ আলী ছেলে মো. ইসরাফিল হোসেন (৬৫)।
মামলার অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, চৌহালী উপজেলার চর কোদালিয়া গ্রামে ১৫ শতাংশ জমি নিয়ে আন্তাব আলীর (নিহতদের বাবা) সঙ্গে আসামি নাছিরের বিরোধ চলছিল। ঘটনার ২০-২৫ দিন আগে সহিদুল ইসলাম আন্তাব আলীর জমির ওপর দিয়ে তৈরি করা পানির নালা কোদাল দিয়ে কেটে ফেলে। খবর পেয়ে আন্তাব আলী ও তাঁর দুই ছেলে কাউছার ও মিল্টনকে সঙ্গে নিয়ে সহিদুল ইসলামকে নালা কাটার কারণ জিজ্ঞাসা করায় তাঁদের বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় সহিদুল ইসলামের পরিণাম খুব খারাপ হবে বলেও হুমকি দেন।
২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর বিকেলে কাউছার চৌহালী উপজেলার পূর্ব কোদালিয়া উত্তর পাড়া গ্রামে মামা আলী আকবরের বাড়িতে বেড়াতে যান। তখন নাছির উদ্দিন কাউছারকে দেখে বাঁশের লাঠি নিয়ে মারার জন্য ধাওয়া করলে তিনি দৌড়ে মামার বাড়িতে আশ্রয় নেন। ঘটনাটি কাউছার মোবাইল ফোনে তার ভাই মিল্টনকে জানান। মিল্টন তাঁর বাবা-মাকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে আসলে আসামিরা লাঠি-সোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে তাঁদের ওপর হামলা করেন। হামলায় কাউছার ও মিল্টন গুরুতর আহত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে কাউছার ও মিল্টন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এ ঘটনায় নিহতদের মা মোছা. হায়াতুন নেছা বাদী হয়ে চৌহালী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা চলাকালে ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দেন বিচারক। মামলার আসামি ও নিহতেরা চাচাতো মামা-ভাগনে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে