নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
ছোট্ট একটা মুদি দোকানের আয়ে সংসার চালাতেন তৌহিদুল ইসলাম (৪৫)। তাঁর দোকান এখন ফাঁকা। ভেতরে পড়ে আছে ভাঙা ফ্রিজ-টেলিভিশন। হামলার ১৯ দিন পরেও তৌহিদ দোকানে যেতে পারেননি। বাড়িতেই ছিলেন না ১৫ দিন। গতকাল শুক্রবার সকালে তৌহিদের বাড়ি গেলে সাংবাদিক নিশ্চিত হওয়ার পর তিনি দেখা করেন।
তৌহিদুল বলেন, ‘আমার অপরাধ আমি কৃষক লীগ করি। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ ক্ষমতা ছাড়ার পর দোকানে সব দলের লোকই বসে টিভি দেখছিলাম। হঠাৎ কিছু লোক এসে দোকান ভেঙে ফেলল। আমাকে তাড়া দিল। আমি প্রাণের ভয়ে পালিয়ে গেলাম।’ কারা এই হামলা করেছে জানতে চাইলে তৌহিদ বলেন, ‘সবাইকেই চিনি। কিন্তু এখন নাম বলা যাবে না। নাম বললে আবার এসে মারবে।’
তৌহিদুলের বাড়ি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার গোগ্রাম ইউনিয়নের তেরোপাড়া গ্রামে। আওয়ামী সরকারের পতনের পর এই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাড়িতে বাড়িতে হামলা হয়েছে। লুটপাট করা হয়েছে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। তবে এখনো কেউ কোথাও অভিযোগ করেননি। হামলার ভয়ে এখনো অনেকে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে আছেন।
পূজাতলা গ্রামে বাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সহদেব কুমার পান্নার। বাড়ির সঙ্গেই সার-কীটনাশকের দোকান তাঁর। ৫ আগস্ট তাঁর দোকান থেকে প্রায় ১০ লাখ টাকার সার-কীটনাশক লুট করার পর দোকানটি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। গতকাল শুক্রবার সকালে বাড়িতে গিয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ওঁরাও সম্প্রদায়ের পান্নাকে পাওয়া যায়নি। মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে পান্না বলেন, ‘জানের ভয়ে পালাই আছি ভাই। আমার অপরাধ আমি চেয়ারম্যান মজিবর রহমানের ভোট করেছি। যাদের বিপক্ষে ভোট করেছি, তারা আমার সর্বনাশ করেছে।’
এলাকার লোকজন জানালেন, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গোগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা হযরত আলীর লোকজন এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন। তাঁরা ভাঙচুর, লুটপাট অব্যাহত রেখেছেন। জাল ফেলে জোর করে ধরে নিচ্ছেন পুকুরের মাছ। বিড়ইল গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম, আব্দুল আলীম, আনসারী আবেদীন, মো. আরমান, গোগ্রামের বুলেট ও ধাতমা গ্রামের সেলিমসহ ৩০-৪০ জন এসব করছেন।
গোগ্রাম ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান মজিবর রহমান প্রেমতলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ। সাবেক চেয়ারম্যান হযরত আলী নিজেই লোকজন নিয়ে গিয়ে কলেজে হাঙ্গামা করছেন অধ্যক্ষকে পদত্যাগ করাতে। কলেজের শিক্ষকেরা জানান, গত ১৮ আগস্ট সকালে লোকজনসহ হযরত আলী কলেজে গিয়ে ছুটিতে থাকা অধ্যক্ষ মজিবর রহমানকে খুঁজতে থাকেন। তাঁরা কলেজে হাঙ্গামা করেন এবং ছাত্রদের নাম ভাঙিয়ে উপস্থিত শিক্ষকদের বলেন, অধ্যক্ষ মজিবর রহমানকে এখনই পদত্যাগ করতে হবে। তাঁরা ছাত্রদের নাম ভাঙালেও তাঁদের সঙ্গে কোনো ছাত্র ছিল না। বরং, কলেজের ছাত্ররা তাঁদের এই দাবির প্রতিবাদ করলে তাঁরা ছাত্রদেরই বিভিন্ন হুমকি দেন। এরপর তাঁরা অধ্যক্ষকে কোনোমতেই দায়িত্ব পালন করতে দেবেন না বলে হুমকি দিয়ে হযরত ও তাঁর লোকজন চলে যান।
এরপর গত বৃহস্পতিবার লোকজন নিয়ে আবার যান হযরত আলী। সেদিনও পদত্যাগে বাধ্য করাতে তাঁরা অধ্যক্ষকে খুঁজতে থাকেন। কলেজের এক শিক্ষক বলেন, অধ্যক্ষ মজিবর রহমানের কাছে ইউপি নির্বাচনে হেরেছেন হযরত আলী। তাই তিনি প্রতিহিংসাবশত কলেজকে অশান্ত করার চেষ্টা করছেন। তাঁদের হুমকির কারণে কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা এখন নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন।
যোগাযোগ করা হলে মজিবর রহমান বলেন, গত ৫ আগস্ট হযরতের লোকজন প্রথমেই বিড়ইল গ্রামে তাঁর বাড়িতে হামলা চালান। এরপর তাঁর ভাই আনোয়ার মাস্টার ও মাহাতাব মাস্টারের বাড়িতে হামলা চালানো হয়। বাড়িগুলোতে ব্যাপক ভাঙচুর চালানোর পর মূল্যবান জিনিসপত্র লুটপাট করা হয়েছে। এরপর গোগ্রাম পূজাতলা গ্রামের সহাদেব কুমার পান্নার বাড়ি ও দোকানে ভাঙচুর করা হয়। পরে তেরোপাড়া গ্রামে তৌহিদুল ইসলামের দোকান ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। এ ছাড়া হামলাকারীরা গোগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায় এবং তাঁর একটি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়।
এলাকায় গিয়ে জানা গেছে, বিএনপি নেতা হযরতের লোকজনের তাণ্ডব এখনো থামেনি। গত কয়েক দিনের মধ্যে তারা বিড়ইল উত্তরপাড়া জামে মসজিদের পুকুর থেকে জোরপূর্বক মাছ মেরে নেন। এ ছাড়া বিড়ইল গ্রামের মো. হারুন, আনোয়ার মাস্টার, খোকন মাস্টার এবং আবদুর রাজ্জাক মাস্টারের পুকুর থেকে জোরপূর্বক মাছ লুট করে নিয়ে যান তাঁরা। এ ছাড়া গত ১৮ আগস্ট তাঁরা গোগ্রাম বাজারে সমবেত হয়ে চেয়ারম্যান মজিবর রহমানকে খুঁজতে থাকেন। তাঁরা অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে চলে যান। তাঁরা এলাকায় ভীতিকর অবস্থা তৈরি করেছেন বলে ভুক্তভোগীদের দাবি।
জানতে চাইলে বিএনপি নেতা হযরত আলী দাবি করেন, তাঁর কোনো লোকজন এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নয়। হযরত বলেন, ‘যারা এসব অপকর্ম করছে আমি নিজেও তাঁদের শাস্তি চাই। আমরা হামলা-লুটপাটের রাজনীতি করি না। কেউ আমার কিংবা আমার লোকজনের নাম বললে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বলছেন।’ অধ্যক্ষকে পদত্যাগ করাতে কলেজে গিয়ে চাপ দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা ছাত্র-জনতার আন্দোলন। তাই আমি একদিন গিয়েছি। নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থে আমি সেখানে যাইনি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হায়াত বলেন, ‘হামলা-ভাঙচুর, লুটপাটের বিষয়টি পুলিশ দেখবে। আর কলেজের বিষয়ে আমি বলতে পারি, এভাবে কাউকে জোর করে পদত্যাগে বাধ্য করানো আইনসম্মত নয়। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ থাকে, তাহলে সেটা লিখিতভাবে আমাকে জানাতে হবে। আমি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
ছোট্ট একটা মুদি দোকানের আয়ে সংসার চালাতেন তৌহিদুল ইসলাম (৪৫)। তাঁর দোকান এখন ফাঁকা। ভেতরে পড়ে আছে ভাঙা ফ্রিজ-টেলিভিশন। হামলার ১৯ দিন পরেও তৌহিদ দোকানে যেতে পারেননি। বাড়িতেই ছিলেন না ১৫ দিন। গতকাল শুক্রবার সকালে তৌহিদের বাড়ি গেলে সাংবাদিক নিশ্চিত হওয়ার পর তিনি দেখা করেন।
তৌহিদুল বলেন, ‘আমার অপরাধ আমি কৃষক লীগ করি। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ ক্ষমতা ছাড়ার পর দোকানে সব দলের লোকই বসে টিভি দেখছিলাম। হঠাৎ কিছু লোক এসে দোকান ভেঙে ফেলল। আমাকে তাড়া দিল। আমি প্রাণের ভয়ে পালিয়ে গেলাম।’ কারা এই হামলা করেছে জানতে চাইলে তৌহিদ বলেন, ‘সবাইকেই চিনি। কিন্তু এখন নাম বলা যাবে না। নাম বললে আবার এসে মারবে।’
তৌহিদুলের বাড়ি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার গোগ্রাম ইউনিয়নের তেরোপাড়া গ্রামে। আওয়ামী সরকারের পতনের পর এই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাড়িতে বাড়িতে হামলা হয়েছে। লুটপাট করা হয়েছে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। তবে এখনো কেউ কোথাও অভিযোগ করেননি। হামলার ভয়ে এখনো অনেকে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে আছেন।
পূজাতলা গ্রামে বাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সহদেব কুমার পান্নার। বাড়ির সঙ্গেই সার-কীটনাশকের দোকান তাঁর। ৫ আগস্ট তাঁর দোকান থেকে প্রায় ১০ লাখ টাকার সার-কীটনাশক লুট করার পর দোকানটি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। গতকাল শুক্রবার সকালে বাড়িতে গিয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ওঁরাও সম্প্রদায়ের পান্নাকে পাওয়া যায়নি। মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে পান্না বলেন, ‘জানের ভয়ে পালাই আছি ভাই। আমার অপরাধ আমি চেয়ারম্যান মজিবর রহমানের ভোট করেছি। যাদের বিপক্ষে ভোট করেছি, তারা আমার সর্বনাশ করেছে।’
এলাকার লোকজন জানালেন, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গোগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা হযরত আলীর লোকজন এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন। তাঁরা ভাঙচুর, লুটপাট অব্যাহত রেখেছেন। জাল ফেলে জোর করে ধরে নিচ্ছেন পুকুরের মাছ। বিড়ইল গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম, আব্দুল আলীম, আনসারী আবেদীন, মো. আরমান, গোগ্রামের বুলেট ও ধাতমা গ্রামের সেলিমসহ ৩০-৪০ জন এসব করছেন।
গোগ্রাম ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান মজিবর রহমান প্রেমতলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ। সাবেক চেয়ারম্যান হযরত আলী নিজেই লোকজন নিয়ে গিয়ে কলেজে হাঙ্গামা করছেন অধ্যক্ষকে পদত্যাগ করাতে। কলেজের শিক্ষকেরা জানান, গত ১৮ আগস্ট সকালে লোকজনসহ হযরত আলী কলেজে গিয়ে ছুটিতে থাকা অধ্যক্ষ মজিবর রহমানকে খুঁজতে থাকেন। তাঁরা কলেজে হাঙ্গামা করেন এবং ছাত্রদের নাম ভাঙিয়ে উপস্থিত শিক্ষকদের বলেন, অধ্যক্ষ মজিবর রহমানকে এখনই পদত্যাগ করতে হবে। তাঁরা ছাত্রদের নাম ভাঙালেও তাঁদের সঙ্গে কোনো ছাত্র ছিল না। বরং, কলেজের ছাত্ররা তাঁদের এই দাবির প্রতিবাদ করলে তাঁরা ছাত্রদেরই বিভিন্ন হুমকি দেন। এরপর তাঁরা অধ্যক্ষকে কোনোমতেই দায়িত্ব পালন করতে দেবেন না বলে হুমকি দিয়ে হযরত ও তাঁর লোকজন চলে যান।
এরপর গত বৃহস্পতিবার লোকজন নিয়ে আবার যান হযরত আলী। সেদিনও পদত্যাগে বাধ্য করাতে তাঁরা অধ্যক্ষকে খুঁজতে থাকেন। কলেজের এক শিক্ষক বলেন, অধ্যক্ষ মজিবর রহমানের কাছে ইউপি নির্বাচনে হেরেছেন হযরত আলী। তাই তিনি প্রতিহিংসাবশত কলেজকে অশান্ত করার চেষ্টা করছেন। তাঁদের হুমকির কারণে কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা এখন নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন।
যোগাযোগ করা হলে মজিবর রহমান বলেন, গত ৫ আগস্ট হযরতের লোকজন প্রথমেই বিড়ইল গ্রামে তাঁর বাড়িতে হামলা চালান। এরপর তাঁর ভাই আনোয়ার মাস্টার ও মাহাতাব মাস্টারের বাড়িতে হামলা চালানো হয়। বাড়িগুলোতে ব্যাপক ভাঙচুর চালানোর পর মূল্যবান জিনিসপত্র লুটপাট করা হয়েছে। এরপর গোগ্রাম পূজাতলা গ্রামের সহাদেব কুমার পান্নার বাড়ি ও দোকানে ভাঙচুর করা হয়। পরে তেরোপাড়া গ্রামে তৌহিদুল ইসলামের দোকান ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। এ ছাড়া হামলাকারীরা গোগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায় এবং তাঁর একটি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়।
এলাকায় গিয়ে জানা গেছে, বিএনপি নেতা হযরতের লোকজনের তাণ্ডব এখনো থামেনি। গত কয়েক দিনের মধ্যে তারা বিড়ইল উত্তরপাড়া জামে মসজিদের পুকুর থেকে জোরপূর্বক মাছ মেরে নেন। এ ছাড়া বিড়ইল গ্রামের মো. হারুন, আনোয়ার মাস্টার, খোকন মাস্টার এবং আবদুর রাজ্জাক মাস্টারের পুকুর থেকে জোরপূর্বক মাছ লুট করে নিয়ে যান তাঁরা। এ ছাড়া গত ১৮ আগস্ট তাঁরা গোগ্রাম বাজারে সমবেত হয়ে চেয়ারম্যান মজিবর রহমানকে খুঁজতে থাকেন। তাঁরা অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে চলে যান। তাঁরা এলাকায় ভীতিকর অবস্থা তৈরি করেছেন বলে ভুক্তভোগীদের দাবি।
জানতে চাইলে বিএনপি নেতা হযরত আলী দাবি করেন, তাঁর কোনো লোকজন এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নয়। হযরত বলেন, ‘যারা এসব অপকর্ম করছে আমি নিজেও তাঁদের শাস্তি চাই। আমরা হামলা-লুটপাটের রাজনীতি করি না। কেউ আমার কিংবা আমার লোকজনের নাম বললে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বলছেন।’ অধ্যক্ষকে পদত্যাগ করাতে কলেজে গিয়ে চাপ দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা ছাত্র-জনতার আন্দোলন। তাই আমি একদিন গিয়েছি। নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থে আমি সেখানে যাইনি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হায়াত বলেন, ‘হামলা-ভাঙচুর, লুটপাটের বিষয়টি পুলিশ দেখবে। আর কলেজের বিষয়ে আমি বলতে পারি, এভাবে কাউকে জোর করে পদত্যাগে বাধ্য করানো আইনসম্মত নয়। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ থাকে, তাহলে সেটা লিখিতভাবে আমাকে জানাতে হবে। আমি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৭ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৭ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১১ দিন আগে