মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের মেলান্দহে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার হামিদুল ইসলামকে (২২) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। এর আগে পুলিশ গতকাল শনিবার বিকেলে শ্যামপুর ইউনিয়নের শ্যামপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
ভুক্তভোগীকে (১৪) স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মেয়ের মা বাদী হয়ে মেলান্দহ থানায় ধর্ষণ মামলা করেন। তবে ছেলের পরিবারের দাবি, ছেলে বিদেশ থাকতে মোবাইল ফোনেই ওই মেয়ের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়।
মামলার এজাহারে ভুক্তভোগীর মা উল্লেখ করেছেন, তাঁর স্বামী সৌদি আরবে থাকেন। তিনি তাঁর তিন মেয়েকে নিয়ে দেশে থাকেন। তাঁর কোনো ছেলে নেই। অভিযুক্ত হামিদুল ইসলাম সৌদি আরবে থাকেন। সেখানে থাকার সময় মায়ের ফোন নম্বর জোগার করে মেয়ের সঙ্গে কথা বলতেন। তিনি বারবার প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে বিরক্ত করতেন। এতে রাজি না হওয়ায় দেশে ফিরে তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের হুমকি দিতেন। সম্প্রতি হামিদুল দেশে আসেন। ২১ জানুয়ারি দুপুরে মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে মা মেলান্দহ বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে হামিদুল ও তাঁর সহযোগীরা মেয়েকে পাঁজাকোলা করে তুলে নিয়ে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে বাড়িতে নিয়ে যান। নিজ ঘরে নিয়ে মেয়েকে ধর্ষণ করেন হামিদুল। এরপর পরিবারের লোকজন নিয়ে সেখানে গিয়ে হামিদুলকে আটক করেন এবং মেয়েকেও সেখানে পান। এরপর মা ৯৯৯-এ কল করেন। কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে হামিদুল ও মেয়েকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
অভিযুক্তের বাবা মালেক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ছেলে বিদেশ থাকতে মোবাইলেই ওই মেয়ের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল। শনিবার দুপুরে মেয়ে ও মেয়ের মা আমার বাড়িতে আসে। পরে মেয়েকে রেখে মা চলে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই বাড়িতে পুলিশ এনে আমার ছেলেকে ধরে নিয়ে যায়।’
বিয়ে হওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন শ্যামপুর ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাকও। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামিদুল সৌদি আরবে থাকত। ১৪ জানুয়ারি দেশে এসেছে। ওই মেয়ের সঙ্গে তার ফোনে বিয়ে হয়েছিল।’
এ ব্যাপারে জানতে ধর্ষণ মামলার বাদী মেয়ের মাকে মোবাইল ফোনে কল করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়েই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। পরে আবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে মেলান্দহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৯৯৯ নম্বরের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ অভিযুক্ত হামিদুলের বাড়িতে গিয়ে মেয়ে ও হামিদুলকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় মেয়ের মা বাদী হয়ে ধর্ষণ মামলা করেছেন। আজ দুপুরে হামিদুলকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। মেয়েকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
জামালপুরের মেলান্দহে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার হামিদুল ইসলামকে (২২) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। এর আগে পুলিশ গতকাল শনিবার বিকেলে শ্যামপুর ইউনিয়নের শ্যামপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
ভুক্তভোগীকে (১৪) স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মেয়ের মা বাদী হয়ে মেলান্দহ থানায় ধর্ষণ মামলা করেন। তবে ছেলের পরিবারের দাবি, ছেলে বিদেশ থাকতে মোবাইল ফোনেই ওই মেয়ের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়।
মামলার এজাহারে ভুক্তভোগীর মা উল্লেখ করেছেন, তাঁর স্বামী সৌদি আরবে থাকেন। তিনি তাঁর তিন মেয়েকে নিয়ে দেশে থাকেন। তাঁর কোনো ছেলে নেই। অভিযুক্ত হামিদুল ইসলাম সৌদি আরবে থাকেন। সেখানে থাকার সময় মায়ের ফোন নম্বর জোগার করে মেয়ের সঙ্গে কথা বলতেন। তিনি বারবার প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে বিরক্ত করতেন। এতে রাজি না হওয়ায় দেশে ফিরে তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের হুমকি দিতেন। সম্প্রতি হামিদুল দেশে আসেন। ২১ জানুয়ারি দুপুরে মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে মা মেলান্দহ বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে হামিদুল ও তাঁর সহযোগীরা মেয়েকে পাঁজাকোলা করে তুলে নিয়ে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে বাড়িতে নিয়ে যান। নিজ ঘরে নিয়ে মেয়েকে ধর্ষণ করেন হামিদুল। এরপর পরিবারের লোকজন নিয়ে সেখানে গিয়ে হামিদুলকে আটক করেন এবং মেয়েকেও সেখানে পান। এরপর মা ৯৯৯-এ কল করেন। কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে হামিদুল ও মেয়েকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
অভিযুক্তের বাবা মালেক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ছেলে বিদেশ থাকতে মোবাইলেই ওই মেয়ের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল। শনিবার দুপুরে মেয়ে ও মেয়ের মা আমার বাড়িতে আসে। পরে মেয়েকে রেখে মা চলে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই বাড়িতে পুলিশ এনে আমার ছেলেকে ধরে নিয়ে যায়।’
বিয়ে হওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন শ্যামপুর ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাকও। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামিদুল সৌদি আরবে থাকত। ১৪ জানুয়ারি দেশে এসেছে। ওই মেয়ের সঙ্গে তার ফোনে বিয়ে হয়েছিল।’
এ ব্যাপারে জানতে ধর্ষণ মামলার বাদী মেয়ের মাকে মোবাইল ফোনে কল করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়েই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। পরে আবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে মেলান্দহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৯৯৯ নম্বরের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ অভিযুক্ত হামিদুলের বাড়িতে গিয়ে মেয়ে ও হামিদুলকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় মেয়ের মা বাদী হয়ে ধর্ষণ মামলা করেছেন। আজ দুপুরে হামিদুলকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। মেয়েকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে