আলমডাঙ্গা (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি
আলমডাঙ্গা উপজেলার ভাংবাড়িয়ার মাথাভাঙ্গা নদী থেকে পপি খাতুন (২৬) নামে এক গৃহবধূর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে উপজেলার ভাংবাড়িয়া গ্রামের কারিগরপাড়ার মাথাভাঙ্গা নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পর গৃহবধূর অর্ধগলিত মরদেহ শনাক্ত করে নিহতের মেয়ে মিম (১২)। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
পপি খাতুন আলমডাঙ্গা উপজেলার ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নের নগর বোয়ালিয়া গ্রামের তুহিনের স্ত্রী এবং একই উপজেলার বেলগাছি গ্রামের ইসলামপাড়ার ভোলা শেখের মেয়ে। এদিকে এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর স্বামী তুহিনসহ দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল সোমবার দুপুরে এলাকার কয়েকজন নারী মাথাভাঙ্গা নদীতে গোসল করতে নামেন। এ সময় নদীতে একটি নারীর মরদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে পুলিশকে জানান। পরে আলমডাঙ্গা থানার পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে রাত ৮টার দিকে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
নিহত গৃহবধূর পিতা ভোলা শেখ বলেন, ‘ছয় দিন আগে আমার জামাই তুহিনসহ পরিবারের সদস্যরা আমাকে ফোনে জানায় আমার মেয়ে পপি খাতুন কোন ছেলের সাথে নাকি চলে গেছে। কার সাথে গেছে জিজ্ঞাসা করলে কোনো উত্তর দেয়নি তারা। এরপর আমি আলমডাঙ্গা থানায় জিডি করি। পুলিশ ও আমরা অনেক খুঁজেছি। কোথাও পাইনি আমার মেয়েকে। আজ আমার মেয়েকে জীবিত পেলাম না। পেলাম নদীর ভেতরে মৃত অবস্থায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিয়ের ১৭ বছরে মেয়েটি কোনো দিনও শান্তি পায়নি। অনেকবার তুচ্ছ ঘটনায় আমার জামাই তুহিন ও তার পরিবারের লোকজনের হাতে নির্যাতনের শিকার হয়ে আমার বাড়ি চলে এসেছে। তাই আমার ধারণা, তুহিন ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা হত্যা করেছে আমার মেয়েকে। আমি মেয়ে হত্যার বিচার চাই।’
এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার তদন্ত কর্মকর্তা তুহিন উজ্জামান খান বলেন, ‘নিখোঁজের ছয় দিনের মাথায় মাথাভাঙ্গা নদী থেকে পপি খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পপি খাতুনকে হত্যা করা হয়েছে। সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। রহস্য উন্মোচনে মাঠে নেমেছে পুলিশ। এ ছাড়া এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর স্বামীসহ দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।’
আলমডাঙ্গা উপজেলার ভাংবাড়িয়ার মাথাভাঙ্গা নদী থেকে পপি খাতুন (২৬) নামে এক গৃহবধূর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে উপজেলার ভাংবাড়িয়া গ্রামের কারিগরপাড়ার মাথাভাঙ্গা নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পর গৃহবধূর অর্ধগলিত মরদেহ শনাক্ত করে নিহতের মেয়ে মিম (১২)। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
পপি খাতুন আলমডাঙ্গা উপজেলার ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নের নগর বোয়ালিয়া গ্রামের তুহিনের স্ত্রী এবং একই উপজেলার বেলগাছি গ্রামের ইসলামপাড়ার ভোলা শেখের মেয়ে। এদিকে এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর স্বামী তুহিনসহ দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল সোমবার দুপুরে এলাকার কয়েকজন নারী মাথাভাঙ্গা নদীতে গোসল করতে নামেন। এ সময় নদীতে একটি নারীর মরদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে পুলিশকে জানান। পরে আলমডাঙ্গা থানার পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে রাত ৮টার দিকে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
নিহত গৃহবধূর পিতা ভোলা শেখ বলেন, ‘ছয় দিন আগে আমার জামাই তুহিনসহ পরিবারের সদস্যরা আমাকে ফোনে জানায় আমার মেয়ে পপি খাতুন কোন ছেলের সাথে নাকি চলে গেছে। কার সাথে গেছে জিজ্ঞাসা করলে কোনো উত্তর দেয়নি তারা। এরপর আমি আলমডাঙ্গা থানায় জিডি করি। পুলিশ ও আমরা অনেক খুঁজেছি। কোথাও পাইনি আমার মেয়েকে। আজ আমার মেয়েকে জীবিত পেলাম না। পেলাম নদীর ভেতরে মৃত অবস্থায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিয়ের ১৭ বছরে মেয়েটি কোনো দিনও শান্তি পায়নি। অনেকবার তুচ্ছ ঘটনায় আমার জামাই তুহিন ও তার পরিবারের লোকজনের হাতে নির্যাতনের শিকার হয়ে আমার বাড়ি চলে এসেছে। তাই আমার ধারণা, তুহিন ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা হত্যা করেছে আমার মেয়েকে। আমি মেয়ে হত্যার বিচার চাই।’
এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার তদন্ত কর্মকর্তা তুহিন উজ্জামান খান বলেন, ‘নিখোঁজের ছয় দিনের মাথায় মাথাভাঙ্গা নদী থেকে পপি খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পপি খাতুনকে হত্যা করা হয়েছে। সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। রহস্য উন্মোচনে মাঠে নেমেছে পুলিশ। এ ছাড়া এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর স্বামীসহ দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৭ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৭ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে