রাতুল মন্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেনের বিরুদ্ধে নামমাত্র প্রকল্প দেখিয়ে সরকারের ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সত্যতা পেয়েছেন স্থানীয় সরকার বিভাগ গঠিত তদন্ত কমিটি। আজ সোমবার স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (ইউনিয়ন পরিষদ অধিশাখা) মোহাম্মদ ফজলে আজিম এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার সংবাদ প্রকাশের পর ২০২২ সালে ৪ এপ্রিল স্থানীয় সরকার বিভাগ সংশ্লিষ্ট বিভাগের গাজীপুরের উপপরিচালকসহ তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এরপর দীর্ঘ তদন্ত শেষে গত ২১ নভেম্বর ২০২২ সালে ৮টি ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রমাণ পায়। প্রমাণ পাওয়ার পর ৮৫ পৃষ্ঠায় একটি তদন্ত প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়।
তদন্ত প্রতিবেদন উল্লেখ করা হয়েছে, উপজেলার বরমী ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৮টি প্রকল্প দেখিয়ে ৫০ লাখ টাকা হাতির নেওয়া হয়। যেসব রাস্তায় প্রকল্প দেখানো হয়েছে, সেসব রাস্তা আগে থেকেই পাকা করা ছিল। এ ছাড়া যেটুকু কাজ হয়েছে, সেটুকু শুধু লোক দেখানো। বাস্তবে তদন্ত কমিটি দৃশ্যমান কোনো ধরনের মিল খুঁজে পায়নি।
এ ছাড়া একই রাস্তায় চারটি প্রকল্প দেখানো হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা করেননি চেয়ারম্যান। ইউপি সদস্যদের সঙ্গে ইউপি চেয়ারম্যান কোনো ধরনের পরামর্শ ছাড়া প্রকল্প দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেন। প্রকল্পের কাজ শেষ করার আগে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর চেয়ারম্যান তড়িঘড়ি মাটি ভরাটের প্রমাণ মিলেছে। এ ঘটনার সঙ্গে ততকালীন সচিব নজরুল ইসলাম ও ৪ নম্বর ওয়ার্ড হারুনুর রশীদ সরাসরি জড়িত ছিল। সচিব ও ইউপি সদস্যদের যোগসাজশে সরকারের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, প্রকল্পে সাতখামাইর পাকা রাস্তা থেকে দাইবাড়ি টেক অভিমুখের রাস্তায় কার্যাদেশ অনুযায়ী কোনোরূপ কাজ করা হয়নি, সাতখামাইর বাজার থেকে রেললাইনের পাশ দিয়ে ডালেরশ্বর অভিমুখে রাস্তায় ইট-বালি দিয়ে সংস্কারের কথা থাকলেও কোনো কাজ হয়নি। দরগারচালা বাজার থেকে ডালেরশ্বহর অভিমুখে রাস্তার দৃশ্যমান কোনো কাজ হয়নি। এ ছাড়া বাকি প্রকল্পগুলোর দৃশ্যমান কোনো কাজ হয়নি বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
বর্তমানে কালিয়াকৈর উপজেলার আটাবহ ইউনিয়নের সচিব হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন নজরুল ইসলাম। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরমী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক এই সচিব বলেন, ‘আমার সরলতার জন্য আমি অপরাধী হয়েছি ভাই। আসলে এসব বিষয়ে আমি কিছু জানি না।’
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি এখন পর্যন্ত কোনো কিছু জানতে পারিনি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তদন্ত কমিটি আহ্বায়ক স্থানীয় সরকার গাজীপুরের উপপরিচালক মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বরমী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেনের দুর্নীতির বিষয়ে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি সরেজমিন স্থানীয় বাসিন্দা, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, অভিযুক্ত চেয়ারম্যানের বক্তব্য নেয়। সব বিষয় পর্যালোচনা করে ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে। নথি পর্যালোচনা ও অনন্য তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে তদন্ত কমিটির কাছে এটি সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে বরমী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাবেক সচিব ও একজন ইউপি সদস্যের যোগসাজশে এই অর্থ হাতিয়ে নেয়।’
কামরুজ্জামান আরও বলেন, ‘তদন্ত শেষে গত ২১ নভেম্বর ২০২২ সালে ৮৬ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। তদন্ত কমিটি অন্য দুজন সদস্য হলেন গাজীপুর স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তরের সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী মুহাম্মদ শাকিল হোসেন ও জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নাফিস এলাহী।
গাজীপুর জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গঠিত তদন্ত কমিটি এরই মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন।’
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (ইউনিয়ন পরিষদ অধিশাখা) মোহাম্মদ ফজলে আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চেয়ারম্যানের দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন তদন্ত কমিটি। আমি বিশেষ কাজে ভোলাতে রয়েছি, পরবর্তী সময় এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারব।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৩ এপ্রিল বরমী ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ৮টি পাকা রাস্তার ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে ৫০ লাখ টাকা তোলার অভিযোগ ওঠে ইউপি চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেনের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর সংশ্লিষ্ট দপ্তর তদন্ত শুরু করে। এ অভিযোগের পর ইউনিয়ন পরিষদের ৭ ইউপি সদস্য চেয়ারম্যানের প্রতি অনাস্থা দেন।
আরও খবর পড়ুন:
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেনের বিরুদ্ধে নামমাত্র প্রকল্প দেখিয়ে সরকারের ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সত্যতা পেয়েছেন স্থানীয় সরকার বিভাগ গঠিত তদন্ত কমিটি। আজ সোমবার স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (ইউনিয়ন পরিষদ অধিশাখা) মোহাম্মদ ফজলে আজিম এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার সংবাদ প্রকাশের পর ২০২২ সালে ৪ এপ্রিল স্থানীয় সরকার বিভাগ সংশ্লিষ্ট বিভাগের গাজীপুরের উপপরিচালকসহ তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এরপর দীর্ঘ তদন্ত শেষে গত ২১ নভেম্বর ২০২২ সালে ৮টি ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রমাণ পায়। প্রমাণ পাওয়ার পর ৮৫ পৃষ্ঠায় একটি তদন্ত প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়।
তদন্ত প্রতিবেদন উল্লেখ করা হয়েছে, উপজেলার বরমী ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৮টি প্রকল্প দেখিয়ে ৫০ লাখ টাকা হাতির নেওয়া হয়। যেসব রাস্তায় প্রকল্প দেখানো হয়েছে, সেসব রাস্তা আগে থেকেই পাকা করা ছিল। এ ছাড়া যেটুকু কাজ হয়েছে, সেটুকু শুধু লোক দেখানো। বাস্তবে তদন্ত কমিটি দৃশ্যমান কোনো ধরনের মিল খুঁজে পায়নি।
এ ছাড়া একই রাস্তায় চারটি প্রকল্প দেখানো হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা করেননি চেয়ারম্যান। ইউপি সদস্যদের সঙ্গে ইউপি চেয়ারম্যান কোনো ধরনের পরামর্শ ছাড়া প্রকল্প দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেন। প্রকল্পের কাজ শেষ করার আগে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর চেয়ারম্যান তড়িঘড়ি মাটি ভরাটের প্রমাণ মিলেছে। এ ঘটনার সঙ্গে ততকালীন সচিব নজরুল ইসলাম ও ৪ নম্বর ওয়ার্ড হারুনুর রশীদ সরাসরি জড়িত ছিল। সচিব ও ইউপি সদস্যদের যোগসাজশে সরকারের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, প্রকল্পে সাতখামাইর পাকা রাস্তা থেকে দাইবাড়ি টেক অভিমুখের রাস্তায় কার্যাদেশ অনুযায়ী কোনোরূপ কাজ করা হয়নি, সাতখামাইর বাজার থেকে রেললাইনের পাশ দিয়ে ডালেরশ্বর অভিমুখে রাস্তায় ইট-বালি দিয়ে সংস্কারের কথা থাকলেও কোনো কাজ হয়নি। দরগারচালা বাজার থেকে ডালেরশ্বহর অভিমুখে রাস্তার দৃশ্যমান কোনো কাজ হয়নি। এ ছাড়া বাকি প্রকল্পগুলোর দৃশ্যমান কোনো কাজ হয়নি বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
বর্তমানে কালিয়াকৈর উপজেলার আটাবহ ইউনিয়নের সচিব হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন নজরুল ইসলাম। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরমী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক এই সচিব বলেন, ‘আমার সরলতার জন্য আমি অপরাধী হয়েছি ভাই। আসলে এসব বিষয়ে আমি কিছু জানি না।’
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি এখন পর্যন্ত কোনো কিছু জানতে পারিনি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তদন্ত কমিটি আহ্বায়ক স্থানীয় সরকার গাজীপুরের উপপরিচালক মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বরমী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেনের দুর্নীতির বিষয়ে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি সরেজমিন স্থানীয় বাসিন্দা, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, অভিযুক্ত চেয়ারম্যানের বক্তব্য নেয়। সব বিষয় পর্যালোচনা করে ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে। নথি পর্যালোচনা ও অনন্য তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে তদন্ত কমিটির কাছে এটি সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে বরমী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাবেক সচিব ও একজন ইউপি সদস্যের যোগসাজশে এই অর্থ হাতিয়ে নেয়।’
কামরুজ্জামান আরও বলেন, ‘তদন্ত শেষে গত ২১ নভেম্বর ২০২২ সালে ৮৬ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। তদন্ত কমিটি অন্য দুজন সদস্য হলেন গাজীপুর স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তরের সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী মুহাম্মদ শাকিল হোসেন ও জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নাফিস এলাহী।
গাজীপুর জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গঠিত তদন্ত কমিটি এরই মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন।’
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (ইউনিয়ন পরিষদ অধিশাখা) মোহাম্মদ ফজলে আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চেয়ারম্যানের দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন তদন্ত কমিটি। আমি বিশেষ কাজে ভোলাতে রয়েছি, পরবর্তী সময় এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারব।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৩ এপ্রিল বরমী ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ৮টি পাকা রাস্তার ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে ৫০ লাখ টাকা তোলার অভিযোগ ওঠে ইউপি চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেনের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর সংশ্লিষ্ট দপ্তর তদন্ত শুরু করে। এ অভিযোগের পর ইউনিয়ন পরিষদের ৭ ইউপি সদস্য চেয়ারম্যানের প্রতি অনাস্থা দেন।
আরও খবর পড়ুন:
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে