নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে মা-মেয়ে খুনের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন হাইকোর্টের আপিল বিভাগ। একই মামলার অপর এক আসামির দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন করেছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।
জানা যায়, ২০০৬ সালের ২০ অক্টোবর রাতে রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ধুয়াপাড়া যৌবন গ্রামের সৌদি প্রবাসী বজলুর রহমানের স্ত্রী মিলিয়ারা খাতুন ওরফে রোকসানা ওরফে মালিয়া (৩০) এবং তাঁর মেয়ে পারভীনকে (৯) গলা কেটে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনায় মালিয়ার বাবা রফিকুল ইসলাম পরদিন অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করেন। পরে স্থানীয় সোনাদ্দি ওরফে সোনারদী, ইসমাইল হোসেন বাবু, তরিকুল ইসলাম ভুতা এবং মোক্তারকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।
এই মামলায় ২০০৮ সালের ২৩ জুলাই রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল চারজনকেই মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন। মামলার শুরু থেকেই পলাতক ছিলেন মোক্তার। আর রায়ের পর থেকে কনডেম সেলে ছিলেন বাকি তিন আসামি। এরপর মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি হাইকোর্টে আপিল করেন তিন আসামি। শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৪ সালের ১৩ মার্চ রায় দেন। রায়ে বিচারিক আদালতের সাজা বহাল রাখা হয়।
এরপর তিন আসামি আপিল বিভাগে আবেদন করেন। তবে পলাতক থাকায় মোক্তার আপিল করেননি। তিন আসামির আপিল নিষ্পত্তি করে আজ রায় দেন আপিল বিভাগ।
এ ব্যাপারে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বশির আহমেদ বলেন, ‘এই মামলায় কোনো প্রতক্ষদর্শী ছিল না। দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। কেবল তরিকুলের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ছিল। তাই তাঁর আপিল খারিজ এবং দীর্ঘদিন কনডেম সেলে থাকা বিবেচনায় দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন সাজা দিয়েছেন আদালত।’
আদালতে আসামি ইসমাইলের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এসএম শাহজাহান, সোনারুদ্দির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী হেলাল উদ্দিন মোল্লা এবং তরিকুলের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এসএম বকস কল্লোল।
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে মা-মেয়ে খুনের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন হাইকোর্টের আপিল বিভাগ। একই মামলার অপর এক আসামির দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন করেছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।
জানা যায়, ২০০৬ সালের ২০ অক্টোবর রাতে রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ধুয়াপাড়া যৌবন গ্রামের সৌদি প্রবাসী বজলুর রহমানের স্ত্রী মিলিয়ারা খাতুন ওরফে রোকসানা ওরফে মালিয়া (৩০) এবং তাঁর মেয়ে পারভীনকে (৯) গলা কেটে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনায় মালিয়ার বাবা রফিকুল ইসলাম পরদিন অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করেন। পরে স্থানীয় সোনাদ্দি ওরফে সোনারদী, ইসমাইল হোসেন বাবু, তরিকুল ইসলাম ভুতা এবং মোক্তারকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।
এই মামলায় ২০০৮ সালের ২৩ জুলাই রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল চারজনকেই মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন। মামলার শুরু থেকেই পলাতক ছিলেন মোক্তার। আর রায়ের পর থেকে কনডেম সেলে ছিলেন বাকি তিন আসামি। এরপর মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি হাইকোর্টে আপিল করেন তিন আসামি। শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৪ সালের ১৩ মার্চ রায় দেন। রায়ে বিচারিক আদালতের সাজা বহাল রাখা হয়।
এরপর তিন আসামি আপিল বিভাগে আবেদন করেন। তবে পলাতক থাকায় মোক্তার আপিল করেননি। তিন আসামির আপিল নিষ্পত্তি করে আজ রায় দেন আপিল বিভাগ।
এ ব্যাপারে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বশির আহমেদ বলেন, ‘এই মামলায় কোনো প্রতক্ষদর্শী ছিল না। দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। কেবল তরিকুলের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ছিল। তাই তাঁর আপিল খারিজ এবং দীর্ঘদিন কনডেম সেলে থাকা বিবেচনায় দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন সাজা দিয়েছেন আদালত।’
আদালতে আসামি ইসমাইলের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এসএম শাহজাহান, সোনারুদ্দির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী হেলাল উদ্দিন মোল্লা এবং তরিকুলের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এসএম বকস কল্লোল।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে