বেলাব (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর বেলাবতে এক ব্যবসায়ীকে তাঁর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে ডেকে নিয়ে নির্জন স্থানে উপর্যুপরি কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার দুপুর ১২টার পর উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের খামারেরচর এলাকায় এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি একটি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ছিলেন।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম মো. কবির হোসেন (৪৫)। তিনি বেলাব উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের খামারেরচর গ্রামের আবদুল হাইয়ের ছেলে। সম্প্রতি জামিনে বেরিয়ে কবির হোসেন স্থানীয় বারৈচা বাজারে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা করতেন।
নিহত ব্যক্তির পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় লোকজন জানান, দুপুর ১২টা পর্যন্ত কবির হোসেন বারৈচা বাজারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে অবস্থান করছিলেন। ওই সময় স্থানীয় এক ব্যক্তি তাঁকে ডেকে কিছু একটা বলেন এবং তাঁকে নিয়ে বের হয়ে যান। এ ঘটনার প্রায় ৩০ মিনিট পর ঢাকা-সিলেট মহাসড়কসংলগ্ন খামারের চর এলাকায় তাঁর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় লোকজন। এ সময় কবির হোসেনের মাথায় ধারালো অস্ত্রের উপর্যুপরি আঘাতের চিহ্ন দেখতে পান তাঁরা। এতে তাঁর মাথা থেঁতলে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়। এ সময় মরদেহের পাশ থেকে একটি গুলির খোসাও পাওয়া যায়।
নিহত ব্যক্তির ভাতিজা আশিক মিয়া বলেন, ‘চাচার সঙ্গে এলাকার কয়েকজনের শত্রুতা ছিল। চাচাকে আজকে তাঁরা নৃশংসভাবে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে চাচার শরীর ওলটালে তা থেকে গুলি পাই। যারা আমার চাচাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে, তাদের আমি বিচার দাবি করছি।’
খবর পেয়ে দ্রুত নিহত ব্যক্তির পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থলে এসে বেলাব থানার পুলিশকে ঘটনা জানান। পরে বেলাব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাফায়েত হোসেন ঘটনাস্থলে এসে নিহত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেন। পরে পুলিশ মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠান। এ সময় সড়কে যান চলাচল বন্ধ ছিল। পরে পুলিশ যান চলাচল স্বাভাবিক করে দেয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ১২ অক্টোবর নারায়ণপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) তৎকালীন সদস্য রিনা বেগমের ছেলে সোহরাব ওরফে মুসাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়। ওই হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি ছিলেন কবির। হত্যাকাণ্ডের তিন বছর পলাতক থাকার পর ২০২০ সালের ২ অক্টোবর গাজীপুরের শ্রীপুরের মাওনা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি। সম্প্রতি তিনি আদালত থেকে জামিন পেয়ে এলাকায় ফেরেন। এ ছাড়াও তাঁর বিরুদ্ধে আরও একটি হত্যা ও একটি ডাকাতিসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
বেলাব থানার ওসি সাফায়েত হোসেন জানান, নিহত ব্যক্তি হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে কে বা কারা ঠিক কী কারণে হত্যা করেছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর বিস্তারিত বলা যাবে।
নরসিংদীর বেলাবতে এক ব্যবসায়ীকে তাঁর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে ডেকে নিয়ে নির্জন স্থানে উপর্যুপরি কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার দুপুর ১২টার পর উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের খামারেরচর এলাকায় এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি একটি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ছিলেন।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম মো. কবির হোসেন (৪৫)। তিনি বেলাব উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের খামারেরচর গ্রামের আবদুল হাইয়ের ছেলে। সম্প্রতি জামিনে বেরিয়ে কবির হোসেন স্থানীয় বারৈচা বাজারে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা করতেন।
নিহত ব্যক্তির পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় লোকজন জানান, দুপুর ১২টা পর্যন্ত কবির হোসেন বারৈচা বাজারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে অবস্থান করছিলেন। ওই সময় স্থানীয় এক ব্যক্তি তাঁকে ডেকে কিছু একটা বলেন এবং তাঁকে নিয়ে বের হয়ে যান। এ ঘটনার প্রায় ৩০ মিনিট পর ঢাকা-সিলেট মহাসড়কসংলগ্ন খামারের চর এলাকায় তাঁর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় লোকজন। এ সময় কবির হোসেনের মাথায় ধারালো অস্ত্রের উপর্যুপরি আঘাতের চিহ্ন দেখতে পান তাঁরা। এতে তাঁর মাথা থেঁতলে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়। এ সময় মরদেহের পাশ থেকে একটি গুলির খোসাও পাওয়া যায়।
নিহত ব্যক্তির ভাতিজা আশিক মিয়া বলেন, ‘চাচার সঙ্গে এলাকার কয়েকজনের শত্রুতা ছিল। চাচাকে আজকে তাঁরা নৃশংসভাবে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে চাচার শরীর ওলটালে তা থেকে গুলি পাই। যারা আমার চাচাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে, তাদের আমি বিচার দাবি করছি।’
খবর পেয়ে দ্রুত নিহত ব্যক্তির পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থলে এসে বেলাব থানার পুলিশকে ঘটনা জানান। পরে বেলাব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাফায়েত হোসেন ঘটনাস্থলে এসে নিহত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেন। পরে পুলিশ মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠান। এ সময় সড়কে যান চলাচল বন্ধ ছিল। পরে পুলিশ যান চলাচল স্বাভাবিক করে দেয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ১২ অক্টোবর নারায়ণপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) তৎকালীন সদস্য রিনা বেগমের ছেলে সোহরাব ওরফে মুসাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়। ওই হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি ছিলেন কবির। হত্যাকাণ্ডের তিন বছর পলাতক থাকার পর ২০২০ সালের ২ অক্টোবর গাজীপুরের শ্রীপুরের মাওনা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি। সম্প্রতি তিনি আদালত থেকে জামিন পেয়ে এলাকায় ফেরেন। এ ছাড়াও তাঁর বিরুদ্ধে আরও একটি হত্যা ও একটি ডাকাতিসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
বেলাব থানার ওসি সাফায়েত হোসেন জানান, নিহত ব্যক্তি হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে কে বা কারা ঠিক কী কারণে হত্যা করেছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর বিস্তারিত বলা যাবে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে