নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় ধানমন্ডির ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক চিকিৎসক এ এম শামীমসহ ছয় চিকিৎসকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারাহ্ দিবা ছন্দার আদালতে নিহত ওই রোগীর বাবা মো. মনির হোসেন বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।
বিকেলে আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে ধানমন্ডি থানা-পুলিশকে অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দেন।
এ মামলায় অন্য যাঁদের আসামি করা হয়েছেন, তাঁরা হলেন ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক মো. সাইফুল্লাহ, সহকারী সার্জন মাকসুদ, চিকিৎসক সাব্বির আহমেদ, চিকিৎসক মোশারফ, চিকিৎসক কনক। চিকিৎসক ছাড়াও ল্যাবএইডের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার (ধানমন্ডি) মো. শাহজাহানকেও এই মামলার আসামি করা হয়েছে। বাদীপক্ষের আইনজীবী তানভীর আহমেদ সজীব আজকের পত্রিকাকে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, মো. মনির হোসেনের ছেলে তাহসিন কিছুদিন থেকে অসুস্থ বোধ করায় গত ২৭ মার্চ তাঁকে ল্যাবএইডের চিকিৎসক সাইফুল্লাহকে দেখানো হয়। তিনি তাৎক্ষণিক তাঁর ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন। চিকিৎসক বলেন, তাঁর ছেলের অবস্ট্রাকটিভ স্মল গাঁট বা নাড়ির প্যাঁচ রয়েছে। যার কারণে তাঁর পেটে ব্যথা এবং তিনি মলত্যাগ করতে পারছেন না। দ্রুত অস্ত্রোপচার করতে হবে। পরে গত ২৮ মার্চ অস্ত্রোপচার করা হয়। এরপর তাহসিনের অবস্থার অবনতি হতে থাকে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে চিকিৎসক মাকসুদ বাদীকে জানান অস্ত্রোপচার সফল হয়নি। রোগীকে সুস্থ করতে হলে আবার অপারেশন করতে হবে।
এতে আরও বলা হয়, এরপর গত ৬ এপ্রিল দ্বিতীয়বার অস্ত্রোপচার করেন চিকিৎসক সাইফুল্লাহ। দ্বিতীয়বার অপারেশনের পরও রোগীর অবস্থা খারাপ হতে থাকে। দীর্ঘ তিন মাস চিকিৎসা চলার পর ২৩ জুন তাঁর ছেলের মৃত্যু হয়।
নিহতের বাবা ও মামলার বাদী মো. মনির হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার ছেলের কী রোগ হয়েছে, সেটাই চিকিৎসকেরা জানাতে পারেননি। অথচ তার দুবার অপারেশন করা হয়েছে। এ সময়ে আমার ছেলেকে ১৪৪ ব্যাগ রক্ত দিতে হয়েছে। খরচ হিসাবে বিল দিতে হয়েছে প্রায় ২৭ লাখ টাকা। আমি প্রথম অপারেশনের পর এখান থেকে রিলিজ নিয়ে ভারতে চিকিৎসা করাতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ল্যাবএইড কর্তৃপক্ষ রোগীকে ছাড়পত্রও প্রদান করেনি। চিকিৎসার নামে ল্যাবএইড কর্তৃপক্ষ ও এই চিকিৎসকেরা আমার ছেলেকে তিলে তিলে হত্যা করেছে। আমি এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই। আর কোনো মায়ের বুক যেন খালি না হয়।’
রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় ধানমন্ডির ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক চিকিৎসক এ এম শামীমসহ ছয় চিকিৎসকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারাহ্ দিবা ছন্দার আদালতে নিহত ওই রোগীর বাবা মো. মনির হোসেন বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।
বিকেলে আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে ধানমন্ডি থানা-পুলিশকে অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দেন।
এ মামলায় অন্য যাঁদের আসামি করা হয়েছেন, তাঁরা হলেন ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক মো. সাইফুল্লাহ, সহকারী সার্জন মাকসুদ, চিকিৎসক সাব্বির আহমেদ, চিকিৎসক মোশারফ, চিকিৎসক কনক। চিকিৎসক ছাড়াও ল্যাবএইডের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার (ধানমন্ডি) মো. শাহজাহানকেও এই মামলার আসামি করা হয়েছে। বাদীপক্ষের আইনজীবী তানভীর আহমেদ সজীব আজকের পত্রিকাকে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, মো. মনির হোসেনের ছেলে তাহসিন কিছুদিন থেকে অসুস্থ বোধ করায় গত ২৭ মার্চ তাঁকে ল্যাবএইডের চিকিৎসক সাইফুল্লাহকে দেখানো হয়। তিনি তাৎক্ষণিক তাঁর ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন। চিকিৎসক বলেন, তাঁর ছেলের অবস্ট্রাকটিভ স্মল গাঁট বা নাড়ির প্যাঁচ রয়েছে। যার কারণে তাঁর পেটে ব্যথা এবং তিনি মলত্যাগ করতে পারছেন না। দ্রুত অস্ত্রোপচার করতে হবে। পরে গত ২৮ মার্চ অস্ত্রোপচার করা হয়। এরপর তাহসিনের অবস্থার অবনতি হতে থাকে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে চিকিৎসক মাকসুদ বাদীকে জানান অস্ত্রোপচার সফল হয়নি। রোগীকে সুস্থ করতে হলে আবার অপারেশন করতে হবে।
এতে আরও বলা হয়, এরপর গত ৬ এপ্রিল দ্বিতীয়বার অস্ত্রোপচার করেন চিকিৎসক সাইফুল্লাহ। দ্বিতীয়বার অপারেশনের পরও রোগীর অবস্থা খারাপ হতে থাকে। দীর্ঘ তিন মাস চিকিৎসা চলার পর ২৩ জুন তাঁর ছেলের মৃত্যু হয়।
নিহতের বাবা ও মামলার বাদী মো. মনির হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার ছেলের কী রোগ হয়েছে, সেটাই চিকিৎসকেরা জানাতে পারেননি। অথচ তার দুবার অপারেশন করা হয়েছে। এ সময়ে আমার ছেলেকে ১৪৪ ব্যাগ রক্ত দিতে হয়েছে। খরচ হিসাবে বিল দিতে হয়েছে প্রায় ২৭ লাখ টাকা। আমি প্রথম অপারেশনের পর এখান থেকে রিলিজ নিয়ে ভারতে চিকিৎসা করাতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ল্যাবএইড কর্তৃপক্ষ রোগীকে ছাড়পত্রও প্রদান করেনি। চিকিৎসার নামে ল্যাবএইড কর্তৃপক্ষ ও এই চিকিৎসকেরা আমার ছেলেকে তিলে তিলে হত্যা করেছে। আমি এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই। আর কোনো মায়ের বুক যেন খালি না হয়।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৭ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে