নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) পরিচয়ে রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি, চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসার অভিযোগে একটি চক্রের মূল হোতাসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাব-৪-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল হক।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—চক্রের মূল হোতা শামীম রেজা, হেলাল উদ্দিন, পারভেজ, ওয়াসিম ইসলাম, নাইম খান ও ফেরদৌস আহমেদ রাজু।
অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল হক জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-৪ জানতে পারে, ঢাকা জেলার সাভার থানা এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসা, ডাকাতি, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধ চালিয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় সাভারের রাজাশন এলাকায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতির সময় ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র, চাপাতি, একটি খেলনা পিস্তল, একটি আসল পিস্তল ও একটি পিস্তল টাইপ লাইটার, হ্যান্ডকাফ, ওয়াকিটকি, দুই সেট পুলিশের পোশাক, পুলিশের ভুয়া আইডি কার্ড, ৪৫০ পিস ইয়াবা, ৩০ বোতল ফেনসিডিল, দেড় কেজি গাঁজা, ৭ গ্রাম হেরোইন, পাঁচ লিটার চোলাই মদ, ১৯টি মোবাইল ও নগদ সাড়ে ৪৪ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-৪-এর অধিনায়ক বলেন, 'গ্রেপ্তার শামীম রেজা কিশোর বয়স থেকেই অপরাধ কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত। ২০০৫ সালে ঢাকায় এসে গার্মেন্টসে শ্রমিক হিসেবে কাজ শুরু করে। একপর্যায়ে শামীম মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে এবং মাদক কারবারিদের সঙ্গে মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে যায়। একসময় সাভারে মাদকের চ্যানেল হিসেবে কাজ করত। পর্যায়ক্রমে তার নেতৃত্বে একটি ডাকাত বাহিনী গড়ে তোলে। সংঘবদ্ধ ডাকাত চক্র রাতের আঁধারে পুলিশের ভুয়া ইউনিফর্ম পরিহিত অবস্থায় টর্চলাইট দিয়ে গাড়ি থামিয়ে টাকাপয়সা, স্বর্ণালংকার, মোবাইল ও দামি জিনিসপত্র লুটপাট করত।'
শামীমের বরাত দিয়ে মোজাম্মেল হক আরও বলেন, 'জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, শামীম ২৫ থেকে ৩০টি অটোরিকশা ও সিএনজি অটোরিকশার মালিক। তার নেতৃত্বে দুই থেকে তিন বছর ধরে চক্রটি ডাকাতি করত। তার নামে অস্ত্র, মাদক ও ছিনতাইসহ একাধিক মামলা রয়েছে। সে নিজেকে পুলিশ বাহিনীর একজন সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে পরিচয় দিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র, দেশীয় অস্ত্র, নকল আগ্নেয়াস্ত্র, নকল আইডি কার্ড, ইউনিফর্ম, ওয়াকিটকি সেট ব্যবহার করে বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে প্রতারণা ও চাঁদাবাজি করত। সে সাভার এলাকায় একটি সক্রিয় ডাকাত বাহিনী ও মাদক ব্যবসার সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে।'
জিজ্ঞাসাবাদে আরও জানা যায়, সে বিভিন্ন সময়ে ভুয়া পুলিশ অফিসার সেজে তার বাহিনী দিয়ে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা ও বানোয়াট ঘটনায় ফাঁসানোর ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি করত। গ্রেপ্তার শামীম ও তার চক্রের প্রত্যেক সদস্যের বিরুদ্ধে সাভারসহ বিভিন্ন থানায় চাঁদাবাজি, মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) পরিচয়ে রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি, চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসার অভিযোগে একটি চক্রের মূল হোতাসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাব-৪-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল হক।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—চক্রের মূল হোতা শামীম রেজা, হেলাল উদ্দিন, পারভেজ, ওয়াসিম ইসলাম, নাইম খান ও ফেরদৌস আহমেদ রাজু।
অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল হক জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-৪ জানতে পারে, ঢাকা জেলার সাভার থানা এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসা, ডাকাতি, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধ চালিয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় সাভারের রাজাশন এলাকায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতির সময় ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র, চাপাতি, একটি খেলনা পিস্তল, একটি আসল পিস্তল ও একটি পিস্তল টাইপ লাইটার, হ্যান্ডকাফ, ওয়াকিটকি, দুই সেট পুলিশের পোশাক, পুলিশের ভুয়া আইডি কার্ড, ৪৫০ পিস ইয়াবা, ৩০ বোতল ফেনসিডিল, দেড় কেজি গাঁজা, ৭ গ্রাম হেরোইন, পাঁচ লিটার চোলাই মদ, ১৯টি মোবাইল ও নগদ সাড়ে ৪৪ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-৪-এর অধিনায়ক বলেন, 'গ্রেপ্তার শামীম রেজা কিশোর বয়স থেকেই অপরাধ কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত। ২০০৫ সালে ঢাকায় এসে গার্মেন্টসে শ্রমিক হিসেবে কাজ শুরু করে। একপর্যায়ে শামীম মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে এবং মাদক কারবারিদের সঙ্গে মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে যায়। একসময় সাভারে মাদকের চ্যানেল হিসেবে কাজ করত। পর্যায়ক্রমে তার নেতৃত্বে একটি ডাকাত বাহিনী গড়ে তোলে। সংঘবদ্ধ ডাকাত চক্র রাতের আঁধারে পুলিশের ভুয়া ইউনিফর্ম পরিহিত অবস্থায় টর্চলাইট দিয়ে গাড়ি থামিয়ে টাকাপয়সা, স্বর্ণালংকার, মোবাইল ও দামি জিনিসপত্র লুটপাট করত।'
শামীমের বরাত দিয়ে মোজাম্মেল হক আরও বলেন, 'জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, শামীম ২৫ থেকে ৩০টি অটোরিকশা ও সিএনজি অটোরিকশার মালিক। তার নেতৃত্বে দুই থেকে তিন বছর ধরে চক্রটি ডাকাতি করত। তার নামে অস্ত্র, মাদক ও ছিনতাইসহ একাধিক মামলা রয়েছে। সে নিজেকে পুলিশ বাহিনীর একজন সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে পরিচয় দিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র, দেশীয় অস্ত্র, নকল আগ্নেয়াস্ত্র, নকল আইডি কার্ড, ইউনিফর্ম, ওয়াকিটকি সেট ব্যবহার করে বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে প্রতারণা ও চাঁদাবাজি করত। সে সাভার এলাকায় একটি সক্রিয় ডাকাত বাহিনী ও মাদক ব্যবসার সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে।'
জিজ্ঞাসাবাদে আরও জানা যায়, সে বিভিন্ন সময়ে ভুয়া পুলিশ অফিসার সেজে তার বাহিনী দিয়ে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা ও বানোয়াট ঘটনায় ফাঁসানোর ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি করত। গ্রেপ্তার শামীম ও তার চক্রের প্রত্যেক সদস্যের বিরুদ্ধে সাভারসহ বিভিন্ন থানায় চাঁদাবাজি, মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে