সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
বিয়ে ও পাওনা টাকার জন্য চাপ দেওয়ায় এক নারী পোশাককর্মীকে হত্যা করেছেন একই প্রতিষ্ঠানের আরেক কর্মকর্তা। ধামরাইয়ে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনার প্রায় এক মাস পর অভিযুক্ত শরিফকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪ সিপিসি ২-এর একটি দল।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে এই তথ্য নিশ্চিত করেন র্যাব-৪-এর অধিনায়ক লে. কমান্ডার রাকিব মামুদ খাঁন। এর আগে সোমবার বিকেলে শরিফকে ঢাকার কালশী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার শরিফ কুমিল্লার মুরাদনগর থানার কাচারীকান্দি পাঁচকিস্তা গ্রামের বাসিন্দা। নিহত মমতাজ একই থানার রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা। আশুলিয়া কাঠগড়ায় একই পোশাক কারখানায় তাঁরা দুজন চাকরি করতেন। শরিফ কর্মকর্তা হিসেবে ও মমতাজ শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁরা বেয়াই-বেয়াইন হন বলে জানায় র্যাব।
লে. কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খাঁন বলেন, ‘শরিফ ও নিহত মমতাজ সম্পর্কে বেয়াই-বেয়াইন। একই প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুবাদে একসময় তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মমতাজ বিয়ে করার জন্য শরিফকে চাপ দিয়ে আসছিলেন। এ ছাড়া মমতাজ তাঁর পাওনা টাকার জন্য শরিফকে চাপ দেন। এ নিয়ে তাঁদের মনোমালিন্য চলছিল। গত ৮ জানুয়ারি শরিফ মমতাজকে ধামরাইয়ে বেড়াতে নিয়ে যান। ক্ষোভ থেকে সেখানে নিয়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী মমতাজকে ভুট্টাখেতে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। এরপর ঢাকা, সিলেট, গাজীপুরসহ বিভিন্ন জেলায় আত্মগোপনে ছিলেন শরিফ।’
গ্রেপ্তার শরিফকে ধামরাই থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এর আগে নিহতের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ধামরাই থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে বলে জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, গত ৯ জানুয়ারি ধামরাইয়ের কেলিয়ায় ভুট্টাখেত থেকে অজ্ঞাত হিসেবে মমতাজের মরদেহ উদ্ধার করে ধামরাই থানা-পুলিশ।
বিয়ে ও পাওনা টাকার জন্য চাপ দেওয়ায় এক নারী পোশাককর্মীকে হত্যা করেছেন একই প্রতিষ্ঠানের আরেক কর্মকর্তা। ধামরাইয়ে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনার প্রায় এক মাস পর অভিযুক্ত শরিফকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪ সিপিসি ২-এর একটি দল।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে এই তথ্য নিশ্চিত করেন র্যাব-৪-এর অধিনায়ক লে. কমান্ডার রাকিব মামুদ খাঁন। এর আগে সোমবার বিকেলে শরিফকে ঢাকার কালশী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার শরিফ কুমিল্লার মুরাদনগর থানার কাচারীকান্দি পাঁচকিস্তা গ্রামের বাসিন্দা। নিহত মমতাজ একই থানার রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা। আশুলিয়া কাঠগড়ায় একই পোশাক কারখানায় তাঁরা দুজন চাকরি করতেন। শরিফ কর্মকর্তা হিসেবে ও মমতাজ শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁরা বেয়াই-বেয়াইন হন বলে জানায় র্যাব।
লে. কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খাঁন বলেন, ‘শরিফ ও নিহত মমতাজ সম্পর্কে বেয়াই-বেয়াইন। একই প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুবাদে একসময় তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মমতাজ বিয়ে করার জন্য শরিফকে চাপ দিয়ে আসছিলেন। এ ছাড়া মমতাজ তাঁর পাওনা টাকার জন্য শরিফকে চাপ দেন। এ নিয়ে তাঁদের মনোমালিন্য চলছিল। গত ৮ জানুয়ারি শরিফ মমতাজকে ধামরাইয়ে বেড়াতে নিয়ে যান। ক্ষোভ থেকে সেখানে নিয়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী মমতাজকে ভুট্টাখেতে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। এরপর ঢাকা, সিলেট, গাজীপুরসহ বিভিন্ন জেলায় আত্মগোপনে ছিলেন শরিফ।’
গ্রেপ্তার শরিফকে ধামরাই থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এর আগে নিহতের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ধামরাই থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে বলে জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, গত ৯ জানুয়ারি ধামরাইয়ের কেলিয়ায় ভুট্টাখেত থেকে অজ্ঞাত হিসেবে মমতাজের মরদেহ উদ্ধার করে ধামরাই থানা-পুলিশ।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে