উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলির ঘটনায় রশিদুল্লাহ (৩২) নামের এক রোহিঙ্গা মাঝি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল শনিবার (২৯ এপ্রিল) দিবাগত রাতে উপজেলার কুতুপালং ২ ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ব্লকে এ ঘটনা ঘটে।
রশিদ বর্তমানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক সৈয়দ হারুনুর রশীদ (অতিরিক্ত ডিআইজি)
এ নিয়ে এপিবিএনের অধিনায়ক সৈয়দ হারুনুর রশীদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুর্বৃত্তরা রশিদুল্লাহকে গুলি করে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে তাঁকে ক্যাম্পের একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধির পাশাপাশি এ ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে অভিযান অব্যাহত আছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ২ নম্বর ইস্ট ক্যাম্পের এক রোহিঙ্গা মাঝি বলেন, ‘পূর্পরিকল্পিতভাবে আরসার সন্ত্রাসীরা রশিদুল্লাহকে হত্যা করতে এই হামলা চালিয়েছে। ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার করতে বিরোধীদের টার্গেট করে নিয়মিত হামলা চালাচ্ছে তারা (আরসা)। আমরা আমাদের জানের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত। যেকোনো মুহূর্তে তারা (আরসা) যে কাউকে আক্রমণ করতে পারে।’
আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) সভাপতি মোহাম্মদ জুবায়ের বলেন, ‘দুটি কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কমিউনিটি নেতাদের হামলা করে হত্যা করছে কথিত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো। প্রথমটি হচ্ছে, এই সংগঠনগুলো সম্পর্কে কেউ কোনো তথ্য দিতে চায় না। যদি কেউ তথ্য দেয়, সংগঠনগুলো সেই তথ্যদাতার পরিচয় জেনে যায়। পরে ওই তথ্যদাতার ওপর হামলা চালানো হয়। দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে, আগে অনেক মাঝি সংগঠনগুলোকে সহযোগিতা করতেন, কিন্তু এখন আর করেন না। যাঁরা সহযোগিতা করেন না, তাঁদের মুনাফিক হয়ে গেছে বলে টার্গেট করা হচ্ছে।’
কক্সবাজার জেলা পুলিশের একটি পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে গত ডিসেম্বর পর্যন্ত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১৩৭টি হত্যাকাণ্ড হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ২৬টি হত্যাকাণ্ড হয়েছে। নিহতদের বেশির ভাগই রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কমিউনিটি নেতা ও স্বেচ্ছাসেবক।
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলির ঘটনায় রশিদুল্লাহ (৩২) নামের এক রোহিঙ্গা মাঝি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল শনিবার (২৯ এপ্রিল) দিবাগত রাতে উপজেলার কুতুপালং ২ ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ব্লকে এ ঘটনা ঘটে।
রশিদ বর্তমানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক সৈয়দ হারুনুর রশীদ (অতিরিক্ত ডিআইজি)
এ নিয়ে এপিবিএনের অধিনায়ক সৈয়দ হারুনুর রশীদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুর্বৃত্তরা রশিদুল্লাহকে গুলি করে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে তাঁকে ক্যাম্পের একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধির পাশাপাশি এ ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে অভিযান অব্যাহত আছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ২ নম্বর ইস্ট ক্যাম্পের এক রোহিঙ্গা মাঝি বলেন, ‘পূর্পরিকল্পিতভাবে আরসার সন্ত্রাসীরা রশিদুল্লাহকে হত্যা করতে এই হামলা চালিয়েছে। ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার করতে বিরোধীদের টার্গেট করে নিয়মিত হামলা চালাচ্ছে তারা (আরসা)। আমরা আমাদের জানের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত। যেকোনো মুহূর্তে তারা (আরসা) যে কাউকে আক্রমণ করতে পারে।’
আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) সভাপতি মোহাম্মদ জুবায়ের বলেন, ‘দুটি কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কমিউনিটি নেতাদের হামলা করে হত্যা করছে কথিত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো। প্রথমটি হচ্ছে, এই সংগঠনগুলো সম্পর্কে কেউ কোনো তথ্য দিতে চায় না। যদি কেউ তথ্য দেয়, সংগঠনগুলো সেই তথ্যদাতার পরিচয় জেনে যায়। পরে ওই তথ্যদাতার ওপর হামলা চালানো হয়। দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে, আগে অনেক মাঝি সংগঠনগুলোকে সহযোগিতা করতেন, কিন্তু এখন আর করেন না। যাঁরা সহযোগিতা করেন না, তাঁদের মুনাফিক হয়ে গেছে বলে টার্গেট করা হচ্ছে।’
কক্সবাজার জেলা পুলিশের একটি পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে গত ডিসেম্বর পর্যন্ত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১৩৭টি হত্যাকাণ্ড হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ২৬টি হত্যাকাণ্ড হয়েছে। নিহতদের বেশির ভাগই রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কমিউনিটি নেতা ও স্বেচ্ছাসেবক।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে