নিজস্ব প্রতিবেদক, কক্সবাজার থেকে
বহুল আলোচিত সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় রায়ের দিন নির্ধারণ রাখা হয়েছে আজ। দুপুর পরে যেকোন সময় আদালত আনা হবে আসামীদের। সকাল থেকেই আদালত ঘিরে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বিচারের রায় শুনতে শত শত মানুষ আদালতের সামনে ভিড় করেছেন।
আদালত পাড়ায় উপস্থিত মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁরা অধিকাংশ টেকনাফ থানা এলাকায়। আলোচিত এই হত্যাকান্ডের পর আসামীদের কি রায় হয় সেটা জানতে এসেছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, কক্সবাজার জেলা জজ আদালতের ছোট চত্বর কোনায় কোনায় পূর্ণ হয়ে গেছে। যেপথ দিয়ে আসামীদের প্রিজন ভ্যানে আনা হবে সে পথে তাকিয়ে আছেন সবাই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাউকে সরিয়ে দিচ্ছেন না। ছোট ছোট খাবার হাতে নিয়ে কেমন রায় হতে পারে এমন গল্পে মেতে উঠেছেন অনেকে।
এদিকে এই হত্যাকাণ্ডের ১৮ মাসের মাথায় এই রায়ের দিন ধার্য রেখেছেন কক্সবাজারের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাঈল। রায়ে আসামিদের সর্বোচ্চ সাজার দাবির জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবার। আর আসামি পক্ষে আইনজীবীরা বলেছেন, হত্যাকান্ডটি পরিকল্পিত এটা প্রমাণ না হওয়ায়, খালাস পাবেন আসামিরা।
ঘটনাটি দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছিল। তখন পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে কনস্টেবল পর্যন্ত পুরো কক্সবাজার জেলা পুলিশের প্রায় দেড় হাজার জনকে বদলী করা হয়েছিল।
হত্যা মামলাটি করেন অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানের বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস।
গত বছর ২৭ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে এ হত্যা মামলাটির বিচারকাজ শুরু হয়। ৮৪ জন স্বাক্ষীর মধ্যে ৬৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি সর্বশেষ দুই পক্ষের আইনজীবীদের যুক্তি উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে এ রায়ের দিন নির্ধারণ করেন বিচারক।
এ মামলায় আসামি সংখ্যা ১৫ জন। বর্তমানে তাঁরা সবাই কারাগারে রয়েছেন। তাঁরা হলেন—বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন পরিদর্শক লিয়াকত আলী, টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, দেহরক্ষী রুবেল শর্মা, বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের বরখাস্ত উপপরিদর্শক (এসআই) নন্দদুলাল রক্ষিত, বরখাস্ত কনস্টেবল সাফানুর করিম, কামাল হোসেন ও আব্দুল্লাহ আল মামুন, বরখাস্ত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) লিটন মিয়া, বরখাস্ত কনস্টেবল সাগর দেব, বরখাস্ত এপিবিএনের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শাহজাহান, বরখাস্ত কনস্টেবল মো. রাজীব ও মো. আবদুল্লাহ, টেকনাফ থানায় পুলিশের দায়ের করা মামলার সাক্ষী টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুরের মারিশবুনিয়া গ্রামের নুরুল আমিন, মো. নেজামুদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন।
আরও পড়ুন:
বহুল আলোচিত সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় রায়ের দিন নির্ধারণ রাখা হয়েছে আজ। দুপুর পরে যেকোন সময় আদালত আনা হবে আসামীদের। সকাল থেকেই আদালত ঘিরে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বিচারের রায় শুনতে শত শত মানুষ আদালতের সামনে ভিড় করেছেন।
আদালত পাড়ায় উপস্থিত মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁরা অধিকাংশ টেকনাফ থানা এলাকায়। আলোচিত এই হত্যাকান্ডের পর আসামীদের কি রায় হয় সেটা জানতে এসেছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, কক্সবাজার জেলা জজ আদালতের ছোট চত্বর কোনায় কোনায় পূর্ণ হয়ে গেছে। যেপথ দিয়ে আসামীদের প্রিজন ভ্যানে আনা হবে সে পথে তাকিয়ে আছেন সবাই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাউকে সরিয়ে দিচ্ছেন না। ছোট ছোট খাবার হাতে নিয়ে কেমন রায় হতে পারে এমন গল্পে মেতে উঠেছেন অনেকে।
এদিকে এই হত্যাকাণ্ডের ১৮ মাসের মাথায় এই রায়ের দিন ধার্য রেখেছেন কক্সবাজারের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাঈল। রায়ে আসামিদের সর্বোচ্চ সাজার দাবির জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবার। আর আসামি পক্ষে আইনজীবীরা বলেছেন, হত্যাকান্ডটি পরিকল্পিত এটা প্রমাণ না হওয়ায়, খালাস পাবেন আসামিরা।
ঘটনাটি দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছিল। তখন পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে কনস্টেবল পর্যন্ত পুরো কক্সবাজার জেলা পুলিশের প্রায় দেড় হাজার জনকে বদলী করা হয়েছিল।
হত্যা মামলাটি করেন অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানের বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস।
গত বছর ২৭ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে এ হত্যা মামলাটির বিচারকাজ শুরু হয়। ৮৪ জন স্বাক্ষীর মধ্যে ৬৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি সর্বশেষ দুই পক্ষের আইনজীবীদের যুক্তি উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে এ রায়ের দিন নির্ধারণ করেন বিচারক।
এ মামলায় আসামি সংখ্যা ১৫ জন। বর্তমানে তাঁরা সবাই কারাগারে রয়েছেন। তাঁরা হলেন—বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন পরিদর্শক লিয়াকত আলী, টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, দেহরক্ষী রুবেল শর্মা, বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের বরখাস্ত উপপরিদর্শক (এসআই) নন্দদুলাল রক্ষিত, বরখাস্ত কনস্টেবল সাফানুর করিম, কামাল হোসেন ও আব্দুল্লাহ আল মামুন, বরখাস্ত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) লিটন মিয়া, বরখাস্ত কনস্টেবল সাগর দেব, বরখাস্ত এপিবিএনের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শাহজাহান, বরখাস্ত কনস্টেবল মো. রাজীব ও মো. আবদুল্লাহ, টেকনাফ থানায় পুলিশের দায়ের করা মামলার সাক্ষী টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুরের মারিশবুনিয়া গ্রামের নুরুল আমিন, মো. নেজামুদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন।
আরও পড়ুন:
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে