সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরের পাহাড়তলীর ছদু চৌধুরী রোড এলাকায় সুরমা আক্তারের সাড়ে তিন কোটি টাকার চার তলা ভবন। ২০১২ সালে একতলা ভবন কিনে তার ওপর আরও তিনতলা জুড়ে দিয়েছেন। মোট সাত শতক জায়গা কিনলেও ভবনটি রয়েছে চার শতক জায়গাজুড়ে।জায়গাটি গোপাল কৃষ্ণ ধর নামের একজনের কাছ থেকে নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা মো. আবুল খায়ের তাঁর স্ত্রী সুরমা আক্তারকে হস্তান্তর করেছিলেন।
এরপর নামজারি খতিয়ান, খাজনা, দলিল ও ভূমি অফিসের সব রেকর্ডপত্র জমির মালিক সুরমা আক্তারের নামে তৈরি হয়। এসব কাগজপত্রের মূল কপিও রয়েছে তাঁর কাছে। কিন্তু সেই সুরমা আক্তারের জায়গায় অন্য এক নারীকে সুরমা আক্তার সাজিয়ে আঙুলের জাল ছাপ ও স্বাক্ষরের মাধ্যমে গত ১২ মে রেজিস্টার্ড প্রত্যাহার অযোগ্য পাওয়ার অব অ্যাটর্নি এবং ২১ জুন কবলা তৈরি করে একটি চক্র। এ ক্ষেত্রে সবুজ চন্দ্র নাথ নামের এক ব্যক্তি মূল দায়িত্ব পালন করেন।
শুধু তাই নয়, জালিয়াতকারী ব্যক্তিরা প্রত্যাহার অযোগ্য পাওয়ার অব অ্যাটর্নি সম্পাদন করার সময় সুরমা আক্তারের স্বামী আবুল খায়েরের স্বাক্ষর জাল করে তাঁকে ওই পাওয়ার অব অ্যাটর্নিতে সাক্ষীও বানান। জালিয়াতির মাধ্যমে ভবনটি হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টার বিষয়টি নজরে এলে চট্টগ্রামের মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে ফৌজদারি মামলা করেন ভবন মালিক সুরমা আক্তার। ২৯ জুন তিনি মামলাটি করেন।
মামলায় আসামি করা হয় ১২ জনকে। তাঁরা হলেন সবুজ চন্দ্র নাথ, বিষণা মজুমদার, মো. মাছুম খান, পঙ্কজ মহাজন, মোহাম্মদ ফারুক, অ্যাডভোকেট মো. দেলোয়ার হোসেন, শিমুল ধর, ঝুটন শর্মা, মো. আলমগীর আলম, অ্যাডভোকেট শাহাদাৎ হোসেন, এস কে মজুমদার ও বাবুল কান্তি চৌধুরী ওরফে আংটি বাবুল। আসামিরা জালিয়াতির ঘটনায় বিভিন্নভাবে সম্পৃক্ত বলে মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়।
পরে আদালতের আদেশে মামলার ঘটনা তদন্ত শুরু করেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) উপপরিদর্শক কৃষ্ণ কমল ভৌমিক। তদন্তের অংশ হিসেবে সুরমা আক্তারের স্বাক্ষর ও আঙুলের ছাপের সঙ্গে জালিয়াতকারীর স্বাক্ষর ও আঙুলের নমুনা ছাপ সিআইডির ফরেনসিক ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়। এতে জালিয়াতির বিষয়টি স্পষ্ট হয়।
আলোচিত এই জালিয়াতির ঘটনায় করা মামলার তদন্ত শেষে ২৪ নভেম্বর আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন উপপরিদর্শক কৃষ্ণ কমল ভৌমিক। আসামিদের মধ্যে শুধু মোহাম্মদ ফারুক ছাড়া বাকি ১১ জনকে অভিযুক্ত করা হয় ওই প্রতিবেদনে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কৃষ্ণ কমল ভৌমিক বলেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে সুরমা আক্তারের টিপসই ও স্বাক্ষর জাল করেন। একই সঙ্গে তাঁকে দাতা হিসেবে সাজিয়ে ভবনটির জায়গা নামজারির জন্য পাহাড়তলী ভূমি অফিসে আবেদন করেন জালিয়াতকারী ব্যক্তিরা।
জানা গেছে, ১১ আসামির মধ্যে ১ নম্বর আসামি সবুজ চন্দ্র নাথ ও শিমুল ধর ছাড়া বাকি নয়জন জামিনে রয়েছেন।
চট্টগ্রাম নগরের পাহাড়তলীর ছদু চৌধুরী রোড এলাকায় সুরমা আক্তারের সাড়ে তিন কোটি টাকার চার তলা ভবন। ২০১২ সালে একতলা ভবন কিনে তার ওপর আরও তিনতলা জুড়ে দিয়েছেন। মোট সাত শতক জায়গা কিনলেও ভবনটি রয়েছে চার শতক জায়গাজুড়ে।জায়গাটি গোপাল কৃষ্ণ ধর নামের একজনের কাছ থেকে নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা মো. আবুল খায়ের তাঁর স্ত্রী সুরমা আক্তারকে হস্তান্তর করেছিলেন।
এরপর নামজারি খতিয়ান, খাজনা, দলিল ও ভূমি অফিসের সব রেকর্ডপত্র জমির মালিক সুরমা আক্তারের নামে তৈরি হয়। এসব কাগজপত্রের মূল কপিও রয়েছে তাঁর কাছে। কিন্তু সেই সুরমা আক্তারের জায়গায় অন্য এক নারীকে সুরমা আক্তার সাজিয়ে আঙুলের জাল ছাপ ও স্বাক্ষরের মাধ্যমে গত ১২ মে রেজিস্টার্ড প্রত্যাহার অযোগ্য পাওয়ার অব অ্যাটর্নি এবং ২১ জুন কবলা তৈরি করে একটি চক্র। এ ক্ষেত্রে সবুজ চন্দ্র নাথ নামের এক ব্যক্তি মূল দায়িত্ব পালন করেন।
শুধু তাই নয়, জালিয়াতকারী ব্যক্তিরা প্রত্যাহার অযোগ্য পাওয়ার অব অ্যাটর্নি সম্পাদন করার সময় সুরমা আক্তারের স্বামী আবুল খায়েরের স্বাক্ষর জাল করে তাঁকে ওই পাওয়ার অব অ্যাটর্নিতে সাক্ষীও বানান। জালিয়াতির মাধ্যমে ভবনটি হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টার বিষয়টি নজরে এলে চট্টগ্রামের মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে ফৌজদারি মামলা করেন ভবন মালিক সুরমা আক্তার। ২৯ জুন তিনি মামলাটি করেন।
মামলায় আসামি করা হয় ১২ জনকে। তাঁরা হলেন সবুজ চন্দ্র নাথ, বিষণা মজুমদার, মো. মাছুম খান, পঙ্কজ মহাজন, মোহাম্মদ ফারুক, অ্যাডভোকেট মো. দেলোয়ার হোসেন, শিমুল ধর, ঝুটন শর্মা, মো. আলমগীর আলম, অ্যাডভোকেট শাহাদাৎ হোসেন, এস কে মজুমদার ও বাবুল কান্তি চৌধুরী ওরফে আংটি বাবুল। আসামিরা জালিয়াতির ঘটনায় বিভিন্নভাবে সম্পৃক্ত বলে মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়।
পরে আদালতের আদেশে মামলার ঘটনা তদন্ত শুরু করেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) উপপরিদর্শক কৃষ্ণ কমল ভৌমিক। তদন্তের অংশ হিসেবে সুরমা আক্তারের স্বাক্ষর ও আঙুলের ছাপের সঙ্গে জালিয়াতকারীর স্বাক্ষর ও আঙুলের নমুনা ছাপ সিআইডির ফরেনসিক ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়। এতে জালিয়াতির বিষয়টি স্পষ্ট হয়।
আলোচিত এই জালিয়াতির ঘটনায় করা মামলার তদন্ত শেষে ২৪ নভেম্বর আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন উপপরিদর্শক কৃষ্ণ কমল ভৌমিক। আসামিদের মধ্যে শুধু মোহাম্মদ ফারুক ছাড়া বাকি ১১ জনকে অভিযুক্ত করা হয় ওই প্রতিবেদনে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কৃষ্ণ কমল ভৌমিক বলেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে সুরমা আক্তারের টিপসই ও স্বাক্ষর জাল করেন। একই সঙ্গে তাঁকে দাতা হিসেবে সাজিয়ে ভবনটির জায়গা নামজারির জন্য পাহাড়তলী ভূমি অফিসে আবেদন করেন জালিয়াতকারী ব্যক্তিরা।
জানা গেছে, ১১ আসামির মধ্যে ১ নম্বর আসামি সবুজ চন্দ্র নাথ ও শিমুল ধর ছাড়া বাকি নয়জন জামিনে রয়েছেন।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে