মনোহরদী (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর মনোহরদীতে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের বাড়িঘর ভেঙে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও তাঁর সমর্থকদের বিরুদ্ধে। গত রোববার দুপুরে চরমান্দালিয়া ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় বাধা দিতে গেলে নারীসহ কয়েকজনকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করা হয়। অভিযুক্ত আদিলুর রহমান কনক চরমান্দালিয়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি ওই ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর সঙ্গে একই গ্রামের বাসিন্দা দুদু মিয়া ও তাঁর ভাইদের জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আদিলুর রহমান কনক।
ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, আদিলুর রহমান কনক ও তাঁর পরিবারের লোকজন দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের দুই বিঘা জমি জোরপূর্বক ভোগ দখল করছেন। তাঁরা প্রভাবশালী হওয়ায় বিভিন্ন সময়ে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের ওপর অত্যাচার নির্যাতন করেছেন। এমনকি নিজেদের জমিতে ঘর নির্মাণ করতে গেলেও বাধা দিয়েছেন কনক ও তাঁর ভাইয়েরা। পরে নিজেদের জমির কাগজপত্র ঘেঁটে জানতে পারেন, তাঁদের প্রায় দুই বিঘা জমি চেয়ারম্যান কনক ও তাঁর ভাইদের দখলে রয়েছে। এ সব জমির দখল ছেড়ে দেওয়ার জন্য তাঁদের অনুরোধ করা হয়। কিন্তু আদিলুর রহমান কনক, দুদু মিয়া ও তাঁর ভাইদের নামে কয়েকটি মামলা করেন। গত রোববার সকালে ওই মামলার হাজিরা দিতে আদালতে যান ওই পরিবারের নারীসহ ১৬ জন। এ সময় বাড়ি ফাঁকা পেয়ে কনক এবং চরমান্দালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজহারুল ইসলামের নেতৃত্বে শতাধিক সদস্যের একটি দল দুদু মিয়া, রবি মিয়া, আবদুর রহমান এবং রেনু মিয়ার চারটি ঘর ভেঙে আসবাবপত্র ও স্বর্ণালংকারসহ সবকিছু ট্রাকে করে নিয়ে যায়।
এ সময় বাঁধা দিতে গেলে দুই নারী শ্লীলতাহানির শিকার হন। এ ঘটনার ভিডিও চিত্র ধারণ করতে গেলে মুক্তিযোদ্ধা মুসলিম কমান্ডারের ছেলে রানা মিয়াকে বেদম মারপিট করা হয়। পরে তাঁকে উদ্ধার করে মনোহরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী পরিবারের এক নারী সদস্য বলেন, ‘আমার বাবা এবং চাচাকে মিথ্যা মামলায় জেল খাটিয়েছে কনক চেয়ারম্যান ও তাঁর পরিবার। রোববার বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে দেড় শতাধিক লোক নিয়ে তাঁরা দিন-দুপুরে আমাদের বসতঘর ভেঙে নিয়ে গেছে।’
এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে, আদিলুর রহমান কনক বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের সঙ্গে আমাদের জমি নিয়ে বিরোধ চলছে। তবে আমরা তাঁদের বাড়ি-ঘর ভাঙার সঙ্গে জড়িত নই। আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ ছড়ানো হচ্ছে।’
এ নিয়ে জানতে মনোহরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনিচুর রহমানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হয়। মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় তাঁর মন্তব্য জানা যায়নি।
রামপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তবে ওই পরিবারের কেউ এখনো লিখিত অভিযোগ দেননি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নরসিংদীর মনোহরদীতে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের বাড়িঘর ভেঙে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও তাঁর সমর্থকদের বিরুদ্ধে। গত রোববার দুপুরে চরমান্দালিয়া ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় বাধা দিতে গেলে নারীসহ কয়েকজনকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করা হয়। অভিযুক্ত আদিলুর রহমান কনক চরমান্দালিয়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি ওই ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর সঙ্গে একই গ্রামের বাসিন্দা দুদু মিয়া ও তাঁর ভাইদের জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আদিলুর রহমান কনক।
ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, আদিলুর রহমান কনক ও তাঁর পরিবারের লোকজন দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের দুই বিঘা জমি জোরপূর্বক ভোগ দখল করছেন। তাঁরা প্রভাবশালী হওয়ায় বিভিন্ন সময়ে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের ওপর অত্যাচার নির্যাতন করেছেন। এমনকি নিজেদের জমিতে ঘর নির্মাণ করতে গেলেও বাধা দিয়েছেন কনক ও তাঁর ভাইয়েরা। পরে নিজেদের জমির কাগজপত্র ঘেঁটে জানতে পারেন, তাঁদের প্রায় দুই বিঘা জমি চেয়ারম্যান কনক ও তাঁর ভাইদের দখলে রয়েছে। এ সব জমির দখল ছেড়ে দেওয়ার জন্য তাঁদের অনুরোধ করা হয়। কিন্তু আদিলুর রহমান কনক, দুদু মিয়া ও তাঁর ভাইদের নামে কয়েকটি মামলা করেন। গত রোববার সকালে ওই মামলার হাজিরা দিতে আদালতে যান ওই পরিবারের নারীসহ ১৬ জন। এ সময় বাড়ি ফাঁকা পেয়ে কনক এবং চরমান্দালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজহারুল ইসলামের নেতৃত্বে শতাধিক সদস্যের একটি দল দুদু মিয়া, রবি মিয়া, আবদুর রহমান এবং রেনু মিয়ার চারটি ঘর ভেঙে আসবাবপত্র ও স্বর্ণালংকারসহ সবকিছু ট্রাকে করে নিয়ে যায়।
এ সময় বাঁধা দিতে গেলে দুই নারী শ্লীলতাহানির শিকার হন। এ ঘটনার ভিডিও চিত্র ধারণ করতে গেলে মুক্তিযোদ্ধা মুসলিম কমান্ডারের ছেলে রানা মিয়াকে বেদম মারপিট করা হয়। পরে তাঁকে উদ্ধার করে মনোহরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী পরিবারের এক নারী সদস্য বলেন, ‘আমার বাবা এবং চাচাকে মিথ্যা মামলায় জেল খাটিয়েছে কনক চেয়ারম্যান ও তাঁর পরিবার। রোববার বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে দেড় শতাধিক লোক নিয়ে তাঁরা দিন-দুপুরে আমাদের বসতঘর ভেঙে নিয়ে গেছে।’
এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে, আদিলুর রহমান কনক বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের সঙ্গে আমাদের জমি নিয়ে বিরোধ চলছে। তবে আমরা তাঁদের বাড়ি-ঘর ভাঙার সঙ্গে জড়িত নই। আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ ছড়ানো হচ্ছে।’
এ নিয়ে জানতে মনোহরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনিচুর রহমানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হয়। মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় তাঁর মন্তব্য জানা যায়নি।
রামপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তবে ওই পরিবারের কেউ এখনো লিখিত অভিযোগ দেননি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে